
মাহমুদুর রহমান বেনু
১৯৭১ সালে যে সব শিল্পীরা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার গান গেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণা যোগাতেন, মাহমুদুর রহমান বেনু তাদের অন্যতম। গ্রামাঞ্চলে গান গেয়ে শরনার্থী শিবিরের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতেন তারা। মাহমুদুর রহমান বেনুর ইচ্ছা ছিল সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার। প্রশিক্ষণেও যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু হঠাৎ তার ভাইয়ের ছেলে পাকবাহিনীর হাতে ধরা পড়ে। তাকে উদ্ধার করতে প্রশিক্ষণ ছেড়ে যেতে চাইলে কমান্ডার ছুটি দেননি। বাধ্য হয়ে প্রশিক্ষণ বাদ দিয়ে ফিরে আসতে হয় তাকে। নিয়ম ছিল- যুদ্ধক্ষেত্র থেকে একবার ফিরে গেলে তাকে আর গ্রহণ করা হয় না। ফলে সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার পরিকল্পনা করেন বেনু।
ওই সময় কলকাতার লেলিন রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে একদল শিল্পী মিলে গড়ে তুলেছিলেন ‘বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থা’ নামে সাংস্কৃতিক সংগঠন। বেনু ছিলেন সেই সাংস্কৃতিক সংগঠনের সেক্রেটারি। এ সংগঠনে যুক্ত ছিলেন চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান, নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকের, শিল্পী মোস্তফা মনোয়ার, নজরুল সঙ্গীত শিল্পী শাহীন সামাদ, ছায়ানটের সনজিদা খাতুনসহ ৭৫ জনের মতো সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব।
স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বেনু বলেন, ‘কলকাতার একটি শরণার্থী শিবিরে আমাদের গান গাইবার কথা, কিন্তু এমন এক পরিবেশে আমাদের নিয়ে যাওয়া হলো সেখানে গান গাওয়া তো দূরের কথা, পানির মধ্যে গরু-ছাগলেরও বেঁচে থাকা সম্ভব ছিল না। সেই পরিবেশে আমরা গান গাইব না শুনতে পেয়ে শরণার্থী শিবিরের লোকজন বলছিল, বাবা এই পানির মধ্যেই আমরা তিন দিন ধরে অপেক্ষা করছি আপনাদের জন্য, আপনারা আসবেন , আমরা মুক্তির গান শুনব। ওরা হিন্দুও নয় বৌদ্ধও নয় ওরা বাঙালি।’ একের পর এক তিনি গাইতে থাকলেন ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘জনতার সংগ্রাম চলবেই’-র মতো একাত্তরের সেই কালজয়ী গানগুলো।
১৯৭১ সালে বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানিদের নির্যাতনের প্রামাণ্যচিত্র ধারণের জন্য মার্কিন চলচ্চিত্রকার লিয়ার লেভিন এসেছিলেন বাংলাদেশে। যুক্ত হয়েছিলেন বেনু ও তার সঙ্গীদের সাথে। কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলে যাতায়াতের জন্য কোনও ব্যবস্থা না থাকায় লেয়ার লেভিন দলটিকে একটি ট্রাকের ব্যবস্থা করে দেন। সেই ট্রাকে করে বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থার শিল্পীরা ঘুরে বেড়িয়েছেন বাংলাদেশ ও ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ও শরণার্থী শিবির ছিল। পরবর্তীতে অর্থাভাবে লিয়ার লেভিন তার তোলা ২২ ঘণ্টার ভিডিও চিত্রগুলো দিয়ে প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করতে পারেননি।
প্রয়াত চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদ সম্পর্কে বেনুর চাচাতো ভাই। ১৯৯০ সালে বেনুর মাধ্যমে তারেক মাসুদ জানতে পারেন লিয়ার লেভিন সম্পর্কে। লেভিনের সেই ভিডিওচিত্রগুলো কিনে নেন তারেক মাসুদ। ওই সময়ে তোলা ভিডিওচিত্রের ওপর ভিত্তি করে তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ তৈরি করেন ‘মুক্তির গান’।
আরতি ধর
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নারী শব্দসৈনিক শিল্পী আরতি ধর। ১৯৪৫ সালে সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি প্রগাঢ় ঝোঁক ছিল তার। ভারতে গিয়ে বিভিন্ন সংগীতগুরুর কাছে গান শেখার সুযোগ লাভ করেন আরতি। লেখাপড়া শেষ করে দেশে ফিরে গানের জগতে পুরোপুরি আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৬২ সাল থেকে বাংলাদেশ বেতারের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে গান গাওয়া শুরু করেন। এরপর ঢাকা থেকে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু হলে ১৯৬৬ সাল থেকে টেলিভিশনে গান গাইতেন আরতি ধর। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় এ কণ্ঠশিল্পী স্বাধীনতার সংগ্রামী চেতনার গান পরিবেশন করে লাকো বাঙালির মনে স্বাধীনতা ও মুক্তির প্রেরণা জাগিয়ে তোলেন। গণমুক্তি শিল্পীগোষ্ঠরি সাথেও সক্রিয়ভাবে বিভিন্ন স্থানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করতেন তিনি।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনীর নির্মমতা শুরু হলে আরতি ধরও ছিলেন পাকিস্তানি সেনা ও তাদের দোসরদের কড়া নজরে। বেশ কয়েকবার তার বাড়ির সামনেই পাকিস্তানি সেনাদের গাড়ি থেমেছে। তারা আরতি ধরের খোঁজ করেছে। তবে শেষ পর্যন্ত কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন আরতি। আবার ফিরে যান ভারতে। সেখানে গিয়ে মিলিত হন আগের শিল্পীগোষ্ঠীর সদস্যদের সাথে। তারা একত্রে আবার শিল্পীগোষ্ঠীর কাজ করা শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধের জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেন চার নম্বর সেক্টরে ফরিদ গাজীর নেতৃত্বে। বিভিন্ন এলাকায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে মুক্তিযুদ্ধের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছেন আরতি ধর এবং তার সহকর্মীরা।
স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের উদ্দীপনামূলক গানগুলো সম্পর্কে আরতি ধর বলেন, ‘স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের গানগুলো গাইতাম আমরা। তখন তো সবার মুখে মুখে ছিল গানগুলো। সীমান্ত এলাকায় গান পরিবেশ করতে গিয়ে একদিন বেশ রাত হয়ে যায়। হঠাৎ দলছুট হয়ে পড়ি। শেষ পর্যন্ত সেই রাতে আর শিবিরে ফিরতে পারিনি। একটা বাড়তে আশ্রয় নিয়ে রাত কাটাতে হয় বাবা িএবং আমাকে। এভাবে শত কষ্টে ৯ মাস অতিক্রম করি।’
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আরতি ধর আবার বেতার এবং টেলিভিশনে নিয়মিত শিল্পী হিসেবে গান গাওয়া শুরু করেন। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের ২৮ জন শিল্পী ও শব্দসৈনিককে সম্মাননা জানানো হয়। সেখানে আরতি ধর সম্মাননা পদক গ্রহণ করেন।
ক্যাপশন: [বাঁ থেকে] মাহমুদুর রহমান বেনু ও আরতি ধর

মাহমুদুর রহমান বেনু
১৯৭১ সালে যে সব শিল্পীরা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার গান গেয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণা যোগাতেন, মাহমুদুর রহমান বেনু তাদের অন্যতম। গ্রামাঞ্চলে গান গেয়ে শরনার্থী শিবিরের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতেন তারা। মাহমুদুর রহমান বেনুর ইচ্ছা ছিল সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার। প্রশিক্ষণেও যোগ দিয়েছিলেন। কিন্তু হঠাৎ তার ভাইয়ের ছেলে পাকবাহিনীর হাতে ধরা পড়ে। তাকে উদ্ধার করতে প্রশিক্ষণ ছেড়ে যেতে চাইলে কমান্ডার ছুটি দেননি। বাধ্য হয়ে প্রশিক্ষণ বাদ দিয়ে ফিরে আসতে হয় তাকে। নিয়ম ছিল- যুদ্ধক্ষেত্র থেকে একবার ফিরে গেলে তাকে আর গ্রহণ করা হয় না। ফলে সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার পরিকল্পনা করেন বেনু।
ওই সময় কলকাতার লেলিন রোডের ১৪৪ নম্বর বাড়িতে একদল শিল্পী মিলে গড়ে তুলেছিলেন ‘বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থা’ নামে সাংস্কৃতিক সংগঠন। বেনু ছিলেন সেই সাংস্কৃতিক সংগঠনের সেক্রেটারি। এ সংগঠনে যুক্ত ছিলেন চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান, নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকের, শিল্পী মোস্তফা মনোয়ার, নজরুল সঙ্গীত শিল্পী শাহীন সামাদ, ছায়ানটের সনজিদা খাতুনসহ ৭৫ জনের মতো সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব।
স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বেনু বলেন, ‘কলকাতার একটি শরণার্থী শিবিরে আমাদের গান গাইবার কথা, কিন্তু এমন এক পরিবেশে আমাদের নিয়ে যাওয়া হলো সেখানে গান গাওয়া তো দূরের কথা, পানির মধ্যে গরু-ছাগলেরও বেঁচে থাকা সম্ভব ছিল না। সেই পরিবেশে আমরা গান গাইব না শুনতে পেয়ে শরণার্থী শিবিরের লোকজন বলছিল, বাবা এই পানির মধ্যেই আমরা তিন দিন ধরে অপেক্ষা করছি আপনাদের জন্য, আপনারা আসবেন , আমরা মুক্তির গান শুনব। ওরা হিন্দুও নয় বৌদ্ধও নয় ওরা বাঙালি।’ একের পর এক তিনি গাইতে থাকলেন ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘জনতার সংগ্রাম চলবেই’-র মতো একাত্তরের সেই কালজয়ী গানগুলো।
১৯৭১ সালে বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানিদের নির্যাতনের প্রামাণ্যচিত্র ধারণের জন্য মার্কিন চলচ্চিত্রকার লিয়ার লেভিন এসেছিলেন বাংলাদেশে। যুক্ত হয়েছিলেন বেনু ও তার সঙ্গীদের সাথে। কিন্তু প্রত্যন্ত অঞ্চলে যাতায়াতের জন্য কোনও ব্যবস্থা না থাকায় লেয়ার লেভিন দলটিকে একটি ট্রাকের ব্যবস্থা করে দেন। সেই ট্রাকে করে বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থার শিল্পীরা ঘুরে বেড়িয়েছেন বাংলাদেশ ও ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ও শরণার্থী শিবির ছিল। পরবর্তীতে অর্থাভাবে লিয়ার লেভিন তার তোলা ২২ ঘণ্টার ভিডিও চিত্রগুলো দিয়ে প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করতে পারেননি।
প্রয়াত চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদ সম্পর্কে বেনুর চাচাতো ভাই। ১৯৯০ সালে বেনুর মাধ্যমে তারেক মাসুদ জানতে পারেন লিয়ার লেভিন সম্পর্কে। লেভিনের সেই ভিডিওচিত্রগুলো কিনে নেন তারেক মাসুদ। ওই সময়ে তোলা ভিডিওচিত্রের ওপর ভিত্তি করে তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদ তৈরি করেন ‘মুক্তির গান’।
আরতি ধর
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নারী শব্দসৈনিক শিল্পী আরতি ধর। ১৯৪৫ সালে সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি প্রগাঢ় ঝোঁক ছিল তার। ভারতে গিয়ে বিভিন্ন সংগীতগুরুর কাছে গান শেখার সুযোগ লাভ করেন আরতি। লেখাপড়া শেষ করে দেশে ফিরে গানের জগতে পুরোপুরি আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৬২ সাল থেকে বাংলাদেশ বেতারের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে গান গাওয়া শুরু করেন। এরপর ঢাকা থেকে টেলিভিশন সম্প্রচার শুরু হলে ১৯৬৬ সাল থেকে টেলিভিশনে গান গাইতেন আরতি ধর। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় এ কণ্ঠশিল্পী স্বাধীনতার সংগ্রামী চেতনার গান পরিবেশন করে লাকো বাঙালির মনে স্বাধীনতা ও মুক্তির প্রেরণা জাগিয়ে তোলেন। গণমুক্তি শিল্পীগোষ্ঠরি সাথেও সক্রিয়ভাবে বিভিন্ন স্থানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করতেন তিনি।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনীর নির্মমতা শুরু হলে আরতি ধরও ছিলেন পাকিস্তানি সেনা ও তাদের দোসরদের কড়া নজরে। বেশ কয়েকবার তার বাড়ির সামনেই পাকিস্তানি সেনাদের গাড়ি থেমেছে। তারা আরতি ধরের খোঁজ করেছে। তবে শেষ পর্যন্ত কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন আরতি। আবার ফিরে যান ভারতে। সেখানে গিয়ে মিলিত হন আগের শিল্পীগোষ্ঠীর সদস্যদের সাথে। তারা একত্রে আবার শিল্পীগোষ্ঠীর কাজ করা শুরু করেন। মুক্তিযুদ্ধের জন্য কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেন চার নম্বর সেক্টরে ফরিদ গাজীর নেতৃত্বে। বিভিন্ন এলাকায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে মুক্তিযুদ্ধের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছেন আরতি ধর এবং তার সহকর্মীরা।
স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের উদ্দীপনামূলক গানগুলো সম্পর্কে আরতি ধর বলেন, ‘স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের গানগুলো গাইতাম আমরা। তখন তো সবার মুখে মুখে ছিল গানগুলো। সীমান্ত এলাকায় গান পরিবেশ করতে গিয়ে একদিন বেশ রাত হয়ে যায়। হঠাৎ দলছুট হয়ে পড়ি। শেষ পর্যন্ত সেই রাতে আর শিবিরে ফিরতে পারিনি। একটা বাড়তে আশ্রয় নিয়ে রাত কাটাতে হয় বাবা িএবং আমাকে। এভাবে শত কষ্টে ৯ মাস অতিক্রম করি।’
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আরতি ধর আবার বেতার এবং টেলিভিশনে নিয়মিত শিল্পী হিসেবে গান গাওয়া শুরু করেন। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের ২৮ জন শিল্পী ও শব্দসৈনিককে সম্মাননা জানানো হয়। সেখানে আরতি ধর সম্মাননা পদক গ্রহণ করেন।
ক্যাপশন: [বাঁ থেকে] মাহমুদুর রহমান বেনু ও আরতি ধর

‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগ্রাম করেছেন কণ্ঠ দিয়ে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে গান গেয়ে উদ্দীপ্ত করেছেন সাধারণ মানুষকে। স্বাধীনতা সংগ্রামে এই মহান শিল্পীদের অবদানও কম নয়।
২৫ মার্চ ২০২১
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগ্রাম করেছেন কণ্ঠ দিয়ে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে গান গেয়ে উদ্দীপ্ত করেছেন সাধারণ মানুষকে। স্বাধীনতা সংগ্রামে এই মহান শিল্পীদের অবদানও কম নয়।
২৫ মার্চ ২০২১
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগ্রাম করেছেন কণ্ঠ দিয়ে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে গান গেয়ে উদ্দীপ্ত করেছেন সাধারণ মানুষকে। স্বাধীনতা সংগ্রামে এই মহান শিল্পীদের অবদানও কম নয়।
২৫ মার্চ ২০২১
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক



মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগ্রাম করেছেন কণ্ঠ দিয়ে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে গান গেয়ে উদ্দীপ্ত করেছেন সাধারণ মানুষকে। স্বাধীনতা সংগ্রামে এই মহান শিল্পীদের অবদানও কম নয়।
২৫ মার্চ ২০২১
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
১১ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১ দিন আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১ দিন আগে