ইসলাম ডেস্ক
সুস্থ, সুন্দর ও কলহমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় ন্যায় ও ইনসাফের গুরুত্ব অপরিসীম। সমাজ তখনই সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়, যখন সেখানে ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বারবার ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় জোর দিয়েছেন। সব নবী-রাসুলের জীবনের অন্যতম উদ্দেশ্যও ছিল পৃথিবীর বুকে ইনসাফ কায়েম করা। তাই আমাদের সমাজে ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় মনোযোগ দেওয়া উচিত।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সাক্ষ্যদাতা হিসেবে তোমরা দৃঢ়ভাবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাকারী হও, এমনকি সেই সাক্ষ্য তোমাদের নিজেদের বা মা-বাবার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে গেলেও। যার সম্পর্কে সাক্ষ্য দেওয়া হচ্ছে, সে ধনী হোক বা গরিব; আল্লাহ উভয়েরই সর্বোত্তম অভিভাবক। অতএব তোমরা যাতে ন্যায়বিচার করতে সক্ষম হও, সে জন্য কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, আর তোমরা যদি পেঁচিয়ে কথা বলো অথবা সত্য এড়িয়ে যাও, তবে মনে রেখো, তোমরা যা করো সে বিষয়ে আল্লাহ পুরোপুরিই অবগত আছেন।’ (সুরা নিসা: ১৩৫)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, আল্লাহর উদ্দেশ্যে ন্যায় সাক্ষ্যদানে তোমরা অবিচল থাকো। কোনো সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ যেন তোমাদের সুবিচার বর্জনে প্ররোচিত না করে। তোমরা ন্যায়বিচার করো। এটি আল্লাহভীতির নিকটতর। আল্লাহকে ভয় করো। তোমরা যা করো, নিশ্চয়ই আল্লাহ সে সম্পর্কে খবর রাখেন।’ (সুরা মায়িদা: ৮)
ইসলামি বিধানমতে, সমাজে ন্যায়বিচারের ধারা অব্যাহত রাখা ফরজে কিফায়া। মুসলিম সমাজের একটি অংশ মানুষের মধ্যে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কাজে নিয়োজিত থাকলে অন্যরা দায়মুক্ত হয়ে যাবেন। নতুবা সমাজে সবার ওপর ফরজ ত্যাগের দায় বর্তাবে এবং সবাই গুনাহগার হবে। হজরত দাউদ (আ.)-কে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে দাউদ, নিশ্চয়ই আমি তোমাকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি নিযুক্ত করেছি। সুতরাং তুমি মানুষের মধ্যে যথাযথভাবে বিচার করো।’ (সুরা সোয়াদ: ২৬)
সুস্থ, সুন্দর ও কলহমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় ন্যায় ও ইনসাফের গুরুত্ব অপরিসীম। সমাজ তখনই সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়, যখন সেখানে ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বারবার ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় জোর দিয়েছেন। সব নবী-রাসুলের জীবনের অন্যতম উদ্দেশ্যও ছিল পৃথিবীর বুকে ইনসাফ কায়েম করা। তাই আমাদের সমাজে ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় মনোযোগ দেওয়া উচিত।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সাক্ষ্যদাতা হিসেবে তোমরা দৃঢ়ভাবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাকারী হও, এমনকি সেই সাক্ষ্য তোমাদের নিজেদের বা মা-বাবার অথবা নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে গেলেও। যার সম্পর্কে সাক্ষ্য দেওয়া হচ্ছে, সে ধনী হোক বা গরিব; আল্লাহ উভয়েরই সর্বোত্তম অভিভাবক। অতএব তোমরা যাতে ন্যায়বিচার করতে সক্ষম হও, সে জন্য কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করো না, আর তোমরা যদি পেঁচিয়ে কথা বলো অথবা সত্য এড়িয়ে যাও, তবে মনে রেখো, তোমরা যা করো সে বিষয়ে আল্লাহ পুরোপুরিই অবগত আছেন।’ (সুরা নিসা: ১৩৫)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, আল্লাহর উদ্দেশ্যে ন্যায় সাক্ষ্যদানে তোমরা অবিচল থাকো। কোনো সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ যেন তোমাদের সুবিচার বর্জনে প্ররোচিত না করে। তোমরা ন্যায়বিচার করো। এটি আল্লাহভীতির নিকটতর। আল্লাহকে ভয় করো। তোমরা যা করো, নিশ্চয়ই আল্লাহ সে সম্পর্কে খবর রাখেন।’ (সুরা মায়িদা: ৮)
ইসলামি বিধানমতে, সমাজে ন্যায়বিচারের ধারা অব্যাহত রাখা ফরজে কিফায়া। মুসলিম সমাজের একটি অংশ মানুষের মধ্যে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কাজে নিয়োজিত থাকলে অন্যরা দায়মুক্ত হয়ে যাবেন। নতুবা সমাজে সবার ওপর ফরজ ত্যাগের দায় বর্তাবে এবং সবাই গুনাহগার হবে। হজরত দাউদ (আ.)-কে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে দাউদ, নিশ্চয়ই আমি তোমাকে পৃথিবীতে প্রতিনিধি নিযুক্ত করেছি। সুতরাং তুমি মানুষের মধ্যে যথাযথভাবে বিচার করো।’ (সুরা সোয়াদ: ২৬)
রোজা অবস্থায় ভুলে খাবার বা পানি খেয়ে ফেলা অস্বাভাবিক কিছু নয়। এটি হতেই পারে। এখন প্রশ্ন হলো, এ রকম পরিস্থিতিতে কি রোজা ভেঙে যাবে? এরপর করণীয় কী?
৭ ঘণ্টা আগেপিতামাতার মর্যাদা আল্লাহ তাআলার কাছে অত্যন্ত মহান। তাই তিনি তাঁদের প্রতি সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিশেষভাবে মায়ের অধিকারের প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন। পিতামাতার প্রতি সদাচরণ হলো—তাঁদের প্রতি সদয় হওয়া, সহানুভূতি প্রদর্শন করা...
১৯ ঘণ্টা আগেইসলামের ইতিহাসে যাঁরা জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও আধ্যাত্মিকতার আলো ছড়িয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ইমাম গাজ্জালি এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, ধর্মতাত্ত্বিক, আইনজ্ঞ, সুফি সাধক এবং মহান শিক্ষক। তাঁর রচনাবলি ইসলামি দর্শন, আধ্যাত্মিকতা ও নৈতিকতার ক্ষেত্রে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছে।
১৯ ঘণ্টা আগেব্যাংকের ব্যক্তিমালিকানাধীন সব ধরনের অ্যাকাউন্টই জাকাতযোগ্য। এতে গচ্ছিত টাকা ব্যক্তির নগদ অর্থ হিসেবে ধরা হবে। অ্যাকাউন্ট হোল্ডার নিসাবের মালিক হওয়ার পর এক বছর অতিবাহিত হলে তাঁকে নিজের স্বর্ণ-রৌপ্য, ব্যবসায়িক পণ্য ও নগদ টাকার সঙ্গে ব্যাংকে গচ্ছিত টাকারও জাকাত দিতে হবে।
১ দিন আগে