
গাজায় শুরু হতে যাওয়া স্থল অভিযান এমনকি যুদ্ধ বাতিল করা হবে কেবল দুটি শর্তে। প্রথমটি হলো, গাজায় হামাসের জিম্মায় থাকা বস বন্দীদের মুক্তি ও বিনা শর্তে হামাসের অস্ত্র সমর্পণ। ইসরায়েলির সশস্ত্র বাহিনীর আন্তর্জাতিকবিষয়ক মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল জোনাথন কনরিকাস অস্ট্রেলিয়ার এবিসি রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন।
সৌদি আরবের রিয়াদভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেফটেন্যান্ট কর্নেল জোনাথন কনরিকাসকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, গাজায় ইসরায়েলি স্থল অভিযান অবশ্যম্ভাবী কি না। জবাবে কনরিকাস বলেন, ‘এখানে আমাদের লক্ষ্য হলো হামাসের সামরিক সক্ষমতা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা। এটি যদি বিমান হামলার মাধ্যমে এবং আমাদের সৈন্যদের খুব সীমিত ব্যবহারের মাধ্যমে করা যায়, তাহলে খুবই ভালো। পাশাপাশি কম ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে উভয় পক্ষের মধ্যে একটি স্থিতাবস্থা তৈরি করা গেলে তবে এটি দুর্দান্ত বিষয়।’
কনরিকাস আরও বলেন, ‘যদি হামাস লুকিয়ে থেকে, তাদের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের মুক্তি না দেয়, তারা এখন যেমনটা করছে, তাহলে সম্ভবত আমাদের ভেতরে যেতে হবে এবং অভিযান সম্পন্ন করতে হবে। আমাদের কথা হলো, আমাদের ২১২ জন জিম্মিকে ফিরিয়ে দাও, নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করো, তাহলে যুদ্ধ শেষ হবে।’
ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমাদের দৃষ্টিতে এই যুদ্ধের শেষ অবস্থানটা হবে এমন, হামাস ছত্রভঙ্গ হয়ে গেছে এবং তারা আর কখনোই কোনো ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের হুমকি দেওয়ার ক্ষমতা রাখবে না এবং অবশ্যই ৭ অক্টোবর তারা যে ধরনের ভয়ংকর আক্রমণ করেছিল, তা করার ক্ষমতা নিঃশেষ করে দেওয়া। এটিই আমাদের লক্ষ্য।’
এদিকে আরও দুই জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। মুক্তি পাওয়া দুজনই ইসরায়েলি নারী। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়। ওই দুই জিম্মির মুক্তির পরও দক্ষিণ গাজায় রাতভর ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ৫৩ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অর্ধশতাধিক।

গাজায় শুরু হতে যাওয়া স্থল অভিযান এমনকি যুদ্ধ বাতিল করা হবে কেবল দুটি শর্তে। প্রথমটি হলো, গাজায় হামাসের জিম্মায় থাকা বস বন্দীদের মুক্তি ও বিনা শর্তে হামাসের অস্ত্র সমর্পণ। ইসরায়েলির সশস্ত্র বাহিনীর আন্তর্জাতিকবিষয়ক মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল জোনাথন কনরিকাস অস্ট্রেলিয়ার এবিসি রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন।
সৌদি আরবের রিয়াদভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেফটেন্যান্ট কর্নেল জোনাথন কনরিকাসকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, গাজায় ইসরায়েলি স্থল অভিযান অবশ্যম্ভাবী কি না। জবাবে কনরিকাস বলেন, ‘এখানে আমাদের লক্ষ্য হলো হামাসের সামরিক সক্ষমতা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা। এটি যদি বিমান হামলার মাধ্যমে এবং আমাদের সৈন্যদের খুব সীমিত ব্যবহারের মাধ্যমে করা যায়, তাহলে খুবই ভালো। পাশাপাশি কম ক্ষয়ক্ষতির মাধ্যমে উভয় পক্ষের মধ্যে একটি স্থিতাবস্থা তৈরি করা গেলে তবে এটি দুর্দান্ত বিষয়।’
কনরিকাস আরও বলেন, ‘যদি হামাস লুকিয়ে থেকে, তাদের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের মুক্তি না দেয়, তারা এখন যেমনটা করছে, তাহলে সম্ভবত আমাদের ভেতরে যেতে হবে এবং অভিযান সম্পন্ন করতে হবে। আমাদের কথা হলো, আমাদের ২১২ জন জিম্মিকে ফিরিয়ে দাও, নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করো, তাহলে যুদ্ধ শেষ হবে।’
ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমাদের দৃষ্টিতে এই যুদ্ধের শেষ অবস্থানটা হবে এমন, হামাস ছত্রভঙ্গ হয়ে গেছে এবং তারা আর কখনোই কোনো ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের হুমকি দেওয়ার ক্ষমতা রাখবে না এবং অবশ্যই ৭ অক্টোবর তারা যে ধরনের ভয়ংকর আক্রমণ করেছিল, তা করার ক্ষমতা নিঃশেষ করে দেওয়া। এটিই আমাদের লক্ষ্য।’
এদিকে আরও দুই জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। মুক্তি পাওয়া দুজনই ইসরায়েলি নারী। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়। ওই দুই জিম্মির মুক্তির পরও দক্ষিণ গাজায় রাতভর ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ৫৩ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অর্ধশতাধিক।

তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের বিশাল সামরিক মহড়া ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ শেষ হওয়ার মাত্র এক দিন পরই সি চিন পিংয়ের এই কড়া বার্তা এল। উল্লেখ্য, চীন তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে তা দখলের হুমকি দিয়ে আসছে।
৪ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাম হাতে কালশিটে বা কালচে দাগ দেখা দেওয়ায় তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। শপথ নেওয়ার এক বছরের মাথায় ও ৮০ বছরে পা দেওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার খোসা, এনদেবেলে, সোথো ও ভেন্ডা সম্প্রদায়ের কিশোর ও তরুণেরা ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শিশু আইন (২০০৫) অনুযায়ী, সাধারণত ১৬ বছরের বেশি বয়সীদের খতনা করানো হয়। এর নিচে খতনা করানো দেশটিতে আইনত নিষিদ্ধ।
৫ ঘণ্টা আগে
এই হামলার ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় গত সেপ্টেম্বরে, যখন রাজপরিবার নিয়ে লেখা একটি বই দ্য টাইমস পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়। তবে এর আগে বাকিংহাম প্যালেস থেকে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে