
দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বছরের সবচেয়ে বড় সেল দারাজ ১১.১১ শুরু করেছে। বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের জীবনমান উন্নত করায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে বছরের সেরা এই বিক্রয়োৎসব। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় দারাজের মাধ্যমে ২৯ লক্ষাধিক ক্রেতা যুক্ত হতে পেরেছে ৫৩ হাজারের বেশি ব্র্যান্ড এবং ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে।
এটি ডিজিটাল অর্থনীতির ক্রমাগত অগ্রগতির দিকনির্দেশনা দেয়। এরই পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার সর্বাধিক মানুষের কাছে ই-কমার্সের সুবিধাগুলো পৌঁছে দেওয়া সুনিশ্চিত করে।
সর্বোত্তম দাম অফারের মাধ্যমে ক্রেতাদের জন্য একটি উন্নত মানের জীবন নিশ্চিত করা
বর্তমান বিশ্বে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে চলেছে জীবনযাত্রার খরচ। এ অবস্থায়, দারাজ ১১.১১ একটি মূল্যবান সুযোগ যেখানে ক্রেতারা পেয়ে যাচ্ছেন উন্নতমানের ফ্যাশন, বিউটি, হোম ও ডেকোর এবং আরও অনেক আইটেম। সারা বছরের অপেক্ষার পর পছন্দের জিনিসগুলো কেনার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে সবচেয়ে কম দামে, সঙ্গে ৬৩% ক্রেতারা উপভোগ করেছেন ফ্রি ডেলিভারির সুবিধা।
ব্র্যান্ড এবং বিক্রেতাদের ব্যবসা বৃদ্ধির অসাধারণ সুযোগ
গত এক বছরে দারাজ নতুন নতুন প্রযুক্তিতে বিশেষভাবে বিনিয়োগ করেছে। এ সকল প্রযুক্তি বিক্রেতাদের সাহায্য করে দারাজে তাদের অনলাইন বিক্রয়ে গতি বৃদ্ধি করতে। ১৪,০০০ এর বেশি ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) দারাজের ১১.১১ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করেছেন প্রথম ২৪ ঘণ্টায়। চমৎকার এই সাফল্যকে সামনে রেখে দারাজ বিক্রেতাদের ক্রমাগত আয় বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারবে বলে আশাবাদী।
দারাজ গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার বিয়ারকে মিকেলসেন এই মাইলফলক সম্পর্কে বলেন, ‘এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে আমরা ক্রেতাদের কাছে সম্ভাব্য সর্বোত্তম মূল্য অফার নিশ্চিত করতে চেয়েছি। এটি আমাদের বিক্রেতাগণ ও পার্টনারদের ছাড়া সম্ভব ছিল না। এছাড়াও দারাজে আরও অনেক নতুন বিক্রেতা যোগ দিচ্ছেন। দারাজকে ভরসা করার জন্য আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। এবারের ১১.১১-এ ক্রেতাদের অভিভূত সাড়া পেয়ে আমরা অত্যন্ত উৎসাহিত। আশা করি আমরা সারা বছর ক্রেতাদের জন্য সেরা পণ্য, সেরা মূল্য এবং সেরা মান নিশ্চিত করার আমাদের প্রতিশ্রুতিকে বজায় রাখতে সক্ষম হব।’
দারাজ বাংলাদেশ এর ১১.১১ ক্যাম্পেইনের প্রথম ২৪ ঘণ্টার কিছু উল্লেখযোগ্য তথ্য
ফ্যাশনের জনপ্রিয়তা বজায় রেখে প্রথম ২৪ ঘণ্টায় ২,৬০, ০০০-এর ও বেশি ফ্যাশন পোশাক বিক্রি হয়েছে। এর মাঝে বাংলাদেশি নারীদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সংখ্যাই বেশি।
দারাজ ১১.১১ সেলে ১,৫০, ০০০-এরও বেশি মোবাইল ফোন, কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ বিক্রয় হয়েছে যা দেশের লক্ষাধিক মানুষের প্রয়োজন পূরণ করেছে।
দৈনন্দিন জীবনযাত্রার সকল পণ্যের একমাত্র গন্তব্যস্থল হওয়ার প্রতিশ্রুতিকে বজায় রেখে দারাজ ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি গ্রোসারি আইটেম বিক্রি করেছে। এর মাঝে চাল ও তেলের মতো মৌলিক পণ্য বিক্রি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।
দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইন হাইলাইটস
ক্রেতাদের কাছে সর্বোত্তম মূল্যে মানসম্পন্ন পণ্যগুলো পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে দারাজ এনেছে আকর্ষণীয় ডিলসমূহ। এর মাধ্যমে ক্রেতারা কেনাকাটা করার সময় অনেক বেশি সাশ্রয় করতে পারবেন।
অবিশ্বাস্য ছাড়: গ্রাহকেরা ৫০ কোটি টাকা মূল্যমানের ছাড় সহ অতুলনীয় কেনাকাটার অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।
অশেষ ডিলসমূহ: ২০ লাখ ডিলের সঙ্গে এ বছরের ১১.১১ আগের চেয়ে বড় যেখানে রয়েছে সুলভ মূল্যে পণ্য কেনার
সুযোগ।
ফ্রি ডেলিভারি: অবস্থান নির্বিশেষে, দারাজ এই মেগা উৎসব উদ্যাপনের জন্য নির্বাচিত পণ্যসমূহে বিনা মূল্যে
ডেলিভারি অফার করছে।
ক্যাশব্যাক অফার: দারাজ ১৫% পর্যন্ত সঞ্চয় নিশ্চিত করছে অসংখ্য পেমেন্ট পার্টনারদের সাহায্যে যাদের মাঝে আছে বিকাশ, নগদ, ব্যাংক এশিয়া, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক লিমিটেড, দারাজ-ইবিএল কো-ব্র্যান্ড কার্ড এবং আরও অনেকে।
১১.১১-এ আকর্ষণীয় ডিলগুলো ছাড়াও, ক্রেতারা সারা বছর প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে সেরা মানের পণ্য উপভোগ করতে পারে। দারাজে আছে প্রতিদিনের কম দামের ডিল থেকে শুরু করে আকর্ষণীয় ভাউচার এবং ফ্ল্যাশ সেল যা তার ব্যবহারকারীদের জন্য কেনাকাটাকে সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক করে তোলে। এই ধরনের উদ্যোগগুলো ক্রেতাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলিতে সঞ্চয় করার সুযোগ করে দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটাকে শোভনীয় অভিজ্ঞতায় রূপান্তরিত করে। এর মাধ্যমে তাদের জীবনযাত্রার মান-ও হয় আরও উন্নত।
দারাজ বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘আমরা আমাদের পার্টনারসমূহ, ক্রেতাগণ এবং অবশ্যই আমাদের টিমের কাছে কৃতজ্ঞ তাদের প্রশংসনীয় সমর্থনের জন্য যা ১১.১১-কে বাস্তবায়ন করতে সাহায্য করেছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির এ সময়ে, আমাদের এ বছরের লক্ষ্য ছিল ক্রেতাদের সঞ্চয় সর্বাধিক করতে সাহায্য করা এবং বিক্রেতা ও উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন আয়ের সুযোগ তৈরি করা। আমরা চেয়েছি জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় মোকাবিলা করায় তাদের সাহায্য করতে। আমরা সামনের দিনগুলোতে আমাদের ক্রেতাদের আরও বেশি সঞ্চয় এবং বৈচিত্র্যের মাধ্যমে সেরা কেনাকাটার অভিজ্ঞতা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এরই সঙ্গে আরও বেশি বিক্রেতাদের তাদের ব্যবসায়িক বিকাশে সহায়তা করতে প্রস্তুত।’
১১.১১, বছরের সবচেয়ে বড় সেল, চলছে ১১ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত। এখুনি ঘুরে আসুন দারাজে এবং উপভোগ করুন অবিশ্বাস্য ডিল এবং অফার।

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বছরের সবচেয়ে বড় সেল দারাজ ১১.১১ শুরু করেছে। বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের জীবনমান উন্নত করায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে বছরের সেরা এই বিক্রয়োৎসব। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় দারাজের মাধ্যমে ২৯ লক্ষাধিক ক্রেতা যুক্ত হতে পেরেছে ৫৩ হাজারের বেশি ব্র্যান্ড এবং ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে।
এটি ডিজিটাল অর্থনীতির ক্রমাগত অগ্রগতির দিকনির্দেশনা দেয়। এরই পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়ার সর্বাধিক মানুষের কাছে ই-কমার্সের সুবিধাগুলো পৌঁছে দেওয়া সুনিশ্চিত করে।
সর্বোত্তম দাম অফারের মাধ্যমে ক্রেতাদের জন্য একটি উন্নত মানের জীবন নিশ্চিত করা
বর্তমান বিশ্বে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে চলেছে জীবনযাত্রার খরচ। এ অবস্থায়, দারাজ ১১.১১ একটি মূল্যবান সুযোগ যেখানে ক্রেতারা পেয়ে যাচ্ছেন উন্নতমানের ফ্যাশন, বিউটি, হোম ও ডেকোর এবং আরও অনেক আইটেম। সারা বছরের অপেক্ষার পর পছন্দের জিনিসগুলো কেনার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে সবচেয়ে কম দামে, সঙ্গে ৬৩% ক্রেতারা উপভোগ করেছেন ফ্রি ডেলিভারির সুবিধা।
ব্র্যান্ড এবং বিক্রেতাদের ব্যবসা বৃদ্ধির অসাধারণ সুযোগ
গত এক বছরে দারাজ নতুন নতুন প্রযুক্তিতে বিশেষভাবে বিনিয়োগ করেছে। এ সকল প্রযুক্তি বিক্রেতাদের সাহায্য করে দারাজে তাদের অনলাইন বিক্রয়ে গতি বৃদ্ধি করতে। ১৪,০০০ এর বেশি ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) দারাজের ১১.১১ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করেছেন প্রথম ২৪ ঘণ্টায়। চমৎকার এই সাফল্যকে সামনে রেখে দারাজ বিক্রেতাদের ক্রমাগত আয় বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারবে বলে আশাবাদী।
দারাজ গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার বিয়ারকে মিকেলসেন এই মাইলফলক সম্পর্কে বলেন, ‘এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে আমরা ক্রেতাদের কাছে সম্ভাব্য সর্বোত্তম মূল্য অফার নিশ্চিত করতে চেয়েছি। এটি আমাদের বিক্রেতাগণ ও পার্টনারদের ছাড়া সম্ভব ছিল না। এছাড়াও দারাজে আরও অনেক নতুন বিক্রেতা যোগ দিচ্ছেন। দারাজকে ভরসা করার জন্য আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। এবারের ১১.১১-এ ক্রেতাদের অভিভূত সাড়া পেয়ে আমরা অত্যন্ত উৎসাহিত। আশা করি আমরা সারা বছর ক্রেতাদের জন্য সেরা পণ্য, সেরা মূল্য এবং সেরা মান নিশ্চিত করার আমাদের প্রতিশ্রুতিকে বজায় রাখতে সক্ষম হব।’
দারাজ বাংলাদেশ এর ১১.১১ ক্যাম্পেইনের প্রথম ২৪ ঘণ্টার কিছু উল্লেখযোগ্য তথ্য
ফ্যাশনের জনপ্রিয়তা বজায় রেখে প্রথম ২৪ ঘণ্টায় ২,৬০, ০০০-এর ও বেশি ফ্যাশন পোশাক বিক্রি হয়েছে। এর মাঝে বাংলাদেশি নারীদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সংখ্যাই বেশি।
দারাজ ১১.১১ সেলে ১,৫০, ০০০-এরও বেশি মোবাইল ফোন, কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ বিক্রয় হয়েছে যা দেশের লক্ষাধিক মানুষের প্রয়োজন পূরণ করেছে।
দৈনন্দিন জীবনযাত্রার সকল পণ্যের একমাত্র গন্তব্যস্থল হওয়ার প্রতিশ্রুতিকে বজায় রেখে দারাজ ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি গ্রোসারি আইটেম বিক্রি করেছে। এর মাঝে চাল ও তেলের মতো মৌলিক পণ্য বিক্রি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।
দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইন হাইলাইটস
ক্রেতাদের কাছে সর্বোত্তম মূল্যে মানসম্পন্ন পণ্যগুলো পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে দারাজ এনেছে আকর্ষণীয় ডিলসমূহ। এর মাধ্যমে ক্রেতারা কেনাকাটা করার সময় অনেক বেশি সাশ্রয় করতে পারবেন।
অবিশ্বাস্য ছাড়: গ্রাহকেরা ৫০ কোটি টাকা মূল্যমানের ছাড় সহ অতুলনীয় কেনাকাটার অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।
অশেষ ডিলসমূহ: ২০ লাখ ডিলের সঙ্গে এ বছরের ১১.১১ আগের চেয়ে বড় যেখানে রয়েছে সুলভ মূল্যে পণ্য কেনার
সুযোগ।
ফ্রি ডেলিভারি: অবস্থান নির্বিশেষে, দারাজ এই মেগা উৎসব উদ্যাপনের জন্য নির্বাচিত পণ্যসমূহে বিনা মূল্যে
ডেলিভারি অফার করছে।
ক্যাশব্যাক অফার: দারাজ ১৫% পর্যন্ত সঞ্চয় নিশ্চিত করছে অসংখ্য পেমেন্ট পার্টনারদের সাহায্যে যাদের মাঝে আছে বিকাশ, নগদ, ব্যাংক এশিয়া, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক লিমিটেড, দারাজ-ইবিএল কো-ব্র্যান্ড কার্ড এবং আরও অনেকে।
১১.১১-এ আকর্ষণীয় ডিলগুলো ছাড়াও, ক্রেতারা সারা বছর প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে সেরা মানের পণ্য উপভোগ করতে পারে। দারাজে আছে প্রতিদিনের কম দামের ডিল থেকে শুরু করে আকর্ষণীয় ভাউচার এবং ফ্ল্যাশ সেল যা তার ব্যবহারকারীদের জন্য কেনাকাটাকে সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক করে তোলে। এই ধরনের উদ্যোগগুলো ক্রেতাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলিতে সঞ্চয় করার সুযোগ করে দেওয়ার পাশাপাশি অনলাইন কেনাকাটাকে শোভনীয় অভিজ্ঞতায় রূপান্তরিত করে। এর মাধ্যমে তাদের জীবনযাত্রার মান-ও হয় আরও উন্নত।
দারাজ বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘আমরা আমাদের পার্টনারসমূহ, ক্রেতাগণ এবং অবশ্যই আমাদের টিমের কাছে কৃতজ্ঞ তাদের প্রশংসনীয় সমর্থনের জন্য যা ১১.১১-কে বাস্তবায়ন করতে সাহায্য করেছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির এ সময়ে, আমাদের এ বছরের লক্ষ্য ছিল ক্রেতাদের সঞ্চয় সর্বাধিক করতে সাহায্য করা এবং বিক্রেতা ও উদ্যোক্তাদের জন্য নতুন আয়ের সুযোগ তৈরি করা। আমরা চেয়েছি জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় মোকাবিলা করায় তাদের সাহায্য করতে। আমরা সামনের দিনগুলোতে আমাদের ক্রেতাদের আরও বেশি সঞ্চয় এবং বৈচিত্র্যের মাধ্যমে সেরা কেনাকাটার অভিজ্ঞতা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এরই সঙ্গে আরও বেশি বিক্রেতাদের তাদের ব্যবসায়িক বিকাশে সহায়তা করতে প্রস্তুত।’
১১.১১, বছরের সবচেয়ে বড় সেল, চলছে ১১ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত। এখুনি ঘুরে আসুন দারাজে এবং উপভোগ করুন অবিশ্বাস্য ডিল এবং অফার।

রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৫ ঘণ্টা আগে
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেআসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর পর্যন্ত সেই ধারাবাহিকতা বজায় আছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৪৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বা ১৩.৮৯ শতাংশ।
তবে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো—রাজস্ব আদায়ে বৃদ্ধি হয়েছে ১৫.১৫ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আদায় হয়েছিল ১ লাখ ২৯ হাজার ৩৭৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, ব্যবসা-বাণিজ্যের ধীরগতির কারণে রাজস্ব আদায় প্রত্যাশার তুলনায় কম হয়েছে। তবে বছরের শেষ দিকে সাধারণত আদায় বাড়ে। করের আওতা বৃদ্ধি, কর পরিপালন জোরদার করা এবং ফাঁকি প্রতিরোধে এনবিআর সক্রিয়।
অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকেরা বলছেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক মন্দাভাব, কাঠামোগত দুর্বলতা ও সক্ষমতার অভাব সরাসরি রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তা ছাড়া অর্থবছরের মাঝপথে লক্ষ্যমাত্রা একলাফে ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানোর কারণে বাস্তবতার সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রার ব্যবধান আরও প্রকট হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের জন্য মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। তবে ১০ নভেম্বর বাজেট মনিটরিং ও সম্পদ কমিটি তা ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করে। ফলে বাকি সাত মাসে এনবিআরকে ৪ লাখ ৫ হাজার ২৪ কোটি টাকা আদায় করতে হবে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছর রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি থাকে। প্রধান কারণ হলো এনবিআরের সক্ষমতার চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ। মানবসম্পদ, কারিগরি দক্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা পর্যাপ্ত নয়; পাশাপাশি করদাতা এবং করযোগ্য ব্যক্তির মধ্যে বড় ব্যবধান রয়েছে, কর ফাঁকিও প্রচুর। বর্তমান ব্যবসায়িক মন্দা, খরচ বৃদ্ধি, আয় হ্রাস এবং ব্যক্তিগত বিনিয়োগ কমে যাওয়াও রাজস্ব আদায়ে বাধা সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বাড়ানো, অটোমেশন ও সংস্কার দ্রুত বাস্তবায়ন করলে রাজস্ব ফাঁকি রোধ করে আদায় বাড়ানো সম্ভব।
সাবেক আমলা ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, এনবিআরের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ নতুন কিছু নয়। সম্প্রতি প্রশাসনিক পদে বড় রদবদলের কারণে কার্যক্রম গোছাতে কিছুটা সময় লাগা স্বাভাবিক।
রাজস্ব খাত অনুযায়ী, ভ্যাট থেকে সবচেয়ে বেশি আদায় হয়েছে। প্রথম পাঁচ মাসে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৫৮ হাজার ২৩১ কোটি টাকা, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬২ হাজার ৪৮ কোটি টাকা; ঘাটতি ৩ হাজার ৮১৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বা ৬.১৫ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ে ভ্যাট আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২১.৯৭ শতাংশ।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাজস্ব আসে আয়কর খাতে। আদায় হয়েছে ৪৭ হাজার ৮৮১ কোটি, লক্ষ্যমাত্রা ৫৯ হাজার ৯৯৫ কোটি ২৫ লাখ; ঘাটতি ২০.১৯ শতাংশ। আগের বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশ। কাস্টমস বা শুল্ক খাতে ৪২ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকা আদায় হয়েছে, লক্ষ্যমাত্রা ৫০ হাজার ৯৭৯ কোটি ৫৬ লাখ; ঘাটতি ১৫.৯১ শতাংশ, তবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.২৮ শতাংশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রাজস্ব সংগ্রহের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার অপরিহার্য। এনবিআরের মানবসম্পদ, প্রযুক্তি ব্যবহার, প্রক্রিয়ার সরলীকরণ এবং অটোমেশন কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে লক্ষ্য পূরণ করা কঠিন।

রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর পর্যন্ত সেই ধারাবাহিকতা বজায় আছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে মাত্র ১ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৪৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বা ১৩.৮৯ শতাংশ।
তবে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি চোখে পড়ার মতো—রাজস্ব আদায়ে বৃদ্ধি হয়েছে ১৫.১৫ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আদায় হয়েছিল ১ লাখ ২৯ হাজার ৩৭৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা।
এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, ব্যবসা-বাণিজ্যের ধীরগতির কারণে রাজস্ব আদায় প্রত্যাশার তুলনায় কম হয়েছে। তবে বছরের শেষ দিকে সাধারণত আদায় বাড়ে। করের আওতা বৃদ্ধি, কর পরিপালন জোরদার করা এবং ফাঁকি প্রতিরোধে এনবিআর সক্রিয়।
অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকেরা বলছেন, সামগ্রিক অর্থনৈতিক মন্দাভাব, কাঠামোগত দুর্বলতা ও সক্ষমতার অভাব সরাসরি রাজস্ব আদায়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তা ছাড়া অর্থবছরের মাঝপথে লক্ষ্যমাত্রা একলাফে ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানোর কারণে বাস্তবতার সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রার ব্যবধান আরও প্রকট হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের জন্য মোট রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। তবে ১০ নভেম্বর বাজেট মনিটরিং ও সম্পদ কমিটি তা ৫ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করে। ফলে বাকি সাত মাসে এনবিআরকে ৪ লাখ ৫ হাজার ২৪ কোটি টাকা আদায় করতে হবে।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছর রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি থাকে। প্রধান কারণ হলো এনবিআরের সক্ষমতার চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ। মানবসম্পদ, কারিগরি দক্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা পর্যাপ্ত নয়; পাশাপাশি করদাতা এবং করযোগ্য ব্যক্তির মধ্যে বড় ব্যবধান রয়েছে, কর ফাঁকিও প্রচুর। বর্তমান ব্যবসায়িক মন্দা, খরচ বৃদ্ধি, আয় হ্রাস এবং ব্যক্তিগত বিনিয়োগ কমে যাওয়াও রাজস্ব আদায়ে বাধা সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বাড়ানো, অটোমেশন ও সংস্কার দ্রুত বাস্তবায়ন করলে রাজস্ব ফাঁকি রোধ করে আদায় বাড়ানো সম্ভব।
সাবেক আমলা ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, এনবিআরের সামর্থ্যের চেয়ে বেশি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ নতুন কিছু নয়। সম্প্রতি প্রশাসনিক পদে বড় রদবদলের কারণে কার্যক্রম গোছাতে কিছুটা সময় লাগা স্বাভাবিক।
রাজস্ব খাত অনুযায়ী, ভ্যাট থেকে সবচেয়ে বেশি আদায় হয়েছে। প্রথম পাঁচ মাসে ভ্যাট আদায় হয়েছে ৫৮ হাজার ২৩১ কোটি টাকা, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬২ হাজার ৪৮ কোটি টাকা; ঘাটতি ৩ হাজার ৮১৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বা ৬.১৫ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ে ভ্যাট আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২১.৯৭ শতাংশ।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাজস্ব আসে আয়কর খাতে। আদায় হয়েছে ৪৭ হাজার ৮৮১ কোটি, লক্ষ্যমাত্রা ৫৯ হাজার ৯৯৫ কোটি ২৫ লাখ; ঘাটতি ২০.১৯ শতাংশ। আগের বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশ। কাস্টমস বা শুল্ক খাতে ৪২ হাজার ৮৬৪ কোটি টাকা আদায় হয়েছে, লক্ষ্যমাত্রা ৫০ হাজার ৯৭৯ কোটি ৫৬ লাখ; ঘাটতি ১৫.৯১ শতাংশ, তবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.২৮ শতাংশ।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, রাজস্ব সংগ্রহের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার অপরিহার্য। এনবিআরের মানবসম্পদ, প্রযুক্তি ব্যবহার, প্রক্রিয়ার সরলীকরণ এবং অটোমেশন কার্যক্রম দ্রুত বাস্তবায়ন না হলে লক্ষ্য পূরণ করা কঠিন।

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বছরের সবচেয়ে বড় সেল দারাজ ১১.১১ শুরু করেছে। বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের জীবনমান উন্নত করায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে বছরের সেরা এই বিক্রয়োৎসব। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় দারাজের মাধ্যমে ২৯ লক্ষাধিক ক্রেতা যুক্ত হতে পেরেছে ৫৩ হাজারের বে
১৩ নভেম্বর ২০২৩
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পে প্যাকেজ বা বেতন-ভাতাসংক্রান্ত একটি মামলার রায়ের পর টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্কের সম্পদ গত শুক্রবার রাতে ৭৪৯ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে ঠেকেছে।
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
উল্লেখ্য, গত বছর আদালত এই সুবিধাগুলো বাতিল করেছিলেন।
২০১৮ সালে মাস্কের যে বেতন প্যাকেজের মূল্য ৫৬ বিলিয়ন ডলার ছিল, সেটিই গত শুক্রবার ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট পুনর্বহাল করেন। এর দুই বছর আগে নিম্ন আদালত ওই পারিশ্রমিক চুক্তিকে ‘অবিশ্বাস্য’ আখ্যা দিয়ে বাতিল করেছিলেন।
সুপ্রিম কোর্ট রায়ে বলেছেন, ২০২৪ সালে দেওয়া যে সিদ্ধান্তে বেতনের প্যাকেজটি বাতিল করা হয়েছিল, তা সঠিক ছিল না এবং মাস্কের প্রতি অন্যায্য ছিল।
এর আগে চলতি সপ্তাহে মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স শেয়ারবাজারে আসতে পারে—এমন প্রতিবেদনের পর মাস্কের সম্পদ ৬০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্য দিয়ে তিনি ইতিহাসে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন।
এদিকে গত নভেম্বরে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা আলাদাভাবে মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি পারিশ্রমিক পরিকল্পনা অনুমোদন করেন।
এটি করপোরেট ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বেতন প্যাকেজ। বিনিয়োগকারীরা বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবটিকসভিত্তিক এক শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরে মাস্কের পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন জানান।
ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী, মাস্কের বর্তমান সম্পদমূল্য গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজের চেয়ে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার বেশি। ল্যারি পেজ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স

পে প্যাকেজ বা বেতন-ভাতাসংক্রান্ত একটি মামলার রায়ের পর টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইলন মাস্কের সম্পদ গত শুক্রবার রাতে ৭৪৯ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে ঠেকেছে।
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
উল্লেখ্য, গত বছর আদালত এই সুবিধাগুলো বাতিল করেছিলেন।
২০১৮ সালে মাস্কের যে বেতন প্যাকেজের মূল্য ৫৬ বিলিয়ন ডলার ছিল, সেটিই গত শুক্রবার ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট পুনর্বহাল করেন। এর দুই বছর আগে নিম্ন আদালত ওই পারিশ্রমিক চুক্তিকে ‘অবিশ্বাস্য’ আখ্যা দিয়ে বাতিল করেছিলেন।
সুপ্রিম কোর্ট রায়ে বলেছেন, ২০২৪ সালে দেওয়া যে সিদ্ধান্তে বেতনের প্যাকেজটি বাতিল করা হয়েছিল, তা সঠিক ছিল না এবং মাস্কের প্রতি অন্যায্য ছিল।
এর আগে চলতি সপ্তাহে মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স শেয়ারবাজারে আসতে পারে—এমন প্রতিবেদনের পর মাস্কের সম্পদ ৬০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্য দিয়ে তিনি ইতিহাসে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন।
এদিকে গত নভেম্বরে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা আলাদাভাবে মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি পারিশ্রমিক পরিকল্পনা অনুমোদন করেন।
এটি করপোরেট ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বেতন প্যাকেজ। বিনিয়োগকারীরা বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবটিকসভিত্তিক এক শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরে মাস্কের পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন জানান।
ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী, মাস্কের বর্তমান সম্পদমূল্য গুগলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজের চেয়ে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার বেশি। ল্যারি পেজ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী ব্যক্তি।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বছরের সবচেয়ে বড় সেল দারাজ ১১.১১ শুরু করেছে। বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের জীবনমান উন্নত করায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে বছরের সেরা এই বিক্রয়োৎসব। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় দারাজের মাধ্যমে ২৯ লক্ষাধিক ক্রেতা যুক্ত হতে পেরেছে ৫৩ হাজারের বে
১৩ নভেম্বর ২০২৩
রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৫ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম (এসএসএস)।
নতুন এই সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানি ও ফান্ডগুলো মূল্য সংবেদনশীল ঘোষণা, আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য রেগুলেটরি ফাইলিং কাগজ ছাড়াই অনলাইনে জমা দিতে পারবে। এতে সময় ও খরচ কমার পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা এবং ট্র্যাকিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
ডিএসই সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া এই প্ল্যাটফর্ম ধাপে ধাপে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সর্বশেষ দুটি নতুন মডিউল যুক্ত হওয়ায় এখন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তথ্য একই ডিজিটাল গেটওয়ে দিয়ে জমা দেওয়া সম্ভব। ফলে দ্বৈত সাবমিশনের ঝামেলা প্রায় সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে কাগুজে নথির ওপর নির্ভরতা পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। ডিজিটাল সাবমিশন শুধু সুবিধার বিষয় নয়, এটি বাজার শৃঙ্খলা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করার একটি কাঠামোগত পরিবর্তন।
ডিএসই জানায়, চায়নিজ কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে কাজ করে প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বাড়ানোর পর সিস্টেমটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী নতুন ফিচার যুক্ত করা সহজ হবে।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. মো. আসিফুর রহমান বলেন, একক ডিজিটাল সাবমিশন পয়েন্ট চালু হওয়ায় ম্যানুয়াল হস্তক্ষেপজনিত ভুল কমবে এবং তথ্য জমার প্রতিটি ধাপ ডিজিটালি যাচাইযোগ্য থাকবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের প্রভাব শুধু স্টক এক্সচেঞ্জেই সীমাবদ্ধ থাকবে না।

দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম (এসএসএস)।
নতুন এই সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানি ও ফান্ডগুলো মূল্য সংবেদনশীল ঘোষণা, আর্থিক প্রতিবেদন ও অন্যান্য রেগুলেটরি ফাইলিং কাগজ ছাড়াই অনলাইনে জমা দিতে পারবে। এতে সময় ও খরচ কমার পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা এবং ট্র্যাকিং ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
ডিএসই সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া এই প্ল্যাটফর্ম ধাপে ধাপে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। সর্বশেষ দুটি নতুন মডিউল যুক্ত হওয়ায় এখন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তথ্য একই ডিজিটাল গেটওয়ে দিয়ে জমা দেওয়া সম্ভব। ফলে দ্বৈত সাবমিশনের ঝামেলা প্রায় সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, এই উদ্যোগের মাধ্যমে কাগুজে নথির ওপর নির্ভরতা পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। ডিজিটাল সাবমিশন শুধু সুবিধার বিষয় নয়, এটি বাজার শৃঙ্খলা ও সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করার একটি কাঠামোগত পরিবর্তন।
ডিএসই জানায়, চায়নিজ কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে কাজ করে প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বাড়ানোর পর সিস্টেমটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী নতুন ফিচার যুক্ত করা সহজ হবে।
প্রযুক্তিগত দিক থেকে এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. মো. আসিফুর রহমান বলেন, একক ডিজিটাল সাবমিশন পয়েন্ট চালু হওয়ায় ম্যানুয়াল হস্তক্ষেপজনিত ভুল কমবে এবং তথ্য জমার প্রতিটি ধাপ ডিজিটালি যাচাইযোগ্য থাকবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের প্রভাব শুধু স্টক এক্সচেঞ্জেই সীমাবদ্ধ থাকবে না।

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বছরের সবচেয়ে বড় সেল দারাজ ১১.১১ শুরু করেছে। বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের জীবনমান উন্নত করায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে বছরের সেরা এই বিক্রয়োৎসব। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় দারাজের মাধ্যমে ২৯ লক্ষাধিক ক্রেতা যুক্ত হতে পেরেছে ৫৩ হাজারের বে
১৩ নভেম্বর ২০২৩
রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৫ ঘণ্টা আগে
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার চট্টগ্রামে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এই তথ্য জানান।
গভর্নর বলেন, ‘২০২৭ সালের মধ্যে দেশের অন্তত ৭৫ শতাংশ খুচরা লেনদেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে দেশের প্রতিটি নাগরিকের হাতে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।’
চট্টগ্রাম অঞ্চলের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা শীর্ষক এই সভায় গভর্নর চট্টগ্রামকে দেশের ‘অর্থনৈতিক লাইফলাইন’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান সমুদ্রবন্দর, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড), ভারী শিল্প এবং জ্বালানি অবকাঠামোর কেন্দ্রবিন্দু এই চট্টগ্রাম। সিঙ্গাপুর, দুবাই বা হংকংয়ের মতো চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সংযোগ শক্তিশালী করতে হবে। তবেই এই অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগানো সম্ভব হবে।’
আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহজ করতে দেশের সব সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরে শিগগিরই ২৪ ঘণ্টা রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) সিস্টেম চালু করা হবে বলে জানান গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এটি একটি তাৎক্ষণিক ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ব্যবস্থা যা বাণিজ্যের গতি বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ছাড়া, তৃণমূল পর্যায়ে বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এমএমই) এবং কৃষি খাতে পর্যাপ্ত ও সহজ শর্তে ঋণ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন গভর্নর। জেলা ও তৃণমূল পর্যায়ে উৎপাদনশীল খাতের বিকাশকে ত্বরান্বিত করতে ব্যাংকগুলোকে আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় বিভিন্ন ব্যবসায়িক চেম্বার, ব্যাংকার, সরকারি সংস্থার প্রতিনিধি এবং শিক্ষাবিদ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশকে একটি ডিজিটাল ও নগদ লেনদেনমুক্ত (ক্যাশলেস) রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বড় ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই মহাপরিকল্পনার অংশ হিসেবে পর্যটন নগরী কক্সবাজারকে দেশের প্রথম ‘ক্যাশলেস’ জেলা হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার চট্টগ্রামে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এই তথ্য জানান।
গভর্নর বলেন, ‘২০২৭ সালের মধ্যে দেশের অন্তত ৭৫ শতাংশ খুচরা লেনদেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে দেশের প্রতিটি নাগরিকের হাতে ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকার মধ্যে স্মার্টফোন পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।’
চট্টগ্রাম অঞ্চলের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা শীর্ষক এই সভায় গভর্নর চট্টগ্রামকে দেশের ‘অর্থনৈতিক লাইফলাইন’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান সমুদ্রবন্দর, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড), ভারী শিল্প এবং জ্বালানি অবকাঠামোর কেন্দ্রবিন্দু এই চট্টগ্রাম। সিঙ্গাপুর, দুবাই বা হংকংয়ের মতো চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সংযোগ শক্তিশালী করতে হবে। তবেই এই অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্ভাবনা পুরোপুরি কাজে লাগানো সম্ভব হবে।’
আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সহজ করতে দেশের সব সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরে শিগগিরই ২৪ ঘণ্টা রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) সিস্টেম চালু করা হবে বলে জানান গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এটি একটি তাৎক্ষণিক ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ব্যবস্থা যা বাণিজ্যের গতি বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এ ছাড়া, তৃণমূল পর্যায়ে বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এমএমই) এবং কৃষি খাতে পর্যাপ্ত ও সহজ শর্তে ঋণ নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন গভর্নর। জেলা ও তৃণমূল পর্যায়ে উৎপাদনশীল খাতের বিকাশকে ত্বরান্বিত করতে ব্যাংকগুলোকে আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় বিভিন্ন ব্যবসায়িক চেম্বার, ব্যাংকার, সরকারি সংস্থার প্রতিনিধি এবং শিক্ষাবিদ উপস্থিত ছিলেন।

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ ইতিমধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বছরের সবচেয়ে বড় সেল দারাজ ১১.১১ শুরু করেছে। বিক্রেতা এবং ক্রেতা উভয়ের জীবনমান উন্নত করায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে বছরের সেরা এই বিক্রয়োৎসব। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় দারাজের মাধ্যমে ২৯ লক্ষাধিক ক্রেতা যুক্ত হতে পেরেছে ৫৩ হাজারের বে
১৩ নভেম্বর ২০২৩
রাজস্ব খাতে ব্যাপক সংস্কার এবং সব খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনা (অটোমেশন) চালুর উদ্যোগের পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বাড়তি তৎপরতা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) লক্ষ্য অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে পারছে না। প্রতিমাসে রাজকোষের হিসাবের সঙ্গে মিলিয়ে ঘাটতির ব্যবধান স্পষ্ট হচ্ছে এবং চলতি অর্থবছরের...
৫ ঘণ্টা আগে
ফোর্বসের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, ডেলাওয়্যার সুপ্রিম কোর্ট মাস্কের ১৩৯ বিলিয়ন ডলার মূল্যের টেসলা স্টক অপশনগুলো পুনর্বহাল করার পরই তাঁর সম্পদে এই বিশাল উল্লম্ফন দেখা যায়।
১২ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডগুলোর তথ্য জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। একই তথ্য বারবার ছাপিয়ে আলাদা স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দিতে হতো। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি চালু করেছে সম্পূর্ণ অনলাইনভিত্তিক স্মার্ট সাবমিশন সিস্টেম
১৭ ঘণ্টা আগে