নাজমুল হাসান সাগর ও মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান

আপিলেও তো আপনি প্রার্থিতা ফিরে পেলেন না। এখন কী ভাবছেন?
আমি সবকিছু আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়েছি। উপরে আল্লাহ আর নিচে জনগণ আছে। তাঁরা সবকিছু বিচার করবেন। আমি উচ্চ আদালতে যাব। আশা করি সেখানে ন্যায়বিচার পাব।
শেষ পর্যন্ত না পেলে কী করবেন?
মা–ছেলে আছি, যা হয় হবে, কপালে যা আছে। আমার মা বলেছেন, সন্তানের যে ক্ষতি করেছে, এই ক্ষতির প্রতিবাদে তিনি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন। মা হিসেবে যা বলবেন তার জন্য আমি ত্যাগ স্বীকার করব। মার সঙ্গে সন্তান জনতার আদালতে যাবে।
আপনি তো দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হয়েছেন। এখন দল ব্যবস্থা নিলে কী করবেন?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে যা বলবেন আমি সেই সিদ্ধান্ত মেনে নেব। অন্য কারও সিদ্ধান্ত নয়। কেন্দ্রীয় নেতাদের তেমন কেউ আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। যাঁদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে তাঁরা শুধু হাই, হ্যালো করছেন। এ পর্যন্তই।
নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে বলে মনে করেন কী?
নির্বাচন কমিশন যা করছে, তা নিরপেক্ষ হচ্ছে না। কাউকে প্রচার করতে দিচ্ছে, সে সব পাওয়ার নিয়ে এখানে মিটিং করছে। আইন অনুযায়ী, ৯ তারিখে প্রতীক বরাদ্দের পর নির্বাচনী প্রচার শুরু হবে। কিন্তু তা কী মানা হচ্ছে? আইন যাঁদের রক্ষা করার কথা তাঁরাই আইন ভাঙছেন। আপনারা যদি এটা দেখে থাকেন তাহলে ভালো। আর দেখে না থাকলে কিছু বলার নেই। আমি সবার প্রতি সন্মান রেখে বলছি, আমার শহরের মানুষের সন্মান রক্ষার্থে এখানে ভোট যেন সুন্দর হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, সবাই যেন ভোট দিতে আগ্রহ বোধ করে। এই পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া সরকার ও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব।
সার্বিক বিষয়ে কিছু বলার আছে?
যেদিন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি সেদিনই সবকিছু বলে দিয়েছি। তারপর আপনারা সবকিছু দেখছেন এবং বুঝতে পারছেন। নতুন করে বলার কী আছে? মরার আর মরা কী? অসুবিধা নাই, আল্লাহ ভরসা। নিজের নিরাপত্তার বিষয়টি আমি আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়েছি। আমি এখন পর্যন্ত ন্যায়বিচার পাইনি। আমি সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত এটা নিয়ে চেষ্টা করব। আমি সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে গাজীপুরের মানুষের ভালোবাসার জায়গায় থাকতে চাই। আমি সর্বশেষ ভোটটা করতে চাই। আমি ঠিক করেছি না ভুল করেছি, জনগণের কাছে এটার পরীক্ষা দিতে চাই। এ জন্য আমি সবার কাছে সহযোগিতা চাই।
মেয়র পদ ফিরে পেতে আপনার করা রিটের শুনানি শেষে আদেশের অপেক্ষায় আছে। এ নিয়ে কিছু বলবেন?
আমি তিন বছর দায়িত্ব পালন করেছি। বাকি দুই বছর আটকে রয়েছে। ন্যায়বিচারের জন্য আমি আমার প্রধানমন্ত্রী ও সুপ্রিম কোর্ট দুই জায়গাতেই আবেদন করে রাখছি।
সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আজকের পত্রিকাকেও ধন্যবাদ।

আপিলেও তো আপনি প্রার্থিতা ফিরে পেলেন না। এখন কী ভাবছেন?
আমি সবকিছু আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়েছি। উপরে আল্লাহ আর নিচে জনগণ আছে। তাঁরা সবকিছু বিচার করবেন। আমি উচ্চ আদালতে যাব। আশা করি সেখানে ন্যায়বিচার পাব।
শেষ পর্যন্ত না পেলে কী করবেন?
মা–ছেলে আছি, যা হয় হবে, কপালে যা আছে। আমার মা বলেছেন, সন্তানের যে ক্ষতি করেছে, এই ক্ষতির প্রতিবাদে তিনি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন। মা হিসেবে যা বলবেন তার জন্য আমি ত্যাগ স্বীকার করব। মার সঙ্গে সন্তান জনতার আদালতে যাবে।
আপনি তো দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হয়েছেন। এখন দল ব্যবস্থা নিলে কী করবেন?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে যা বলবেন আমি সেই সিদ্ধান্ত মেনে নেব। অন্য কারও সিদ্ধান্ত নয়। কেন্দ্রীয় নেতাদের তেমন কেউ আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। যাঁদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে তাঁরা শুধু হাই, হ্যালো করছেন। এ পর্যন্তই।
নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে বলে মনে করেন কী?
নির্বাচন কমিশন যা করছে, তা নিরপেক্ষ হচ্ছে না। কাউকে প্রচার করতে দিচ্ছে, সে সব পাওয়ার নিয়ে এখানে মিটিং করছে। আইন অনুযায়ী, ৯ তারিখে প্রতীক বরাদ্দের পর নির্বাচনী প্রচার শুরু হবে। কিন্তু তা কী মানা হচ্ছে? আইন যাঁদের রক্ষা করার কথা তাঁরাই আইন ভাঙছেন। আপনারা যদি এটা দেখে থাকেন তাহলে ভালো। আর দেখে না থাকলে কিছু বলার নেই। আমি সবার প্রতি সন্মান রেখে বলছি, আমার শহরের মানুষের সন্মান রক্ষার্থে এখানে ভোট যেন সুন্দর হয়, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়, সবাই যেন ভোট দিতে আগ্রহ বোধ করে। এই পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া সরকার ও নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব।
সার্বিক বিষয়ে কিছু বলার আছে?
যেদিন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি সেদিনই সবকিছু বলে দিয়েছি। তারপর আপনারা সবকিছু দেখছেন এবং বুঝতে পারছেন। নতুন করে বলার কী আছে? মরার আর মরা কী? অসুবিধা নাই, আল্লাহ ভরসা। নিজের নিরাপত্তার বিষয়টি আমি আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়েছি। আমি এখন পর্যন্ত ন্যায়বিচার পাইনি। আমি সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত এটা নিয়ে চেষ্টা করব। আমি সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে গাজীপুরের মানুষের ভালোবাসার জায়গায় থাকতে চাই। আমি সর্বশেষ ভোটটা করতে চাই। আমি ঠিক করেছি না ভুল করেছি, জনগণের কাছে এটার পরীক্ষা দিতে চাই। এ জন্য আমি সবার কাছে সহযোগিতা চাই।
মেয়র পদ ফিরে পেতে আপনার করা রিটের শুনানি শেষে আদেশের অপেক্ষায় আছে। এ নিয়ে কিছু বলবেন?
আমি তিন বছর দায়িত্ব পালন করেছি। বাকি দুই বছর আটকে রয়েছে। ন্যায়বিচারের জন্য আমি আমার প্রধানমন্ত্রী ও সুপ্রিম কোর্ট দুই জায়গাতেই আবেদন করে রাখছি।
সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আজকের পত্রিকাকেও ধন্যবাদ।

গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫