প্রতিনিধি

জাককানইবি: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. নির্মল চন্দ্র সাহা অফিস না করায় ব্যাহত হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম। শিক্ষার্থীদের সনদ, ফলাফল প্রকাশ, পরীক্ষা আয়োজন, শিক্ষকদের কাছে খাতা পাঠানোসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথিতে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার স্বাক্ষরের প্রয়োজন হয়। দপ্তরের প্রধান নির্মল চন্দ্র না আসায় স্বাক্ষর সংগ্রহে বিপাকে পড়ছে বিভিন্ন বিভাগ ও শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. নির্মল চন্দ্র সাহা বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলব না। তোমাদের কিছু জানার থাকলে উপাচার্যকে জিজ্ঞেস করো। আমি দপ্তরে যাব কি যাব না, তা তিনি বলতে পারবেন। আমি বাসায় বসে কাজ করব।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ড. নির্মল চন্দ্র সাহা দীর্ঘ ১৫ মাস অফিস করছেন না। তাঁর অনুপস্থিতিতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। আর পরীক্ষা নিয়েও ফলাফল প্রকাশ করতে পারছে না বিভিন্ন বিভাগ।
করোনার সংক্রমণ রোধে গত বছরের মার্চের শেষ দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি ঘোষণা করা হয়। তবে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম ও সীমিত পরিসরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তর চালু রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা রুটিন মাফিক অফিসে করলেও আসেন না পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. নির্মল চন্দ্র সাহা। গত বছরের মার্চ থেকে চলতি জুন পর্যন্ত ১৫ মাসে তিনি মাত্র সাত দিন দপ্তরে এসেছেন। সাপ্তাহিক ও অন্যান্য ছুটি বাদ দিলেও তিনি ১৫ মাসের মধ্যে ৩৭০ দিনের বেশি অফিসে আসেননি বলে তাঁর দপ্তরের অন্যরা অভিযোগ করেছেন।
এ ছাড়া, চলতি সময়ে বিভিন্ন বিভাগ পরীক্ষা নিয়ে কোর্স শেষ করলেও ফলাফল আটকে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বারবার দপ্তরে আসার তাগাদা দিলেও নির্মল চন্দ্র ব্যক্তিগত গাড়ি দাবি করে বসেন। সেটি না দেওয়ায় তিনি বাসা থেকেই অফিস করছেন। অধস্তন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফাইল নিয়ে তাঁর বাসায় গিয়ে স্বাক্ষর এনে কাজ চালাচ্ছেন।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, কেবল ড. নির্মল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার জন্য গোপনীয় নথি নিয়ে তাঁর বাসায় যেতে হয়। নথি আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় গণপরিবহন ব্যবহার করায় বাড়তি খরচ হয়। আবার বাসায় গিয়েও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয়।
জানা যায়, সম্প্রতি দপ্তরে সাময়িক সনদ ও নম্বরপত্র তুলতে গেলে কর্মরতদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। নির্মল চন্দ্রের অফিসে না আসার সুযোগ নেন অন্যরা, সঠিক সময়ে তারাও অফিসে আসেন না।
কয়েক দিন আগে চাকরির জন্য চারুকলা বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের এক শিক্ষার্থীর জরুরি সনদ প্রয়োজন হলে তিনি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তরে যান। কিন্তু নির্মল চন্দ্র না থাকায় তিনি সনদ নিতে পারছিলেন না। পরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান রাকিব দপ্তর থেকে সনদ সংগ্রহ করে স্বাক্ষরের জন্য পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের বাসায় পাঠান, যা দপ্তরের নিরাপত্তার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাকিব জানান, এটি ছাড়া তাঁর কিছুই করার ছিল না। পরের দিনই ছেলেটির চাকরির জন্য সনদ দরকার ছিল। ব্যবস্থা করার পর সে বাসায় গিয়ে স্বাক্ষর নেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘স্যার (ড. নির্মল চন্দ্র) দপ্তরে না আসায় শিক্ষার্থী ও বিভাগগুলো নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। আমরাও হয়রানির মুখে পড়ছি। অনিয়ম করলেও কাউকে কিছুই বলা যাচ্ছে না। ফলাফল, সনদের মতো সংবেদনশীল অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি স্যারের বাসায় পাঠাতে হয়। কোনোভাবে এগুলো বেহাত হলে বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ ড. হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে তার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। বরং দপ্তরপ্রধান হিসেবে কথা বলা তারই দায়িত্ব। কেন বলছেন না, সেটি তিনিই ভালো জানেন।’
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বহুবার দপ্তরে আসতে বলেছি, লাভ হয়নি। তাঁর চাকরির মেয়াদ রয়েছে দুই মাসের মতো। এটিকে কাজে লাগাচ্ছেন তিনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে নির্মল চন্দ্রকে ছাড়াই কীভাবে কাজ করা যায়, তা নিয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শিগগিরই সংকট কেটে যাবে।’

জাককানইবি: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. নির্মল চন্দ্র সাহা অফিস না করায় ব্যাহত হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম। শিক্ষার্থীদের সনদ, ফলাফল প্রকাশ, পরীক্ষা আয়োজন, শিক্ষকদের কাছে খাতা পাঠানোসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথিতে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার স্বাক্ষরের প্রয়োজন হয়। দপ্তরের প্রধান নির্মল চন্দ্র না আসায় স্বাক্ষর সংগ্রহে বিপাকে পড়ছে বিভিন্ন বিভাগ ও শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. নির্মল চন্দ্র সাহা বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলব না। তোমাদের কিছু জানার থাকলে উপাচার্যকে জিজ্ঞেস করো। আমি দপ্তরে যাব কি যাব না, তা তিনি বলতে পারবেন। আমি বাসায় বসে কাজ করব।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ড. নির্মল চন্দ্র সাহা দীর্ঘ ১৫ মাস অফিস করছেন না। তাঁর অনুপস্থিতিতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। আর পরীক্ষা নিয়েও ফলাফল প্রকাশ করতে পারছে না বিভিন্ন বিভাগ।
করোনার সংক্রমণ রোধে গত বছরের মার্চের শেষ দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি ঘোষণা করা হয়। তবে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম ও সীমিত পরিসরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দপ্তর চালু রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা রুটিন মাফিক অফিসে করলেও আসেন না পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. নির্মল চন্দ্র সাহা। গত বছরের মার্চ থেকে চলতি জুন পর্যন্ত ১৫ মাসে তিনি মাত্র সাত দিন দপ্তরে এসেছেন। সাপ্তাহিক ও অন্যান্য ছুটি বাদ দিলেও তিনি ১৫ মাসের মধ্যে ৩৭০ দিনের বেশি অফিসে আসেননি বলে তাঁর দপ্তরের অন্যরা অভিযোগ করেছেন।
এ ছাড়া, চলতি সময়ে বিভিন্ন বিভাগ পরীক্ষা নিয়ে কোর্স শেষ করলেও ফলাফল আটকে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বারবার দপ্তরে আসার তাগাদা দিলেও নির্মল চন্দ্র ব্যক্তিগত গাড়ি দাবি করে বসেন। সেটি না দেওয়ায় তিনি বাসা থেকেই অফিস করছেন। অধস্তন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফাইল নিয়ে তাঁর বাসায় গিয়ে স্বাক্ষর এনে কাজ চালাচ্ছেন।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, কেবল ড. নির্মল চন্দ্রের স্বাক্ষর নেওয়ার জন্য গোপনীয় নথি নিয়ে তাঁর বাসায় যেতে হয়। নথি আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় গণপরিবহন ব্যবহার করায় বাড়তি খরচ হয়। আবার বাসায় গিয়েও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয়।
জানা যায়, সম্প্রতি দপ্তরে সাময়িক সনদ ও নম্বরপত্র তুলতে গেলে কর্মরতদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। নির্মল চন্দ্রের অফিসে না আসার সুযোগ নেন অন্যরা, সঠিক সময়ে তারাও অফিসে আসেন না।
কয়েক দিন আগে চাকরির জন্য চারুকলা বিভাগের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের এক শিক্ষার্থীর জরুরি সনদ প্রয়োজন হলে তিনি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তরে যান। কিন্তু নির্মল চন্দ্র না থাকায় তিনি সনদ নিতে পারছিলেন না। পরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান রাকিব দপ্তর থেকে সনদ সংগ্রহ করে স্বাক্ষরের জন্য পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের বাসায় পাঠান, যা দপ্তরের নিরাপত্তার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাকিব জানান, এটি ছাড়া তাঁর কিছুই করার ছিল না। পরের দিনই ছেলেটির চাকরির জন্য সনদ দরকার ছিল। ব্যবস্থা করার পর সে বাসায় গিয়ে স্বাক্ষর নেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘স্যার (ড. নির্মল চন্দ্র) দপ্তরে না আসায় শিক্ষার্থী ও বিভাগগুলো নানা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। আমরাও হয়রানির মুখে পড়ছি। অনিয়ম করলেও কাউকে কিছুই বলা যাচ্ছে না। ফলাফল, সনদের মতো সংবেদনশীল অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি স্যারের বাসায় পাঠাতে হয়। কোনোভাবে এগুলো বেহাত হলে বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) কৃষিবিদ ড. হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে তার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। বরং দপ্তরপ্রধান হিসেবে কথা বলা তারই দায়িত্ব। কেন বলছেন না, সেটি তিনিই ভালো জানেন।’
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বহুবার দপ্তরে আসতে বলেছি, লাভ হয়নি। তাঁর চাকরির মেয়াদ রয়েছে দুই মাসের মতো। এটিকে কাজে লাগাচ্ছেন তিনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে নির্মল চন্দ্রকে ছাড়াই কীভাবে কাজ করা যায়, তা নিয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শিগগিরই সংকট কেটে যাবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১৬ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৮ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. নির্মল চন্দ্র সাহা বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলব না। তোমাদের কিছু জানার থাকলে উপাচার্যকে জিজ্ঞেস করো। আমি দপ্তরে যাব কি যাব না, তা তিনি বলতে পারবেন। আমি বাসায় বসে কাজ করব।’
২০ জুন ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১৬ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৮ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. নির্মল চন্দ্র সাহা বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলব না। তোমাদের কিছু জানার থাকলে উপাচার্যকে জিজ্ঞেস করো। আমি দপ্তরে যাব কি যাব না, তা তিনি বলতে পারবেন। আমি বাসায় বসে কাজ করব।’
২০ জুন ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৪ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. নির্মল চন্দ্র সাহা বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলব না। তোমাদের কিছু জানার থাকলে উপাচার্যকে জিজ্ঞেস করো। আমি দপ্তরে যাব কি যাব না, তা তিনি বলতে পারবেন। আমি বাসায় বসে কাজ করব।’
২০ জুন ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৮ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ড. নির্মল চন্দ্র সাহা বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেব না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলব না। তোমাদের কিছু জানার থাকলে উপাচার্যকে জিজ্ঞেস করো। আমি দপ্তরে যাব কি যাব না, তা তিনি বলতে পারবেন। আমি বাসায় বসে কাজ করব।’
২০ জুন ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৪ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১৬ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১৭ ঘণ্টা আগে