Ajker Patrika

বাঘ বেড়েছে ভারত ও ভুটানে

আপডেট : ৩০ জুলাই ২০২৩, ১৪: ৫৭
বাঘ বেড়েছে ভারত ও ভুটানে

দক্ষিণ এশিয়ার দুই দেশ ভারত আর ভুটানে বুনো পরিবেশে বিচরণ করা বাঘের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় বেড়েছে। বাঘের সংখ্যার যে নতুন পরিসংখ্যান দেশ দুটি আলাদাভাবে প্রকাশ করেছে, তার সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।

ভারতের বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী জানিয়েছেন, দেশটিতে বর্তমানে ৩ হাজার ৬৮২টি বন্য বাঘ আছে। সে হিসাবে বুনো পরিবেশে টিকে থাকা পৃথিবীর মোট বাঘের ৭৫ শতাংশের বাস দেশটিতে।

অন্যদিকে ভুটান তাদের বর্তমান বন্য বাঘের সংখ্যা ১৩১ বলে জানিয়েছে, ২০১৫ সালে শেষ জরিপের তুলনায় এই সংখ্যা ২৭ শতাংশ বেশি। আর বাঘের নতুন এই সংখ্যা জানা গেল বিশ্ব বাঘ দিবসের সময়।

ভারতের পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বাঘের এই সংখ্যা বৃদ্ধির হার বার্ষিক হিসেবে ৬ শতাংশ।

বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি ভারতের জন্য সংরক্ষণে একটা বড় সফলতা। কারণ চোরা শিকার ও বসবাসের জায়গা হারানোয় ১৯৭০-এর দশকে বাঘের সংখ্যা ২ হাজারের নিচে নেমে আসে দেশটিতে।

‘বাঘ সংরক্ষণে ভারতের দৃষ্টান্তমূলক প্রচেষ্টা এবং বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি কেবল একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং জাতির সংকল্প এবং প্রতিশ্রুতির প্রমাণ।’ বলেন ভারতের কেন্দ্রীয় বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব।

এদিকে হিমালয় অঞ্চলের ছোট্ট দেশ ভুটানও বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি উদ্‌যাপন করছে।

ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড (ডব্লিউডব্লিউএফ) ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমি রিনজিন বলেন, ‘এটি একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন। একই সঙ্গে এটি এখানকার খুব সুস্থ ইকোসিস্টেমের ইঙ্গিত।’

ভুটানে বাঘের সংখ্যার সমীক্ষায় দেশের বিভিন্ন উচ্চতায় বাঘের বংশবৃদ্ধির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা এখানকার বাঘের আগের সংখ্যা পুনরুদ্ধারে সাহায্য করতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

ভুটান ও ভারতের এই বাঘ বাড়ার সংবাদ নিঃসন্দেহ বর্তমান পরিস্থিতিতে বড় অর্জন। কারণ বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের মতো সমস্যার কারণে বিভিন্ন প্রজাতির যে ক্ষতি হচ্ছে, তা মোকাবিলায় কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে দেশগুলোকে।

খাদ্যশৃঙ্খলের ওপরে অবস্থান করায় প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বাঘের গুরুত্ব অনেক। তবে বাঘ একটি বিপন্ন প্রজাতি। ডব্লিউডব্লিউএফের পরিসংখ্যান বলছে, গত শতাব্দীতে বিশ্বব্যাপী বন্য বাঘের সংখ্যা প্রায় ৯৫ শতাংশ কমেছে। এই সংখ্যা পতনের মূলে অবৈধ বন্যপ্রাণী ব্যবসা এবং বাঘের বিচরণ ও বসবাসের এলাকা মানুষের দখলে চলে যাওয়া।

ভুটান ও ভারতের মতো নেপালও ভালো উন্নতি দেখিয়েছে এ ক্ষেত্রে। গত দশকে বাঘের সংখ্যা দ্বিগুণ করেছে তারা।

তবে যেসব এলাকায় বাঘ সংরক্ষণের প্রচেষ্টা চলছে, সেখানে বাঘের আক্রমণের বৃদ্ধি নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে। ভারতে বেশি বাঘ একই পরিমাণ সম্পদ অর্থাৎ শিকারের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। তাই তাদের মধ্যে কেউ কেউ খাদ্যের সন্ধানে সংরক্ষিত এলাকাগুলোর বাইরে যেতে উৎসাহী হয়। এটা আশপাশের গ্রামগুলোতে বাস করা মানুষের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষের কারণ হতে পারে।

সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ভারতে বাঘের আক্রমণে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারান। ভুটানেও একই ধরনের ভীতি কাজ করছে।

ভুটানের জাতীয় বাঘ সমীক্ষা রিপোর্ট ও ডব্লিউডব্লিউএফ বলেছে, যদি বাঘের এই সংখ্যাবৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে হয়, তাহলে মানুষ-বাঘের দ্বন্দ্বের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। তারা জানাচ্ছে, বাঘ-মানুষের সংঘাতের কারণে বাঘের প্রতি মানুষের সহনশীলতা হ্রাস পায়। এতে স্থানীয় বাসিন্দা ও বাঘ উভয়ের জন্যই হুমকি সৃষ্টি হয়।

এদিকে ডব্লিউডব্লিউএফের বাঘ সংরক্ষণ উদ্যোগে নেতৃত্ব দেওয়া স্টুয়ার্ট চ্যাপম্যান স্বীকার করেছেন যে বাঘের জনসংখ্যা বৃদ্ধি বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে। তবে তিনি জানান, বাঘ ও মানুষের মধ্যে সহাবস্থানকে সমর্থন করার পাশাপাশি এ ব্যাপারে চমৎকার উদ্যোগ নিয়েছে ভুটান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর, আজও দূষণে শীর্ষে দিল্লি

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০: ০২
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।

আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।

ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।

অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।

তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।

বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্‌রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।

বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।

বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।

এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।

দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।

পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বেড়েছে ঢাকার তাপমাত্রা, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢাকায় আজ সকালে তাপমাত্রা ১৬.৬

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯: ২৯
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।

আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢাকায় পড়েছে হালকা শীত

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০: ০৬
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত