মুফতি শাব্বির আহমদ

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক মানবজীবনের অন্যতম পবিত্র ও মধুর বন্ধন। এটি নিছক আকদ নয়; বরং ভালোবাসা, সহানুভূতি, দায়িত্ববোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা সম্পর্ক। একটি আদর্শ দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি তৈরি হয় পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং একে অপরকে বুঝে নেওয়ার মানসিকতার মাধ্যমে। স্বামী যেন স্ত্রীর শ্রেষ্ঠ আশ্রয় হয়, আর স্ত্রী যেন স্বামীর প্রশান্তির উৎস হয়; এটাই ইসলামের শিক্ষা।
সংসারজীবনে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সুসম্পর্ক ও ভালোবাসার মর্যাদা ব্যাপক। দাম্পত্য জীবনে উত্তম আচার-আচরণে রয়েছে সওয়াব, কল্যাণ ও ভালোবাসার হাতছানি। আল্লাহ তাআলা বিয়েকে একটি পবিত্র বন্ধন বানিয়েছেন। বিয়ের মাধ্যমে সামাজিক সম্পর্ক, বংশ বৃদ্ধি, গুনাহ মুক্তিসহ অনেক ভালো বিষয় রয়েছে।
তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
তালাকের পর স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনার সঠিক পদ্ধতি নির্ভর করে তালাকের প্রকার ও পরিস্থিতির ওপর। ইসলামের পরিভাষা অনুযায়ী তালাকের প্রকার ও পদ্ধতি বিষয়ে আমরা জেনে নিলে গুনাহে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে।
ক. তালাকে রাজয়ি: এটি হলো তিন তালাকের মধ্যে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাক। স্বামী যদি প্রথম বা দ্বিতীয়বার তালাক দেয় এবং ইদ্দত শেষ হওয়ার আগেই স্ত্রীকে ফেরত নিতে চায়, তাহলে এই প্রকারে পড়বে।
এই রুজু করার জন্য নতুন করে স্ত্রীকে বিয়ে করতে হবে না এবং স্ত্রী বা অভিভাবকের সম্মতি লাগবে না। কারণ, তালাকে রাজয়িতে ইদ্দতের সময় পর্যন্ত স্ত্রী স্বামীর অধীনে থাকে।
খ. তালাকে বাইন: এই তালাক হলো যেখানে তালাকের পর সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীকে তালাকে বাইন দেয় বা শর্তযুক্ত তালাক অথবা খোলা করে। তখন ফেরত নিতে চাইলে মোহরসহ নতুনভাবে বিয়ে করতে হবে। এটি করা যাবে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাকের পর। তৃতীয় তালাক দিলে, আবার বিয়ে করেও ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে নিচের বিধানটি কার্যকর হবে।
গ. তালাকে মুগাল্লাজা (তৃতীয় তালাক বা একত্রে ৩ তালাক): এ ক্ষেত্রে সরাসরি রুজু বা পুনরায় বিয়ে করার কোনো সুযোগ নেই। কেবল হিল্লা শরয়ি, অর্থাৎ অন্য স্বামীর সঙ্গে বৈধভাবে বিয়ে করে সংসার করার পর যদি সে তালাক দেয় বা মারা যায়, তাহলে ইদ্দত পালনের পরই প্রথম স্বামী পুনরায় বিয়ে করতে পারবে।
তালাকের ইদ্দত হলো তিন হায়েজ। যদি হায়েজ না আসে, তাহলে তিন মাস। আর গর্ভাবস্থায় হলে সন্তান জন্ম পর্যন্ত।
তথ্যসূত্র: সুরা বাকারা: ২২৮, সুরা তালাক: ৪, সহিহ্ বুখারি: ৫২৬১, সহিহ্ মুসলিম: ১৪০৭, ফাতাওয়া আলমগিরি: ১/৩৭৩
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক মানবজীবনের অন্যতম পবিত্র ও মধুর বন্ধন। এটি নিছক আকদ নয়; বরং ভালোবাসা, সহানুভূতি, দায়িত্ববোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা সম্পর্ক। একটি আদর্শ দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি তৈরি হয় পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং একে অপরকে বুঝে নেওয়ার মানসিকতার মাধ্যমে। স্বামী যেন স্ত্রীর শ্রেষ্ঠ আশ্রয় হয়, আর স্ত্রী যেন স্বামীর প্রশান্তির উৎস হয়; এটাই ইসলামের শিক্ষা।
সংসারজীবনে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সুসম্পর্ক ও ভালোবাসার মর্যাদা ব্যাপক। দাম্পত্য জীবনে উত্তম আচার-আচরণে রয়েছে সওয়াব, কল্যাণ ও ভালোবাসার হাতছানি। আল্লাহ তাআলা বিয়েকে একটি পবিত্র বন্ধন বানিয়েছেন। বিয়ের মাধ্যমে সামাজিক সম্পর্ক, বংশ বৃদ্ধি, গুনাহ মুক্তিসহ অনেক ভালো বিষয় রয়েছে।
তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
তালাকের পর স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনার সঠিক পদ্ধতি নির্ভর করে তালাকের প্রকার ও পরিস্থিতির ওপর। ইসলামের পরিভাষা অনুযায়ী তালাকের প্রকার ও পদ্ধতি বিষয়ে আমরা জেনে নিলে গুনাহে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে।
ক. তালাকে রাজয়ি: এটি হলো তিন তালাকের মধ্যে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাক। স্বামী যদি প্রথম বা দ্বিতীয়বার তালাক দেয় এবং ইদ্দত শেষ হওয়ার আগেই স্ত্রীকে ফেরত নিতে চায়, তাহলে এই প্রকারে পড়বে।
এই রুজু করার জন্য নতুন করে স্ত্রীকে বিয়ে করতে হবে না এবং স্ত্রী বা অভিভাবকের সম্মতি লাগবে না। কারণ, তালাকে রাজয়িতে ইদ্দতের সময় পর্যন্ত স্ত্রী স্বামীর অধীনে থাকে।
খ. তালাকে বাইন: এই তালাক হলো যেখানে তালাকের পর সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীকে তালাকে বাইন দেয় বা শর্তযুক্ত তালাক অথবা খোলা করে। তখন ফেরত নিতে চাইলে মোহরসহ নতুনভাবে বিয়ে করতে হবে। এটি করা যাবে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাকের পর। তৃতীয় তালাক দিলে, আবার বিয়ে করেও ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে নিচের বিধানটি কার্যকর হবে।
গ. তালাকে মুগাল্লাজা (তৃতীয় তালাক বা একত্রে ৩ তালাক): এ ক্ষেত্রে সরাসরি রুজু বা পুনরায় বিয়ে করার কোনো সুযোগ নেই। কেবল হিল্লা শরয়ি, অর্থাৎ অন্য স্বামীর সঙ্গে বৈধভাবে বিয়ে করে সংসার করার পর যদি সে তালাক দেয় বা মারা যায়, তাহলে ইদ্দত পালনের পরই প্রথম স্বামী পুনরায় বিয়ে করতে পারবে।
তালাকের ইদ্দত হলো তিন হায়েজ। যদি হায়েজ না আসে, তাহলে তিন মাস। আর গর্ভাবস্থায় হলে সন্তান জন্ম পর্যন্ত।
তথ্যসূত্র: সুরা বাকারা: ২২৮, সুরা তালাক: ৪, সহিহ্ বুখারি: ৫২৬১, সহিহ্ মুসলিম: ১৪০৭, ফাতাওয়া আলমগিরি: ১/৩৭৩
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
মুফতি শাব্বির আহমদ

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক মানবজীবনের অন্যতম পবিত্র ও মধুর বন্ধন। এটি নিছক আকদ নয়; বরং ভালোবাসা, সহানুভূতি, দায়িত্ববোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা সম্পর্ক। একটি আদর্শ দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি তৈরি হয় পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং একে অপরকে বুঝে নেওয়ার মানসিকতার মাধ্যমে। স্বামী যেন স্ত্রীর শ্রেষ্ঠ আশ্রয় হয়, আর স্ত্রী যেন স্বামীর প্রশান্তির উৎস হয়; এটাই ইসলামের শিক্ষা।
সংসারজীবনে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সুসম্পর্ক ও ভালোবাসার মর্যাদা ব্যাপক। দাম্পত্য জীবনে উত্তম আচার-আচরণে রয়েছে সওয়াব, কল্যাণ ও ভালোবাসার হাতছানি। আল্লাহ তাআলা বিয়েকে একটি পবিত্র বন্ধন বানিয়েছেন। বিয়ের মাধ্যমে সামাজিক সম্পর্ক, বংশ বৃদ্ধি, গুনাহ মুক্তিসহ অনেক ভালো বিষয় রয়েছে।
তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
তালাকের পর স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনার সঠিক পদ্ধতি নির্ভর করে তালাকের প্রকার ও পরিস্থিতির ওপর। ইসলামের পরিভাষা অনুযায়ী তালাকের প্রকার ও পদ্ধতি বিষয়ে আমরা জেনে নিলে গুনাহে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে।
ক. তালাকে রাজয়ি: এটি হলো তিন তালাকের মধ্যে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাক। স্বামী যদি প্রথম বা দ্বিতীয়বার তালাক দেয় এবং ইদ্দত শেষ হওয়ার আগেই স্ত্রীকে ফেরত নিতে চায়, তাহলে এই প্রকারে পড়বে।
এই রুজু করার জন্য নতুন করে স্ত্রীকে বিয়ে করতে হবে না এবং স্ত্রী বা অভিভাবকের সম্মতি লাগবে না। কারণ, তালাকে রাজয়িতে ইদ্দতের সময় পর্যন্ত স্ত্রী স্বামীর অধীনে থাকে।
খ. তালাকে বাইন: এই তালাক হলো যেখানে তালাকের পর সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীকে তালাকে বাইন দেয় বা শর্তযুক্ত তালাক অথবা খোলা করে। তখন ফেরত নিতে চাইলে মোহরসহ নতুনভাবে বিয়ে করতে হবে। এটি করা যাবে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাকের পর। তৃতীয় তালাক দিলে, আবার বিয়ে করেও ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে নিচের বিধানটি কার্যকর হবে।
গ. তালাকে মুগাল্লাজা (তৃতীয় তালাক বা একত্রে ৩ তালাক): এ ক্ষেত্রে সরাসরি রুজু বা পুনরায় বিয়ে করার কোনো সুযোগ নেই। কেবল হিল্লা শরয়ি, অর্থাৎ অন্য স্বামীর সঙ্গে বৈধভাবে বিয়ে করে সংসার করার পর যদি সে তালাক দেয় বা মারা যায়, তাহলে ইদ্দত পালনের পরই প্রথম স্বামী পুনরায় বিয়ে করতে পারবে।
তালাকের ইদ্দত হলো তিন হায়েজ। যদি হায়েজ না আসে, তাহলে তিন মাস। আর গর্ভাবস্থায় হলে সন্তান জন্ম পর্যন্ত।
তথ্যসূত্র: সুরা বাকারা: ২২৮, সুরা তালাক: ৪, সহিহ্ বুখারি: ৫২৬১, সহিহ্ মুসলিম: ১৪০৭, ফাতাওয়া আলমগিরি: ১/৩৭৩
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক মানবজীবনের অন্যতম পবিত্র ও মধুর বন্ধন। এটি নিছক আকদ নয়; বরং ভালোবাসা, সহানুভূতি, দায়িত্ববোধ ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা সম্পর্ক। একটি আদর্শ দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি তৈরি হয় পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং একে অপরকে বুঝে নেওয়ার মানসিকতার মাধ্যমে। স্বামী যেন স্ত্রীর শ্রেষ্ঠ আশ্রয় হয়, আর স্ত্রী যেন স্বামীর প্রশান্তির উৎস হয়; এটাই ইসলামের শিক্ষা।
সংসারজীবনে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক সুসম্পর্ক ও ভালোবাসার মর্যাদা ব্যাপক। দাম্পত্য জীবনে উত্তম আচার-আচরণে রয়েছে সওয়াব, কল্যাণ ও ভালোবাসার হাতছানি। আল্লাহ তাআলা বিয়েকে একটি পবিত্র বন্ধন বানিয়েছেন। বিয়ের মাধ্যমে সামাজিক সম্পর্ক, বংশ বৃদ্ধি, গুনাহ মুক্তিসহ অনেক ভালো বিষয় রয়েছে।
তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
তালাকের পর স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনার সঠিক পদ্ধতি নির্ভর করে তালাকের প্রকার ও পরিস্থিতির ওপর। ইসলামের পরিভাষা অনুযায়ী তালাকের প্রকার ও পদ্ধতি বিষয়ে আমরা জেনে নিলে গুনাহে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে।
ক. তালাকে রাজয়ি: এটি হলো তিন তালাকের মধ্যে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাক। স্বামী যদি প্রথম বা দ্বিতীয়বার তালাক দেয় এবং ইদ্দত শেষ হওয়ার আগেই স্ত্রীকে ফেরত নিতে চায়, তাহলে এই প্রকারে পড়বে।
এই রুজু করার জন্য নতুন করে স্ত্রীকে বিয়ে করতে হবে না এবং স্ত্রী বা অভিভাবকের সম্মতি লাগবে না। কারণ, তালাকে রাজয়িতে ইদ্দতের সময় পর্যন্ত স্ত্রী স্বামীর অধীনে থাকে।
খ. তালাকে বাইন: এই তালাক হলো যেখানে তালাকের পর সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রীকে তালাকে বাইন দেয় বা শর্তযুক্ত তালাক অথবা খোলা করে। তখন ফেরত নিতে চাইলে মোহরসহ নতুনভাবে বিয়ে করতে হবে। এটি করা যাবে প্রথম বা দ্বিতীয় তালাকের পর। তৃতীয় তালাক দিলে, আবার বিয়ে করেও ফিরিয়ে নেওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে নিচের বিধানটি কার্যকর হবে।
গ. তালাকে মুগাল্লাজা (তৃতীয় তালাক বা একত্রে ৩ তালাক): এ ক্ষেত্রে সরাসরি রুজু বা পুনরায় বিয়ে করার কোনো সুযোগ নেই। কেবল হিল্লা শরয়ি, অর্থাৎ অন্য স্বামীর সঙ্গে বৈধভাবে বিয়ে করে সংসার করার পর যদি সে তালাক দেয় বা মারা যায়, তাহলে ইদ্দত পালনের পরই প্রথম স্বামী পুনরায় বিয়ে করতে পারবে।
তালাকের ইদ্দত হলো তিন হায়েজ। যদি হায়েজ না আসে, তাহলে তিন মাস। আর গর্ভাবস্থায় হলে সন্তান জন্ম পর্যন্ত।
তথ্যসূত্র: সুরা বাকারা: ২২৮, সুরা তালাক: ৪, সহিহ্ বুখারি: ৫২৬১, সহিহ্ মুসলিম: ১৪০৭, ফাতাওয়া আলমগিরি: ১/৩৭৩
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
২৮ মিনিট আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
ইসলামের বিধান হলো, নামাজে মাথা ঢাকা পুরুষের জন্য ফরজ নয়, বরং এটি নামাজের আদব ও সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাধারণত মাথা ঢেকেই নামাজ আদায় করতেন। আবু দাউদ শরিফে এসেছে, নবীজি (সা.) পাগড়ি পরিহিত অবস্থায় নামাজ আদায় করতেন। ফিকহের দৃষ্টিতে কানটুপি, উলের টুপি বা সাধারণ টুপি—সবই মাথা ঢাকার পোশাকের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং, শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে কানটুপি পরে নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ জায়েজ।
কানটুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করার সময় একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি—সেটি হলো সিজদা। সিজদার সময় কপাল সরাসরি মাটিতে বা জায়নামাজে লাগানো আবশ্যক। যদি টুপিটি এমনভাবে পরা হয়, যা কপালকে ঢেকে রাখে এবং মাটিতে কপাল ঠেকতে বাধা দেয়, তবে সিজদা অপূর্ণ থেকে যেতে পারে। তাই সিজদার সময় কপাল উন্মুক্ত রাখা উত্তম। তবে কপাল সামান্য আবৃত থাকলেও নামাজ হয়ে যাবে।
শীত থেকে বাঁচতে নাক-মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা অনুচিত। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তাই কান ও গলা আবৃত থাকলেও নাক-মুখ খোলা রাখা উচিত।
তাই শৈত্যপ্রবাহের সময় নিশ্চিন্তে কানটুপি পরা যাবে যদি টুপিটি পবিত্র (পাক-সাফ) হয়, এটি অহংকার বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে না হয়ে কেবল শীত নিবারণের জন্য হয় এবং সিজদার সময় কপাল মাটিতে স্থাপনে কোনো বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে।

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
ইসলামের বিধান হলো, নামাজে মাথা ঢাকা পুরুষের জন্য ফরজ নয়, বরং এটি নামাজের আদব ও সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাধারণত মাথা ঢেকেই নামাজ আদায় করতেন। আবু দাউদ শরিফে এসেছে, নবীজি (সা.) পাগড়ি পরিহিত অবস্থায় নামাজ আদায় করতেন। ফিকহের দৃষ্টিতে কানটুপি, উলের টুপি বা সাধারণ টুপি—সবই মাথা ঢাকার পোশাকের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং, শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে কানটুপি পরে নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ জায়েজ।
কানটুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করার সময় একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি—সেটি হলো সিজদা। সিজদার সময় কপাল সরাসরি মাটিতে বা জায়নামাজে লাগানো আবশ্যক। যদি টুপিটি এমনভাবে পরা হয়, যা কপালকে ঢেকে রাখে এবং মাটিতে কপাল ঠেকতে বাধা দেয়, তবে সিজদা অপূর্ণ থেকে যেতে পারে। তাই সিজদার সময় কপাল উন্মুক্ত রাখা উত্তম। তবে কপাল সামান্য আবৃত থাকলেও নামাজ হয়ে যাবে।
শীত থেকে বাঁচতে নাক-মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা অনুচিত। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তাই কান ও গলা আবৃত থাকলেও নাক-মুখ খোলা রাখা উচিত।
তাই শৈত্যপ্রবাহের সময় নিশ্চিন্তে কানটুপি পরা যাবে যদি টুপিটি পবিত্র (পাক-সাফ) হয়, এটি অহংকার বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে না হয়ে কেবল শীত নিবারণের জন্য হয় এবং সিজদার সময় কপাল মাটিতে স্থাপনে কোনো বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে।

তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
২৫ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৭ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৪০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৭ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৪০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
২৫ দিন আগে
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
২৮ মিনিট আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১২ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৬ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৭ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০০ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪০ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১২ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৬ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৭ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০০ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪০ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
২৫ দিন আগে
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
২৮ মিনিট আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন হওয়া জরুরি:
শীতের কাপড়ের কারণে অনেকে হাতা ঠিকমতো না গুটিয়েই হাত ধুয়ে নেন, ফলে কনুই শুকনো থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মনে রাখতে হবে, কনুই বা পায়ের টাখনুর কোনো অংশ সামান্য শুকনো থাকলেও অজু হবে না। (সহিহ্ মুসলিম: ২৪৬)
তাড়াহুড়ো করে অজু করতে গিয়ে অনেকে পায়ের গোড়ালি ঠিকমতো ভেজান না। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এ ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘আগুনের কঠিন শাস্তি সেই গোড়ালিগুলোর জন্য (যা অজুর সময় শুকনো থাকে)! তোমরা খুব ভালোভাবে অজু করো।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৪১)
ঠান্ডার ভয়ে অনেকে প্রস্রাব-পায়খানার বেগ চেপে রেখে আগের অজু দিয়ে নামাজ পড়ার চেষ্টা করেন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনি ইসলামের দৃষ্টিতেও অপছন্দের। হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খাবারের উপস্থিতিতে এবং মল-মূত্রের বেগ চেপে রাখা অবস্থায় কোনো নামাজ নেই।’ (সহিহ্ মুসলিম: ৫৬০)। অন্য এক হাদিসে এসেছে, আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী কোনো মুমিনের জন্য মল-মূত্রের বেগ নিয়ে নামাজ পড়া বৈধ নয়। (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)
শীতের কষ্টকে উপেক্ষা করে যথাযথভাবে অজু সম্পন্ন করা মুমিনের ইমানি দৃঢ়তার পরিচয়। তাই আমাদের উচিত, তাড়াহুড়ো না করে অজুর প্রতিটি অঙ্গ ভালোভাবে ধৌত করা এবং পূর্ণ পবিত্রতা অর্জনের পর আল্লাহর দরবারে দণ্ডায়মান হওয়া।

শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন হওয়া জরুরি:
শীতের কাপড়ের কারণে অনেকে হাতা ঠিকমতো না গুটিয়েই হাত ধুয়ে নেন, ফলে কনুই শুকনো থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মনে রাখতে হবে, কনুই বা পায়ের টাখনুর কোনো অংশ সামান্য শুকনো থাকলেও অজু হবে না। (সহিহ্ মুসলিম: ২৪৬)
তাড়াহুড়ো করে অজু করতে গিয়ে অনেকে পায়ের গোড়ালি ঠিকমতো ভেজান না। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এ ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘আগুনের কঠিন শাস্তি সেই গোড়ালিগুলোর জন্য (যা অজুর সময় শুকনো থাকে)! তোমরা খুব ভালোভাবে অজু করো।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৪১)
ঠান্ডার ভয়ে অনেকে প্রস্রাব-পায়খানার বেগ চেপে রেখে আগের অজু দিয়ে নামাজ পড়ার চেষ্টা করেন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনি ইসলামের দৃষ্টিতেও অপছন্দের। হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খাবারের উপস্থিতিতে এবং মল-মূত্রের বেগ চেপে রাখা অবস্থায় কোনো নামাজ নেই।’ (সহিহ্ মুসলিম: ৫৬০)। অন্য এক হাদিসে এসেছে, আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী কোনো মুমিনের জন্য মল-মূত্রের বেগ নিয়ে নামাজ পড়া বৈধ নয়। (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)
শীতের কষ্টকে উপেক্ষা করে যথাযথভাবে অজু সম্পন্ন করা মুমিনের ইমানি দৃঢ়তার পরিচয়। তাই আমাদের উচিত, তাড়াহুড়ো না করে অজুর প্রতিটি অঙ্গ ভালোভাবে ধৌত করা এবং পূর্ণ পবিত্রতা অর্জনের পর আল্লাহর দরবারে দণ্ডায়মান হওয়া।

তবে অপ্রত্যাশিতভাবে কখনো কখনো ভুল-বোঝাবুঝি বা শয়তানের ধোঁকায় পড়ে স্বামী-স্ত্রীর এই মধুর বন্ধন ভেঙে যায়। তাঁদের মধ্যে হয়ে যায় তালাক বা বিচ্ছেদ। এরপর ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীকে আবার অনেকে ফিরিয়ে আনতে চান। আর এ ক্ষেত্রে ইসলামের সঠিক বিধান না জানার কারণে অনেকেই ভুল করে বসেন। গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়েন।
২৫ দিন আগে
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
২৮ মিনিট আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে