আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে। চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নিদর্শন ভারতসহ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন উপনিবেশ থেকে সংগৃহীত।
পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে চারজন অজ্ঞাতপরিচয় শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ব্রিস্টলের কিউম্বারল্যান্ড রোড এলাকার একটি গুদামে প্রবেশ করে, যেখানে জাদুঘরের ‘ব্রিটিশ এম্পায়ার অ্যান্ড কমনওয়েলথ’ সংগ্রহশালার সামগ্রী সংরক্ষিত ছিল। মূল জাদুঘর নয়, বরং গুদাম থেকে এই বিশাল সংখ্যক প্রত্নবস্তু চুরি যাওয়ায় সংগ্রহশালাটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মকর্তার কোমরের বেল্টের বাকল, হাতির দাঁতের খোদাই করা একটি বুদ্ধমূর্তি, সামরিক পদক, ব্যাজ, গয়না, রুপার বাসন, ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং ভূতাত্ত্বিক নমুনা। প্রতিটি সামগ্রীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক মূল্য অনেক।
ঘটনাটি সেপ্টেম্বরে ঘটলেও, দু’মাসেরও বেশি সময় পর পুলিশ চলতি মাসে সন্দেহভাজন চার ব্যক্তির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করে জনগণের সহায়তা চেয়েছে। প্রকাশিত ঝাপসা ফুটেজে দেখা গেছে, চারজন শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ওই এলাকায় ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।
এই বিলম্ব প্রসঙ্গে পুলিশ কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না দিলেও, অ্যাভন ও সমারসেট পুলিশের গোয়েন্দা কনস্টেবল ড্যান বার্গান এক বিবৃতিতে চুরির ঘটনাকে শহরের জন্য ‘এক বিশাল সাংস্কৃতিক ক্ষতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গোয়েন্দা কনস্টেবল বার্গান আরও বলেন, ‘চুরি হওয়া এই জিনিসগুলোর অনেকগুলোই ব্যক্তিগত দান, যা ব্রিটিশ ইতিহাসের একটি বহু-স্তরীয় দিক সম্পর্কে গভীর ধারণা দেয়। এই সংগ্রহশালাটি ঔপনিবেশিক ইতিহাস, সাম্রাজ্যের কাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিরল দলিল।’
পুলিশ আশা করছে, এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সম্পদগুলো উদ্ধার এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবেন। গোয়েন্দা দল বর্তমানে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, ফরেনসিক তদন্ত এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে। চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নিদর্শন ভারতসহ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন উপনিবেশ থেকে সংগৃহীত।
পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে চারজন অজ্ঞাতপরিচয় শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ব্রিস্টলের কিউম্বারল্যান্ড রোড এলাকার একটি গুদামে প্রবেশ করে, যেখানে জাদুঘরের ‘ব্রিটিশ এম্পায়ার অ্যান্ড কমনওয়েলথ’ সংগ্রহশালার সামগ্রী সংরক্ষিত ছিল। মূল জাদুঘর নয়, বরং গুদাম থেকে এই বিশাল সংখ্যক প্রত্নবস্তু চুরি যাওয়ায় সংগ্রহশালাটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মকর্তার কোমরের বেল্টের বাকল, হাতির দাঁতের খোদাই করা একটি বুদ্ধমূর্তি, সামরিক পদক, ব্যাজ, গয়না, রুপার বাসন, ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং ভূতাত্ত্বিক নমুনা। প্রতিটি সামগ্রীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক মূল্য অনেক।
ঘটনাটি সেপ্টেম্বরে ঘটলেও, দু’মাসেরও বেশি সময় পর পুলিশ চলতি মাসে সন্দেহভাজন চার ব্যক্তির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করে জনগণের সহায়তা চেয়েছে। প্রকাশিত ঝাপসা ফুটেজে দেখা গেছে, চারজন শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ওই এলাকায় ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।
এই বিলম্ব প্রসঙ্গে পুলিশ কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না দিলেও, অ্যাভন ও সমারসেট পুলিশের গোয়েন্দা কনস্টেবল ড্যান বার্গান এক বিবৃতিতে চুরির ঘটনাকে শহরের জন্য ‘এক বিশাল সাংস্কৃতিক ক্ষতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গোয়েন্দা কনস্টেবল বার্গান আরও বলেন, ‘চুরি হওয়া এই জিনিসগুলোর অনেকগুলোই ব্যক্তিগত দান, যা ব্রিটিশ ইতিহাসের একটি বহু-স্তরীয় দিক সম্পর্কে গভীর ধারণা দেয়। এই সংগ্রহশালাটি ঔপনিবেশিক ইতিহাস, সাম্রাজ্যের কাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিরল দলিল।’
পুলিশ আশা করছে, এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সম্পদগুলো উদ্ধার এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবেন। গোয়েন্দা দল বর্তমানে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, ফরেনসিক তদন্ত এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে। চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নিদর্শন ভারতসহ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন উপনিবেশ থেকে সংগৃহীত।
পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে চারজন অজ্ঞাতপরিচয় শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ব্রিস্টলের কিউম্বারল্যান্ড রোড এলাকার একটি গুদামে প্রবেশ করে, যেখানে জাদুঘরের ‘ব্রিটিশ এম্পায়ার অ্যান্ড কমনওয়েলথ’ সংগ্রহশালার সামগ্রী সংরক্ষিত ছিল। মূল জাদুঘর নয়, বরং গুদাম থেকে এই বিশাল সংখ্যক প্রত্নবস্তু চুরি যাওয়ায় সংগ্রহশালাটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মকর্তার কোমরের বেল্টের বাকল, হাতির দাঁতের খোদাই করা একটি বুদ্ধমূর্তি, সামরিক পদক, ব্যাজ, গয়না, রুপার বাসন, ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং ভূতাত্ত্বিক নমুনা। প্রতিটি সামগ্রীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক মূল্য অনেক।
ঘটনাটি সেপ্টেম্বরে ঘটলেও, দু’মাসেরও বেশি সময় পর পুলিশ চলতি মাসে সন্দেহভাজন চার ব্যক্তির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করে জনগণের সহায়তা চেয়েছে। প্রকাশিত ঝাপসা ফুটেজে দেখা গেছে, চারজন শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ওই এলাকায় ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।
এই বিলম্ব প্রসঙ্গে পুলিশ কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না দিলেও, অ্যাভন ও সমারসেট পুলিশের গোয়েন্দা কনস্টেবল ড্যান বার্গান এক বিবৃতিতে চুরির ঘটনাকে শহরের জন্য ‘এক বিশাল সাংস্কৃতিক ক্ষতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গোয়েন্দা কনস্টেবল বার্গান আরও বলেন, ‘চুরি হওয়া এই জিনিসগুলোর অনেকগুলোই ব্যক্তিগত দান, যা ব্রিটিশ ইতিহাসের একটি বহু-স্তরীয় দিক সম্পর্কে গভীর ধারণা দেয়। এই সংগ্রহশালাটি ঔপনিবেশিক ইতিহাস, সাম্রাজ্যের কাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিরল দলিল।’
পুলিশ আশা করছে, এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সম্পদগুলো উদ্ধার এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবেন। গোয়েন্দা দল বর্তমানে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, ফরেনসিক তদন্ত এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে। চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নিদর্শন ভারতসহ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন উপনিবেশ থেকে সংগৃহীত।
পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে চারজন অজ্ঞাতপরিচয় শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ব্রিস্টলের কিউম্বারল্যান্ড রোড এলাকার একটি গুদামে প্রবেশ করে, যেখানে জাদুঘরের ‘ব্রিটিশ এম্পায়ার অ্যান্ড কমনওয়েলথ’ সংগ্রহশালার সামগ্রী সংরক্ষিত ছিল। মূল জাদুঘর নয়, বরং গুদাম থেকে এই বিশাল সংখ্যক প্রত্নবস্তু চুরি যাওয়ায় সংগ্রহশালাটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মকর্তার কোমরের বেল্টের বাকল, হাতির দাঁতের খোদাই করা একটি বুদ্ধমূর্তি, সামরিক পদক, ব্যাজ, গয়না, রুপার বাসন, ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং ভূতাত্ত্বিক নমুনা। প্রতিটি সামগ্রীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক মূল্য অনেক।
ঘটনাটি সেপ্টেম্বরে ঘটলেও, দু’মাসেরও বেশি সময় পর পুলিশ চলতি মাসে সন্দেহভাজন চার ব্যক্তির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করে জনগণের সহায়তা চেয়েছে। প্রকাশিত ঝাপসা ফুটেজে দেখা গেছে, চারজন শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ওই এলাকায় ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।
এই বিলম্ব প্রসঙ্গে পুলিশ কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না দিলেও, অ্যাভন ও সমারসেট পুলিশের গোয়েন্দা কনস্টেবল ড্যান বার্গান এক বিবৃতিতে চুরির ঘটনাকে শহরের জন্য ‘এক বিশাল সাংস্কৃতিক ক্ষতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গোয়েন্দা কনস্টেবল বার্গান আরও বলেন, ‘চুরি হওয়া এই জিনিসগুলোর অনেকগুলোই ব্যক্তিগত দান, যা ব্রিটিশ ইতিহাসের একটি বহু-স্তরীয় দিক সম্পর্কে গভীর ধারণা দেয়। এই সংগ্রহশালাটি ঔপনিবেশিক ইতিহাস, সাম্রাজ্যের কাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিরল দলিল।’
পুলিশ আশা করছে, এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সম্পদগুলো উদ্ধার এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবেন। গোয়েন্দা দল বর্তমানে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, ফরেনসিক তদন্ত এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।

১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৪৪ মিনিট আগে
ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
১২ ঘণ্টা আগে
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
নতুন এই আইনে বলা হয়েছে, ১৪ বছরের কম বয়সী মেয়েরা ‘ঐতিহ্যবাহী মুসলিম’ মাথা ঢেকে রাখে এমন পোশাক, যেমন-হিজাব বা বোরকা পরে স্কুলে যেতে পারবে না।
আইনে বলা হয়েছে, হিজাব নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে স্কুল কর্তৃপক্ষ ও আইনগত অভিভাবকদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনায় বসতে হবে। বারবার নিয়ম ভাঙা হলে শিশু ও যুবকল্যাণ সংস্থাকে বিষয়টি জানাতে হবে। শেষ পর্যন্ত প্রয়োজন হলে পরিবার বা অভিভাবকদের সর্বোচ্চ ৮০০ ইউরো (১ লাখ ১৪ হাজার ৪০০ টাকা) পর্যন্ত জরিমানা করা যেতে পারে।
এর আগে ২০২০ সালে ১০ বছরের কম বয়সী মেয়ে শিশুদের জন্য হিজাব নিষিদ্ধের একটি আইন সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটির সাংবিধানিক আদালত বাতিল করে দেয়। কারণ, সেই আইনটি সরাসরি মুসলমানদের লক্ষ্য করে করা হয়েছিল।
অস্ট্রিয়ার তিনটি মধ্যপন্থী দল ওইভিপি (ÖVP), এসপিও (SPÖ) ও নিওস (Neos)-এর নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট বলছে, এ আইন ‘লিঙ্গ সমতার প্রতি সুস্পষ্ট অঙ্গীকার’।
সরকারের সদস্যরা বলছেন, এ উদ্যোগের উদ্দেশ্য হলো কন্যাশিশুদের ক্ষমতায়ন করা। তাদের দাবি, এটি মেয়েদের ‘বঞ্চনা বা দমন-পীড়ন’ থেকে সুরক্ষা দেয়ার জন্যই নেওয়া হয়েছে।
লিবারাল নিওস দলের সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, ‘এটি কোনো ধর্মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয়। এ দেশের মেয়েদের স্বাধীনতা রক্ষার জন্যই এই পদক্ষেপ।’
নিষেধাজ্ঞাটি প্রায় ১২ হাজার শিশুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে নিষেধাজ্ঞার পক্ষে ভোট দেওয়া ডানপন্থী বিরোধী দল অস্ট্রিয়ার ফ্রিডম পার্টি (এফপিও) বলেছে, আইনটি যথেষ্ট দূর পর্যন্ত যায়নি। এটি ‘প্রথম ধাপ’, যা সম্প্রসারিত করে সব শিক্ষার্থী ও স্কুলকর্মীর জন্য প্রযোজ্য করা উচিত।
এফপিওর পরিবারের বিষয়ে দলের মুখপাত্র রিকার্ডা বার্গার বলেন, ‘স্কুলে হিজাবের ওপর সামগ্রিক নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের রাজনীতিকরণের কোনো স্থান এখানে নেই।’
তবে সমালোচকেরা বলছেন, এ আইন দেশে ইসলামবিদ্বেষ আরও উসকে দিতে পারে এবং এটি সংবিধানবিরোধীও হতে পারে।
বিরোধী দল গ্রিনস-এর সিগরিড মাউরার নতুন আইনটিকে ‘স্পষ্টভাবেই অসাংবিধানিক’ বলে মন্তব্য করেছেন।
অস্ট্রিয়ার সরকারি ইসলামিক কমিউনিটি (আইজিজিও) জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করবে। তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, শিশুদের ক্ষমতায়নের বদলে তাদের কলঙ্কিত ও প্রান্তিক করে দেওয়া হবে। তারা আইনটির সাংবিধানিকতা পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছে।
আইজিজিও আরও বলেছে, সাংবিধানিক আদালত ইতিমধ্যে ২০২০ সালেই স্পষ্টভাবে রায় দিয়েছে, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা অসাংবিধানিক, কারণ এটি একটি ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে লক্ষ্য করে এবং সমতার নীতি লঙ্ঘন করে।’
এ নিয়ে সরকার বলছে, তারা এমন পরিস্থিতি এড়ানোর চেষ্টা করেছে। সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, ‘এটি সাংবিধানিক আদালতের পরীক্ষায় টিকবে কি না, আমি জানি না। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটুকু করেছি।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই আইনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হবে। এরপর আগামী সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে নিষেধাজ্ঞা পুরোপুরি কার্যকর হবে।

১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
নতুন এই আইনে বলা হয়েছে, ১৪ বছরের কম বয়সী মেয়েরা ‘ঐতিহ্যবাহী মুসলিম’ মাথা ঢেকে রাখে এমন পোশাক, যেমন-হিজাব বা বোরকা পরে স্কুলে যেতে পারবে না।
আইনে বলা হয়েছে, হিজাব নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে স্কুল কর্তৃপক্ষ ও আইনগত অভিভাবকদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনায় বসতে হবে। বারবার নিয়ম ভাঙা হলে শিশু ও যুবকল্যাণ সংস্থাকে বিষয়টি জানাতে হবে। শেষ পর্যন্ত প্রয়োজন হলে পরিবার বা অভিভাবকদের সর্বোচ্চ ৮০০ ইউরো (১ লাখ ১৪ হাজার ৪০০ টাকা) পর্যন্ত জরিমানা করা যেতে পারে।
এর আগে ২০২০ সালে ১০ বছরের কম বয়সী মেয়ে শিশুদের জন্য হিজাব নিষিদ্ধের একটি আইন সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটির সাংবিধানিক আদালত বাতিল করে দেয়। কারণ, সেই আইনটি সরাসরি মুসলমানদের লক্ষ্য করে করা হয়েছিল।
অস্ট্রিয়ার তিনটি মধ্যপন্থী দল ওইভিপি (ÖVP), এসপিও (SPÖ) ও নিওস (Neos)-এর নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট বলছে, এ আইন ‘লিঙ্গ সমতার প্রতি সুস্পষ্ট অঙ্গীকার’।
সরকারের সদস্যরা বলছেন, এ উদ্যোগের উদ্দেশ্য হলো কন্যাশিশুদের ক্ষমতায়ন করা। তাদের দাবি, এটি মেয়েদের ‘বঞ্চনা বা দমন-পীড়ন’ থেকে সুরক্ষা দেয়ার জন্যই নেওয়া হয়েছে।
লিবারাল নিওস দলের সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, ‘এটি কোনো ধর্মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয়। এ দেশের মেয়েদের স্বাধীনতা রক্ষার জন্যই এই পদক্ষেপ।’
নিষেধাজ্ঞাটি প্রায় ১২ হাজার শিশুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে নিষেধাজ্ঞার পক্ষে ভোট দেওয়া ডানপন্থী বিরোধী দল অস্ট্রিয়ার ফ্রিডম পার্টি (এফপিও) বলেছে, আইনটি যথেষ্ট দূর পর্যন্ত যায়নি। এটি ‘প্রথম ধাপ’, যা সম্প্রসারিত করে সব শিক্ষার্থী ও স্কুলকর্মীর জন্য প্রযোজ্য করা উচিত।
এফপিওর পরিবারের বিষয়ে দলের মুখপাত্র রিকার্ডা বার্গার বলেন, ‘স্কুলে হিজাবের ওপর সামগ্রিক নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের রাজনীতিকরণের কোনো স্থান এখানে নেই।’
তবে সমালোচকেরা বলছেন, এ আইন দেশে ইসলামবিদ্বেষ আরও উসকে দিতে পারে এবং এটি সংবিধানবিরোধীও হতে পারে।
বিরোধী দল গ্রিনস-এর সিগরিড মাউরার নতুন আইনটিকে ‘স্পষ্টভাবেই অসাংবিধানিক’ বলে মন্তব্য করেছেন।
অস্ট্রিয়ার সরকারি ইসলামিক কমিউনিটি (আইজিজিও) জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করবে। তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, শিশুদের ক্ষমতায়নের বদলে তাদের কলঙ্কিত ও প্রান্তিক করে দেওয়া হবে। তারা আইনটির সাংবিধানিকতা পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছে।
আইজিজিও আরও বলেছে, সাংবিধানিক আদালত ইতিমধ্যে ২০২০ সালেই স্পষ্টভাবে রায় দিয়েছে, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা অসাংবিধানিক, কারণ এটি একটি ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে লক্ষ্য করে এবং সমতার নীতি লঙ্ঘন করে।’
এ নিয়ে সরকার বলছে, তারা এমন পরিস্থিতি এড়ানোর চেষ্টা করেছে। সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, ‘এটি সাংবিধানিক আদালতের পরীক্ষায় টিকবে কি না, আমি জানি না। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটুকু করেছি।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই আইনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হবে। এরপর আগামী সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে নিষেধাজ্ঞা পুরোপুরি কার্যকর হবে।

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
১২ ঘণ্টা আগে
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে প্রাডা ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে মিলে নতুন এই উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রাডার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী লোরেঞ্জো বেরতেল্লি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেরতেল্লি জানান, প্রাডা প্রথম পর্যায়ে মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে ২ হাজার জোড়া স্যান্ডেল তৈরি করবে। সেখানে ভারতীয় কারিগরদের দক্ষতা ও ইতালিয়ান প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটবে। এ জন্য প্রাডা ভারতের দুটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো—লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন ও ড. বাবু জগজীবন রাম লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন।
বেরতেল্লি বলেন, ‘আমরা স্থানীয় প্রস্তুতকারকদের ঐতিহ্যগত দক্ষতার সঙ্গে আমাদের ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনিক যুক্ত করব।’ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বব্যাপী ৪০টি প্রাডা স্টোর ও অনলাইনে এই সংস্করণের বিক্রি শুরু হবে।
ছয় মাস আগে মিলানের শোতে প্রাডা একটি স্যান্ডেল প্রদর্শন করে, যা দেখতে অনেকটাই ১২শ শতকের ভারতীয় কোলাপুরি চপ্পলের মতো ছিল। সেই ছবি ভাইরাল হলে ভারতীয় কারিগর ও রাজনীতিবিদেরা তীব্র প্রতিবাদ জানান। পরে প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করে যে তাদের নকশা ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে অনুপ্রাণিত এবং এরপরই ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
চুক্তি অনুযায়ী, তিন বছরের অংশীদারত্বের আওতায় কারিগরদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এর মধ্যে ভারতেই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি থাকবে, পাশাপাশি কারিগরেরা স্বল্প সময়ের জন্য ইতালির প্রাডা একাডেমিতেও শেখার সুযোগ পাবেন।
মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে কোলাপুরি চপ্পলের উৎপত্তি। এগুলো মূলত এখনো ওই অঞ্চলের প্রান্তিক সম্প্রদায়ের মানুষের হাতে তৈরি হয়। শিল্পীরা আশা করছেন, প্রাডার সহযোগিতা নতুন প্রজন্মকে কাজে আকৃষ্ট করবে এবং দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত এই ঐতিহ্য নতুনভাবে বাঁচবে।
লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রেরণা দেশভরত বলেন, ‘প্রাডা যখন এই কারুকর্মকে বিলাসবহুল পণ্যের মর্যাদা দেবে, তখন স্বাভাবিকভাবেই এর চাহিদা বাড়বে।’
বেরতেল্লি জানান, এই প্রকল্পে কয়েক মিলিয়ন ইউরো ব্যয় হবে এবং কারিগরদের ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়া হবে।
যদিও প্রাডা এ বছর দিল্লিতে তাদের প্রথম বিউটি স্টোর খুলেছে। তবে বেরতেল্লি জানান, আগামী বছরে ভারতে নতুন কোনো রিটেইল ফ্যাশন আউটলেট বা কারখানা খোলার পরিকল্পনা নেই। তিন থেকে পাঁচ বছর পর বিষয়টি বিবেচনায় আসতে পারে।
বেরতেল্লি বলেন, ভারতে এখনই নতুন কোনো স্টোরের পরিকল্পনা নেই, তবে এটি নিয়ে আমরা গুরুত্বসহকারে ভাবছি। ভারতই আমাদের জন্য ‘পরবর্তী বড় সম্ভাবনাময় বাজার’।
বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট গ্লোবালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতের বিলাসবহুল পণ্যের বাজারের মূল্য ছিল প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। তবে এটি এখনো চীনের তুলনায় অনেক ছোট; যেখানে ২০২৪ সালে বাজারের আকার ছিল প্রায় ৪৯.৫ বিলিয়ন ডলার।
বেশির ভাগ গ্লোবাল ব্র্যান্ডই ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করেছে রিলায়েন্স বা আদিত্য বিরলা গ্রুপের মতো বড় কনগ্লোমারেটের অংশীদারত্বে। তবে বেশি সময় লাগলেও প্রাডা নিজেরাই ভারতের বাজারে প্রবেশ করতে চায়।

ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে প্রাডা ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে মিলে নতুন এই উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রাডার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী লোরেঞ্জো বেরতেল্লি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেরতেল্লি জানান, প্রাডা প্রথম পর্যায়ে মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে ২ হাজার জোড়া স্যান্ডেল তৈরি করবে। সেখানে ভারতীয় কারিগরদের দক্ষতা ও ইতালিয়ান প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটবে। এ জন্য প্রাডা ভারতের দুটি রাষ্ট্রীয় সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছে। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো—লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন ও ড. বাবু জগজীবন রাম লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন।
বেরতেল্লি বলেন, ‘আমরা স্থানীয় প্রস্তুতকারকদের ঐতিহ্যগত দক্ষতার সঙ্গে আমাদের ম্যানুফ্যাকচারিং টেকনিক যুক্ত করব।’ ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বব্যাপী ৪০টি প্রাডা স্টোর ও অনলাইনে এই সংস্করণের বিক্রি শুরু হবে।
ছয় মাস আগে মিলানের শোতে প্রাডা একটি স্যান্ডেল প্রদর্শন করে, যা দেখতে অনেকটাই ১২শ শতকের ভারতীয় কোলাপুরি চপ্পলের মতো ছিল। সেই ছবি ভাইরাল হলে ভারতীয় কারিগর ও রাজনীতিবিদেরা তীব্র প্রতিবাদ জানান। পরে প্রতিষ্ঠানটি স্বীকার করে যে তাদের নকশা ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে অনুপ্রাণিত এবং এরপরই ভারতীয় কারিগরদের সঙ্গে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয়।
চুক্তি অনুযায়ী, তিন বছরের অংশীদারত্বের আওতায় কারিগরদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এর মধ্যে ভারতেই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি থাকবে, পাশাপাশি কারিগরেরা স্বল্প সময়ের জন্য ইতালির প্রাডা একাডেমিতেও শেখার সুযোগ পাবেন।
মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকে কোলাপুরি চপ্পলের উৎপত্তি। এগুলো মূলত এখনো ওই অঞ্চলের প্রান্তিক সম্প্রদায়ের মানুষের হাতে তৈরি হয়। শিল্পীরা আশা করছেন, প্রাডার সহযোগিতা নতুন প্রজন্মকে কাজে আকৃষ্ট করবে এবং দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত এই ঐতিহ্য নতুনভাবে বাঁচবে।
লেদার ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যান্ড চর্মাকার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রেরণা দেশভরত বলেন, ‘প্রাডা যখন এই কারুকর্মকে বিলাসবহুল পণ্যের মর্যাদা দেবে, তখন স্বাভাবিকভাবেই এর চাহিদা বাড়বে।’
বেরতেল্লি জানান, এই প্রকল্পে কয়েক মিলিয়ন ইউরো ব্যয় হবে এবং কারিগরদের ন্যায্য পারিশ্রমিক দেওয়া হবে।
যদিও প্রাডা এ বছর দিল্লিতে তাদের প্রথম বিউটি স্টোর খুলেছে। তবে বেরতেল্লি জানান, আগামী বছরে ভারতে নতুন কোনো রিটেইল ফ্যাশন আউটলেট বা কারখানা খোলার পরিকল্পনা নেই। তিন থেকে পাঁচ বছর পর বিষয়টি বিবেচনায় আসতে পারে।
বেরতেল্লি বলেন, ভারতে এখনই নতুন কোনো স্টোরের পরিকল্পনা নেই, তবে এটি নিয়ে আমরা গুরুত্বসহকারে ভাবছি। ভারতই আমাদের জন্য ‘পরবর্তী বড় সম্ভাবনাময় বাজার’।
বৈশ্বিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডেলয়েট গ্লোবালের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারতের বিলাসবহুল পণ্যের বাজারের মূল্য ছিল প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার, যা ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে। তবে এটি এখনো চীনের তুলনায় অনেক ছোট; যেখানে ২০২৪ সালে বাজারের আকার ছিল প্রায় ৪৯.৫ বিলিয়ন ডলার।
বেশির ভাগ গ্লোবাল ব্র্যান্ডই ভারতীয় বাজারে প্রবেশ করেছে রিলায়েন্স বা আদিত্য বিরলা গ্রুপের মতো বড় কনগ্লোমারেটের অংশীদারত্বে। তবে বেশি সময় লাগলেও প্রাডা নিজেরাই ভারতের বাজারে প্রবেশ করতে চায়।

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৪৪ মিনিট আগে
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্তা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে দূতাবাস জানায়, যদি কোনো আবেদনকারীর উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়া হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর মার্কিন নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হয়, তাহলে ওই আবেদন সরাসরি বাতিল করা হবে।
দূতাবাস তাদের বিবৃতিতে লিখেছে, ‘যদি কনস্যুলার কর্মকর্তারা মনে করেন যে ওই পর্যটকের ভিসার প্রধান উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্ম দেওয়া, তাহলে আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হবে। এ ধরনের ভ্রমণ অনুমোদিত নয়।’
শুধু পর্যটক ভিসাই নয়, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অনলাইন উপস্থিতি ও সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পরিধি আরও বাড়িয়েছে। এখন থেকে এই কঠোর যাচাই-বাছাইয়ের আওতায় আসছেন এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীরাও।
সম্প্রতি বহু ভারতীয় আবেদনকারী ইমেইল পেয়েছেন যে তাদের ভিসা সাক্ষাৎকারের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে এমন বিবৃতি দেওয়া হয়।
এক বিবৃতিতে মার্কিন দূতাবাস জানায়, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট ইতিমধ্যে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ ভিজিটর ভিসার (এফ. এম. জে) ক্ষেত্রে অনলাইন উপস্থিতি যাচাই করে থাকে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীদের ক্ষেত্রেও।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি সব এইচ-১বি ও এইচ-৪ আবেদনকারীর ক্ষেত্রেই সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক করেছে। ফলে হাজারো কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সামনে নতুন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
দূতাবাস জানায়, প্রতিটি আবেদনই বিস্তারিতভাবে পর্যালোচনা করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রে আমরা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে যাচাই করি যে আবেদনকারী যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নন এবং তিনি ভিসার শর্ত অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দিয়েছেন।’

অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে। ভারতে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এমনই সতর্ক বার্তা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে দূতাবাস জানায়, যদি কোনো আবেদনকারীর উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়া হয় এবং এর মাধ্যমে শিশুর মার্কিন নাগরিকত্ব নিশ্চিত করা হয়, তাহলে ওই আবেদন সরাসরি বাতিল করা হবে।
দূতাবাস তাদের বিবৃতিতে লিখেছে, ‘যদি কনস্যুলার কর্মকর্তারা মনে করেন যে ওই পর্যটকের ভিসার প্রধান উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রে সন্তান জন্ম দেওয়া, তাহলে আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হবে। এ ধরনের ভ্রমণ অনুমোদিত নয়।’
শুধু পর্যটক ভিসাই নয়, যুক্তরাষ্ট্র তাদের অনলাইন উপস্থিতি ও সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পরিধি আরও বাড়িয়েছে। এখন থেকে এই কঠোর যাচাই-বাছাইয়ের আওতায় আসছেন এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীরাও।
সম্প্রতি বহু ভারতীয় আবেদনকারী ইমেইল পেয়েছেন যে তাদের ভিসা সাক্ষাৎকারের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরই বিষয়টি পরিষ্কার করতে দূতাবাসের পক্ষ থেকে এমন বিবৃতি দেওয়া হয়।
এক বিবৃতিতে মার্কিন দূতাবাস জানায়, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট ইতিমধ্যে শিক্ষার্থী ও এক্সচেঞ্জ ভিজিটর ভিসার (এফ. এম. জে) ক্ষেত্রে অনলাইন উপস্থিতি যাচাই করে থাকে। ১৫ ডিসেম্বর থেকে একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এইচ-১বি ও এইচ-৪ ভিসা আবেদনকারীদের ক্ষেত্রেও।
ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি সব এইচ-১বি ও এইচ-৪ আবেদনকারীর ক্ষেত্রেই সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রিনিং বাধ্যতামূলক করেছে। ফলে হাজারো কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সামনে নতুন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
দূতাবাস জানায়, প্রতিটি আবেদনই বিস্তারিতভাবে পর্যালোচনা করা হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিটি ভিসার ক্ষেত্রে আমরা পর্যাপ্ত সময় নিয়ে যাচাই করি যে আবেদনকারী যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নন এবং তিনি ভিসার শর্ত অনুযায়ী কর্মকাণ্ড পরিচালনার বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা দিয়েছেন।’

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৪৪ মিনিট আগে
ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
১২ ঘণ্টা আগে
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
এনডিটিভি ভারত সরকারের দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মোদি ও ট্রাম্প ভারত-মার্কিন সম্পর্কের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। দুই নেতা ‘দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে চলমান প্রচেষ্টার গতি বজায় রাখার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
ফোনালাপে দুই নেতা প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়েও মতবিনিময় করেন। আলোচনায় উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কমপ্যাক্ট (ক্যাটালাইজিং মিলিটারি পার্টনারশিপ, অ্যাকসেলারেটেড কমার্স অ্যান্ড টেকনোলজি) কাঠামোর বাস্তবায়নের বিষয়টি। এটি দুই দেশের সামরিক অংশীদারত্ব, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা ত্বরান্বিত করার একটি যৌথ উদ্যোগ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মোদি ও ট্রাম্প দুই দেশকে স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও পারস্পরিক অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।
ফোনালাপের পর এক্সে একটি বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে খুবই উষ্ণ ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেছি। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করে যাবে।’
প্রসঙ্গত, ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এর আগে চলতি বছরের ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়া ২৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে এই নতুন শুল্ক যোগ হয়। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা বহু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কহার দাঁড়ায় ৫০ শতাংশ।

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে জল্পনা যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই সময়ে টেলিফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফোনালাপে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন এবং বাণিজ্যসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে।
এনডিটিভি ভারত সরকারের দেওয়া এক বিবৃতির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মোদি ও ট্রাম্প ভারত-মার্কিন সম্পর্কের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেন। দুই নেতা ‘দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে চলমান প্রচেষ্টার গতি বজায় রাখার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
ফোনালাপে দুই নেতা প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণ নিয়েও মতবিনিময় করেন। আলোচনায় উঠে আসে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত কমপ্যাক্ট (ক্যাটালাইজিং মিলিটারি পার্টনারশিপ, অ্যাকসেলারেটেড কমার্স অ্যান্ড টেকনোলজি) কাঠামোর বাস্তবায়নের বিষয়টি। এটি দুই দেশের সামরিক অংশীদারত্ব, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা ত্বরান্বিত করার একটি যৌথ উদ্যোগ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মোদি ও ট্রাম্প দুই দেশকে স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও পারস্পরিক অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে সম্মত হয়েছেন।
ফোনালাপের পর এক্সে একটি বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে খুবই উষ্ণ ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করেছি। ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করে যাবে।’
প্রসঙ্গত, ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কেনার শাস্তি হিসেবে ভারতের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। এর আগে চলতি বছরের ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়া ২৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে এই নতুন শুল্ক যোগ হয়। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা বহু পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের মোট শুল্কহার দাঁড়ায় ৫০ শতাংশ।

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৪৪ মিনিট আগে
ইতালির বিলাসবহুল ব্র্যান্ড প্রাডা ভারতের ঐতিহ্যবাহী ‘কোলাপুরি’ চপ্পলের অনুকরণে সীমিত সংস্করণের কিছু স্যান্ডেল বাজারে আনতে যাচ্ছে। প্রতিটি স্যান্ডেলের মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৮০০ ইউরো বা ৯৩০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ১২ হাজার টাকা। চলতি বছরের জুনে পেটেন্ট নিয়ে তীব্র সমালোচনার...
১২ ঘণ্টা আগে
অনেকে পর্যটক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার মাধ্যমে নাগরিকত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেন। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী দেশটিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব দেওয়া হয়। তবে এবার এ ধরনের ভিসা পাওয়া কঠিন হতে যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে