আব্দুর রাজ্জাক খান

আমেরিকান কবি রবার্ট ফ্রস্টের (১৮৭৪-১৯৬৩) একটি জনপ্রিয় কবিতা ‘দ্য রোড নট টেকেন’। এটি কেবল ইংরেজি সাহিত্যের একটি ক্ল্যাসিক রচনাই নয়, বরং জীবনের গভীর দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। কবিতায় কবি বলেন, হলুদ বনভূমির ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটি জায়গায় থেমে যান। সেখানে তিনি দুটি আলাদা পথ দেখতে পান। একসঙ্গে দুটি পথ বেছে নেওয়া সম্ভব নয়, তাই একটি পথ বেছে নিতে হয়। দীর্ঘ সময় চিন্তাভাবনার পর তিনি একটি পথ বেছে নেন। সেই পথই কবির জীবনের গতিপথ নির্ধারণ করে দেয়।
এই সাধারণ বিষয়টি কবি এমনভাবে উপস্থাপন করেছেন, যা জীবনের সিদ্ধান্ত, অনিশ্চয়তা ও পরিণতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। কবিতাটি থেকে আমরা বেশ কিছু মূল্যবান শিক্ষা নিতে পারি।
জীবনে সব সময় বিকল্প থাকে
কবিতার শুরুতে দেখা যায়, একটি জায়গায় গিয়ে দুটি পথ আলাদা হয়ে গেছে। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে আমরা ঠিক এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হই। পড়াশোনা, পেশা, সম্পর্ক বা ব্যক্তিগত উন্নতির ক্ষেত্রে আমাদের সামনে সব সময় একাধিক বিকল্প থাকে। তখন আমরা দ্বিধায় ভুগি এবং নিজেকে প্রশ্ন করি, কোনটা বেছে নেব? ফ্রস্ট দেখিয়েছেন, দ্বিধায় দাঁড়িয়ে থাকলে কোনো পথে এগোনো যায় না। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া অপরিহার্য।
সাহসী সিদ্ধান্তই জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়
কবি যে পথটি বেছে নেন, সেখানে মানুষ খুব কম হেঁটেছে; অর্থাৎ প্রচলিত বা নিরাপদ পথের বাইরে। এটি আমাদের শেখায়, স্রোতের সঙ্গে চললে হয়তো নিশ্চিন্ত থাকা যায়, কিন্তু ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিলে জীবনে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়। অল্প মানুষ যেসব পথ বেছে নেয়, তাতে নতুন অভিজ্ঞতা ও সুযোগ আসে, যা বড় সাফল্যের পথ খুলে দেয়।
সিদ্ধান্তের পরিণতি মেনে নিতে হয়
কবি প্রথমে ভেবেছিলেন, হয়তো অন্য দিন আরেকটি পথ বেছে নেওয়া যাবে। কিন্তু পরে তিনি বুঝেছেন, একবার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আর আগের জায়গায় ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়। জীবনও ঠিক এমন—একটি সিদ্ধান্ত আমাদের পরবর্তী অসংখ্য সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সচেতন থাকা জরুরি, আর নেওয়া সিদ্ধান্তের দায়িত্ব আমাদেরকেই নিতে হবে।
জীবনের পথ অনিশ্চিত, তবু চলতে হবে
দুটি পথই প্রায় একই রকম। কোন পথ কোথায় নিয়ে যাবে, তা আগে থেকে জানা সম্ভব নয়। এটি জীবনের অনিশ্চয়তার প্রতীক। আমরা যত পরিকল্পনা করি না কেন, ভবিষ্যৎ সব সময় অজানা থাকে। তাই অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও সাহস করে এগিয়ে যেতে হয়।
ভিন্নতার মাধ্যমেই আসে পরিচিতি
কবির শেষ লাইন: ‘আমি সেই পথটি নিয়েছিলাম, যেখানে কম মানুষ হেঁটেছে, আর সেটিই সবকিছু বদলে দিয়েছে।’ ভিন্ন চিন্তা, ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং আলাদা পথ বেছে নেওয়ার মাধ্যমেই মানুষ নিজের পরিচয় গড়ে তোলে। ব্যক্তিত্ব, সৃজনশীলতা এবং সাফল্যের মূল রহস্য এখানেই নিহিত।
প্রতিটি মানুষকে নিজের পথ নিজেকেই বেছে নিতে হয়
কবিতায় কবি একাই দাঁড়িয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। অন্য কেউ এসে তাঁর জায়গায় পথ বেছে দেয়নি। এ থেকে শিক্ষা পাওয়া যায় যে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আমাদেরকেই নিজের পথ নির্ধারণ করতে হবে।
‘দ্য রোড নট টেকেন’ একটি রূপক কবিতা। এটি প্রতিটি মানুষের অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলে যায়। সিদ্ধান্ত নেওয়ার মুহূর্তে আমাদের দ্বিধা, সাহস, অনিশ্চয়তা এবং ভবিষ্যতের চিন্তা—সবই এতে ধরা পড়েছে। রবার্ট ফ্রস্ট আমাদের শিখিয়েছেন, জীবনে প্রতিটি সিদ্ধান্তই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভয় না পেয়ে নিজের বিশ্বাসের পথে হাঁটতে হবে। হয়তো সেটিই একদিন জীবনের সবচেয়ে বড় পরিবর্তন বয়ে আনবে।

আমেরিকান কবি রবার্ট ফ্রস্টের (১৮৭৪-১৯৬৩) একটি জনপ্রিয় কবিতা ‘দ্য রোড নট টেকেন’। এটি কেবল ইংরেজি সাহিত্যের একটি ক্ল্যাসিক রচনাই নয়, বরং জীবনের গভীর দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। কবিতায় কবি বলেন, হলুদ বনভূমির ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটি জায়গায় থেমে যান। সেখানে তিনি দুটি আলাদা পথ দেখতে পান। একসঙ্গে দুটি পথ বেছে নেওয়া সম্ভব নয়, তাই একটি পথ বেছে নিতে হয়। দীর্ঘ সময় চিন্তাভাবনার পর তিনি একটি পথ বেছে নেন। সেই পথই কবির জীবনের গতিপথ নির্ধারণ করে দেয়।
এই সাধারণ বিষয়টি কবি এমনভাবে উপস্থাপন করেছেন, যা জীবনের সিদ্ধান্ত, অনিশ্চয়তা ও পরিণতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। কবিতাটি থেকে আমরা বেশ কিছু মূল্যবান শিক্ষা নিতে পারি।
জীবনে সব সময় বিকল্প থাকে
কবিতার শুরুতে দেখা যায়, একটি জায়গায় গিয়ে দুটি পথ আলাদা হয়ে গেছে। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে আমরা ঠিক এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হই। পড়াশোনা, পেশা, সম্পর্ক বা ব্যক্তিগত উন্নতির ক্ষেত্রে আমাদের সামনে সব সময় একাধিক বিকল্প থাকে। তখন আমরা দ্বিধায় ভুগি এবং নিজেকে প্রশ্ন করি, কোনটা বেছে নেব? ফ্রস্ট দেখিয়েছেন, দ্বিধায় দাঁড়িয়ে থাকলে কোনো পথে এগোনো যায় না। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়া অপরিহার্য।
সাহসী সিদ্ধান্তই জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়
কবি যে পথটি বেছে নেন, সেখানে মানুষ খুব কম হেঁটেছে; অর্থাৎ প্রচলিত বা নিরাপদ পথের বাইরে। এটি আমাদের শেখায়, স্রোতের সঙ্গে চললে হয়তো নিশ্চিন্ত থাকা যায়, কিন্তু ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিলে জীবনে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়। অল্প মানুষ যেসব পথ বেছে নেয়, তাতে নতুন অভিজ্ঞতা ও সুযোগ আসে, যা বড় সাফল্যের পথ খুলে দেয়।
সিদ্ধান্তের পরিণতি মেনে নিতে হয়
কবি প্রথমে ভেবেছিলেন, হয়তো অন্য দিন আরেকটি পথ বেছে নেওয়া যাবে। কিন্তু পরে তিনি বুঝেছেন, একবার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর আর আগের জায়গায় ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়। জীবনও ঠিক এমন—একটি সিদ্ধান্ত আমাদের পরবর্তী অসংখ্য সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সচেতন থাকা জরুরি, আর নেওয়া সিদ্ধান্তের দায়িত্ব আমাদেরকেই নিতে হবে।
জীবনের পথ অনিশ্চিত, তবু চলতে হবে
দুটি পথই প্রায় একই রকম। কোন পথ কোথায় নিয়ে যাবে, তা আগে থেকে জানা সম্ভব নয়। এটি জীবনের অনিশ্চয়তার প্রতীক। আমরা যত পরিকল্পনা করি না কেন, ভবিষ্যৎ সব সময় অজানা থাকে। তাই অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও সাহস করে এগিয়ে যেতে হয়।
ভিন্নতার মাধ্যমেই আসে পরিচিতি
কবির শেষ লাইন: ‘আমি সেই পথটি নিয়েছিলাম, যেখানে কম মানুষ হেঁটেছে, আর সেটিই সবকিছু বদলে দিয়েছে।’ ভিন্ন চিন্তা, ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং আলাদা পথ বেছে নেওয়ার মাধ্যমেই মানুষ নিজের পরিচয় গড়ে তোলে। ব্যক্তিত্ব, সৃজনশীলতা এবং সাফল্যের মূল রহস্য এখানেই নিহিত।
প্রতিটি মানুষকে নিজের পথ নিজেকেই বেছে নিতে হয়
কবিতায় কবি একাই দাঁড়িয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। অন্য কেউ এসে তাঁর জায়গায় পথ বেছে দেয়নি। এ থেকে শিক্ষা পাওয়া যায় যে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আমাদেরকেই নিজের পথ নির্ধারণ করতে হবে।
‘দ্য রোড নট টেকেন’ একটি রূপক কবিতা। এটি প্রতিটি মানুষের অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলে যায়। সিদ্ধান্ত নেওয়ার মুহূর্তে আমাদের দ্বিধা, সাহস, অনিশ্চয়তা এবং ভবিষ্যতের চিন্তা—সবই এতে ধরা পড়েছে। রবার্ট ফ্রস্ট আমাদের শিখিয়েছেন, জীবনে প্রতিটি সিদ্ধান্তই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ভয় না পেয়ে নিজের বিশ্বাসের পথে হাঁটতে হবে। হয়তো সেটিই একদিন জীবনের সবচেয়ে বড় পরিবর্তন বয়ে আনবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

আমেরিকান কবি রবার্ট ফ্রস্টের (১৮৭৪-১৯৬৩) একটি জনপ্রিয় কবিতা ‘দ্য রোড নট টেকেন’। এটি কেবল ইংরেজি সাহিত্যের একটি ক্ল্যাসিক রচনাই নয়, বরং জীবনের গভীর দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। কবিতায় কবি বলেন, হলুদ বনভূমির ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটি জায়গায় থেমে যান।
২৮ আগস্ট ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

আমেরিকান কবি রবার্ট ফ্রস্টের (১৮৭৪-১৯৬৩) একটি জনপ্রিয় কবিতা ‘দ্য রোড নট টেকেন’। এটি কেবল ইংরেজি সাহিত্যের একটি ক্ল্যাসিক রচনাই নয়, বরং জীবনের গভীর দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। কবিতায় কবি বলেন, হলুদ বনভূমির ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটি জায়গায় থেমে যান।
২৮ আগস্ট ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
২১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

আমেরিকান কবি রবার্ট ফ্রস্টের (১৮৭৪-১৯৬৩) একটি জনপ্রিয় কবিতা ‘দ্য রোড নট টেকেন’। এটি কেবল ইংরেজি সাহিত্যের একটি ক্ল্যাসিক রচনাই নয়, বরং জীবনের গভীর দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। কবিতায় কবি বলেন, হলুদ বনভূমির ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটি জায়গায় থেমে যান।
২৮ আগস্ট ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

আমেরিকান কবি রবার্ট ফ্রস্টের (১৮৭৪-১৯৬৩) একটি জনপ্রিয় কবিতা ‘দ্য রোড নট টেকেন’। এটি কেবল ইংরেজি সাহিত্যের একটি ক্ল্যাসিক রচনাই নয়, বরং জীবনের গভীর দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। কবিতায় কবি বলেন, হলুদ বনভূমির ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটি জায়গায় থেমে যান।
২৮ আগস্ট ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে