পল্লব শাহরিয়ার

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই। সময় বদলেছে, প্রযুক্তি বদলেছে, মানুষের চাহিদাও বদলেছে। আজকের পৃথিবীতে এমনসব পেশার উদ্ভব হচ্ছে, যেগুলোর নাম ১০ বছর আগেও শোনা যায়নি। চলুন দেখে নেওয়া যাক নতুন যুগের এমন ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা, যেখানে আগামী দিনের বাংলাদেশ খুঁজে পেতে পারে নিজের ভবিষ্যৎ।
ডেটাবিজ্ঞানী
ডেটা এখন পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ইন্টারনেটে ক্লিক, সার্চ, কেনাকাটা, ভ্রমণ, ভোট যা করছে—সবই জমছে বিশাল তথ্যভান্ডারে। এ তথ্যকে অর্থপূর্ণ করে তুলছেন যাঁরা, তাঁরা হচ্ছেন ডেটাবিজ্ঞানী। তাঁরা তথ্য থেকে বের করেন ভবিষ্যতে কোন পণ্য বেশি বিক্রি হবে, কোন রোগ বাড়বে, কোথায় বন্যার ঝুঁকি। একজন দক্ষ ডেটাবিজ্ঞানী একই সঙ্গে বিশ্লেষক, প্রোগ্রামার এবং গল্পকার, যিনি সংখ্যার ভেতর লুকিয়ে থাকা জীবনের গল্পটি বুঝতে পারেন। দেশেও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এর চাহিদা দ্রুত বাড়ছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মেশিন লার্নিং বিশেষজ্ঞ
যে যুগে যন্ত্র নিজের মতো করে শিখছে, চিনছে, সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সে যুগের কেন্দ্রে রয়েছে এআই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন কেবল গুগল বা আমাজনের মতো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি ঢুকে পড়েছে চিকিৎসা, কৃষি, শিক্ষা এমনকি আইন পর্যন্ত। এআই বিশেষজ্ঞদের কাজ হলো মেশিনকে শেখানো, কীভাবে ডেটা থেকে শেখা যায়। দেশেও এ ক্ষেত্র ধীরে ধীরে প্রসারিত হচ্ছে।
টেলিমেডিসিন ও স্বাস্থ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ঘটছে বড় পরিবর্তন। এখন ডাক্তার আর রোগীর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে দিচ্ছে প্রযুক্তি। গ্রামের মানুষ ভিডিও কলেই পাচ্ছেন শহরের চিকিৎসক। অনলাইনের মাধ্যমে তাঁদের রোগের রিপোর্ট পৌঁছে যাচ্ছে নিজেদের হাতে। এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন টেলিমেডিসিন বিশেষজ্ঞরা। চিকিৎসা এবং প্রযুক্তি দুটো ভাষাই তাঁরা জানেন। স্বাস্থ্য খাতে এখন তৈরি হচ্ছে ওয়্যারেবল ডিভাইস, হেলথ অ্যাপ, অ্যালগোরিদমভিত্তিক রোগ নির্ণয়—এসবের পেছনেও কাজ করছেন নতুন প্রজন্মের প্রযুক্তিবিদেরা।
ডিজিটাল মার্কেটিং ও ই-কমার্স ম্যানেজার
যে যুগে বাজার মানেই অনলাইন, সে যুগে বিপণনের ভাষাও বদলে গেছে। একটি ব্র্যান্ড এখন টিকে থাকে ‘অ্যালগোরিদম’ আর ‘অ্যানালাইটিকস’-এর ওপর। সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট, সার্চ রেজাল্ট, ইউটিউবের ভিডিও সবকিছুই আজ এক বিশাল মার্কেটিং জগৎ। ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞরা বুঝে নেন দর্শক কোথায়, কখন, কীভাবে ভাবছে। তাঁরা তৈরি করেন অনলাইন বিক্রির কৌশল, ডেটাভিত্তিক বিজ্ঞাপন এবং ব্র্যান্ড পরিচিতি। দেশে ই-কমার্সের যে দ্রুত বৃদ্ধি ঘটছে, তা এ খাতকে আগামী দিনের অন্যতম শক্তিশালী কর্মক্ষেত্রে পরিণত করবে।
কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্র্যাটেজিস্ট
একসময় লেখক মানে ছিল বইয়ের পাতা; এখন লেখক মানে হতে পারে ইউটিউবের পর্দা বা ইনস্টাগ্রামের রিল। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটররা আজ এক নতুন সমাজ তৈরি করছেন। যেখানে বিনোদন, শিক্ষা, তথ্য, মতামত—সবই একসঙ্গে প্রবাহিত হয়। তাঁরা শুধু ভিডিও বানান না, বরং তৈরি করেন প্রভাব। একটি ভালো কনটেন্ট কখনো প্রচলিত সংবাদকেও ছাড়িয়ে যায়, ছুঁয়ে ফেলে লাখো মানুষকে। এ পেশা এখন শুধু সৃজনশীলতার জায়গা নয়, এটা এক পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক খাত।
কৃষিপ্রযুক্তি ও খাদ্য উদ্ভাবন বিশেষজ্ঞ
বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এই কৃষিও এখন প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করেছে। স্মার্ট সেচব্যবস্থা, ড্রোনে জমির পর্যবেক্ষণ, সেন্সর দিয়ে মাটির বিশ্লেষণ—এসবই এখন বাস্তবতা। এ খাতে কাজ করছেন অ্যাগ্রিটেক বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের চেষ্টায় কৃষি হচ্ছে আধুনিক, উৎপাদন হচ্ছে দক্ষ, আর কৃষক পাচ্ছেন প্রকৃত দামের নিশ্চয়তা। আগামী দিনে খাদ্য নিরাপত্তা ও জলবায়ু পরিবর্তনের লড়াইয়ে এ পেশার গুরুত্ব বহুগুণে বাড়বে।
ডিজিটাল নীতি, নৈতিকতা ও সাইবার আইন বিশেষজ্ঞ
প্রযুক্তি যত এগোচ্ছে, ততই বেড়ে যাচ্ছে নৈতিকতা ও আইনের প্রশ্ন। ডেটা গোপনীয়তা, অনলাইন হয়রানি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার—এসবের সমাধানে দরকার এমন মানুষ, যাঁরা বোঝেন আইন ও প্রযুক্তি দুই-ই। ডিজিটাল রেগুলেশন বিশেষজ্ঞরা এই নতুন বিশ্বের শৃঙ্খলা তৈরিতে কাজ করেন। এ পেশা হয়তো কম আলোচিত, কিন্তু এটি ভবিষ্যতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোর একটি হয়ে উঠছে।

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই। সময় বদলেছে, প্রযুক্তি বদলেছে, মানুষের চাহিদাও বদলেছে। আজকের পৃথিবীতে এমনসব পেশার উদ্ভব হচ্ছে, যেগুলোর নাম ১০ বছর আগেও শোনা যায়নি। চলুন দেখে নেওয়া যাক নতুন যুগের এমন ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা, যেখানে আগামী দিনের বাংলাদেশ খুঁজে পেতে পারে নিজের ভবিষ্যৎ।
ডেটাবিজ্ঞানী
ডেটা এখন পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ইন্টারনেটে ক্লিক, সার্চ, কেনাকাটা, ভ্রমণ, ভোট যা করছে—সবই জমছে বিশাল তথ্যভান্ডারে। এ তথ্যকে অর্থপূর্ণ করে তুলছেন যাঁরা, তাঁরা হচ্ছেন ডেটাবিজ্ঞানী। তাঁরা তথ্য থেকে বের করেন ভবিষ্যতে কোন পণ্য বেশি বিক্রি হবে, কোন রোগ বাড়বে, কোথায় বন্যার ঝুঁকি। একজন দক্ষ ডেটাবিজ্ঞানী একই সঙ্গে বিশ্লেষক, প্রোগ্রামার এবং গল্পকার, যিনি সংখ্যার ভেতর লুকিয়ে থাকা জীবনের গল্পটি বুঝতে পারেন। দেশেও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এর চাহিদা দ্রুত বাড়ছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মেশিন লার্নিং বিশেষজ্ঞ
যে যুগে যন্ত্র নিজের মতো করে শিখছে, চিনছে, সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সে যুগের কেন্দ্রে রয়েছে এআই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন কেবল গুগল বা আমাজনের মতো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি ঢুকে পড়েছে চিকিৎসা, কৃষি, শিক্ষা এমনকি আইন পর্যন্ত। এআই বিশেষজ্ঞদের কাজ হলো মেশিনকে শেখানো, কীভাবে ডেটা থেকে শেখা যায়। দেশেও এ ক্ষেত্র ধীরে ধীরে প্রসারিত হচ্ছে।
টেলিমেডিসিন ও স্বাস্থ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ঘটছে বড় পরিবর্তন। এখন ডাক্তার আর রোগীর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে দিচ্ছে প্রযুক্তি। গ্রামের মানুষ ভিডিও কলেই পাচ্ছেন শহরের চিকিৎসক। অনলাইনের মাধ্যমে তাঁদের রোগের রিপোর্ট পৌঁছে যাচ্ছে নিজেদের হাতে। এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন টেলিমেডিসিন বিশেষজ্ঞরা। চিকিৎসা এবং প্রযুক্তি দুটো ভাষাই তাঁরা জানেন। স্বাস্থ্য খাতে এখন তৈরি হচ্ছে ওয়্যারেবল ডিভাইস, হেলথ অ্যাপ, অ্যালগোরিদমভিত্তিক রোগ নির্ণয়—এসবের পেছনেও কাজ করছেন নতুন প্রজন্মের প্রযুক্তিবিদেরা।
ডিজিটাল মার্কেটিং ও ই-কমার্স ম্যানেজার
যে যুগে বাজার মানেই অনলাইন, সে যুগে বিপণনের ভাষাও বদলে গেছে। একটি ব্র্যান্ড এখন টিকে থাকে ‘অ্যালগোরিদম’ আর ‘অ্যানালাইটিকস’-এর ওপর। সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট, সার্চ রেজাল্ট, ইউটিউবের ভিডিও সবকিছুই আজ এক বিশাল মার্কেটিং জগৎ। ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞরা বুঝে নেন দর্শক কোথায়, কখন, কীভাবে ভাবছে। তাঁরা তৈরি করেন অনলাইন বিক্রির কৌশল, ডেটাভিত্তিক বিজ্ঞাপন এবং ব্র্যান্ড পরিচিতি। দেশে ই-কমার্সের যে দ্রুত বৃদ্ধি ঘটছে, তা এ খাতকে আগামী দিনের অন্যতম শক্তিশালী কর্মক্ষেত্রে পরিণত করবে।
কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্র্যাটেজিস্ট
একসময় লেখক মানে ছিল বইয়ের পাতা; এখন লেখক মানে হতে পারে ইউটিউবের পর্দা বা ইনস্টাগ্রামের রিল। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটররা আজ এক নতুন সমাজ তৈরি করছেন। যেখানে বিনোদন, শিক্ষা, তথ্য, মতামত—সবই একসঙ্গে প্রবাহিত হয়। তাঁরা শুধু ভিডিও বানান না, বরং তৈরি করেন প্রভাব। একটি ভালো কনটেন্ট কখনো প্রচলিত সংবাদকেও ছাড়িয়ে যায়, ছুঁয়ে ফেলে লাখো মানুষকে। এ পেশা এখন শুধু সৃজনশীলতার জায়গা নয়, এটা এক পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক খাত।
কৃষিপ্রযুক্তি ও খাদ্য উদ্ভাবন বিশেষজ্ঞ
বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এই কৃষিও এখন প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করেছে। স্মার্ট সেচব্যবস্থা, ড্রোনে জমির পর্যবেক্ষণ, সেন্সর দিয়ে মাটির বিশ্লেষণ—এসবই এখন বাস্তবতা। এ খাতে কাজ করছেন অ্যাগ্রিটেক বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের চেষ্টায় কৃষি হচ্ছে আধুনিক, উৎপাদন হচ্ছে দক্ষ, আর কৃষক পাচ্ছেন প্রকৃত দামের নিশ্চয়তা। আগামী দিনে খাদ্য নিরাপত্তা ও জলবায়ু পরিবর্তনের লড়াইয়ে এ পেশার গুরুত্ব বহুগুণে বাড়বে।
ডিজিটাল নীতি, নৈতিকতা ও সাইবার আইন বিশেষজ্ঞ
প্রযুক্তি যত এগোচ্ছে, ততই বেড়ে যাচ্ছে নৈতিকতা ও আইনের প্রশ্ন। ডেটা গোপনীয়তা, অনলাইন হয়রানি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার—এসবের সমাধানে দরকার এমন মানুষ, যাঁরা বোঝেন আইন ও প্রযুক্তি দুই-ই। ডিজিটাল রেগুলেশন বিশেষজ্ঞরা এই নতুন বিশ্বের শৃঙ্খলা তৈরিতে কাজ করেন। এ পেশা হয়তো কম আলোচিত, কিন্তু এটি ভবিষ্যতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোর একটি হয়ে উঠছে।
পল্লব শাহরিয়ার

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই। সময় বদলেছে, প্রযুক্তি বদলেছে, মানুষের চাহিদাও বদলেছে। আজকের পৃথিবীতে এমনসব পেশার উদ্ভব হচ্ছে, যেগুলোর নাম ১০ বছর আগেও শোনা যায়নি। চলুন দেখে নেওয়া যাক নতুন যুগের এমন ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা, যেখানে আগামী দিনের বাংলাদেশ খুঁজে পেতে পারে নিজের ভবিষ্যৎ।
ডেটাবিজ্ঞানী
ডেটা এখন পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ইন্টারনেটে ক্লিক, সার্চ, কেনাকাটা, ভ্রমণ, ভোট যা করছে—সবই জমছে বিশাল তথ্যভান্ডারে। এ তথ্যকে অর্থপূর্ণ করে তুলছেন যাঁরা, তাঁরা হচ্ছেন ডেটাবিজ্ঞানী। তাঁরা তথ্য থেকে বের করেন ভবিষ্যতে কোন পণ্য বেশি বিক্রি হবে, কোন রোগ বাড়বে, কোথায় বন্যার ঝুঁকি। একজন দক্ষ ডেটাবিজ্ঞানী একই সঙ্গে বিশ্লেষক, প্রোগ্রামার এবং গল্পকার, যিনি সংখ্যার ভেতর লুকিয়ে থাকা জীবনের গল্পটি বুঝতে পারেন। দেশেও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এর চাহিদা দ্রুত বাড়ছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মেশিন লার্নিং বিশেষজ্ঞ
যে যুগে যন্ত্র নিজের মতো করে শিখছে, চিনছে, সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সে যুগের কেন্দ্রে রয়েছে এআই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন কেবল গুগল বা আমাজনের মতো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি ঢুকে পড়েছে চিকিৎসা, কৃষি, শিক্ষা এমনকি আইন পর্যন্ত। এআই বিশেষজ্ঞদের কাজ হলো মেশিনকে শেখানো, কীভাবে ডেটা থেকে শেখা যায়। দেশেও এ ক্ষেত্র ধীরে ধীরে প্রসারিত হচ্ছে।
টেলিমেডিসিন ও স্বাস্থ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ঘটছে বড় পরিবর্তন। এখন ডাক্তার আর রোগীর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে দিচ্ছে প্রযুক্তি। গ্রামের মানুষ ভিডিও কলেই পাচ্ছেন শহরের চিকিৎসক। অনলাইনের মাধ্যমে তাঁদের রোগের রিপোর্ট পৌঁছে যাচ্ছে নিজেদের হাতে। এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন টেলিমেডিসিন বিশেষজ্ঞরা। চিকিৎসা এবং প্রযুক্তি দুটো ভাষাই তাঁরা জানেন। স্বাস্থ্য খাতে এখন তৈরি হচ্ছে ওয়্যারেবল ডিভাইস, হেলথ অ্যাপ, অ্যালগোরিদমভিত্তিক রোগ নির্ণয়—এসবের পেছনেও কাজ করছেন নতুন প্রজন্মের প্রযুক্তিবিদেরা।
ডিজিটাল মার্কেটিং ও ই-কমার্স ম্যানেজার
যে যুগে বাজার মানেই অনলাইন, সে যুগে বিপণনের ভাষাও বদলে গেছে। একটি ব্র্যান্ড এখন টিকে থাকে ‘অ্যালগোরিদম’ আর ‘অ্যানালাইটিকস’-এর ওপর। সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট, সার্চ রেজাল্ট, ইউটিউবের ভিডিও সবকিছুই আজ এক বিশাল মার্কেটিং জগৎ। ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞরা বুঝে নেন দর্শক কোথায়, কখন, কীভাবে ভাবছে। তাঁরা তৈরি করেন অনলাইন বিক্রির কৌশল, ডেটাভিত্তিক বিজ্ঞাপন এবং ব্র্যান্ড পরিচিতি। দেশে ই-কমার্সের যে দ্রুত বৃদ্ধি ঘটছে, তা এ খাতকে আগামী দিনের অন্যতম শক্তিশালী কর্মক্ষেত্রে পরিণত করবে।
কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্র্যাটেজিস্ট
একসময় লেখক মানে ছিল বইয়ের পাতা; এখন লেখক মানে হতে পারে ইউটিউবের পর্দা বা ইনস্টাগ্রামের রিল। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটররা আজ এক নতুন সমাজ তৈরি করছেন। যেখানে বিনোদন, শিক্ষা, তথ্য, মতামত—সবই একসঙ্গে প্রবাহিত হয়। তাঁরা শুধু ভিডিও বানান না, বরং তৈরি করেন প্রভাব। একটি ভালো কনটেন্ট কখনো প্রচলিত সংবাদকেও ছাড়িয়ে যায়, ছুঁয়ে ফেলে লাখো মানুষকে। এ পেশা এখন শুধু সৃজনশীলতার জায়গা নয়, এটা এক পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক খাত।
কৃষিপ্রযুক্তি ও খাদ্য উদ্ভাবন বিশেষজ্ঞ
বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এই কৃষিও এখন প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করেছে। স্মার্ট সেচব্যবস্থা, ড্রোনে জমির পর্যবেক্ষণ, সেন্সর দিয়ে মাটির বিশ্লেষণ—এসবই এখন বাস্তবতা। এ খাতে কাজ করছেন অ্যাগ্রিটেক বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের চেষ্টায় কৃষি হচ্ছে আধুনিক, উৎপাদন হচ্ছে দক্ষ, আর কৃষক পাচ্ছেন প্রকৃত দামের নিশ্চয়তা। আগামী দিনে খাদ্য নিরাপত্তা ও জলবায়ু পরিবর্তনের লড়াইয়ে এ পেশার গুরুত্ব বহুগুণে বাড়বে।
ডিজিটাল নীতি, নৈতিকতা ও সাইবার আইন বিশেষজ্ঞ
প্রযুক্তি যত এগোচ্ছে, ততই বেড়ে যাচ্ছে নৈতিকতা ও আইনের প্রশ্ন। ডেটা গোপনীয়তা, অনলাইন হয়রানি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার—এসবের সমাধানে দরকার এমন মানুষ, যাঁরা বোঝেন আইন ও প্রযুক্তি দুই-ই। ডিজিটাল রেগুলেশন বিশেষজ্ঞরা এই নতুন বিশ্বের শৃঙ্খলা তৈরিতে কাজ করেন। এ পেশা হয়তো কম আলোচিত, কিন্তু এটি ভবিষ্যতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোর একটি হয়ে উঠছে।

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই। সময় বদলেছে, প্রযুক্তি বদলেছে, মানুষের চাহিদাও বদলেছে। আজকের পৃথিবীতে এমনসব পেশার উদ্ভব হচ্ছে, যেগুলোর নাম ১০ বছর আগেও শোনা যায়নি। চলুন দেখে নেওয়া যাক নতুন যুগের এমন ১০টি সম্ভাবনাময় পেশা, যেখানে আগামী দিনের বাংলাদেশ খুঁজে পেতে পারে নিজের ভবিষ্যৎ।
ডেটাবিজ্ঞানী
ডেটা এখন পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ইন্টারনেটে ক্লিক, সার্চ, কেনাকাটা, ভ্রমণ, ভোট যা করছে—সবই জমছে বিশাল তথ্যভান্ডারে। এ তথ্যকে অর্থপূর্ণ করে তুলছেন যাঁরা, তাঁরা হচ্ছেন ডেটাবিজ্ঞানী। তাঁরা তথ্য থেকে বের করেন ভবিষ্যতে কোন পণ্য বেশি বিক্রি হবে, কোন রোগ বাড়বে, কোথায় বন্যার ঝুঁকি। একজন দক্ষ ডেটাবিজ্ঞানী একই সঙ্গে বিশ্লেষক, প্রোগ্রামার এবং গল্পকার, যিনি সংখ্যার ভেতর লুকিয়ে থাকা জীবনের গল্পটি বুঝতে পারেন। দেশেও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এর চাহিদা দ্রুত বাড়ছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মেশিন লার্নিং বিশেষজ্ঞ
যে যুগে যন্ত্র নিজের মতো করে শিখছে, চিনছে, সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সে যুগের কেন্দ্রে রয়েছে এআই। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন কেবল গুগল বা আমাজনের মতো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, এটি ঢুকে পড়েছে চিকিৎসা, কৃষি, শিক্ষা এমনকি আইন পর্যন্ত। এআই বিশেষজ্ঞদের কাজ হলো মেশিনকে শেখানো, কীভাবে ডেটা থেকে শেখা যায়। দেশেও এ ক্ষেত্র ধীরে ধীরে প্রসারিত হচ্ছে।
টেলিমেডিসিন ও স্বাস্থ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ঘটছে বড় পরিবর্তন। এখন ডাক্তার আর রোগীর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে দিচ্ছে প্রযুক্তি। গ্রামের মানুষ ভিডিও কলেই পাচ্ছেন শহরের চিকিৎসক। অনলাইনের মাধ্যমে তাঁদের রোগের রিপোর্ট পৌঁছে যাচ্ছে নিজেদের হাতে। এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন টেলিমেডিসিন বিশেষজ্ঞরা। চিকিৎসা এবং প্রযুক্তি দুটো ভাষাই তাঁরা জানেন। স্বাস্থ্য খাতে এখন তৈরি হচ্ছে ওয়্যারেবল ডিভাইস, হেলথ অ্যাপ, অ্যালগোরিদমভিত্তিক রোগ নির্ণয়—এসবের পেছনেও কাজ করছেন নতুন প্রজন্মের প্রযুক্তিবিদেরা।
ডিজিটাল মার্কেটিং ও ই-কমার্স ম্যানেজার
যে যুগে বাজার মানেই অনলাইন, সে যুগে বিপণনের ভাষাও বদলে গেছে। একটি ব্র্যান্ড এখন টিকে থাকে ‘অ্যালগোরিদম’ আর ‘অ্যানালাইটিকস’-এর ওপর। সোশ্যাল মিডিয়ার কনটেন্ট, সার্চ রেজাল্ট, ইউটিউবের ভিডিও সবকিছুই আজ এক বিশাল মার্কেটিং জগৎ। ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞরা বুঝে নেন দর্শক কোথায়, কখন, কীভাবে ভাবছে। তাঁরা তৈরি করেন অনলাইন বিক্রির কৌশল, ডেটাভিত্তিক বিজ্ঞাপন এবং ব্র্যান্ড পরিচিতি। দেশে ই-কমার্সের যে দ্রুত বৃদ্ধি ঘটছে, তা এ খাতকে আগামী দিনের অন্যতম শক্তিশালী কর্মক্ষেত্রে পরিণত করবে।
কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্র্যাটেজিস্ট
একসময় লেখক মানে ছিল বইয়ের পাতা; এখন লেখক মানে হতে পারে ইউটিউবের পর্দা বা ইনস্টাগ্রামের রিল। ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটররা আজ এক নতুন সমাজ তৈরি করছেন। যেখানে বিনোদন, শিক্ষা, তথ্য, মতামত—সবই একসঙ্গে প্রবাহিত হয়। তাঁরা শুধু ভিডিও বানান না, বরং তৈরি করেন প্রভাব। একটি ভালো কনটেন্ট কখনো প্রচলিত সংবাদকেও ছাড়িয়ে যায়, ছুঁয়ে ফেলে লাখো মানুষকে। এ পেশা এখন শুধু সৃজনশীলতার জায়গা নয়, এটা এক পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক খাত।
কৃষিপ্রযুক্তি ও খাদ্য উদ্ভাবন বিশেষজ্ঞ
বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। এই কৃষিও এখন প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করেছে। স্মার্ট সেচব্যবস্থা, ড্রোনে জমির পর্যবেক্ষণ, সেন্সর দিয়ে মাটির বিশ্লেষণ—এসবই এখন বাস্তবতা। এ খাতে কাজ করছেন অ্যাগ্রিটেক বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের চেষ্টায় কৃষি হচ্ছে আধুনিক, উৎপাদন হচ্ছে দক্ষ, আর কৃষক পাচ্ছেন প্রকৃত দামের নিশ্চয়তা। আগামী দিনে খাদ্য নিরাপত্তা ও জলবায়ু পরিবর্তনের লড়াইয়ে এ পেশার গুরুত্ব বহুগুণে বাড়বে।
ডিজিটাল নীতি, নৈতিকতা ও সাইবার আইন বিশেষজ্ঞ
প্রযুক্তি যত এগোচ্ছে, ততই বেড়ে যাচ্ছে নৈতিকতা ও আইনের প্রশ্ন। ডেটা গোপনীয়তা, অনলাইন হয়রানি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার—এসবের সমাধানে দরকার এমন মানুষ, যাঁরা বোঝেন আইন ও প্রযুক্তি দুই-ই। ডিজিটাল রেগুলেশন বিশেষজ্ঞরা এই নতুন বিশ্বের শৃঙ্খলা তৈরিতে কাজ করেন। এ পেশা হয়তো কম আলোচিত, কিন্তু এটি ভবিষ্যতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোর একটি হয়ে উঠছে।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই।
০২ নভেম্বর ২০২৫
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই।
০২ নভেম্বর ২০২৫
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই।
০২ নভেম্বর ২০২৫
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশে ক্যারিয়ার মানে অনেক পরিবারের চোখে কেবল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারকে মনে করা হয়। মা-বাবার স্বপ্ন, সমাজের আশা, আত্মীয়দের উপদেশ—সবই যেন ঘুরেফিরে এ দুটি পেশায় সীমাবদ্ধ। কিন্তু আমাদের মানতে হবে, পৃথিবী আর সে জায়গায় নেই।
০২ নভেম্বর ২০২৫
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
১৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১ দিন আগে