নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিক্ষার্থীদের আগামী দিনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তৈরি হওয়ার নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের সোনার ছেলে-মেয়েরা, তোমরা তৈরি হও দেশকে আগামী দিনে নেতৃত্ব দিতে। সর্বক্ষেত্রে তোমরা তোমাদের মেধা বিকাশ করবে এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশ যেন আর পিছিয়ে না থাকে, যেন এগিয়ে যায়।’
আজ রোববার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ-২০২২-এ সেরা মেধাবীদের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন।
প্রযুক্তিচর্চার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আজকের নতুন প্রজন্ম তারাই পারবে। এই মেধা অন্বেষণ একটা চমৎকার ব্যবস্থা। এর মধ্য থেকে অনেক সুপ্ত জ্ঞান বেরিয়ে আসবে, যা আমাদের দেশের আগামী দিনের উন্নয়নের কাজে লাগবে।
আমাদের দেশটা এখানেই থেমে থাকবে না মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫-পরবর্তী আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষের অগ্রগতি সাধিত হয়।
ড. কুদরত-ই-খুদাকে প্রধান করে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন বঙ্গবন্ধু উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সেই কমিশন একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছিল। সেটা জাতির পিতার হাতেও দিয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যার পর সেই কমিশনের রিপোর্ট আর কখনো আলোর মুখ দেখেনি। তার ভিত্তিতে আর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, কারণ তখন মার্শাল ল জারি করা হয় এবং মার্শাল ল দিয়ে দেশ পরিচালনা করা হতো। এটাই হলো সব থেকে দুর্ভাগ্যের বিষয়।
সামরিক শাসকেরা দেশের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারা আমাদের মেধাবী ছাত্রদের হাতে অস্ত্র-অর্থ তুলে দিয়ে, মাদক তুলে দিয়ে তাদের লাঠিয়াল বাহিনী তৈরি করে। যাদের মাধ্যমে তারা ক্ষমতাকে নিষ্কণ্টক করার চেষ্টা করে। কাজেই শিক্ষার যে পরিবেশটা, সেই পরিবেশটাই নষ্ট করে দেয়। তার জন্য বছরের পর বছর সেশনজট হয়। আমাদের ছেলে-মেয়েদের শিক্ষার সুযোগ অনেকটা সীমিত হয়ে পড়ে।’
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে শিক্ষার উন্নয়নে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘পাশাপাশি গবেষণার ওপর আমি গুরুত্ব দেই। যেটা আমি লক্ষ করেছিলাম, গবেষণার জন্য বাজেটে আলাদা কোনো অর্থ দেওয়া হতো না। গবেষণার উৎসাহ দেওয়া হতো না। নিয়ম মাফিক যেটুকু গবেষণা, শুধু সেটুকুই হতো।’ শেষ কৃষি গবেষণায় সরকার বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল বলেও জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি একটি কথা বলব, আমাদের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে অনেক মেধা আছে। আমাদের নতুন প্রজন্ম প্রযুক্তির যুগে জন্মগ্রহণ করছে। তাদের মধ্যে অনেক মেধা। তাদের সেই সুপ্ত মেধাগুলো অন্বেষণ করতে হবে এবং সেটা আমাদের আগামী দিনের বাংলাদেশকে উন্নত করার কাজে ব্যবহার করতে হবে।’

শিক্ষার্থীদের আগামী দিনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তৈরি হওয়ার নির্দেশনা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমাদের সোনার ছেলে-মেয়েরা, তোমরা তৈরি হও দেশকে আগামী দিনে নেতৃত্ব দিতে। সর্বক্ষেত্রে তোমরা তোমাদের মেধা বিকাশ করবে এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশ যেন আর পিছিয়ে না থাকে, যেন এগিয়ে যায়।’
আজ রোববার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ-২০২২-এ সেরা মেধাবীদের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন।
প্রযুক্তিচর্চার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আজকের নতুন প্রজন্ম তারাই পারবে। এই মেধা অন্বেষণ একটা চমৎকার ব্যবস্থা। এর মধ্য থেকে অনেক সুপ্ত জ্ঞান বেরিয়ে আসবে, যা আমাদের দেশের আগামী দিনের উন্নয়নের কাজে লাগবে।
আমাদের দেশটা এখানেই থেমে থাকবে না মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫-পরবর্তী আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষের অগ্রগতি সাধিত হয়।
ড. কুদরত-ই-খুদাকে প্রধান করে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন বঙ্গবন্ধু উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সেই কমিশন একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছিল। সেটা জাতির পিতার হাতেও দিয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যার পর সেই কমিশনের রিপোর্ট আর কখনো আলোর মুখ দেখেনি। তার ভিত্তিতে আর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, কারণ তখন মার্শাল ল জারি করা হয় এবং মার্শাল ল দিয়ে দেশ পরিচালনা করা হতো। এটাই হলো সব থেকে দুর্ভাগ্যের বিষয়।
সামরিক শাসকেরা দেশের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারা আমাদের মেধাবী ছাত্রদের হাতে অস্ত্র-অর্থ তুলে দিয়ে, মাদক তুলে দিয়ে তাদের লাঠিয়াল বাহিনী তৈরি করে। যাদের মাধ্যমে তারা ক্ষমতাকে নিষ্কণ্টক করার চেষ্টা করে। কাজেই শিক্ষার যে পরিবেশটা, সেই পরিবেশটাই নষ্ট করে দেয়। তার জন্য বছরের পর বছর সেশনজট হয়। আমাদের ছেলে-মেয়েদের শিক্ষার সুযোগ অনেকটা সীমিত হয়ে পড়ে।’
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে শিক্ষার উন্নয়নে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, ‘পাশাপাশি গবেষণার ওপর আমি গুরুত্ব দেই। যেটা আমি লক্ষ করেছিলাম, গবেষণার জন্য বাজেটে আলাদা কোনো অর্থ দেওয়া হতো না। গবেষণার উৎসাহ দেওয়া হতো না। নিয়ম মাফিক যেটুকু গবেষণা, শুধু সেটুকুই হতো।’ শেষ কৃষি গবেষণায় সরকার বেশি গুরুত্ব দিয়েছিল বলেও জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি একটি কথা বলব, আমাদের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে অনেক মেধা আছে। আমাদের নতুন প্রজন্ম প্রযুক্তির যুগে জন্মগ্রহণ করছে। তাদের মধ্যে অনেক মেধা। তাদের সেই সুপ্ত মেধাগুলো অন্বেষণ করতে হবে এবং সেটা আমাদের আগামী দিনের বাংলাদেশকে উন্নত করার কাজে ব্যবহার করতে হবে।’

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
২ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৪ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৬ ঘণ্টা আগে