রাজবাড়ী প্রতিনিধি

পেঁয়াজচাষিদের কাছ থেকে মণপ্রতি দুই কেজি বেশি নিচ্ছেন আড়তদারেরা। এভাবে ওজনে ঠকছেন রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার পেঁয়াজচাষিরা। দামেও ঠকানো হয় বলে অভিযোগ করেছেন চাষিরা। তবে আড়তদারদের দাবি, ঘাটতি পোষাতে মণপ্রতি দুই কেজি করে বেশি নেওয়া হয়।
পেঁয়াজ চাষে সমৃদ্ধ কালুখালী উপজেলা। এখানে উৎপাদিত পেঁয়াজ গুণমানেও ভালো। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে কালুখালীর পেঁয়াজের। কালুখালীর রতনদিয়া বাজারের আড়তদারদের কাছে উপজেলার কৃষকেরা পেঁয়াজ বিক্রি করে থাকেন। দীর্ঘদিন ধরে আড়তদারেরা কৃষকদের কাছ থেকে মণপ্রতি দুই থেকে তিন কেজি করে বেশি পেঁয়াজ নিচ্ছেন।
কালুখালীর চাঁদপুর গ্রামের কৃষক কালাম শেখ জানান, তিনি পাঁচ মণ পেঁয়াজ বিক্রির জন্য বাজারে নিয়ে যান। তাঁকে মণপ্রতি দুই কেজি করে বেশি দিতে হয়েছে। নইলে মহাজনেরা পেঁয়াজ কিনতে চান না।
গঙ্গানন্দপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল জলিল জানান, ছয় মণ পেঁয়াজ নিয়ে বাজারে গিয়েছিলেন। মহাজনেরা দাম অনেক কম বলেন। এর ওপর মণপ্রতি তিন কেজি করে বেশি দিতে হবে। নইলে কিনবেন না। তাঁদের আর বিক্রির জায়গা নাই। তাই বাধ্য হয়ে মেনে নিতে হচ্ছে।
কৃষকদের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রতনদিয়া বাজারের আড়তদার মিজানুর রহমান বলেন, ঢাকার শ্যামবাজারে কালুখালীর পেঁয়াজ রপ্তানি করেন। সেখানে কালুখালীর পেঁয়াজের চাহিদা বেশি। ওজনে বেশি নেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে বলেন, ‘আমরা বেশি নেই না। কৃষকেরা খুশি হয়ে দেয়।’
জামাল ট্রেডার্সের মালিক জামাল হোসেন বলেন, ‘পেঁয়াজ পাঠানোর সময় অনেক ঘাটতি হয়। ঘাটতি পোষাতে দুই কেজি করে বেশি নেওয়া হয়।’
বেশি নেওয়ার কথা স্বীকার করেন আড়তদার জামিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘পেঁয়াজ ও রসুন মণপ্রতি দুই কেজি বেশি নেওয়ার নিয়ম কবে কীভাবে চালু হয়েছে তা জানা নেই। তবে এখন এটাই নিয়ম হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে কালুখালী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. নাইমুর রহমান বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। বর্তমানে তিনি ট্রেনিংয়ে রাজবাড়ীর বাইরে আছেন। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

পেঁয়াজচাষিদের কাছ থেকে মণপ্রতি দুই কেজি বেশি নিচ্ছেন আড়তদারেরা। এভাবে ওজনে ঠকছেন রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার পেঁয়াজচাষিরা। দামেও ঠকানো হয় বলে অভিযোগ করেছেন চাষিরা। তবে আড়তদারদের দাবি, ঘাটতি পোষাতে মণপ্রতি দুই কেজি করে বেশি নেওয়া হয়।
পেঁয়াজ চাষে সমৃদ্ধ কালুখালী উপজেলা। এখানে উৎপাদিত পেঁয়াজ গুণমানেও ভালো। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে কালুখালীর পেঁয়াজের। কালুখালীর রতনদিয়া বাজারের আড়তদারদের কাছে উপজেলার কৃষকেরা পেঁয়াজ বিক্রি করে থাকেন। দীর্ঘদিন ধরে আড়তদারেরা কৃষকদের কাছ থেকে মণপ্রতি দুই থেকে তিন কেজি করে বেশি পেঁয়াজ নিচ্ছেন।
কালুখালীর চাঁদপুর গ্রামের কৃষক কালাম শেখ জানান, তিনি পাঁচ মণ পেঁয়াজ বিক্রির জন্য বাজারে নিয়ে যান। তাঁকে মণপ্রতি দুই কেজি করে বেশি দিতে হয়েছে। নইলে মহাজনেরা পেঁয়াজ কিনতে চান না।
গঙ্গানন্দপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল জলিল জানান, ছয় মণ পেঁয়াজ নিয়ে বাজারে গিয়েছিলেন। মহাজনেরা দাম অনেক কম বলেন। এর ওপর মণপ্রতি তিন কেজি করে বেশি দিতে হবে। নইলে কিনবেন না। তাঁদের আর বিক্রির জায়গা নাই। তাই বাধ্য হয়ে মেনে নিতে হচ্ছে।
কৃষকদের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রতনদিয়া বাজারের আড়তদার মিজানুর রহমান বলেন, ঢাকার শ্যামবাজারে কালুখালীর পেঁয়াজ রপ্তানি করেন। সেখানে কালুখালীর পেঁয়াজের চাহিদা বেশি। ওজনে বেশি নেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে বলেন, ‘আমরা বেশি নেই না। কৃষকেরা খুশি হয়ে দেয়।’
জামাল ট্রেডার্সের মালিক জামাল হোসেন বলেন, ‘পেঁয়াজ পাঠানোর সময় অনেক ঘাটতি হয়। ঘাটতি পোষাতে দুই কেজি করে বেশি নেওয়া হয়।’
বেশি নেওয়ার কথা স্বীকার করেন আড়তদার জামিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘পেঁয়াজ ও রসুন মণপ্রতি দুই কেজি বেশি নেওয়ার নিয়ম কবে কীভাবে চালু হয়েছে তা জানা নেই। তবে এখন এটাই নিয়ম হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে কালুখালী উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. নাইমুর রহমান বলেন, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। বর্তমানে তিনি ট্রেনিংয়ে রাজবাড়ীর বাইরে আছেন। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে