
দক্ষিণ আফ্রিকায় ২০০ বছর আগে এক ইন্দোনেশিয়ান ইমাম একটি কোরআন শরীফ হাতে লিখেছিলেন। সেই কোরআনের কপিটি আজও অক্ষত রয়েছে। কেপটাউনের মুসল্লিরা ঐতিহাসিক বো কাপ জেলার একটি মসজিদে সেই কোরআনের কপটি সংরক্ষণ করেছেন।
১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে আউয়াল মসজিদ সংস্কারের সময় একটি কাগজের ব্যাগের মধ্য এই কোরআনটি পাওয়া গিয়েছিল।
গবেষকদের ধারণা, ইমাম আবদুল্লাহ ইবনে কাদি আবদুস সালাম, যিনি তুয়ান গুরু নামে পরিচিত। তিনি ১৭৮০ সালে ইন্দোনেশিয়ার তিডোর দ্বীপ থেকে রাজনৈতিক বন্দী হিসাবে কেপটাউনে আসেন ডাচ উপনিবেশকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলনে যোগদানের জন্য। এই সময়েই তিনি কুরআনটি লিখেছিলেন।
এ বিষয়ে আউয়াল মসজিদ কমিটির সদস্য ক্যাসিয়াম আবদুল্লাহ বিবিসিকে বলেন, কোরআনটি অত্যন্ত ধুলোবালিযুক্ত ছিল। দেখে মনে হচ্ছিল ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ছাদের খুপড়ি ঘরে কেউ ছিল না। নির্মাণকালে তুয়ান গুরুর লেখা ধর্মীয় গ্রন্থের একটি বাক্সও পাওয়া গিয়েছিল।’
অসংখ্য আলগা পৃষ্ঠা সংবলিত কোরানটি আশ্চর্যজনকভাবে ভালো অবস্থায় ছিল। শুধু প্রথম কয়েক পৃষ্ঠার কিনারা ছিন্নভিন্ন ছিল।
আরবি ক্যালিগ্রাফিতে লিখতে কালো এবং লাল কালি ব্যবহার করা হয়েছিল। এসব লেখা এখনো সুস্পষ্ট।
১৬৯৪ সাল থেকে মূল্যবান এ নিদর্শনটি সংরক্ষণ করা স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ে জন্য বেশ বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এর মধ্য অন্যতম ছিল, কুরআনের ৬ হাজারেরও বেশি আয়াত ক্রমানুসারে রাখা।
এই কাজটি করেছিলেন কেপটাউনের মুসলিম বিচারিক পরিষদের প্রধান আইনবিদ প্রয়াত মাওলানা ত্বহা করণ। বেশ কয়েকজন স্থানীয় আলেমও এতে সহযোগিতা করেছিলেন। বাঁধাইসহ পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে তিন বছর সময় লেগেছিল।
তখন থেকেই কুরআনটি আউয়াল মসজিদে প্রদর্শন করা হয়। ১৭৯৪ সালে তুয়ান গুরু মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যা এখন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম মসজিদ হিসাবে বিবেচিত।
অমূল্য এই কোরআনটি চুরি করার চেষ্টা করা হয়েছে তিনবার। ফলে ১০ বছর আগে মসজিদ কমিটি কোরআনটিকে আগুন ও বুলেট নিরোধক করেছে।
তুয়ান গুরুর জীবনীকার শফিক মর্টন বিশ্বাস করেন, তুয়ান গুরু সম্ভবত রবেন দ্বীপে বন্দী থাকাকালে পাঁচটি কপির মধ্যে প্রথমটি লিখতে শুরু করেছিলেন। এই দ্বীপেই বর্ণবাদ বিরোধী বিশ্বনেতা নেলসন ম্যান্ডেলাও ১৯৬০ থেকে ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত বন্দী ছিলেন।
এই অনুলিপিগুলোর বেশিরভাগই ৮০ থেকে ৯০ বছর বয়সের মধ্যে তুয়ান গুরু লিখেছিলেন বলে মনে করা হয়। আরবি প্রথম ভাষা না হওয়া সত্ত্বেও কোরআন লেখায় তাঁকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়।
মর্টনের মতে, টুয়ান গুরুকে দুইবার রবেন দ্বীপে জেলে পাঠানো হয়েছিল। প্রথম ১৭৮০ থেকে ১৭৮১ সাল। যখন তার বয়স ছিল ৬৯ বছর। এরপর আবার ১৭৮৬ থেকে ১৭৯১ সাল পর্যন্ত তাঁকে কারাবাসে পাঠানো হয়।
মর্টন বলেন, ‘‘আমার বিশ্বাস, বন্দি ক্রীতদাসদের উজ্জীবিত করতেই তিনি কুরআন লিখেছিলেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন কুরআনের অনুলিপি লিখতে পারলে লোকদের শিক্ষিত করতে পারবেন এবং সমাজে তাঁরা মর্যাদা পাবেন।
‘‘আপনি যদি আর্কাইভগুলিতে যান তাহলে দেখবেন, ডাচরা যে কাগজ ব্যবহার করত, সেই কাগজের সঙ্গে তুয়ান গুরুর লেখা কোরানের কাগজের মিল রয়েছে। আর তিনি নিজেই বাঁশ থেকে কলম তৈরি করতেন এবং কালো এবং লাল কালি ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নিয়েছিলেন।’ ’
তুয়ান গুরুর হাতে লেখা কুরআনের পাঁচটি কপির মধ্যে তিনটি পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটি আউয়াল মসজিদে ও বাকি দুটি তার প্রপৌত্রের পরিবারের কাছে রয়েছে।
আউয়াল মসজিদের কোরানটি থেকে প্রায় ১০০ প্রতিলিপি তৈরি করা হয়েছে। এপ্রিলে এসবের মধ্যে একটি জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদের লাইব্রেরিতে হস্তান্তর করা হয়েছিল। আর কয়েকটি পরিদর্শনকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
২০১৯ সালের মে মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার মুসলিম রাজনৈতিক দল আল জামাআহর নেতা গনিফ হেনড্রিকস সংসদ সদস্য হিসাবে শপথ নেওয়ার সময় একটি প্রতিলিপি ব্যবহার করেছিলেন।
ডাচরা ধারণাই করতে পারেননি যেই তুয়ান গুরুকে তাঁরা দক্ষিণ আফ্রিকায় নির্বাসিত করেছিল তিনি সেখানে ইসলাম প্রচারের অনুঘটক হবেন। কেপটাউনে এখন আনুমানিক ৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন মুসলমান রয়েছে।
বিবিসি অবলম্বনে

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২০০ বছর আগে এক ইন্দোনেশিয়ান ইমাম একটি কোরআন শরীফ হাতে লিখেছিলেন। সেই কোরআনের কপিটি আজও অক্ষত রয়েছে। কেপটাউনের মুসল্লিরা ঐতিহাসিক বো কাপ জেলার একটি মসজিদে সেই কোরআনের কপটি সংরক্ষণ করেছেন।
১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে আউয়াল মসজিদ সংস্কারের সময় একটি কাগজের ব্যাগের মধ্য এই কোরআনটি পাওয়া গিয়েছিল।
গবেষকদের ধারণা, ইমাম আবদুল্লাহ ইবনে কাদি আবদুস সালাম, যিনি তুয়ান গুরু নামে পরিচিত। তিনি ১৭৮০ সালে ইন্দোনেশিয়ার তিডোর দ্বীপ থেকে রাজনৈতিক বন্দী হিসাবে কেপটাউনে আসেন ডাচ উপনিবেশকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলনে যোগদানের জন্য। এই সময়েই তিনি কুরআনটি লিখেছিলেন।
এ বিষয়ে আউয়াল মসজিদ কমিটির সদস্য ক্যাসিয়াম আবদুল্লাহ বিবিসিকে বলেন, কোরআনটি অত্যন্ত ধুলোবালিযুক্ত ছিল। দেখে মনে হচ্ছিল ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ছাদের খুপড়ি ঘরে কেউ ছিল না। নির্মাণকালে তুয়ান গুরুর লেখা ধর্মীয় গ্রন্থের একটি বাক্সও পাওয়া গিয়েছিল।’
অসংখ্য আলগা পৃষ্ঠা সংবলিত কোরানটি আশ্চর্যজনকভাবে ভালো অবস্থায় ছিল। শুধু প্রথম কয়েক পৃষ্ঠার কিনারা ছিন্নভিন্ন ছিল।
আরবি ক্যালিগ্রাফিতে লিখতে কালো এবং লাল কালি ব্যবহার করা হয়েছিল। এসব লেখা এখনো সুস্পষ্ট।
১৬৯৪ সাল থেকে মূল্যবান এ নিদর্শনটি সংরক্ষণ করা স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ে জন্য বেশ বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এর মধ্য অন্যতম ছিল, কুরআনের ৬ হাজারেরও বেশি আয়াত ক্রমানুসারে রাখা।
এই কাজটি করেছিলেন কেপটাউনের মুসলিম বিচারিক পরিষদের প্রধান আইনবিদ প্রয়াত মাওলানা ত্বহা করণ। বেশ কয়েকজন স্থানীয় আলেমও এতে সহযোগিতা করেছিলেন। বাঁধাইসহ পুরো প্রক্রিয়া শেষ করতে তিন বছর সময় লেগেছিল।
তখন থেকেই কুরআনটি আউয়াল মসজিদে প্রদর্শন করা হয়। ১৭৯৪ সালে তুয়ান গুরু মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যা এখন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম মসজিদ হিসাবে বিবেচিত।
অমূল্য এই কোরআনটি চুরি করার চেষ্টা করা হয়েছে তিনবার। ফলে ১০ বছর আগে মসজিদ কমিটি কোরআনটিকে আগুন ও বুলেট নিরোধক করেছে।
তুয়ান গুরুর জীবনীকার শফিক মর্টন বিশ্বাস করেন, তুয়ান গুরু সম্ভবত রবেন দ্বীপে বন্দী থাকাকালে পাঁচটি কপির মধ্যে প্রথমটি লিখতে শুরু করেছিলেন। এই দ্বীপেই বর্ণবাদ বিরোধী বিশ্বনেতা নেলসন ম্যান্ডেলাও ১৯৬০ থেকে ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত বন্দী ছিলেন।
এই অনুলিপিগুলোর বেশিরভাগই ৮০ থেকে ৯০ বছর বয়সের মধ্যে তুয়ান গুরু লিখেছিলেন বলে মনে করা হয়। আরবি প্রথম ভাষা না হওয়া সত্ত্বেও কোরআন লেখায় তাঁকে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়।
মর্টনের মতে, টুয়ান গুরুকে দুইবার রবেন দ্বীপে জেলে পাঠানো হয়েছিল। প্রথম ১৭৮০ থেকে ১৭৮১ সাল। যখন তার বয়স ছিল ৬৯ বছর। এরপর আবার ১৭৮৬ থেকে ১৭৯১ সাল পর্যন্ত তাঁকে কারাবাসে পাঠানো হয়।
মর্টন বলেন, ‘‘আমার বিশ্বাস, বন্দি ক্রীতদাসদের উজ্জীবিত করতেই তিনি কুরআন লিখেছিলেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন কুরআনের অনুলিপি লিখতে পারলে লোকদের শিক্ষিত করতে পারবেন এবং সমাজে তাঁরা মর্যাদা পাবেন।
‘‘আপনি যদি আর্কাইভগুলিতে যান তাহলে দেখবেন, ডাচরা যে কাগজ ব্যবহার করত, সেই কাগজের সঙ্গে তুয়ান গুরুর লেখা কোরানের কাগজের মিল রয়েছে। আর তিনি নিজেই বাঁশ থেকে কলম তৈরি করতেন এবং কালো এবং লাল কালি ঔপনিবেশিক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নিয়েছিলেন।’ ’
তুয়ান গুরুর হাতে লেখা কুরআনের পাঁচটি কপির মধ্যে তিনটি পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটি আউয়াল মসজিদে ও বাকি দুটি তার প্রপৌত্রের পরিবারের কাছে রয়েছে।
আউয়াল মসজিদের কোরানটি থেকে প্রায় ১০০ প্রতিলিপি তৈরি করা হয়েছে। এপ্রিলে এসবের মধ্যে একটি জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদের লাইব্রেরিতে হস্তান্তর করা হয়েছিল। আর কয়েকটি পরিদর্শনকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
২০১৯ সালের মে মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার মুসলিম রাজনৈতিক দল আল জামাআহর নেতা গনিফ হেনড্রিকস সংসদ সদস্য হিসাবে শপথ নেওয়ার সময় একটি প্রতিলিপি ব্যবহার করেছিলেন।
ডাচরা ধারণাই করতে পারেননি যেই তুয়ান গুরুকে তাঁরা দক্ষিণ আফ্রিকায় নির্বাসিত করেছিল তিনি সেখানে ইসলাম প্রচারের অনুঘটক হবেন। কেপটাউনে এখন আনুমানিক ৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন মুসলমান রয়েছে।
বিবিসি অবলম্বনে

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২০০ বছর আগে এক ইন্দোনেশিয়ান ইমাম একটি কোরআন শরীফ হাতে লিখেছিলেন। সেই কোরআনের কপিটি আজও অক্ষত রয়েছে। কেপটাউনের মুসল্লিরা ঐতিহাসিক বো কাপ জেলার একটি মসজিদে সেই কোরআনের কপটি সংরক্ষণ করেছেন।
২৩ আগস্ট ২০২৩
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২০০ বছর আগে এক ইন্দোনেশিয়ান ইমাম একটি কোরআন শরীফ হাতে লিখেছিলেন। সেই কোরআনের কপিটি আজও অক্ষত রয়েছে। কেপটাউনের মুসল্লিরা ঐতিহাসিক বো কাপ জেলার একটি মসজিদে সেই কোরআনের কপটি সংরক্ষণ করেছেন।
২৩ আগস্ট ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২০০ বছর আগে এক ইন্দোনেশিয়ান ইমাম একটি কোরআন শরীফ হাতে লিখেছিলেন। সেই কোরআনের কপিটি আজও অক্ষত রয়েছে। কেপটাউনের মুসল্লিরা ঐতিহাসিক বো কাপ জেলার একটি মসজিদে সেই কোরআনের কপটি সংরক্ষণ করেছেন।
২৩ আগস্ট ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২০০ বছর আগে এক ইন্দোনেশিয়ান ইমাম একটি কোরআন শরীফ হাতে লিখেছিলেন। সেই কোরআনের কপিটি আজও অক্ষত রয়েছে। কেপটাউনের মুসল্লিরা ঐতিহাসিক বো কাপ জেলার একটি মসজিদে সেই কোরআনের কপটি সংরক্ষণ করেছেন।
২৩ আগস্ট ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে