অনলাইন ডেস্ক
আজকের দিনে বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ শহরে বাস করেন—যেখানে প্রকৃতির ছোঁয়া প্রায় বিলুপ্ত। এই বিচ্ছিন্নতা ভাঙতে এগিয়ে এসেছেন লন্ডনের পরিবেশকর্মী অ্যালেন মাইলস। ৩১ বছর বয়সী এই নারী বলেন, ‘একসময় প্রকৃতি ছিল সবার নাগালে, এখন সেটা যেন এক বিলাসিতা।’
শুক্রবার এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, ২০২০ সালে মাইলস শুরু করেছিলেন ‘নেচার ইজ অ্যা হিউম্যান রাইট’ নামে একটি প্রচারণা। এর মাধ্যমে মানুষের নাগালের মধ্যে সবুজ প্রকৃতি নিয়ে আসাকে মানবাধিকারের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি তোলা হয়। কিন্তু সরকারি ধীর প্রক্রিয়ায় হতাশ হয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই কাজে নেমে পড়েন। হাতে তুলে নেন বীজ আর কোদাল।
সিএনএন-এর ভাষায় মাইলস হয়ে ওঠেন এক গেরিলা মালি। কার জায়গা, কে দেখছে—এসব বিচার-বিবেচনা না করে একটু ফাঁকা জায়গা পেলেই তিনি বৃক্ষ, ফুলের গাছ, এমনকি সবজির বীজও বপন করে ফেলছেন। করোনা মহামারির সময়টিতেও তিনি প্রতিবেশীদের নিয়ে প্রত্যেক রোববার সকালে গাছ লাগাতেন লন্ডনের বিভিন্ন এলাকায়।
বিষয় হলো—এভাবে গেরিলা কায়দায় গাছ লাগানো ব্রিটিশ আইনে অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তারপরও মাইলসের এমন কাজে কর্তৃপক্ষ সাধারণত চোখ বুজে থাকে, যদি না কোনো ক্ষতি হয়।
এই ধরনের একটি আন্দোলন শুরু হয়েছিল ১৯৭০-এর দশকে আমেরিকায়ও। লিজ ক্রিস্টির নেতৃত্বে শুরু হওয়া সেই আন্দোলনের নাম ছিল ‘গ্রিন গেরিলাস’।
গবেষণায় দেখা গেছে—সবুজের সংস্পর্শ মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এটি মন শান্ত করে, শিশুদের মনোযোগ বাড়ায়, এমনকি অপরাধ প্রবণতা কমায়।
মাইলসের বার্তাটিও সহজ। তিনি বলেন, ‘যে কোনো মানুষ গেরিলা গার্ডেনিং করতে পারে। বসন্তে বৃষ্টির মধ্যে স্থানীয় ফুলের বীজ ছড়িয়ে দিন, তাহলেই হলো।’
মাইলসের স্বপ্ন হলো—সব ফুটপাথ, ভবনের দেয়াল, আর ছাদ ও বাসস্টপগুলো মেতে উঠবে ফুলের গুঞ্জনে। তিনি বলেন, ‘এটা বাস্তব সম্ভব, এটা আমরা নিজেরাই করতে পারি।’
আজকের দিনে বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ শহরে বাস করেন—যেখানে প্রকৃতির ছোঁয়া প্রায় বিলুপ্ত। এই বিচ্ছিন্নতা ভাঙতে এগিয়ে এসেছেন লন্ডনের পরিবেশকর্মী অ্যালেন মাইলস। ৩১ বছর বয়সী এই নারী বলেন, ‘একসময় প্রকৃতি ছিল সবার নাগালে, এখন সেটা যেন এক বিলাসিতা।’
শুক্রবার এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, ২০২০ সালে মাইলস শুরু করেছিলেন ‘নেচার ইজ অ্যা হিউম্যান রাইট’ নামে একটি প্রচারণা। এর মাধ্যমে মানুষের নাগালের মধ্যে সবুজ প্রকৃতি নিয়ে আসাকে মানবাধিকারের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি তোলা হয়। কিন্তু সরকারি ধীর প্রক্রিয়ায় হতাশ হয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি নিজেই কাজে নেমে পড়েন। হাতে তুলে নেন বীজ আর কোদাল।
সিএনএন-এর ভাষায় মাইলস হয়ে ওঠেন এক গেরিলা মালি। কার জায়গা, কে দেখছে—এসব বিচার-বিবেচনা না করে একটু ফাঁকা জায়গা পেলেই তিনি বৃক্ষ, ফুলের গাছ, এমনকি সবজির বীজও বপন করে ফেলছেন। করোনা মহামারির সময়টিতেও তিনি প্রতিবেশীদের নিয়ে প্রত্যেক রোববার সকালে গাছ লাগাতেন লন্ডনের বিভিন্ন এলাকায়।
বিষয় হলো—এভাবে গেরিলা কায়দায় গাছ লাগানো ব্রিটিশ আইনে অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। তারপরও মাইলসের এমন কাজে কর্তৃপক্ষ সাধারণত চোখ বুজে থাকে, যদি না কোনো ক্ষতি হয়।
এই ধরনের একটি আন্দোলন শুরু হয়েছিল ১৯৭০-এর দশকে আমেরিকায়ও। লিজ ক্রিস্টির নেতৃত্বে শুরু হওয়া সেই আন্দোলনের নাম ছিল ‘গ্রিন গেরিলাস’।
গবেষণায় দেখা গেছে—সবুজের সংস্পর্শ মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। এটি মন শান্ত করে, শিশুদের মনোযোগ বাড়ায়, এমনকি অপরাধ প্রবণতা কমায়।
মাইলসের বার্তাটিও সহজ। তিনি বলেন, ‘যে কোনো মানুষ গেরিলা গার্ডেনিং করতে পারে। বসন্তে বৃষ্টির মধ্যে স্থানীয় ফুলের বীজ ছড়িয়ে দিন, তাহলেই হলো।’
মাইলসের স্বপ্ন হলো—সব ফুটপাথ, ভবনের দেয়াল, আর ছাদ ও বাসস্টপগুলো মেতে উঠবে ফুলের গুঞ্জনে। তিনি বলেন, ‘এটা বাস্তব সম্ভব, এটা আমরা নিজেরাই করতে পারি।’
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ১ বছর ৭ মাস ১৭ দিন অর্থাৎ ৫৯৫ দিন ধরে। এই সময়ের মাঝে দুই মাসের জন্য সাময়িক যুদ্ধবিরতি ছিল। এ ছাড়া, পুরোটা সময়জুড়ে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় নির্বিচারে হামলা ও হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে গেছে। এই সময়ে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় প্রায় ৫৪ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
১১ মিনিট আগেনরওয়ের বাইনেসেট এলাকায় অবস্থিত ত্রনহেইম ফিয়র্ডের তীরে বসবাসকারী ইয়োহান হেলবার্গের জীবনে ঘটেছে অভাবনীয় এক ঘটনা। তাঁর বাড়ির উঠানেই উঠে এসেছে ১৩৫ মিটার দীর্ঘ একটি বিশাল কনটেইনার জাহাজ। কিন্তু এত বড় কাণ্ড ঘটে যাওয়ার পরও গভীর ঘুমে ছিলেন ইয়োহান!
১০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানকে জঙ্গলের আইনে পরিচালিত দেশ আখ্যা দিয়ে আসিম মুনিরের ‘ফিল্ড মার্শাল’ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছেন তেহরিক-ই-ইনসাফের চেয়ারম্যান ইমরান খান। তিনি এক এক্স পোস্টে বলেছেন, ‘দেশ এখন জঙ্গলের আইনে শাসিত হচ্ছে। জঙ্গলে রাজাই মানায়, ফিল্ড মার্শাল নয়।’ পাকিস্তানি দ্য ডনের পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেইউক্রেন ও রাশিয়া একে অপরকে ৩৯০ জন করে সেনা ও বেসামরিক নাগরিক হস্তান্তর করেছে। ২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার রুশ আগ্রাসন শুরুর পর দুই দেশের মধ্যে এটাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বন্দী বিনিময়।
১১ ঘণ্টা আগে