Ajker Patrika

বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ও পরামর্শ

প্রিয়া দাশ শান্তা
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ও পরামর্শ

বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হবে ২৮ অক্টোবর। এবার বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক (জেনারেল) পদে ২২৫ জন নেওয়া হবে।

দেশের চাকরির বাজারে অন্যতম আকর্ষণীয় চাকরি হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক (এডি) পদ। প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক পরীক্ষার্থী এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। যাঁরা স্মার্ট এবং কৌশলী প্রস্তুতি গ্রহণ করেন কেবল তাঁরাই তুমুল প্রতিযোগিতায় টিকে থাকেন। স্বচ্ছ ও দিকনির্দেশনা এবং প্রস্তুতির অভাবে এই আকাঙ্ক্ষিত চাকরি অনেকের কাছেই অধরা থেকে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদের পরীক্ষা তিনটি পর্যায়ে হয়ে থাকে—প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক। ১ ঘণ্টার প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ১০০ নম্বরের হয়ে থাকে। বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান, আইসিটি এই ৫টি বিষয়ে পরীক্ষা হয়। ১ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ৮০-১০০টি এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়।

এটি মূলত একটি বাছাই-প্রক্রিয়া, যেখানে বিপুলসংখ্যক পরীক্ষার্থীর মধ্য থেকে অল্পসংখ্যক লিখিত পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হন। তাই প্রথম ধাপ অতিক্রম করা বেশ চ্যালেঞ্জিং এবং সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণও।

বাংলা: সাধারণত বাংলায় ১৫-২০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে ব্যাকরণ ও বিরচন অংশ থেকে বেশির ভাগ প্রশ্ন হয়ে থাকে। তা ছাড়া সাহিত্য অংশ থেকেও অনেক সময় প্রশ্ন আসতে পারে। বর্ণ, ধ্বনি প্রকরণ, পদ প্রকরণ, শব্দতত্ত্ব, সমাস, কারক, বাক্য, বানান ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ, বাগধারা, সন্ধি, সমার্থক শব্দ, প্রকৃতি প্রত্যয়, এক কথায় প্রকাশ ইত্যাদি বিষয় ভালোভাবে দেখতে হবে। সাহিত্যে প্রাচীন যুগ, মধ্য যুগ ও পিএসসি নির্ধারিত সাহিত্যিকদের সাহিত্যকর্ম, মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনভিত্তিক সাহিত্য থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। ব্যাকরণের জন্য ৯ম-১০ম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটি ভালোভাবে পড়তে হবে। তা ছাড়া বাজারে প্রাপ্ত অন্যান্য ব্যাকরণ বইও অনুসরণ করতে পারেন।

ইংরেজি: অনেকের মধ্যে ইংরেজি ভীতি দেখা যায়, তবে ব্যাংকের পরীক্ষার জন্য ইংরেজি ভীতি নয়, ইংরেজি প্রীতি আবশ্যক। তাই নিয়মিত সময় নিয়ে ইংরেজির অনুশীলন করতে হবে। ইংরেজিতে ২০-২৫ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে। গ্রামার এবং ভোকাবুলারি মিলিয়ে প্রশ্ন হয়ে থাকে। ভোকাবুলারিতে one word substitution synonym, antonym, group verb, analogy থেকে প্রশ্ন আসে। ভোকাবুলারি অংশের জন্য word smart 1 & 2 বইটি বেশ সহায়ক, বুঝে বুঝে পড়লে বেশ কাজ দেয়। গ্রামার অংশের জন্য error detection, subject verb agreement, conditionals subjunctive, causative verb, parts of speech, parallel structure ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। cliffs toefl ও অন্যান্য বই থেকে গ্রামার অংশটি পড়তে পারেন।

গণিত: গণিত অনেকের কাছে দুর্বোধ্য। তবে ব্যাংকের প্রিলিমিনারি সফলতার সঙ্গে অতিক্রমের ট্রাম কার্ড হতে পারে গণিত। গণিত প্রশ্ন ইংরেজি ভাষায় হয়, তাই প্রশ্ন বোঝার জন্য পূর্ব অনুশীলন প্রয়োজন। গণিতে ২৫-৩০ নম্বরের প্রশ্ন হয়ে থাকে। শতকরা, ঐকিক নিয়ম, সুদকষা, নৌকা ও স্রোত, চৌবাচ্চা, কাজ ও দূরত্ব মিশ্রণ, অনুপাত-সমানুপাত, মান নির্ণয় ইত্যাদি অধ্যায় বুঝে বুঝে করতে হবে। ইদানীং বিন্যাস সমাবেশ, সম্ভাবনা থেকেও প্রশ্ন আসে। তাই সম্ভব হলে এগুলোও দেখে যাওয়া ভালো। পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর ছাড়াই অনেক অঙ্ক অল্প সময়ে সমাধান করতে হয়। তাই বাসায় নিয়মিত অনুশীলন করলে পরীক্ষার সময় দ্রুত সমাধান করতে পারবেন। 

সাধারণ জ্ঞান: পরীক্ষায় মাত্র 
১৫-২০ নম্বরের প্রশ্ন হলেও এ অংশের সিলেবাসটা বেশ বড়। সমসাময়িক ঘটনাপ্রবাহ জানা থাকা আবশ্যক। তা ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, বাংলাদেশ ও ব্যাংকিং বিষয়াবলি ইত্যাদি থেকেও প্রশ্ন হয়। এ অংশে ভালো করতে হলে অর্থনৈতিক সমীক্ষা, বাজেট, ব্যাংকের কাজ, সংখ্যা, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, পুরস্কার দিবস ও বর্ষ, মুদ্রা ইত্যাদি পড়তে হবে।

আইসিটি: ১০-১৫ নম্বরের এই অংশে ভালো করার জন্য একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বইটি বেশ সহায়ক। হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস, ভাইরাস ও আন্টি ভাইরাস, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, ই-কমার্স, ইন্টারনেট, অপারেটিং সিস্টেম, আধুনিক প্রযুক্তি, শর্টকাট ইত্যাদি সম্পর্কে জানা থাকা আবশ্যক। অনেক সময় প্রশ্ন ইংরেজিতে হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল টার্মগুলো ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। 

গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা

  • অবশ্যই বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে দেখে যেতে হবে। অনেক সময় কিছু প্রশ্ন রিপিট হয়, সে ক্ষেত্রে বিগত বছরের প্রশ্ন দেখে গেলে সুফল মিলবে।
  • গণিতের গুরুত্বপূর্ণ সূত্রগুলো দেখে যেতে হবে। তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে যেন হিসেবে ভুল না হয়, সে বিষয়ে সজাগ থাকবেন।
  • প্রশ্নের নির্দেশনা ভালোভাবে পড়তে হবে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য সাধারণত মোট নম্বর হতে ০.২৫ নম্বর করে কাটা যায়, তাই এ ব্যাপারে প্রশ্নের নির্দেশনা পড়ে নিশ্চিত হতে হবে।
  • indiabix, examveda-সহ এ রকম ওয়েবসাইট থেকে প্রস্তুতি নিতে পারেন।
  • ইংরেজি ও গণিতে জোর দেওয়া আবশ্যক।
  • প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রতিটি প্রশ্নের মান সমান। তাই কিছু প্রশ্ন কমন না এলে ঘাবড়ে না গিয়ে জানা প্রশ্নগুলো শুরুতে সঠিকভাবে উত্তর করতে হবে।
  • সময় সংক্ষিপ্ত, তাই ঘড়ির দিকে খেয়াল রাখুন। সময় বেশি দিন নেই, তাই পঠিত বিষয়গুলো বারবার পড়ে ঝালিয়ে নিন।
    পরীক্ষার আগের রাতে ভালো ঘুম দিন। প্রবেশপত্র, কলম, পেনসিল সব গুছিয়ে রাখুন, পরীক্ষার কেন্দ্র আগে থেকে দেখে রাখুন।
  • ভালো প্রস্তুতির পাশাপাশি পরীক্ষার সময়টুকু সঠিকভাবে কাজে লাগানো দরকার। পরীক্ষার হলে ১ ঘণ্টা সময়ে নিজের সর্বোচ্চটুকু দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
  • চাপমুক্ত থাকুন, শেষ মুহূর্তে যেন অসুস্থ হয়ে না পড়েন, সেদিকে সজাগ থাকুন।

প্রিয়া দাশ শান্তা, সহকারী পরিচালক বাংলাদেশ ব্যাংক

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পরীক্ষা দেওয়ার ২০ বছর পর বিসিএস ক্যাডার হলেন ওয়াজকুরনী-আফরোজা দম্পতি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মোঃ ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি। ছবি: সংগৃহীত
মোঃ ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি। ছবি: সংগৃহীত

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।

আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।

জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।

প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দুই দশক পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন বঞ্চিত ৬৭৩ জন

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০: ৩৭
দুই দশক পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন বঞ্চিত ৬৭৩ জন

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।

নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।

২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।

প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।

২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

৫০ কর্মী নেবে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক, এসএসসি পাসে আবেদন

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।

পদসংখ্যা: ৫০টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।

অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।

চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।

কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।

বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।

সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিটিআরসির ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৩

চাকরি ডেস্ক 
বিটিআরসির ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৩

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।

৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।

মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত