এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
২০০৮ সালে দেশের অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলা ছিল প্রায় ১৫ লাখ। মামলাজট ছাড়াতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতে জোর দেওয়া, আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ, বিচারকদের সংখ্যা ও দক্ষতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন আইনজ্ঞরা। একই সঙ্গে আদালতে না গিয়ে সমাধান করা যায়, সেসব বিষয় দুই পক্ষ বসে সমাধান করলেও মামলা কমবে বলে মত তাঁদের।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ অসহনীয় মামলাজটে ন্যুব্জ। বিপুলসংখ্যক মামলার বিপরীতে বিচারকের সংখ্যা অত্যন্ত অপ্রতুল। মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিচারপ্রার্থীরা প্রতিনিয়ত শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের অন্যতম উপায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে মামলা নিষ্পত্তি করা।
সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে মামলার নিষ্পত্তি বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। আগে দেশের আট বিভাগের বিচার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতেন ৮ বিচারপতি, এখন ১৩ বিচারপতিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতি, সিনিয়র আইনজীবী, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস, ঢাকার আদালতের বিচারকদের নিয়ে পৃথক বৈঠক করেছেন। সবার লিখিত মতামত নিচ্ছেন। সব বিষয় একত্র করে দ্রুতই হয়তো বিচার বিভাগের জন্য যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আদালত সূত্র জানায়, সারা দেশের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে মোট ৪২ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৪টি মামলা। এগুলোর মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ২৬ হাজার ৫১৭টি এবং হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪৭টি। আপিল বিভাগে থাকা মামলাগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৬ হাজার ৬৭, ফৌজদারি ১০ হাজার ২৭০ এবং আদালত অবমাননা-সংক্রান্ত ১৮০টি। হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলার মধ্যে দেওয়ানি ৯৫ হাজার ৫৩টি, ফৌজদারি ৩ লাখ ২২ হাজার ৫৬৪ এবং রিট ১ লাখ ৬ হাজার।
২০২৩ সাল পর্যন্ত অধস্তন আদালতগুলোতে বিচারাধীন ছিল ৩৭ লাখ ৭ হাজার মামলা। এগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ৪৪৪টি এবং ফৌজদারি ২১ লাখ ১০ হাজার ৬৯৬টি। এগুলোর মধ্যে পাঁচ বছরের বেশি সময় বিচারাধীন দেওয়ানি মামলা ৪ লাখ ১১ হাজার ৬২৫টি এবং ফৌজদারি মামলা ৩ লাখ ৬২৯টি।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ও সিনিয়র আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে মামলাজটের মূল কারণ হচ্ছে মিথ্যা মামলা দায়ের। বর্তমানে বিচারাধীন মামলার উল্লেখযোগ্যসংখ্যকই ফৌজদারি মামলা। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দেওয়ানি মামলার জট কমতে পারে। থানার ওসি যে জামিন দিতে পারেন—সিআরপিসির এই বিধান পুলিশ কর্মকর্তারাও মনে হয় ভুলে গেছেন। সে জন্য ছোটখাটো অপরাধের জন্যও আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হচ্ছে। গ্রাম আদালতের মাধ্যমেও অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব।
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ (রাজা) বলেন, নিজেদের বিরোধ নিজেরা না মিটিয়ে কিছু হলেই আদালতে যাওয়ার প্রবণতা মামলাজটের মূল কারণ। বিচারব্যবস্থার বর্তমান অবস্থায় কখনোই মামলাজট শেষ হবে না। এখন অনেক ধাপ পার হয়ে মামলা নিষ্পত্তি করতে হয়। এ জন্য বিচারব্যবস্থা পুরোপুরি ডিজিটালাইজড করতে হবে। আইনজীবীদেরও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
২০০৮ সালে দেশের অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলা ছিল প্রায় ১৫ লাখ। মামলাজট ছাড়াতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতে জোর দেওয়া, আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ, বিচারকদের সংখ্যা ও দক্ষতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন আইনজ্ঞরা। একই সঙ্গে আদালতে না গিয়ে সমাধান করা যায়, সেসব বিষয় দুই পক্ষ বসে সমাধান করলেও মামলা কমবে বলে মত তাঁদের।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ অসহনীয় মামলাজটে ন্যুব্জ। বিপুলসংখ্যক মামলার বিপরীতে বিচারকের সংখ্যা অত্যন্ত অপ্রতুল। মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিচারপ্রার্থীরা প্রতিনিয়ত শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের অন্যতম উপায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে মামলা নিষ্পত্তি করা।
সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে মামলার নিষ্পত্তি বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। আগে দেশের আট বিভাগের বিচার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতেন ৮ বিচারপতি, এখন ১৩ বিচারপতিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতি, সিনিয়র আইনজীবী, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস, ঢাকার আদালতের বিচারকদের নিয়ে পৃথক বৈঠক করেছেন। সবার লিখিত মতামত নিচ্ছেন। সব বিষয় একত্র করে দ্রুতই হয়তো বিচার বিভাগের জন্য যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আদালত সূত্র জানায়, সারা দেশের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে মোট ৪২ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৪টি মামলা। এগুলোর মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ২৬ হাজার ৫১৭টি এবং হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪৭টি। আপিল বিভাগে থাকা মামলাগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৬ হাজার ৬৭, ফৌজদারি ১০ হাজার ২৭০ এবং আদালত অবমাননা-সংক্রান্ত ১৮০টি। হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলার মধ্যে দেওয়ানি ৯৫ হাজার ৫৩টি, ফৌজদারি ৩ লাখ ২২ হাজার ৫৬৪ এবং রিট ১ লাখ ৬ হাজার।
২০২৩ সাল পর্যন্ত অধস্তন আদালতগুলোতে বিচারাধীন ছিল ৩৭ লাখ ৭ হাজার মামলা। এগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ৪৪৪টি এবং ফৌজদারি ২১ লাখ ১০ হাজার ৬৯৬টি। এগুলোর মধ্যে পাঁচ বছরের বেশি সময় বিচারাধীন দেওয়ানি মামলা ৪ লাখ ১১ হাজার ৬২৫টি এবং ফৌজদারি মামলা ৩ লাখ ৬২৯টি।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ও সিনিয়র আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে মামলাজটের মূল কারণ হচ্ছে মিথ্যা মামলা দায়ের। বর্তমানে বিচারাধীন মামলার উল্লেখযোগ্যসংখ্যকই ফৌজদারি মামলা। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দেওয়ানি মামলার জট কমতে পারে। থানার ওসি যে জামিন দিতে পারেন—সিআরপিসির এই বিধান পুলিশ কর্মকর্তারাও মনে হয় ভুলে গেছেন। সে জন্য ছোটখাটো অপরাধের জন্যও আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হচ্ছে। গ্রাম আদালতের মাধ্যমেও অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব।
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ (রাজা) বলেন, নিজেদের বিরোধ নিজেরা না মিটিয়ে কিছু হলেই আদালতে যাওয়ার প্রবণতা মামলাজটের মূল কারণ। বিচারব্যবস্থার বর্তমান অবস্থায় কখনোই মামলাজট শেষ হবে না। এখন অনেক ধাপ পার হয়ে মামলা নিষ্পত্তি করতে হয়। এ জন্য বিচারব্যবস্থা পুরোপুরি ডিজিটালাইজড করতে হবে। আইনজীবীদেরও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
এস এম নূর মোহাম্মদ, ঢাকা

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
২০০৮ সালে দেশের অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলা ছিল প্রায় ১৫ লাখ। মামলাজট ছাড়াতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতে জোর দেওয়া, আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ, বিচারকদের সংখ্যা ও দক্ষতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন আইনজ্ঞরা। একই সঙ্গে আদালতে না গিয়ে সমাধান করা যায়, সেসব বিষয় দুই পক্ষ বসে সমাধান করলেও মামলা কমবে বলে মত তাঁদের।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ অসহনীয় মামলাজটে ন্যুব্জ। বিপুলসংখ্যক মামলার বিপরীতে বিচারকের সংখ্যা অত্যন্ত অপ্রতুল। মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিচারপ্রার্থীরা প্রতিনিয়ত শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের অন্যতম উপায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে মামলা নিষ্পত্তি করা।
সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে মামলার নিষ্পত্তি বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। আগে দেশের আট বিভাগের বিচার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতেন ৮ বিচারপতি, এখন ১৩ বিচারপতিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতি, সিনিয়র আইনজীবী, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস, ঢাকার আদালতের বিচারকদের নিয়ে পৃথক বৈঠক করেছেন। সবার লিখিত মতামত নিচ্ছেন। সব বিষয় একত্র করে দ্রুতই হয়তো বিচার বিভাগের জন্য যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আদালত সূত্র জানায়, সারা দেশের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে মোট ৪২ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৪টি মামলা। এগুলোর মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ২৬ হাজার ৫১৭টি এবং হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪৭টি। আপিল বিভাগে থাকা মামলাগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৬ হাজার ৬৭, ফৌজদারি ১০ হাজার ২৭০ এবং আদালত অবমাননা-সংক্রান্ত ১৮০টি। হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলার মধ্যে দেওয়ানি ৯৫ হাজার ৫৩টি, ফৌজদারি ৩ লাখ ২২ হাজার ৫৬৪ এবং রিট ১ লাখ ৬ হাজার।
২০২৩ সাল পর্যন্ত অধস্তন আদালতগুলোতে বিচারাধীন ছিল ৩৭ লাখ ৭ হাজার মামলা। এগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ৪৪৪টি এবং ফৌজদারি ২১ লাখ ১০ হাজার ৬৯৬টি। এগুলোর মধ্যে পাঁচ বছরের বেশি সময় বিচারাধীন দেওয়ানি মামলা ৪ লাখ ১১ হাজার ৬২৫টি এবং ফৌজদারি মামলা ৩ লাখ ৬২৯টি।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ও সিনিয়র আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে মামলাজটের মূল কারণ হচ্ছে মিথ্যা মামলা দায়ের। বর্তমানে বিচারাধীন মামলার উল্লেখযোগ্যসংখ্যকই ফৌজদারি মামলা। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দেওয়ানি মামলার জট কমতে পারে। থানার ওসি যে জামিন দিতে পারেন—সিআরপিসির এই বিধান পুলিশ কর্মকর্তারাও মনে হয় ভুলে গেছেন। সে জন্য ছোটখাটো অপরাধের জন্যও আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হচ্ছে। গ্রাম আদালতের মাধ্যমেও অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব।
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ (রাজা) বলেন, নিজেদের বিরোধ নিজেরা না মিটিয়ে কিছু হলেই আদালতে যাওয়ার প্রবণতা মামলাজটের মূল কারণ। বিচারব্যবস্থার বর্তমান অবস্থায় কখনোই মামলাজট শেষ হবে না। এখন অনেক ধাপ পার হয়ে মামলা নিষ্পত্তি করতে হয়। এ জন্য বিচারব্যবস্থা পুরোপুরি ডিজিটালাইজড করতে হবে। আইনজীবীদেরও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
২০০৮ সালে দেশের অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলা ছিল প্রায় ১৫ লাখ। মামলাজট ছাড়াতে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তিতে জোর দেওয়া, আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ, বিচারকদের সংখ্যা ও দক্ষতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন আইনজ্ঞরা। একই সঙ্গে আদালতে না গিয়ে সমাধান করা যায়, সেসব বিষয় দুই পক্ষ বসে সমাধান করলেও মামলা কমবে বলে মত তাঁদের।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান গত মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ অসহনীয় মামলাজটে ন্যুব্জ। বিপুলসংখ্যক মামলার বিপরীতে বিচারকের সংখ্যা অত্যন্ত অপ্রতুল। মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিচারপ্রার্থীরা প্রতিনিয়ত শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের অন্যতম উপায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে মামলা নিষ্পত্তি করা।
সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে মামলার নিষ্পত্তি বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। আগে দেশের আট বিভাগের বিচার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করতেন ৮ বিচারপতি, এখন ১৩ বিচারপতিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের সব বিচারপতি, সিনিয়র আইনজীবী, অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস, ঢাকার আদালতের বিচারকদের নিয়ে পৃথক বৈঠক করেছেন। সবার লিখিত মতামত নিচ্ছেন। সব বিষয় একত্র করে দ্রুতই হয়তো বিচার বিভাগের জন্য যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আদালত সূত্র জানায়, সারা দেশের আদালতে নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে মোট ৪২ লাখ ৭৭ হাজার ৫০৪টি মামলা। এগুলোর মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ২৬ হাজার ৫১৭টি এবং হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪৭টি। আপিল বিভাগে থাকা মামলাগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৬ হাজার ৬৭, ফৌজদারি ১০ হাজার ২৭০ এবং আদালত অবমাননা-সংক্রান্ত ১৮০টি। হাইকোর্টে বিচারাধীন মামলার মধ্যে দেওয়ানি ৯৫ হাজার ৫৩টি, ফৌজদারি ৩ লাখ ২২ হাজার ৫৬৪ এবং রিট ১ লাখ ৬ হাজার।
২০২৩ সাল পর্যন্ত অধস্তন আদালতগুলোতে বিচারাধীন ছিল ৩৭ লাখ ৭ হাজার মামলা। এগুলোর মধ্যে দেওয়ানি ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ৪৪৪টি এবং ফৌজদারি ২১ লাখ ১০ হাজার ৬৯৬টি। এগুলোর মধ্যে পাঁচ বছরের বেশি সময় বিচারাধীন দেওয়ানি মামলা ৪ লাখ ১১ হাজার ৬২৫টি এবং ফৌজদারি মামলা ৩ লাখ ৬২৯টি।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ও সিনিয়র আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে মামলাজটের মূল কারণ হচ্ছে মিথ্যা মামলা দায়ের। বর্তমানে বিচারাধীন মামলার উল্লেখযোগ্যসংখ্যকই ফৌজদারি মামলা। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে দেওয়ানি মামলার জট কমতে পারে। থানার ওসি যে জামিন দিতে পারেন—সিআরপিসির এই বিধান পুলিশ কর্মকর্তারাও মনে হয় ভুলে গেছেন। সে জন্য ছোটখাটো অপরাধের জন্যও আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হচ্ছে। গ্রাম আদালতের মাধ্যমেও অনেক মামলা নিষ্পত্তি করা সম্ভব।
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ (রাজা) বলেন, নিজেদের বিরোধ নিজেরা না মিটিয়ে কিছু হলেই আদালতে যাওয়ার প্রবণতা মামলাজটের মূল কারণ। বিচারব্যবস্থার বর্তমান অবস্থায় কখনোই মামলাজট শেষ হবে না। এখন অনেক ধাপ পার হয়ে মামলা নিষ্পত্তি করতে হয়। এ জন্য বিচারব্যবস্থা পুরোপুরি ডিজিটালাইজড করতে হবে। আইনজীবীদেরও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৯ মিনিট আগে
মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর সমাজীকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদমর্যাদার সুবিধায় ওই দায়িত্ব দিয়ে আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী প্রচারণাকালে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি আততায়ীর গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে ১৮ ডিসেম্বর তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে ঢাকা মহানগরীর পল্টন থানায় ১৪ ডিসেম্বর মামলা হয়েছে। ডিএমপির অধীনে এ মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় মামলাটি দ্রুত তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
হাদি হত্যাকাণ্ডের মামলা তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বা তদন্তসংশ্লিষ্টদের এবং পরে আদালতে বিচারকালে বিচারসংশ্লিষ্ট প্রসিকিউশন টিমকে প্রয়োজনীয় আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য এহসানুল হক সমাজীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর সমাজীকে অ্যাটর্নি জেনারেলের পদমর্যাদার সুবিধায় ওই দায়িত্ব দিয়ে আজ সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন-১ শাখা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১২ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী প্রচারণাকালে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদি আততায়ীর গুলিতে মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে ১৮ ডিসেম্বর তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে ঢাকা মহানগরীর পল্টন থানায় ১৪ ডিসেম্বর মামলা হয়েছে। ডিএমপির অধীনে এ মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় মামলাটি দ্রুত তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
হাদি হত্যাকাণ্ডের মামলা তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বা তদন্তসংশ্লিষ্টদের এবং পরে আদালতে বিচারকালে বিচারসংশ্লিষ্ট প্রসিকিউশন টিমকে প্রয়োজনীয় আইনি পরামর্শ দেওয়ার জন্য এহসানুল হক সমাজীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
১৬ মে ২০২৪
মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেতৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করেছে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড ব্যবহারকারীদের জন্য র্যাপিড পাস অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে।
ডিটিসিএ সূত্র জানিয়েছে, এক মাস ধরে র্যাপিড পাস অ্যাপটি নিয়ে কাজ করছে সংস্থাটি। অ্যাপটি তৈরি করে ইতিমধ্যে গুগলের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে গুগল বিভিন্ন ধাপে অ্যাপটির পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, র্যাপিড পাস অ্যাপটি মোটামুটি প্রস্তুত। আগামী দুই–এক দিনের মধ্যে এটি জনগণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এতে যাত্রীদের আরও বেশি সুবিধা হবে।
অ্যাপটি ব্যবহারের নিয়ম
ডিটিসিএ সূত্র জানায়, র্যাপিড পাস অ্যাপ ব্যবহার করতে হলে যেসব গ্রাহক ইতিমধ্যে rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাঁরা একই ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাপে লগইন করতে পারবেন। লগইনের পর ব্যবহারকারী ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত অ্যামাউন্ট সেট করে রিচার্জের জন্য প্রসেস দিতে পারবেন। এ সময় ব্যাংকের কার্ডের পাশাপাশি বিকাশ ও নগদের মাধ্যমেও সহজে রিচার্জ করা যাবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হওয়ার পর র্যাপিড পাস বা এমআরটি পাস কার্ডটি মেট্রো স্টেশনে থাকা এভিএমে (অ্যাড ভ্যালু মেশিন) ট্যাগ করলেই রিচার্জ করা অর্থ কার্ডে অ্যাকটিভ হয়ে যাবে। পাশাপাশি অ্যাপের মাধ্যমে কার্ডে থাকা বর্তমান ব্যালেন্স, কোথায় কোথায় ভ্রমণ করা হয়েছে—এসব বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। একই সঙ্গে যদি ব্যবহারকারীর মোবাইলে নিয়ার–ফিল্ড কমিউনিকেশন (এনএফসি) সুবিধা থাকে, তাহলে মোবাইলের নিচে র্যাপিড পাস কার্ড ধরলেই অ্যাপের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে থাকা টাকার পরিমাণ মোবাইলের স্ক্রিনে দেখা যাবে।
ডিটিসিএ জানিয়েছে, র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ও অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জের সুবিধা নিশ্চিত করতে মেট্রোর ১৬টি স্টেশনে দুটি করে মোট ৩২টি এভিএম বসানো হয়েছে। যাত্রীরা অনলাইনে রিচার্জ করার পর স্টেশনে থাকা এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করলেই রিচার্জ সক্রিয় হয়ে যাবে।
ডিটিসিএ সূত্র অনুযায়ী, বর্তমানে প্রায় ১৭ লাখ গ্রাহক র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস ব্যবহার করছেন। এর মধ্যে ইতিমধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার গ্রাহক rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, অর্থাৎ তাঁরা অনলাইনে রিচার্জ সুবিধা ব্যবহার করছেন।
ডিটিসিএ কর্মকর্তারা জানান, যাত্রীদের সময় ও ঝামেলা কমাতেই অ্যাপের মাধ্যমে রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজেই অর্থ যোগ করা যাবে, ফলে যাতায়াত আরও নিরবচ্ছিন্ন হবে। মেট্রোরেল চালুর পর থেকে যাত্রীরা স্বল্প সময়ে র্যাপিড পাস ব্যবহার করে যাতায়াতের সুবিধা পাচ্ছেন। অ্যাপ ব্যবহার করে অনলাইন রিচার্জ যুক্ত হওয়ায় ডিজিটাল সেবার পরিধি আরও বাড়বে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৫ নভেম্বর মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইন রিচার্জ সেবা চালু করা হয়েছিল। সেই সময় প্রধান উপদেষ্টার সড়ক, সেতু ও রেলযোগাযোগবিষয়ক বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছিলেন।

মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করেছে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড ব্যবহারকারীদের জন্য র্যাপিড পাস অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে।
ডিটিসিএ সূত্র জানিয়েছে, এক মাস ধরে র্যাপিড পাস অ্যাপটি নিয়ে কাজ করছে সংস্থাটি। অ্যাপটি তৈরি করে ইতিমধ্যে গুগলের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে গুগল বিভিন্ন ধাপে অ্যাপটির পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালাচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার আজ সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, র্যাপিড পাস অ্যাপটি মোটামুটি প্রস্তুত। আগামী দুই–এক দিনের মধ্যে এটি জনগণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এতে যাত্রীদের আরও বেশি সুবিধা হবে।
অ্যাপটি ব্যবহারের নিয়ম
ডিটিসিএ সূত্র জানায়, র্যাপিড পাস অ্যাপ ব্যবহার করতে হলে যেসব গ্রাহক ইতিমধ্যে rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, তাঁরা একই ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাপে লগইন করতে পারবেন। লগইনের পর ব্যবহারকারী ১০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারিত অ্যামাউন্ট সেট করে রিচার্জের জন্য প্রসেস দিতে পারবেন। এ সময় ব্যাংকের কার্ডের পাশাপাশি বিকাশ ও নগদের মাধ্যমেও সহজে রিচার্জ করা যাবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হওয়ার পর র্যাপিড পাস বা এমআরটি পাস কার্ডটি মেট্রো স্টেশনে থাকা এভিএমে (অ্যাড ভ্যালু মেশিন) ট্যাগ করলেই রিচার্জ করা অর্থ কার্ডে অ্যাকটিভ হয়ে যাবে। পাশাপাশি অ্যাপের মাধ্যমে কার্ডে থাকা বর্তমান ব্যালেন্স, কোথায় কোথায় ভ্রমণ করা হয়েছে—এসব বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। একই সঙ্গে যদি ব্যবহারকারীর মোবাইলে নিয়ার–ফিল্ড কমিউনিকেশন (এনএফসি) সুবিধা থাকে, তাহলে মোবাইলের নিচে র্যাপিড পাস কার্ড ধরলেই অ্যাপের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে থাকা টাকার পরিমাণ মোবাইলের স্ক্রিনে দেখা যাবে।
ডিটিসিএ জানিয়েছে, র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ও অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জের সুবিধা নিশ্চিত করতে মেট্রোর ১৬টি স্টেশনে দুটি করে মোট ৩২টি এভিএম বসানো হয়েছে। যাত্রীরা অনলাইনে রিচার্জ করার পর স্টেশনে থাকা এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করলেই রিচার্জ সক্রিয় হয়ে যাবে।
ডিটিসিএ সূত্র অনুযায়ী, বর্তমানে প্রায় ১৭ লাখ গ্রাহক র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস ব্যবহার করছেন। এর মধ্যে ইতিমধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার গ্রাহক rapidpass.com.bd ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করেছেন, অর্থাৎ তাঁরা অনলাইনে রিচার্জ সুবিধা ব্যবহার করছেন।
ডিটিসিএ কর্মকর্তারা জানান, যাত্রীদের সময় ও ঝামেলা কমাতেই অ্যাপের মাধ্যমে রিচার্জ সুবিধা চালু করা হচ্ছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে সহজেই অর্থ যোগ করা যাবে, ফলে যাতায়াত আরও নিরবচ্ছিন্ন হবে। মেট্রোরেল চালুর পর থেকে যাত্রীরা স্বল্প সময়ে র্যাপিড পাস ব্যবহার করে যাতায়াতের সুবিধা পাচ্ছেন। অ্যাপ ব্যবহার করে অনলাইন রিচার্জ যুক্ত হওয়ায় ডিজিটাল সেবার পরিধি আরও বাড়বে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৫ নভেম্বর মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার থেকে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইন রিচার্জ সেবা চালু করা হয়েছিল। সেই সময় প্রধান উপদেষ্টার সড়ক, সেতু ও রেলযোগাযোগবিষয়ক বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছিলেন।

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
১৬ মে ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। তাই রেলসম্পদের ক্ষতিসাধন থেকে বিরত থাকতে আহ্বান জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সম্প্রতি ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ, অযৌক্তিকভাবে রেললাইন অবরোধ ও ইচ্ছাকৃতভাবে রেললাইনের ক্ষতিসাধনের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এতে একদিকে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ছে, অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠুভাবে ট্রেন পরিচালনা ব্যাহত হওয়ায় রেলওয়ের ভাবমূর্তিও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, যেহেতু রেল একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ, তাই এর ক্ষতি মানে সরাসরি জনগণের ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি ও লোকসান প্রতিরোধ করা দেশের সব নাগরিকের দায়িত্ব। নৈতিক এই দায়িত্ব পালনে আরও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।
যাত্রীসাধারণকে মানসম্মত সেবা দিতে বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিতে নাগরিকদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
এ ছাড়া যেকোনো রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতিসাধন বা এর চেষ্টা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ উল্লেখ করে জানানো হয়, রাজনৈতিক, সামাজিক কিংবা অন্য যেকোনো কর্মসূচির নামে বেআইনি উপায়ে রেলের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
১৬ মে ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৯ মিনিট আগে
মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
১ ঘণ্টা আগে
উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

উচ্চ আদালতের চার আইন কর্মকর্তার নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাঁদের নিয়োগ বাতিল করে গতকাল রোববার আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর কার্যালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে তাঁদের নিয়োগ আদেশ বাতিলক্রমে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
নিয়োগ বাতিল করা চার আইন কর্মকর্তা হলেন—ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল জুলফিকার আলম শিমুল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইব্রাহিম খলিল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আইয়ুব আলী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মন্টু আলম।
উল্লেখ্য, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করে থাকেন।

মামলাজট বাড়ছেই। নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে মিলিয়ে বিচারাধীন মামলা রয়েছে প্রায় ৪৩ লাখ। এসবের মধ্যে সারা দেশের নিম্ন আদালতগুলোতেই অনিষ্পন্ন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখের বেশি।
১৬ মে ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যা মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় প্রসিকিউশন টিমকে আইনি পরামর্শ দিতে এহসানুল হক সমাজীকে স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজরের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
৯ মিনিট আগে
মেট্রোর র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস কার্ড গত মাস থেকে অনলাইনে রিচার্জের সুবিধা চালু হয়েছে। ফলে যাত্রীরা ঘরে বসেই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে অনলাইনে রিচার্জ করতে পারছেন। এবার সেই সেবাকে আরও সহজ ও ব্যবহারবান্ধব করতে র্যাপিড পাসের জন্য একটি অ্যাপ প্রস্তুত করে
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন রেলপথ, রেলইঞ্জিন, কোচ, ওয়াগনসহ সব সম্পদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জাতীয় সম্পদ। এসব সম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ ও সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করা শুধু রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের নয়, দেশের সব নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে