নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার শিক্ষকনেতাদের বৈঠকের কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। আজ শুক্রবার বৈঠকের বিষয়ে কিছু জানা যেতে পারে বলে আশা করছেন শিক্ষকেরা।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, শিক্ষকনেতাদের সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের বৈঠক স্থগিত করা হয়েছে। পদ্মা সেতুসংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রীর একটি জরুরি সাক্ষাৎ রয়েছে। তাই তিনি (ওবায়দুল কাদেরের) সময় দিতে পারেননি। শুক্রবার মন্ত্রী বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন।’
আর সর্বজনীন পেনশন প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলন ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা দুটোই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন ফেডারেশনের মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার মন্ত্রী মহোদয় আমাদের বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন। তবে আমরা আমাদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাব।’
গতকাল দেশের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতির সঙ্গে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেন শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ভবনের সামনে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন কর্মবিরতিতে থাকা শিক্ষকেরা। দাবি না মানলে ক্লাসে ফেরত যাবেন না বলেও জানান তাঁরা।
শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম বলেন, তাঁরা শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বাইরে রেখে এই আন্দোলন করছেন। তাঁদের শিক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হোক, সেটি তাঁরা চান না।
তবে গতকাল মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক না হওয়ায় ক্ষুব্ধ আখতারুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৈঠক হওয়ার কথা বলেও শেষ পর্যন্ত হচ্ছে না। একটা ফোনকলেই সেটি স্থগিত হয়ে যাচ্ছে। তবুও আশাবাদী এ অধ্যাপক। তিনি বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারণী মহল থেকে বৈঠকের জন্য ডাকা হবে। সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন তাঁরা। যাঁরা সরকারকে বিষয়টি বোঝানোর কথা, তারা ঠিকমতো বোঝাচ্ছেন না। বৈঠক হলে বিষয়গুলো ভালো করে বোঝাতে পারবেন তাঁরা এবং একটি সমাধানের পথও তৈরি হবে।
শিক্ষকদের পাশাপাশি প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. আব্দুল মোতালেব বলেন, আন্দোলন চলমান থাকবে। সরকারের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনারও চেষ্টা চলছে।
টানা চতুর্থ দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। দুপুরে ১ ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি পালনের সময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, আন্দোলন দ্রুত মেনে নেওয়া হলে শিক্ষকেরা ক্লাসে ফিরে যাবেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষকদের পাশাপাশি কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ফলে সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব কার্যক্রম।
চট্টগ্রামে কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। তবে শিক্ষার্থীদের যেটুকু ক্ষতি হচ্ছে, তা স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এলে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে অতিরিক্ত ক্লাস, অ্যাসাইনমেন্ট, অনলাইন ক্লাস ইত্যাদি দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া হবে।’
চবি কর্মচারী সমিতির সভাপতি সুমন মামুন বলেন, ‘সরকার যে প্রত্যয় স্কিম চালু করেছে, সেটাতে যে সামাজিক সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে তাতে বৈষম্য দেখা যাচ্ছে। একই প্রতিষ্ঠানে দুই ধরনের নিয়ম থাকায় তা আমাদের জন্য হুমকি হতে পারে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষকেরা বেলা ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ওমর ফারুক সরকার বলেন, ‘শিক্ষকদের হিসাব বুঝিয়ে লাভ নেই। আইন বুঝিয়ে লাভ নেই। রাতের অন্ধকারে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হবে, আবার সেই প্রজ্ঞাপন সংশোধনও করা হবে। শিক্ষকদের সঙ্গে বসে কথা বলেন; কেন এটাকে যৌক্তিক দাবি বলা হচ্ছে তা জানুন।’
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ৩য় শ্রেণি কর্মচারী পরিষদ ও কারিগরি কর্মচারী সমিতি এবং ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারী সমিতির ৫ শতাধিক কর্মচারী কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে মাইকে মাইকে ঘোষণা দিয়ে বিভিন্ন হল থেকে কর্মচারীদের ডেকে নিয়ে আসা হয়। অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল জব্বার মোড়ে এসে অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা দাহ করেন আন্দোলনকারীরা।
সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থার যাত্রা শুরু হয় গত বছরের ১৭ আগস্ট। বর্তমানে সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থায় মোট পাঁচটি কর্মসূচি (স্কিম) রয়েছে। এগুলো হলো প্রগতি, সুরক্ষা, প্রবাস, সমতা ও প্রত্যয়। এর মধ্যে প্রত্যয় স্কিমে অন্তর্ভুক্ত থাকবে সব ধরনের স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ তিন দফা বাতিলের দাবিতে ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তাঁদের দাবি, প্রত্যয় স্কিম বৈষম্যমূলক। অবসরকালে বর্তমানে যেসব সুযোগ-সুবিধা তাঁরা পান, এই স্কিমে যোগ দিলে তা কমে যাবে।

সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার শিক্ষকনেতাদের বৈঠকের কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। আজ শুক্রবার বৈঠকের বিষয়ে কিছু জানা যেতে পারে বলে আশা করছেন শিক্ষকেরা।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, শিক্ষকনেতাদের সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের বৈঠক স্থগিত করা হয়েছে। পদ্মা সেতুসংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রীর একটি জরুরি সাক্ষাৎ রয়েছে। তাই তিনি (ওবায়দুল কাদেরের) সময় দিতে পারেননি। শুক্রবার মন্ত্রী বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন।’
আর সর্বজনীন পেনশন প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলন ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা দুটোই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন ফেডারেশনের মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার মন্ত্রী মহোদয় আমাদের বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন। তবে আমরা আমাদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাব।’
গতকাল দেশের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতির সঙ্গে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেন শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ভবনের সামনে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন কর্মবিরতিতে থাকা শিক্ষকেরা। দাবি না মানলে ক্লাসে ফেরত যাবেন না বলেও জানান তাঁরা।
শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম বলেন, তাঁরা শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বাইরে রেখে এই আন্দোলন করছেন। তাঁদের শিক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হোক, সেটি তাঁরা চান না।
তবে গতকাল মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক না হওয়ায় ক্ষুব্ধ আখতারুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৈঠক হওয়ার কথা বলেও শেষ পর্যন্ত হচ্ছে না। একটা ফোনকলেই সেটি স্থগিত হয়ে যাচ্ছে। তবুও আশাবাদী এ অধ্যাপক। তিনি বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারণী মহল থেকে বৈঠকের জন্য ডাকা হবে। সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন তাঁরা। যাঁরা সরকারকে বিষয়টি বোঝানোর কথা, তারা ঠিকমতো বোঝাচ্ছেন না। বৈঠক হলে বিষয়গুলো ভালো করে বোঝাতে পারবেন তাঁরা এবং একটি সমাধানের পথও তৈরি হবে।
শিক্ষকদের পাশাপাশি প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. আব্দুল মোতালেব বলেন, আন্দোলন চলমান থাকবে। সরকারের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনারও চেষ্টা চলছে।
টানা চতুর্থ দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। দুপুরে ১ ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি পালনের সময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, আন্দোলন দ্রুত মেনে নেওয়া হলে শিক্ষকেরা ক্লাসে ফিরে যাবেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষকদের পাশাপাশি কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ফলে সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব কার্যক্রম।
চট্টগ্রামে কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। তবে শিক্ষার্থীদের যেটুকু ক্ষতি হচ্ছে, তা স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এলে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে অতিরিক্ত ক্লাস, অ্যাসাইনমেন্ট, অনলাইন ক্লাস ইত্যাদি দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া হবে।’
চবি কর্মচারী সমিতির সভাপতি সুমন মামুন বলেন, ‘সরকার যে প্রত্যয় স্কিম চালু করেছে, সেটাতে যে সামাজিক সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে তাতে বৈষম্য দেখা যাচ্ছে। একই প্রতিষ্ঠানে দুই ধরনের নিয়ম থাকায় তা আমাদের জন্য হুমকি হতে পারে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষকেরা বেলা ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ওমর ফারুক সরকার বলেন, ‘শিক্ষকদের হিসাব বুঝিয়ে লাভ নেই। আইন বুঝিয়ে লাভ নেই। রাতের অন্ধকারে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হবে, আবার সেই প্রজ্ঞাপন সংশোধনও করা হবে। শিক্ষকদের সঙ্গে বসে কথা বলেন; কেন এটাকে যৌক্তিক দাবি বলা হচ্ছে তা জানুন।’
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ৩য় শ্রেণি কর্মচারী পরিষদ ও কারিগরি কর্মচারী সমিতি এবং ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারী সমিতির ৫ শতাধিক কর্মচারী কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে মাইকে মাইকে ঘোষণা দিয়ে বিভিন্ন হল থেকে কর্মচারীদের ডেকে নিয়ে আসা হয়। অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল জব্বার মোড়ে এসে অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা দাহ করেন আন্দোলনকারীরা।
সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থার যাত্রা শুরু হয় গত বছরের ১৭ আগস্ট। বর্তমানে সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থায় মোট পাঁচটি কর্মসূচি (স্কিম) রয়েছে। এগুলো হলো প্রগতি, সুরক্ষা, প্রবাস, সমতা ও প্রত্যয়। এর মধ্যে প্রত্যয় স্কিমে অন্তর্ভুক্ত থাকবে সব ধরনের স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ তিন দফা বাতিলের দাবিতে ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তাঁদের দাবি, প্রত্যয় স্কিম বৈষম্যমূলক। অবসরকালে বর্তমানে যেসব সুযোগ-সুবিধা তাঁরা পান, এই স্কিমে যোগ দিলে তা কমে যাবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার শিক্ষকনেতাদের বৈঠকের কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। আজ শুক্রবার বৈঠকের বিষয়ে কিছু জানা যেতে পারে বলে আশা করছেন শিক্ষকেরা।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, শিক্ষকনেতাদের সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের বৈঠক স্থগিত করা হয়েছে। পদ্মা সেতুসংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রীর একটি জরুরি সাক্ষাৎ রয়েছে। তাই তিনি (ওবায়দুল কাদেরের) সময় দিতে পারেননি। শুক্রবার মন্ত্রী বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন।’
আর সর্বজনীন পেনশন প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলন ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা দুটোই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন ফেডারেশনের মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার মন্ত্রী মহোদয় আমাদের বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন। তবে আমরা আমাদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাব।’
গতকাল দেশের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতির সঙ্গে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেন শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ভবনের সামনে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন কর্মবিরতিতে থাকা শিক্ষকেরা। দাবি না মানলে ক্লাসে ফেরত যাবেন না বলেও জানান তাঁরা।
শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম বলেন, তাঁরা শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বাইরে রেখে এই আন্দোলন করছেন। তাঁদের শিক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হোক, সেটি তাঁরা চান না।
তবে গতকাল মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক না হওয়ায় ক্ষুব্ধ আখতারুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৈঠক হওয়ার কথা বলেও শেষ পর্যন্ত হচ্ছে না। একটা ফোনকলেই সেটি স্থগিত হয়ে যাচ্ছে। তবুও আশাবাদী এ অধ্যাপক। তিনি বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারণী মহল থেকে বৈঠকের জন্য ডাকা হবে। সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন তাঁরা। যাঁরা সরকারকে বিষয়টি বোঝানোর কথা, তারা ঠিকমতো বোঝাচ্ছেন না। বৈঠক হলে বিষয়গুলো ভালো করে বোঝাতে পারবেন তাঁরা এবং একটি সমাধানের পথও তৈরি হবে।
শিক্ষকদের পাশাপাশি প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. আব্দুল মোতালেব বলেন, আন্দোলন চলমান থাকবে। সরকারের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনারও চেষ্টা চলছে।
টানা চতুর্থ দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। দুপুরে ১ ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি পালনের সময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, আন্দোলন দ্রুত মেনে নেওয়া হলে শিক্ষকেরা ক্লাসে ফিরে যাবেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষকদের পাশাপাশি কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ফলে সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব কার্যক্রম।
চট্টগ্রামে কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। তবে শিক্ষার্থীদের যেটুকু ক্ষতি হচ্ছে, তা স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এলে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে অতিরিক্ত ক্লাস, অ্যাসাইনমেন্ট, অনলাইন ক্লাস ইত্যাদি দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া হবে।’
চবি কর্মচারী সমিতির সভাপতি সুমন মামুন বলেন, ‘সরকার যে প্রত্যয় স্কিম চালু করেছে, সেটাতে যে সামাজিক সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে তাতে বৈষম্য দেখা যাচ্ছে। একই প্রতিষ্ঠানে দুই ধরনের নিয়ম থাকায় তা আমাদের জন্য হুমকি হতে পারে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষকেরা বেলা ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ওমর ফারুক সরকার বলেন, ‘শিক্ষকদের হিসাব বুঝিয়ে লাভ নেই। আইন বুঝিয়ে লাভ নেই। রাতের অন্ধকারে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হবে, আবার সেই প্রজ্ঞাপন সংশোধনও করা হবে। শিক্ষকদের সঙ্গে বসে কথা বলেন; কেন এটাকে যৌক্তিক দাবি বলা হচ্ছে তা জানুন।’
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ৩য় শ্রেণি কর্মচারী পরিষদ ও কারিগরি কর্মচারী সমিতি এবং ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারী সমিতির ৫ শতাধিক কর্মচারী কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে মাইকে মাইকে ঘোষণা দিয়ে বিভিন্ন হল থেকে কর্মচারীদের ডেকে নিয়ে আসা হয়। অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল জব্বার মোড়ে এসে অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা দাহ করেন আন্দোলনকারীরা।
সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থার যাত্রা শুরু হয় গত বছরের ১৭ আগস্ট। বর্তমানে সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থায় মোট পাঁচটি কর্মসূচি (স্কিম) রয়েছে। এগুলো হলো প্রগতি, সুরক্ষা, প্রবাস, সমতা ও প্রত্যয়। এর মধ্যে প্রত্যয় স্কিমে অন্তর্ভুক্ত থাকবে সব ধরনের স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ তিন দফা বাতিলের দাবিতে ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তাঁদের দাবি, প্রত্যয় স্কিম বৈষম্যমূলক। অবসরকালে বর্তমানে যেসব সুযোগ-সুবিধা তাঁরা পান, এই স্কিমে যোগ দিলে তা কমে যাবে।

সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার শিক্ষকনেতাদের বৈঠকের কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি। আজ শুক্রবার বৈঠকের বিষয়ে কিছু জানা যেতে পারে বলে আশা করছেন শিক্ষকেরা।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া বলেন, শিক্ষকনেতাদের সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের বৈঠক স্থগিত করা হয়েছে। পদ্মা সেতুসংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রীর একটি জরুরি সাক্ষাৎ রয়েছে। তাই তিনি (ওবায়দুল কাদেরের) সময় দিতে পারেননি। শুক্রবার মন্ত্রী বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন।’
আর সর্বজনীন পেনশন প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলন ও সরকারের সঙ্গে আলোচনা দুটোই চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন ফেডারেশনের মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার মন্ত্রী মহোদয় আমাদের বৈঠকের বিষয়ে জানাবেন। তবে আমরা আমাদের কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাব।’
গতকাল দেশের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সর্বাত্মক কর্মবিরতির সঙ্গে অবস্থান কর্মসূচিও পালন করেন শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ভবনের সামনে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন কর্মবিরতিতে থাকা শিক্ষকেরা। দাবি না মানলে ক্লাসে ফেরত যাবেন না বলেও জানান তাঁরা।
শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম বলেন, তাঁরা শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বাইরে রেখে এই আন্দোলন করছেন। তাঁদের শিক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হোক, সেটি তাঁরা চান না।
তবে গতকাল মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক না হওয়ায় ক্ষুব্ধ আখতারুল ইসলাম। তিনি বলেন, বৈঠক হওয়ার কথা বলেও শেষ পর্যন্ত হচ্ছে না। একটা ফোনকলেই সেটি স্থগিত হয়ে যাচ্ছে। তবুও আশাবাদী এ অধ্যাপক। তিনি বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারণী মহল থেকে বৈঠকের জন্য ডাকা হবে। সেই অপেক্ষাতেই রয়েছেন তাঁরা। যাঁরা সরকারকে বিষয়টি বোঝানোর কথা, তারা ঠিকমতো বোঝাচ্ছেন না। বৈঠক হলে বিষয়গুলো ভালো করে বোঝাতে পারবেন তাঁরা এবং একটি সমাধানের পথও তৈরি হবে।
শিক্ষকদের পাশাপাশি প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. আব্দুল মোতালেব বলেন, আন্দোলন চলমান থাকবে। সরকারের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনারও চেষ্টা চলছে।
টানা চতুর্থ দিনের মতো সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। দুপুরে ১ ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি পালনের সময় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, আন্দোলন দ্রুত মেনে নেওয়া হলে শিক্ষকেরা ক্লাসে ফিরে যাবেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষকদের পাশাপাশি কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। ফলে সম্পূর্ণ অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব কার্যক্রম।
চট্টগ্রামে কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। তবে শিক্ষার্থীদের যেটুকু ক্ষতি হচ্ছে, তা স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এলে প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে অতিরিক্ত ক্লাস, অ্যাসাইনমেন্ট, অনলাইন ক্লাস ইত্যাদি দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া হবে।’
চবি কর্মচারী সমিতির সভাপতি সুমন মামুন বলেন, ‘সরকার যে প্রত্যয় স্কিম চালু করেছে, সেটাতে যে সামাজিক সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে তাতে বৈষম্য দেখা যাচ্ছে। একই প্রতিষ্ঠানে দুই ধরনের নিয়ম থাকায় তা আমাদের জন্য হুমকি হতে পারে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষকেরা বেলা ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচিতে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ওমর ফারুক সরকার বলেন, ‘শিক্ষকদের হিসাব বুঝিয়ে লাভ নেই। আইন বুঝিয়ে লাভ নেই। রাতের অন্ধকারে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হবে, আবার সেই প্রজ্ঞাপন সংশোধনও করা হবে। শিক্ষকদের সঙ্গে বসে কথা বলেন; কেন এটাকে যৌক্তিক দাবি বলা হচ্ছে তা জানুন।’
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ৩য় শ্রেণি কর্মচারী পরিষদ ও কারিগরি কর্মচারী সমিতি এবং ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারী সমিতির ৫ শতাধিক কর্মচারী কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। এর আগে মাইকে মাইকে ঘোষণা দিয়ে বিভিন্ন হল থেকে কর্মচারীদের ডেকে নিয়ে আসা হয়। অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল জব্বার মোড়ে এসে অর্থমন্ত্রীর কুশপুত্তলিকা দাহ করেন আন্দোলনকারীরা।
সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থার যাত্রা শুরু হয় গত বছরের ১৭ আগস্ট। বর্তমানে সর্বজনীন পেনশনব্যবস্থায় মোট পাঁচটি কর্মসূচি (স্কিম) রয়েছে। এগুলো হলো প্রগতি, সুরক্ষা, প্রবাস, সমতা ও প্রত্যয়। এর মধ্যে প্রত্যয় স্কিমে অন্তর্ভুক্ত থাকবে সব ধরনের স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ তিন দফা বাতিলের দাবিতে ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তাঁদের দাবি, প্রত্যয় স্কিম বৈষম্যমূলক। অবসরকালে বর্তমানে যেসব সুযোগ-সুবিধা তাঁরা পান, এই স্কিমে যোগ দিলে তা কমে যাবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে পাকিস্তান সরকারের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় পা রাখেন দেশটির জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রেস কাউন্সিলর ফাসিহ উল্লাহ খান জানান, বিমানবন্দরে স্পিকারকে স্বাগত জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিমানবন্দরের মুখপাত্র ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাসুদ নিশ্চিত করেছেন যে, স্পিকারকে বহনকারী ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়েই অবতরণ করে।
এর কিছুক্ষণ আগে, বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছান ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর। তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ভারতের পক্ষ থেকে এই উচ্চপর্যায়ের জানাজায় অংশগ্রহণকে দক্ষিণ এশিয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ভুটান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছান দেশটির পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী লিয়নপো ডি. এন. ধুংগেল। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক এস এম সামাদ জানান, বিমানবন্দরে ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
আজ দুপুর ২টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার সাধারণ মানুষের সমাগম শুরু হয়েছে। বিদেশি প্রতিনিধিরা জানাজায় উপস্থিত থেকে কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই রাষ্ট্রীয় জানাজাকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া এভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে পাকিস্তান সরকারের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় পা রাখেন দেশটির জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রেস কাউন্সিলর ফাসিহ উল্লাহ খান জানান, বিমানবন্দরে স্পিকারকে স্বাগত জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিমানবন্দরের মুখপাত্র ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাসুদ নিশ্চিত করেছেন যে, স্পিকারকে বহনকারী ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়েই অবতরণ করে।
এর কিছুক্ষণ আগে, বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছান ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর। তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ভারতের পক্ষ থেকে এই উচ্চপর্যায়ের জানাজায় অংশগ্রহণকে দক্ষিণ এশিয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ভুটান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছান দেশটির পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী লিয়নপো ডি. এন. ধুংগেল। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক এস এম সামাদ জানান, বিমানবন্দরে ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
আজ দুপুর ২টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার সাধারণ মানুষের সমাগম শুরু হয়েছে। বিদেশি প্রতিনিধিরা জানাজায় উপস্থিত থেকে কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই রাষ্ট্রীয় জানাজাকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া এভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
০৫ জুলাই ২০২৪
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা।

জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়াও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদেরও। কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারছেন না, কেউ নীরবে বসে আছেন মন ভার করে। পুরো এলাকা জুড়ে শোক আর নীরবতার আবহ।
লালবাগ থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা আজ একজন রাজনৈতিক অভিভাবককে হারালাম। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। দোয়া করি, তারেক রহমান যেন দেশের হাল ধরতে পারেন।’

সাভার থেকে আসা দুই বন্ধু স্বপন শেখ ও মো. রিয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে এই মুহূর্তে এভাবে বিদায় দিতে হবে, ভাবিনি। তিনি জীবনে এত ত্যাগ করেছেন, অথচ কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারলেন না। তাঁর একমাত্র প্রাপ্তি—বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা।’
বগুড়া থেকে জানাজায় অংশ নিতে আসা মনোয়ার হোসেন মামুন বলেন, ‘এ দেশ যাঁরা শাসন করেছেন, তাঁদের সবার গায়েই কোনো না কোনো কলঙ্ক আছে। কেবল বেগম খালেদা জিয়ার কোনো কলঙ্ক নেই। তিনি ক্ষমতার লোভ করেননি। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত সাধারণ মানুষের পাশেই ছিলেন। ”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শেখ হাসিনা তিলে তিলে এমন একজন মানুষকে মেরে ফেলেছে। এর বিচার জনসম্মুখে হতে হবে—যে সরকারই আসুক।’
জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহিদ রাষ্ট্রপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিএনপি মনোনীত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে। দাফনকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যান এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়েই জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। জানাজাকে ঘিরে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় দপ্তর যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণ নির্বিঘ্ন করতে আশপাশের সড়কগুলোতেও অবস্থানের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা।

জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়াও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদেরও। কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারছেন না, কেউ নীরবে বসে আছেন মন ভার করে। পুরো এলাকা জুড়ে শোক আর নীরবতার আবহ।
লালবাগ থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা আজ একজন রাজনৈতিক অভিভাবককে হারালাম। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। দোয়া করি, তারেক রহমান যেন দেশের হাল ধরতে পারেন।’

সাভার থেকে আসা দুই বন্ধু স্বপন শেখ ও মো. রিয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে এই মুহূর্তে এভাবে বিদায় দিতে হবে, ভাবিনি। তিনি জীবনে এত ত্যাগ করেছেন, অথচ কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারলেন না। তাঁর একমাত্র প্রাপ্তি—বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা।’
বগুড়া থেকে জানাজায় অংশ নিতে আসা মনোয়ার হোসেন মামুন বলেন, ‘এ দেশ যাঁরা শাসন করেছেন, তাঁদের সবার গায়েই কোনো না কোনো কলঙ্ক আছে। কেবল বেগম খালেদা জিয়ার কোনো কলঙ্ক নেই। তিনি ক্ষমতার লোভ করেননি। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত সাধারণ মানুষের পাশেই ছিলেন। ”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শেখ হাসিনা তিলে তিলে এমন একজন মানুষকে মেরে ফেলেছে। এর বিচার জনসম্মুখে হতে হবে—যে সরকারই আসুক।’
জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহিদ রাষ্ট্রপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিএনপি মনোনীত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে। দাফনকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যান এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়েই জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। জানাজাকে ঘিরে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় দপ্তর যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণ নির্বিঘ্ন করতে আশপাশের সড়কগুলোতেও অবস্থানের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
০৫ জুলাই ২০২৪
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
০৫ জুলাই ২০২৪
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা



সর্বজনীন পেনশন (প্রত্যয় স্কিম) সংক্রান্ত ‘বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন’ প্রত্যাহারের দাবিতে চতুর্থ দিনেও সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। তবে আন্দোলনের মধ্যেই সংকট সমাধানের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পথও খোলা রেখেছেন তাঁরা।
০৫ জুলাই ২০২৪
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে