নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
আজ মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এদিন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এলডিসি বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বৈঠক হয়। সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ; পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন; শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার; প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী; বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী; বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ।
বৈঠকে এলডিসি থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোন কোন বিষয়ে আমরা শক্ত অবস্থানে আছি এবং কোন কোন বিষয়ে আরও শক্ত হতে হবে, তা চিহ্নিত করেছি। পর্যালোচনায় আমরা সন্তুষ্ট। আমাদের প্লেন চলবে, ক্রাশ করার কোনো সম্ভাবনা তেমন নেই।’
এলডিসি থেকে উত্তরণের পরে যাতে দেশের কোনো সমস্যা না হয়, সে জন্য পূর্বপ্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। তিনি বলেন, সেখানে আমাদের কর্মসংস্থান ও বেসরকারি খাতের ওপর চাপ আসতে পারে। তা মোকাবিলায় বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের নীতিমালায় সম্ভাব্য দুর্যোগ কী হতে পারে, তা তালিকাভুক্ত করেছি। সেইভাবে প্রস্তুতি থাকবে। একটি উচ্চপর্যায়ে কমিটি হচ্ছে, যারা সার্বক্ষণিক এটাকে তদারক করবে। পর্যবেক্ষক কমিটিতে সরকারি কর্মচারীর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞ, বেসরকারি খাত এবং সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন খাত থেকে লোক নেব।
বাংলাদেশ থেকে দুর্বল অর্থনীতির দেশ এলডিসি উত্তরণ করেছে দাবি করে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘সম্প্রতি ভুটান এলডিসি উত্তরণ করেছে। ওরা পারলে আমরা পারব না কেন? সেই আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র সামোয়া এলডিসি উত্তরণ করেছে। তাই আমাদের উত্তরণ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
এলডিসি উত্তরণ থেকে পেছানোর দাবি প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এটা অবান্তর। আমরা এখন যে ডিউটি ফ্রি এক্সেস ২০২৬ সালে বন্ধ হয়ে যাবে না। আমাদের এরই মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ২০২৯ সাল পর্যন্ত প্রস্তাব দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাজ্য, চীন আমাদের চলমান সুযোগ অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে। ব্যবসায়ীদের চিন্তা এরই মধ্যে কাটিয়ে উঠেছি। এটা দৃষ্টিভঙ্গি ও বোঝার অভাব।’
সম্ভাব্য দুর্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা আছে। আমাদের বাণিজ্যের জন্য আলাদা কোনো সংস্থা নেই। এটার জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ডেডিকেটেড একটা সেল থাকবে, যারা শুধু ট্রেডের বিষয়ে কাজ করবে। তারা বদলি হবে না। আমরা শক্ত একটা ট্রেড নেগোশিয়েটিং বডি রেডি করব। সন্দেহের জায়গায় কাজ শুরু করে দিয়েছি।’
এলডিসি উত্তরণ হলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প কোনো ক্ষতির শিকার হবে না বলে মনে করেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এলডিসি উত্তরণ করলে বাংলাদেশ কী সুবিধা পাবে এমন প্রশ্নে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আপনি সুবিধা পাওয়ার জন্য করবেন কেন? সুবিধা সৃষ্টি করে নেবেন। ভিক্ষার মানসিকতা থাকবে কেন? এটা তো আমাদের কলোনিয়াল হ্যাংওভার। আমরা সুবিধা তৈরি করে নেব। বিনিয়োগ সম্মেলন করলাম। প্রধান উপদেষ্টা এরই মধ্যে বলেছেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হাব হবে। আমি যদি সব সময় ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ঘুরি, তাহলে কীভাবে অর্থনৈতিক হাব হবে বাংলাদেশ।’
বাংলাদেশের প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন বলে জানান আনিসুজ্জামান চৌধুরী। দুর্নীতি বন্ধে সরকার উদ্যোগ নিয়েছে; একই সঙ্গে ব্যবসার সুবিধার জন্য সরকারের নানান কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা একাধিকবার বলেছেন, কম সংস্কার হলে ডিসেম্বরে নির্বাচন বেশি হলে আগামী বছরের জুনে নির্বাচন, কম এবং বেশি সংস্কারের প্যারামিটার সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘পুরো বিষয়টি নির্ভর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে চলা রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের ওপর। দলগুলো যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাবে, সেটার ওপর নির্ভর করবে আমরা কতটুকু সংস্কার করতে যাচ্ছি।’
পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক সরকার কীভাবে দেখছে, এটা কি প্রো-পাকিস্তানি কূটনীতি, নাকি স্বাভাবিক কূটনীতি এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টার ফরেন পলিসি হচ্ছে সার্ক পুনরুজ্জীবিত করা এবং সার্কভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন। পাকিস্তান সার্কভুক্ত দেশ, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভুটান ও নেপালের সঙ্গেও চাচ্ছি। গত সপ্তাহে সিদ্ধান্ত এসেছে, আমরা নেপালের জন্য একটা অর্থনৈতিক অঞ্চল করব। এটার জন্য উত্তরবঙ্গে জমি দেখছি। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে আলোচনা হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে প্রো-বাংলাদেশ। কূটনীতিতে বাংলাদেশের স্বার্থ যতটুকু অক্ষুণ্ন রাখা যায়, তা করছি। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা নিবিড়ভাবে কাজ করছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
আজ মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এদিন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এলডিসি বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বৈঠক হয়। সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ; পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন; শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার; প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী; বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী; বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ।
বৈঠকে এলডিসি থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোন কোন বিষয়ে আমরা শক্ত অবস্থানে আছি এবং কোন কোন বিষয়ে আরও শক্ত হতে হবে, তা চিহ্নিত করেছি। পর্যালোচনায় আমরা সন্তুষ্ট। আমাদের প্লেন চলবে, ক্রাশ করার কোনো সম্ভাবনা তেমন নেই।’
এলডিসি থেকে উত্তরণের পরে যাতে দেশের কোনো সমস্যা না হয়, সে জন্য পূর্বপ্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। তিনি বলেন, সেখানে আমাদের কর্মসংস্থান ও বেসরকারি খাতের ওপর চাপ আসতে পারে। তা মোকাবিলায় বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের নীতিমালায় সম্ভাব্য দুর্যোগ কী হতে পারে, তা তালিকাভুক্ত করেছি। সেইভাবে প্রস্তুতি থাকবে। একটি উচ্চপর্যায়ে কমিটি হচ্ছে, যারা সার্বক্ষণিক এটাকে তদারক করবে। পর্যবেক্ষক কমিটিতে সরকারি কর্মচারীর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞ, বেসরকারি খাত এবং সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন খাত থেকে লোক নেব।
বাংলাদেশ থেকে দুর্বল অর্থনীতির দেশ এলডিসি উত্তরণ করেছে দাবি করে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘সম্প্রতি ভুটান এলডিসি উত্তরণ করেছে। ওরা পারলে আমরা পারব না কেন? সেই আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র সামোয়া এলডিসি উত্তরণ করেছে। তাই আমাদের উত্তরণ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
এলডিসি উত্তরণ থেকে পেছানোর দাবি প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এটা অবান্তর। আমরা এখন যে ডিউটি ফ্রি এক্সেস ২০২৬ সালে বন্ধ হয়ে যাবে না। আমাদের এরই মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ২০২৯ সাল পর্যন্ত প্রস্তাব দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাজ্য, চীন আমাদের চলমান সুযোগ অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে। ব্যবসায়ীদের চিন্তা এরই মধ্যে কাটিয়ে উঠেছি। এটা দৃষ্টিভঙ্গি ও বোঝার অভাব।’
সম্ভাব্য দুর্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা আছে। আমাদের বাণিজ্যের জন্য আলাদা কোনো সংস্থা নেই। এটার জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ডেডিকেটেড একটা সেল থাকবে, যারা শুধু ট্রেডের বিষয়ে কাজ করবে। তারা বদলি হবে না। আমরা শক্ত একটা ট্রেড নেগোশিয়েটিং বডি রেডি করব। সন্দেহের জায়গায় কাজ শুরু করে দিয়েছি।’
এলডিসি উত্তরণ হলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প কোনো ক্ষতির শিকার হবে না বলে মনে করেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এলডিসি উত্তরণ করলে বাংলাদেশ কী সুবিধা পাবে এমন প্রশ্নে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আপনি সুবিধা পাওয়ার জন্য করবেন কেন? সুবিধা সৃষ্টি করে নেবেন। ভিক্ষার মানসিকতা থাকবে কেন? এটা তো আমাদের কলোনিয়াল হ্যাংওভার। আমরা সুবিধা তৈরি করে নেব। বিনিয়োগ সম্মেলন করলাম। প্রধান উপদেষ্টা এরই মধ্যে বলেছেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হাব হবে। আমি যদি সব সময় ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ঘুরি, তাহলে কীভাবে অর্থনৈতিক হাব হবে বাংলাদেশ।’
বাংলাদেশের প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন বলে জানান আনিসুজ্জামান চৌধুরী। দুর্নীতি বন্ধে সরকার উদ্যোগ নিয়েছে; একই সঙ্গে ব্যবসার সুবিধার জন্য সরকারের নানান কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা একাধিকবার বলেছেন, কম সংস্কার হলে ডিসেম্বরে নির্বাচন বেশি হলে আগামী বছরের জুনে নির্বাচন, কম এবং বেশি সংস্কারের প্যারামিটার সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘পুরো বিষয়টি নির্ভর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে চলা রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের ওপর। দলগুলো যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাবে, সেটার ওপর নির্ভর করবে আমরা কতটুকু সংস্কার করতে যাচ্ছি।’
পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক সরকার কীভাবে দেখছে, এটা কি প্রো-পাকিস্তানি কূটনীতি, নাকি স্বাভাবিক কূটনীতি এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টার ফরেন পলিসি হচ্ছে সার্ক পুনরুজ্জীবিত করা এবং সার্কভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন। পাকিস্তান সার্কভুক্ত দেশ, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভুটান ও নেপালের সঙ্গেও চাচ্ছি। গত সপ্তাহে সিদ্ধান্ত এসেছে, আমরা নেপালের জন্য একটা অর্থনৈতিক অঞ্চল করব। এটার জন্য উত্তরবঙ্গে জমি দেখছি। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে আলোচনা হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে প্রো-বাংলাদেশ। কূটনীতিতে বাংলাদেশের স্বার্থ যতটুকু অক্ষুণ্ন রাখা যায়, তা করছি। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা নিবিড়ভাবে কাজ করছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
আজ মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এদিন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এলডিসি বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বৈঠক হয়। সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ; পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন; শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার; প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী; বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী; বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ।
বৈঠকে এলডিসি থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোন কোন বিষয়ে আমরা শক্ত অবস্থানে আছি এবং কোন কোন বিষয়ে আরও শক্ত হতে হবে, তা চিহ্নিত করেছি। পর্যালোচনায় আমরা সন্তুষ্ট। আমাদের প্লেন চলবে, ক্রাশ করার কোনো সম্ভাবনা তেমন নেই।’
এলডিসি থেকে উত্তরণের পরে যাতে দেশের কোনো সমস্যা না হয়, সে জন্য পূর্বপ্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। তিনি বলেন, সেখানে আমাদের কর্মসংস্থান ও বেসরকারি খাতের ওপর চাপ আসতে পারে। তা মোকাবিলায় বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের নীতিমালায় সম্ভাব্য দুর্যোগ কী হতে পারে, তা তালিকাভুক্ত করেছি। সেইভাবে প্রস্তুতি থাকবে। একটি উচ্চপর্যায়ে কমিটি হচ্ছে, যারা সার্বক্ষণিক এটাকে তদারক করবে। পর্যবেক্ষক কমিটিতে সরকারি কর্মচারীর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞ, বেসরকারি খাত এবং সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন খাত থেকে লোক নেব।
বাংলাদেশ থেকে দুর্বল অর্থনীতির দেশ এলডিসি উত্তরণ করেছে দাবি করে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘সম্প্রতি ভুটান এলডিসি উত্তরণ করেছে। ওরা পারলে আমরা পারব না কেন? সেই আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র সামোয়া এলডিসি উত্তরণ করেছে। তাই আমাদের উত্তরণ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
এলডিসি উত্তরণ থেকে পেছানোর দাবি প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এটা অবান্তর। আমরা এখন যে ডিউটি ফ্রি এক্সেস ২০২৬ সালে বন্ধ হয়ে যাবে না। আমাদের এরই মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ২০২৯ সাল পর্যন্ত প্রস্তাব দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাজ্য, চীন আমাদের চলমান সুযোগ অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে। ব্যবসায়ীদের চিন্তা এরই মধ্যে কাটিয়ে উঠেছি। এটা দৃষ্টিভঙ্গি ও বোঝার অভাব।’
সম্ভাব্য দুর্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা আছে। আমাদের বাণিজ্যের জন্য আলাদা কোনো সংস্থা নেই। এটার জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ডেডিকেটেড একটা সেল থাকবে, যারা শুধু ট্রেডের বিষয়ে কাজ করবে। তারা বদলি হবে না। আমরা শক্ত একটা ট্রেড নেগোশিয়েটিং বডি রেডি করব। সন্দেহের জায়গায় কাজ শুরু করে দিয়েছি।’
এলডিসি উত্তরণ হলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প কোনো ক্ষতির শিকার হবে না বলে মনে করেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এলডিসি উত্তরণ করলে বাংলাদেশ কী সুবিধা পাবে এমন প্রশ্নে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আপনি সুবিধা পাওয়ার জন্য করবেন কেন? সুবিধা সৃষ্টি করে নেবেন। ভিক্ষার মানসিকতা থাকবে কেন? এটা তো আমাদের কলোনিয়াল হ্যাংওভার। আমরা সুবিধা তৈরি করে নেব। বিনিয়োগ সম্মেলন করলাম। প্রধান উপদেষ্টা এরই মধ্যে বলেছেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হাব হবে। আমি যদি সব সময় ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ঘুরি, তাহলে কীভাবে অর্থনৈতিক হাব হবে বাংলাদেশ।’
বাংলাদেশের প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন বলে জানান আনিসুজ্জামান চৌধুরী। দুর্নীতি বন্ধে সরকার উদ্যোগ নিয়েছে; একই সঙ্গে ব্যবসার সুবিধার জন্য সরকারের নানান কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা একাধিকবার বলেছেন, কম সংস্কার হলে ডিসেম্বরে নির্বাচন বেশি হলে আগামী বছরের জুনে নির্বাচন, কম এবং বেশি সংস্কারের প্যারামিটার সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘পুরো বিষয়টি নির্ভর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে চলা রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের ওপর। দলগুলো যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাবে, সেটার ওপর নির্ভর করবে আমরা কতটুকু সংস্কার করতে যাচ্ছি।’
পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক সরকার কীভাবে দেখছে, এটা কি প্রো-পাকিস্তানি কূটনীতি, নাকি স্বাভাবিক কূটনীতি এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টার ফরেন পলিসি হচ্ছে সার্ক পুনরুজ্জীবিত করা এবং সার্কভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন। পাকিস্তান সার্কভুক্ত দেশ, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভুটান ও নেপালের সঙ্গেও চাচ্ছি। গত সপ্তাহে সিদ্ধান্ত এসেছে, আমরা নেপালের জন্য একটা অর্থনৈতিক অঞ্চল করব। এটার জন্য উত্তরবঙ্গে জমি দেখছি। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে আলোচনা হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে প্রো-বাংলাদেশ। কূটনীতিতে বাংলাদেশের স্বার্থ যতটুকু অক্ষুণ্ন রাখা যায়, তা করছি। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা নিবিড়ভাবে কাজ করছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
আজ মঙ্গলবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এদিন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এলডিসি বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বৈঠক হয়। সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ; পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন; শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার; প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী; বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী; বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ।
বৈঠকে এলডিসি থেকে উত্তরণের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোন কোন বিষয়ে আমরা শক্ত অবস্থানে আছি এবং কোন কোন বিষয়ে আরও শক্ত হতে হবে, তা চিহ্নিত করেছি। পর্যালোচনায় আমরা সন্তুষ্ট। আমাদের প্লেন চলবে, ক্রাশ করার কোনো সম্ভাবনা তেমন নেই।’
এলডিসি থেকে উত্তরণের পরে যাতে দেশের কোনো সমস্যা না হয়, সে জন্য পূর্বপ্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। তিনি বলেন, সেখানে আমাদের কর্মসংস্থান ও বেসরকারি খাতের ওপর চাপ আসতে পারে। তা মোকাবিলায় বৈঠকে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের নীতিমালায় সম্ভাব্য দুর্যোগ কী হতে পারে, তা তালিকাভুক্ত করেছি। সেইভাবে প্রস্তুতি থাকবে। একটি উচ্চপর্যায়ে কমিটি হচ্ছে, যারা সার্বক্ষণিক এটাকে তদারক করবে। পর্যবেক্ষক কমিটিতে সরকারি কর্মচারীর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞ, বেসরকারি খাত এবং সম্ভাব্য ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন খাত থেকে লোক নেব।
বাংলাদেশ থেকে দুর্বল অর্থনীতির দেশ এলডিসি উত্তরণ করেছে দাবি করে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘সম্প্রতি ভুটান এলডিসি উত্তরণ করেছে। ওরা পারলে আমরা পারব না কেন? সেই আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র সামোয়া এলডিসি উত্তরণ করেছে। তাই আমাদের উত্তরণ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
এলডিসি উত্তরণ থেকে পেছানোর দাবি প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘এটা অবান্তর। আমরা এখন যে ডিউটি ফ্রি এক্সেস ২০২৬ সালে বন্ধ হয়ে যাবে না। আমাদের এরই মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ২০২৯ সাল পর্যন্ত প্রস্তাব দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়া, জাপান, যুক্তরাজ্য, চীন আমাদের চলমান সুযোগ অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছে। ব্যবসায়ীদের চিন্তা এরই মধ্যে কাটিয়ে উঠেছি। এটা দৃষ্টিভঙ্গি ও বোঝার অভাব।’
সম্ভাব্য দুর্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা আছে। আমাদের বাণিজ্যের জন্য আলাদা কোনো সংস্থা নেই। এটার জন্য এরই মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ডেডিকেটেড একটা সেল থাকবে, যারা শুধু ট্রেডের বিষয়ে কাজ করবে। তারা বদলি হবে না। আমরা শক্ত একটা ট্রেড নেগোশিয়েটিং বডি রেডি করব। সন্দেহের জায়গায় কাজ শুরু করে দিয়েছি।’
এলডিসি উত্তরণ হলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প কোনো ক্ষতির শিকার হবে না বলে মনে করেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এলডিসি উত্তরণ করলে বাংলাদেশ কী সুবিধা পাবে এমন প্রশ্নে আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘আপনি সুবিধা পাওয়ার জন্য করবেন কেন? সুবিধা সৃষ্টি করে নেবেন। ভিক্ষার মানসিকতা থাকবে কেন? এটা তো আমাদের কলোনিয়াল হ্যাংওভার। আমরা সুবিধা তৈরি করে নেব। বিনিয়োগ সম্মেলন করলাম। প্রধান উপদেষ্টা এরই মধ্যে বলেছেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হাব হবে। আমি যদি সব সময় ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে ঘুরি, তাহলে কীভাবে অর্থনৈতিক হাব হবে বাংলাদেশ।’
বাংলাদেশের প্রধান চ্যালেঞ্জ সুশাসন বলে জানান আনিসুজ্জামান চৌধুরী। দুর্নীতি বন্ধে সরকার উদ্যোগ নিয়েছে; একই সঙ্গে ব্যবসার সুবিধার জন্য সরকারের নানান কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা একাধিকবার বলেছেন, কম সংস্কার হলে ডিসেম্বরে নির্বাচন বেশি হলে আগামী বছরের জুনে নির্বাচন, কম এবং বেশি সংস্কারের প্যারামিটার সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘পুরো বিষয়টি নির্ভর করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে চলা রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপের ওপর। দলগুলো যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাবে, সেটার ওপর নির্ভর করবে আমরা কতটুকু সংস্কার করতে যাচ্ছি।’
পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক সরকার কীভাবে দেখছে, এটা কি প্রো-পাকিস্তানি কূটনীতি, নাকি স্বাভাবিক কূটনীতি এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টার ফরেন পলিসি হচ্ছে সার্ক পুনরুজ্জীবিত করা এবং সার্কভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন। পাকিস্তান সার্কভুক্ত দেশ, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন চাচ্ছি। ভুটান ও নেপালের সঙ্গেও চাচ্ছি। গত সপ্তাহে সিদ্ধান্ত এসেছে, আমরা নেপালের জন্য একটা অর্থনৈতিক অঞ্চল করব। এটার জন্য উত্তরবঙ্গে জমি দেখছি। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব বিষয়ে আলোচনা হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি হচ্ছে প্রো-বাংলাদেশ। কূটনীতিতে বাংলাদেশের স্বার্থ যতটুকু অক্ষুণ্ন রাখা যায়, তা করছি। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা নিবিড়ভাবে কাজ করছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

নানান সমস্যা থাকলেও ২০২৬ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার অর্থনীতিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, এলডিসির উড়োজাহাজ এখন আকাশে উড়ছে। ইমারজেন্সি ল্যান্ডিংয়ের সুযোগ নেই।
১৫ এপ্রিল ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে