ফিচার ডেস্ক
আজ রাজধানী ঢাকার মহাখালীতে অবস্থিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এনসিডিসি কনফারেন্স রুমে ‘মমতাময় নারায়ণগঞ্জ’ প্রকল্পের শিখন ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘মমতাময় নারায়ণগঞ্জ প্রকল্পের শিখন ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা: বাংলাদেশে একটি সমন্বিত বয়স-সংবেদনশীল সহায়ক প্যালিয়েটিভ কেয়ার মডেল গঠন’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে প্রকল্পের প্রভাব ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল (এনসিডিসি) প্রোগ্রাম, আয়াত এডুকেশন এবং বিএসএমএমইউ-এর সহযোগিতায় এই শিখন ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সভাটি আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. রিজওয়ানুর রহমান। এনসিডিসি-ডিজিএইচএস প্রোগ্রাম ম্যানেজার-১ ডা. মো. নুরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসএমএমইউ প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে এনসিডিসি-ডিজিএইচএস এর ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. সজিব রায় অতিথিদের স্বাগত জানান। প্রকল্পের অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে উপস্থাপনা করেন বিএসএমএমইউ-এর সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোস্তফা কামাল চৌধুরী (আদিল) এবং আয়াত এডুকেশনের ডিরেক্টর প্রোগ্রামস লায়লা করিম। এ সময় ‘মমতাময় নারায়ণগঞ্জের পথচলা’ শীর্ষক একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়, যেখানে কমিউনিটি পর্যায়ে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবা সংযুক্ত করার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
প্রফেসর ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ বাংলাদেশে প্যালিয়েটিভ কেয়ারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন বিএসএমএমইউ প্যালিয়েটিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এ. কে. এম. মতিউর রহমান ভূঁইয়া, নারায়ণগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. এ.এফ.এম. মুশিউর রহমান, আয়াত এডুকেশনের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইমরান চৌধুরী, বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ফাহিম আরিফ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেডিকেল অফিসার ডা. নাফিয়া ইসলাম এবং অন্যান্য বিশিষ্ট অতিথিরা।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, নীতিনির্ধারক ও স্টেকহোল্ডারদের অবশ্যই প্যালিয়েটিভ কেয়ার সংক্রান্ত নীতিমালা, জাতীয় কৌশল এবং নির্দেশিকা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার দিতে হবে। একটি সুসংগঠিত নীতিমালার কাঠামো ছাড়া প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবার প্রাপ্যতা, গ্রহণযোগ্যতা ও মান নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। জাতীয় কৌশল প্রণয়নের মাধ্যমে প্যালিয়েটিভ কেয়ারকে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সঙ্গে সংযুক্ত করা যাবে। এতে স্বাস্থ্যকর্মী, সেবাদানকারী ও কমিউনিটি সদস্যরা যথাযথ প্রশিক্ষণ ও সহায়তা পাবেন। সুস্পষ্ট নির্দেশিকা থাকলে সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি কাঠামোগত, মানসম্মত ও সুসংগঠিত ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। এই মৌলিক উপাদানগুলো ছাড়া প্যালিয়েটিভ কেয়ারের জন্য টেকসই ও সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব নয়। তাই সকলের জন্য মর্যাদাপূর্ণ ও সহানুভূতিপূর্ণ প্যালিয়েটিভ কেয়ার নিশ্চিত করতে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
অনুষ্ঠানের শেষে সভাপতি ডা. মো. নুরুল ইসলাম প্যালিয়েটিভ কেয়ারে অংশীদারত্ব ও সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন।
আজ রাজধানী ঢাকার মহাখালীতে অবস্থিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এনসিডিসি কনফারেন্স রুমে ‘মমতাময় নারায়ণগঞ্জ’ প্রকল্পের শিখন ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘মমতাময় নারায়ণগঞ্জ প্রকল্পের শিখন ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা: বাংলাদেশে একটি সমন্বিত বয়স-সংবেদনশীল সহায়ক প্যালিয়েটিভ কেয়ার মডেল গঠন’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে প্রকল্পের প্রভাব ও ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল (এনসিডিসি) প্রোগ্রাম, আয়াত এডুকেশন এবং বিএসএমএমইউ-এর সহযোগিতায় এই শিখন ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সভাটি আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. রিজওয়ানুর রহমান। এনসিডিসি-ডিজিএইচএস প্রোগ্রাম ম্যানেজার-১ ডা. মো. নুরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসএমএমইউ প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে এনসিডিসি-ডিজিএইচএস এর ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. সজিব রায় অতিথিদের স্বাগত জানান। প্রকল্পের অর্জন, চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে উপস্থাপনা করেন বিএসএমএমইউ-এর সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোস্তফা কামাল চৌধুরী (আদিল) এবং আয়াত এডুকেশনের ডিরেক্টর প্রোগ্রামস লায়লা করিম। এ সময় ‘মমতাময় নারায়ণগঞ্জের পথচলা’ শীর্ষক একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়, যেখানে কমিউনিটি পর্যায়ে প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবা সংযুক্ত করার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
প্রফেসর ডা. নিজামউদ্দিন আহমদ বাংলাদেশে প্যালিয়েটিভ কেয়ারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন বিএসএমএমইউ প্যালিয়েটিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এ. কে. এম. মতিউর রহমান ভূঁইয়া, নারায়ণগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. এ.এফ.এম. মুশিউর রহমান, আয়াত এডুকেশনের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইমরান চৌধুরী, বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ফাহিম আরিফ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেডিকেল অফিসার ডা. নাফিয়া ইসলাম এবং অন্যান্য বিশিষ্ট অতিথিরা।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, নীতিনির্ধারক ও স্টেকহোল্ডারদের অবশ্যই প্যালিয়েটিভ কেয়ার সংক্রান্ত নীতিমালা, জাতীয় কৌশল এবং নির্দেশিকা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার দিতে হবে। একটি সুসংগঠিত নীতিমালার কাঠামো ছাড়া প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবার প্রাপ্যতা, গ্রহণযোগ্যতা ও মান নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। জাতীয় কৌশল প্রণয়নের মাধ্যমে প্যালিয়েটিভ কেয়ারকে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সঙ্গে সংযুক্ত করা যাবে। এতে স্বাস্থ্যকর্মী, সেবাদানকারী ও কমিউনিটি সদস্যরা যথাযথ প্রশিক্ষণ ও সহায়তা পাবেন। সুস্পষ্ট নির্দেশিকা থাকলে সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি কাঠামোগত, মানসম্মত ও সুসংগঠিত ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। এই মৌলিক উপাদানগুলো ছাড়া প্যালিয়েটিভ কেয়ারের জন্য টেকসই ও সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব নয়। তাই সকলের জন্য মর্যাদাপূর্ণ ও সহানুভূতিপূর্ণ প্যালিয়েটিভ কেয়ার নিশ্চিত করতে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
অনুষ্ঠানের শেষে সভাপতি ডা. মো. নুরুল ইসলাম প্যালিয়েটিভ কেয়ারে অংশীদারত্ব ও সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন।
পরিবারের শিশুটির জন্য খাবার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে তাজা ফল, সবজি, মাছসহ স্বাস্থ্যকর খাবার বাছাই করা হয়ে থাকে। সে অনুযায়ী, পরিবারের শিশু সদস্যটি কী ধরনের পানীয় গ্রহণ করছে, সেদিকে খেয়াল রাখছেন তো? অনেকেই শিশু-কিশোরদের পানীয় গ্রহণের পরিমাণে বা কী ধরনের পানীয় গ্রহণ করা ক্ষতিকর সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখেন না।
২ দিন আগেবাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৭ শতাংশ কিডনি রোগে আক্রান্ত। এই সংখ্যা ২ কোটির বেশি। প্রতিবছর তা বেড়েই চলেছে। কিডনি রোগীরা রোজা রাখতে চাইলে তাঁদের অবশ্যই চিকিৎসকের অনুমতি নেওয়া সাপেক্ষে রোজা রাখতে হবে। রোজা রাখার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদের পরামর্শে আপনার খাদ্যতালিকা সাজাবেন।
২ দিন আগেকিডনি রোগীদের একটি সাধারণ জিজ্ঞাসা, তাঁরা রোজা রাখতে সক্ষম কি না। একজন কিডনি রোগী রোজা পালন করতে পারবেন কি না, তা নির্ভর করে তাঁর সার্বিক শারীরিক সুস্থতা ও কিডনির কার্যক্ষমতার ওপর। ক্রনিক কিডনি ডিজিজ বা সিকেডি স্টেজ ১ থেকে ৫ পর্যন্ত পাঁচ ভাগে বিভক্ত। এর শেষ ধাপ ইন্ড স্টেজ রেনাল ডিজিজ বা ইএসআরডি।
২ দিন আগেবড়রা রোজা পালন করলেও শিশুরা অর্থাৎ, ইনফ্যান্ট, টডলার ও প্রি স্কুল চাইল্ড রোজা রাখে না। তবে তারা পরিবারের সঙ্গে রমজানের পরিবেশ উপভোগ করতে পারে। শিশুর সঠিকভাবে যত্ন এবং পরিকল্পিত দিনযাপন নিশ্চিত করলে তারা সুস্থ থাকবে এবং রমজানের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।
২ দিন আগে