সাব্বির হোসেন

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের পছন্দের পেশায় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। কীভাবে সহজেই আউসবিল্ডুং পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আউসবিল্ডুং কী?
এটি একটি প্রশিক্ষণভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা, যা জার্মানির পেশাগত শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এতে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করেন। এ প্রোগ্রামটি সাধারণত ২-৩ বছর স্থায়ী হয়। এতে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের কিছুদিন কাজের জন্য প্রতিষ্ঠানে সময় দেন এবং বাকি দিনগুলোতে তাত্ত্বিক পড়াশোনা করেন।
কেন আউসবিল্ডুং করবেন
⊲ আউসবিল্ডুং প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এবং অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ চলাকালে বেতনসহ জার্মানির রেসিডেনস পারমিট পাওয়ার সুযোগ পান। প্রশিক্ষণার্থীরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ভাতা পান। এর পরিমাণ সাধারণত প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো বা ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ থেকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ টাকা।
⊲ প্রোগ্রামটি শেষ করার পর শিক্ষার্থীদের সরাসরি কাজের সুযোগ থাকে। জার্মানির চাকরিদাতারা আউসবিল্ডুং সম্পন্ন করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেন।
আউসবিল্ডুংয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্রগুলো
জার্মানিতে প্রায় ৩২৬টি পেশায় আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্র হলো: স্বাস্থ্যসেবা (নার্সিং, চিকিৎসা সহকারী), তথ্যপ্রযুক্তি (সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আইটি সাপোর্ট), হোটেল ম্যানেজমেন্ট, প্রকৌশল (মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল), ব্যবসায় প্রশাসন রিটেইল এবং লজিস্টিকস।
যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
⊲ শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে মাধ্যমিক বা সমমানের মার্কশিট ও সনদ। জার্মান একাডেমিক যোগ্যতার সমতুল্য হতে হবে। এর জন্য জেডএবি (https://bitly.cx/TF7W) থেকে প্রশংসাপত্রগুলোর মূল্যায়ন করে নিতে হবে।
⊲ ভাষাগত দক্ষতা: জার্মান ভাষায় B1/B2 স্তরের দক্ষতা।
⊲ বয়সসীমা: সাধারণত ১৮-৩৫ বছর।
⊲ কাগজপত্র: পাসপোর্ট, শিক্ষাগত সনদপত্র, জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার।
আবেদন যেভাবে
পেশা নির্বাচন: প্রথমে আপনার আগ্রহ অনুযায়ী একটি পেশা নির্বাচন করুন।
প্রতিষ্ঠান খোঁজা: জার্মানির বিভিন্ন কোম্পানি ও ভোকেশনাল স্কুলে আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু থাকে। অনলাইনে সার্চ করে জার্মান কোম্পানির জব পোর্টালগুলোতে আবেদন করতে হবে। কিছু জনপ্রিয় সাইট হলো: Stepstone, Monster. de, সরকারি: arbeitsagentur. de
আবেদনের প্রক্রিয়া: আবেদনপত্র, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার প্রস্তুত করে কোম্পানিতে জমা দিন।
সাক্ষাৎ: নির্বাচিত হলে প্রতিষ্ঠান আপনার সাক্ষাৎকার নেবে।
ভিসার আবেদন
জার্মানিতে প্রশিক্ষণ নিতে হলে দীর্ঘমেয়াদি টাইপ-ডি (ন্যাশনাল) ভিসায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন থেকে ১ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং জার্মানিতে পৌঁছানোর পর সর্বোচ্চ ৯ মাস কোম্পানি খোঁজার সময় থাকবে। ভিসার আবেদন (https://bitly.cx/m59OV) আবেদন ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
⊲ স্বাক্ষর করা পূর্ণ আবেদন ফরম
⊲ বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ১২ মাস মেয়াদ ও ২টি খালি পৃষ্ঠা)
⊲ ৬ মাসের মধ্যে তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি
⊲ সম্মতির ঘোষণাপত্র
⊲ স্বাস্থ্যবিমা (ন্যূনতম ৩০ হাজার ইউরো)
⊲ জার্মানিতে বাসস্থানের প্রমাণ (আসলে বাসস্থান নিশ্চিতকরণ)
⊲ প্রশিক্ষণের চুক্তিপত্র
⊲ আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ (প্রতি মাসে ৯০৩ ইউরো এবং প্রথম বছরের জন্য ১০ হাজার ৮৩৬ ইউরো ব্লক অ্যাকাউন্ট)
অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং এবং ইন্টারভিউ
জার্মান আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য প্রথমে জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। প্রথম ই-মেইলের ফিরতি ই-মেইলে সব নথি জমা দিতে হবে। পরবর্তী ই-মেইলে সাক্ষাৎকারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের দিন ভিসার সব কাগজপত্রের হার্ড কপি নিয়ে যেতে হবে।
ভিসা ফি এবং ভিসাপ্রাপ্তির সময়
আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য খরচ হবে ৭৫ ইউরো (৯,৮৮৩ টাকা)। সাধারণত ভিসা এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়া হয়।
জার্মানিতে পৌঁছে রেসিডেন্ট পারমিট সংগ্রহ: জার্মানিতে পৌঁছে প্রথমে রেসিডেনস রেজিস্ট্রেশন অফিসে ঠিকানা নিবন্ধন করতে হবে। তারপর স্থানীয় ভিসা অফিসে রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য খরচ হতে পারে ১০০ ইউরো (১৩,১৭৭ টাকা)।

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের পছন্দের পেশায় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। কীভাবে সহজেই আউসবিল্ডুং পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আউসবিল্ডুং কী?
এটি একটি প্রশিক্ষণভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা, যা জার্মানির পেশাগত শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এতে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করেন। এ প্রোগ্রামটি সাধারণত ২-৩ বছর স্থায়ী হয়। এতে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের কিছুদিন কাজের জন্য প্রতিষ্ঠানে সময় দেন এবং বাকি দিনগুলোতে তাত্ত্বিক পড়াশোনা করেন।
কেন আউসবিল্ডুং করবেন
⊲ আউসবিল্ডুং প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এবং অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ চলাকালে বেতনসহ জার্মানির রেসিডেনস পারমিট পাওয়ার সুযোগ পান। প্রশিক্ষণার্থীরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ভাতা পান। এর পরিমাণ সাধারণত প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো বা ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ থেকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ টাকা।
⊲ প্রোগ্রামটি শেষ করার পর শিক্ষার্থীদের সরাসরি কাজের সুযোগ থাকে। জার্মানির চাকরিদাতারা আউসবিল্ডুং সম্পন্ন করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেন।
আউসবিল্ডুংয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্রগুলো
জার্মানিতে প্রায় ৩২৬টি পেশায় আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্র হলো: স্বাস্থ্যসেবা (নার্সিং, চিকিৎসা সহকারী), তথ্যপ্রযুক্তি (সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আইটি সাপোর্ট), হোটেল ম্যানেজমেন্ট, প্রকৌশল (মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল), ব্যবসায় প্রশাসন রিটেইল এবং লজিস্টিকস।
যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
⊲ শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে মাধ্যমিক বা সমমানের মার্কশিট ও সনদ। জার্মান একাডেমিক যোগ্যতার সমতুল্য হতে হবে। এর জন্য জেডএবি (https://bitly.cx/TF7W) থেকে প্রশংসাপত্রগুলোর মূল্যায়ন করে নিতে হবে।
⊲ ভাষাগত দক্ষতা: জার্মান ভাষায় B1/B2 স্তরের দক্ষতা।
⊲ বয়সসীমা: সাধারণত ১৮-৩৫ বছর।
⊲ কাগজপত্র: পাসপোর্ট, শিক্ষাগত সনদপত্র, জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার।
আবেদন যেভাবে
পেশা নির্বাচন: প্রথমে আপনার আগ্রহ অনুযায়ী একটি পেশা নির্বাচন করুন।
প্রতিষ্ঠান খোঁজা: জার্মানির বিভিন্ন কোম্পানি ও ভোকেশনাল স্কুলে আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু থাকে। অনলাইনে সার্চ করে জার্মান কোম্পানির জব পোর্টালগুলোতে আবেদন করতে হবে। কিছু জনপ্রিয় সাইট হলো: Stepstone, Monster. de, সরকারি: arbeitsagentur. de
আবেদনের প্রক্রিয়া: আবেদনপত্র, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার প্রস্তুত করে কোম্পানিতে জমা দিন।
সাক্ষাৎ: নির্বাচিত হলে প্রতিষ্ঠান আপনার সাক্ষাৎকার নেবে।
ভিসার আবেদন
জার্মানিতে প্রশিক্ষণ নিতে হলে দীর্ঘমেয়াদি টাইপ-ডি (ন্যাশনাল) ভিসায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন থেকে ১ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং জার্মানিতে পৌঁছানোর পর সর্বোচ্চ ৯ মাস কোম্পানি খোঁজার সময় থাকবে। ভিসার আবেদন (https://bitly.cx/m59OV) আবেদন ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
⊲ স্বাক্ষর করা পূর্ণ আবেদন ফরম
⊲ বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ১২ মাস মেয়াদ ও ২টি খালি পৃষ্ঠা)
⊲ ৬ মাসের মধ্যে তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি
⊲ সম্মতির ঘোষণাপত্র
⊲ স্বাস্থ্যবিমা (ন্যূনতম ৩০ হাজার ইউরো)
⊲ জার্মানিতে বাসস্থানের প্রমাণ (আসলে বাসস্থান নিশ্চিতকরণ)
⊲ প্রশিক্ষণের চুক্তিপত্র
⊲ আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ (প্রতি মাসে ৯০৩ ইউরো এবং প্রথম বছরের জন্য ১০ হাজার ৮৩৬ ইউরো ব্লক অ্যাকাউন্ট)
অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং এবং ইন্টারভিউ
জার্মান আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য প্রথমে জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। প্রথম ই-মেইলের ফিরতি ই-মেইলে সব নথি জমা দিতে হবে। পরবর্তী ই-মেইলে সাক্ষাৎকারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের দিন ভিসার সব কাগজপত্রের হার্ড কপি নিয়ে যেতে হবে।
ভিসা ফি এবং ভিসাপ্রাপ্তির সময়
আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য খরচ হবে ৭৫ ইউরো (৯,৮৮৩ টাকা)। সাধারণত ভিসা এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়া হয়।
জার্মানিতে পৌঁছে রেসিডেন্ট পারমিট সংগ্রহ: জার্মানিতে পৌঁছে প্রথমে রেসিডেনস রেজিস্ট্রেশন অফিসে ঠিকানা নিবন্ধন করতে হবে। তারপর স্থানীয় ভিসা অফিসে রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য খরচ হতে পারে ১০০ ইউরো (১৩,১৭৭ টাকা)।
সাব্বির হোসেন

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের পছন্দের পেশায় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। কীভাবে সহজেই আউসবিল্ডুং পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আউসবিল্ডুং কী?
এটি একটি প্রশিক্ষণভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা, যা জার্মানির পেশাগত শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এতে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করেন। এ প্রোগ্রামটি সাধারণত ২-৩ বছর স্থায়ী হয়। এতে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের কিছুদিন কাজের জন্য প্রতিষ্ঠানে সময় দেন এবং বাকি দিনগুলোতে তাত্ত্বিক পড়াশোনা করেন।
কেন আউসবিল্ডুং করবেন
⊲ আউসবিল্ডুং প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এবং অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ চলাকালে বেতনসহ জার্মানির রেসিডেনস পারমিট পাওয়ার সুযোগ পান। প্রশিক্ষণার্থীরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ভাতা পান। এর পরিমাণ সাধারণত প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো বা ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ থেকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ টাকা।
⊲ প্রোগ্রামটি শেষ করার পর শিক্ষার্থীদের সরাসরি কাজের সুযোগ থাকে। জার্মানির চাকরিদাতারা আউসবিল্ডুং সম্পন্ন করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেন।
আউসবিল্ডুংয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্রগুলো
জার্মানিতে প্রায় ৩২৬টি পেশায় আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্র হলো: স্বাস্থ্যসেবা (নার্সিং, চিকিৎসা সহকারী), তথ্যপ্রযুক্তি (সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আইটি সাপোর্ট), হোটেল ম্যানেজমেন্ট, প্রকৌশল (মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল), ব্যবসায় প্রশাসন রিটেইল এবং লজিস্টিকস।
যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
⊲ শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে মাধ্যমিক বা সমমানের মার্কশিট ও সনদ। জার্মান একাডেমিক যোগ্যতার সমতুল্য হতে হবে। এর জন্য জেডএবি (https://bitly.cx/TF7W) থেকে প্রশংসাপত্রগুলোর মূল্যায়ন করে নিতে হবে।
⊲ ভাষাগত দক্ষতা: জার্মান ভাষায় B1/B2 স্তরের দক্ষতা।
⊲ বয়সসীমা: সাধারণত ১৮-৩৫ বছর।
⊲ কাগজপত্র: পাসপোর্ট, শিক্ষাগত সনদপত্র, জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার।
আবেদন যেভাবে
পেশা নির্বাচন: প্রথমে আপনার আগ্রহ অনুযায়ী একটি পেশা নির্বাচন করুন।
প্রতিষ্ঠান খোঁজা: জার্মানির বিভিন্ন কোম্পানি ও ভোকেশনাল স্কুলে আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু থাকে। অনলাইনে সার্চ করে জার্মান কোম্পানির জব পোর্টালগুলোতে আবেদন করতে হবে। কিছু জনপ্রিয় সাইট হলো: Stepstone, Monster. de, সরকারি: arbeitsagentur. de
আবেদনের প্রক্রিয়া: আবেদনপত্র, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার প্রস্তুত করে কোম্পানিতে জমা দিন।
সাক্ষাৎ: নির্বাচিত হলে প্রতিষ্ঠান আপনার সাক্ষাৎকার নেবে।
ভিসার আবেদন
জার্মানিতে প্রশিক্ষণ নিতে হলে দীর্ঘমেয়াদি টাইপ-ডি (ন্যাশনাল) ভিসায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন থেকে ১ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং জার্মানিতে পৌঁছানোর পর সর্বোচ্চ ৯ মাস কোম্পানি খোঁজার সময় থাকবে। ভিসার আবেদন (https://bitly.cx/m59OV) আবেদন ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
⊲ স্বাক্ষর করা পূর্ণ আবেদন ফরম
⊲ বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ১২ মাস মেয়াদ ও ২টি খালি পৃষ্ঠা)
⊲ ৬ মাসের মধ্যে তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি
⊲ সম্মতির ঘোষণাপত্র
⊲ স্বাস্থ্যবিমা (ন্যূনতম ৩০ হাজার ইউরো)
⊲ জার্মানিতে বাসস্থানের প্রমাণ (আসলে বাসস্থান নিশ্চিতকরণ)
⊲ প্রশিক্ষণের চুক্তিপত্র
⊲ আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ (প্রতি মাসে ৯০৩ ইউরো এবং প্রথম বছরের জন্য ১০ হাজার ৮৩৬ ইউরো ব্লক অ্যাকাউন্ট)
অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং এবং ইন্টারভিউ
জার্মান আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য প্রথমে জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। প্রথম ই-মেইলের ফিরতি ই-মেইলে সব নথি জমা দিতে হবে। পরবর্তী ই-মেইলে সাক্ষাৎকারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের দিন ভিসার সব কাগজপত্রের হার্ড কপি নিয়ে যেতে হবে।
ভিসা ফি এবং ভিসাপ্রাপ্তির সময়
আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য খরচ হবে ৭৫ ইউরো (৯,৮৮৩ টাকা)। সাধারণত ভিসা এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়া হয়।
জার্মানিতে পৌঁছে রেসিডেন্ট পারমিট সংগ্রহ: জার্মানিতে পৌঁছে প্রথমে রেসিডেনস রেজিস্ট্রেশন অফিসে ঠিকানা নিবন্ধন করতে হবে। তারপর স্থানীয় ভিসা অফিসে রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য খরচ হতে পারে ১০০ ইউরো (১৩,১৭৭ টাকা)।

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের পছন্দের পেশায় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। কীভাবে সহজেই আউসবিল্ডুং পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আউসবিল্ডুং কী?
এটি একটি প্রশিক্ষণভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা, যা জার্মানির পেশাগত শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এতে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করেন। এ প্রোগ্রামটি সাধারণত ২-৩ বছর স্থায়ী হয়। এতে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের কিছুদিন কাজের জন্য প্রতিষ্ঠানে সময় দেন এবং বাকি দিনগুলোতে তাত্ত্বিক পড়াশোনা করেন।
কেন আউসবিল্ডুং করবেন
⊲ আউসবিল্ডুং প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এবং অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ চলাকালে বেতনসহ জার্মানির রেসিডেনস পারমিট পাওয়ার সুযোগ পান। প্রশিক্ষণার্থীরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ভাতা পান। এর পরিমাণ সাধারণত প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো বা ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ থেকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ টাকা।
⊲ প্রোগ্রামটি শেষ করার পর শিক্ষার্থীদের সরাসরি কাজের সুযোগ থাকে। জার্মানির চাকরিদাতারা আউসবিল্ডুং সম্পন্ন করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেন।
আউসবিল্ডুংয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্রগুলো
জার্মানিতে প্রায় ৩২৬টি পেশায় আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্র হলো: স্বাস্থ্যসেবা (নার্সিং, চিকিৎসা সহকারী), তথ্যপ্রযুক্তি (সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আইটি সাপোর্ট), হোটেল ম্যানেজমেন্ট, প্রকৌশল (মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল), ব্যবসায় প্রশাসন রিটেইল এবং লজিস্টিকস।
যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
⊲ শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে মাধ্যমিক বা সমমানের মার্কশিট ও সনদ। জার্মান একাডেমিক যোগ্যতার সমতুল্য হতে হবে। এর জন্য জেডএবি (https://bitly.cx/TF7W) থেকে প্রশংসাপত্রগুলোর মূল্যায়ন করে নিতে হবে।
⊲ ভাষাগত দক্ষতা: জার্মান ভাষায় B1/B2 স্তরের দক্ষতা।
⊲ বয়সসীমা: সাধারণত ১৮-৩৫ বছর।
⊲ কাগজপত্র: পাসপোর্ট, শিক্ষাগত সনদপত্র, জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার।
আবেদন যেভাবে
পেশা নির্বাচন: প্রথমে আপনার আগ্রহ অনুযায়ী একটি পেশা নির্বাচন করুন।
প্রতিষ্ঠান খোঁজা: জার্মানির বিভিন্ন কোম্পানি ও ভোকেশনাল স্কুলে আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু থাকে। অনলাইনে সার্চ করে জার্মান কোম্পানির জব পোর্টালগুলোতে আবেদন করতে হবে। কিছু জনপ্রিয় সাইট হলো: Stepstone, Monster. de, সরকারি: arbeitsagentur. de
আবেদনের প্রক্রিয়া: আবেদনপত্র, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার প্রস্তুত করে কোম্পানিতে জমা দিন।
সাক্ষাৎ: নির্বাচিত হলে প্রতিষ্ঠান আপনার সাক্ষাৎকার নেবে।
ভিসার আবেদন
জার্মানিতে প্রশিক্ষণ নিতে হলে দীর্ঘমেয়াদি টাইপ-ডি (ন্যাশনাল) ভিসায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন থেকে ১ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং জার্মানিতে পৌঁছানোর পর সর্বোচ্চ ৯ মাস কোম্পানি খোঁজার সময় থাকবে। ভিসার আবেদন (https://bitly.cx/m59OV) আবেদন ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
⊲ স্বাক্ষর করা পূর্ণ আবেদন ফরম
⊲ বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ১২ মাস মেয়াদ ও ২টি খালি পৃষ্ঠা)
⊲ ৬ মাসের মধ্যে তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি
⊲ সম্মতির ঘোষণাপত্র
⊲ স্বাস্থ্যবিমা (ন্যূনতম ৩০ হাজার ইউরো)
⊲ জার্মানিতে বাসস্থানের প্রমাণ (আসলে বাসস্থান নিশ্চিতকরণ)
⊲ প্রশিক্ষণের চুক্তিপত্র
⊲ আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ (প্রতি মাসে ৯০৩ ইউরো এবং প্রথম বছরের জন্য ১০ হাজার ৮৩৬ ইউরো ব্লক অ্যাকাউন্ট)
অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং এবং ইন্টারভিউ
জার্মান আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য প্রথমে জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। প্রথম ই-মেইলের ফিরতি ই-মেইলে সব নথি জমা দিতে হবে। পরবর্তী ই-মেইলে সাক্ষাৎকারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের দিন ভিসার সব কাগজপত্রের হার্ড কপি নিয়ে যেতে হবে।
ভিসা ফি এবং ভিসাপ্রাপ্তির সময়
আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য খরচ হবে ৭৫ ইউরো (৯,৮৮৩ টাকা)। সাধারণত ভিসা এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়া হয়।
জার্মানিতে পৌঁছে রেসিডেন্ট পারমিট সংগ্রহ: জার্মানিতে পৌঁছে প্রথমে রেসিডেনস রেজিস্ট্রেশন অফিসে ঠিকানা নিবন্ধন করতে হবে। তারপর স্থানীয় ভিসা অফিসে রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য খরচ হতে পারে ১০০ ইউরো (১৩,১৭৭ টাকা)।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর
১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে