রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাত আনুমানিক সাড়ে ৪টার দিকে রায়পুরা উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর পলাশতলী মোড়ে এ ঘটনাটি ঘটে।
আহত আ. রহমান নরসিংদীর থার্মেক্স গ্রুপের ডায়িংয়ের কাজ করেন। তিনি উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর মৃত. আব্দুল রহিমের ছেলে।
জানা যায়, গত দুই বছর পূর্বে শিশুদের মাঝে পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামের প্রয়াত জুলমত প্রধান বাড়ির সিরাজুল ইসলাম শিরু ও প্রতিবেশী এলাকা একই উপজেলার উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের শমসু বাড়ির খলিল মিয়ার লোকজনের মধ্যে এই বিরোধ হয়। ওই সময় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। ওই ঘটনার উভয় পক্ষই মামলা করেন। কিছুদিন পর গ্রাম্য সালিসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সিরাজুল ইসলামের পক্ষকে এক লাখ টাকা জরিমানা পরিশোধ করেন খলিল মিয়ার লোকজন। ওই মীমাংসিত ঘটনার প্রায় দুই বছর পরে আজ বৃহস্পতিবার খলিল মিয়ার চাচাতো ভাই আ. রহমানের ওপর এই হামলা করা হয় বলে ধারণা করছে পরিবার।
আহত আ. রহমানের মা সালমা বেগম বলেন, ‘পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে প্রায় দুই বছর আগে আমাদের সাথে পার্শ্ববর্তী গ্রামের সিরাজুল ইসলাম শিরুর লোকজনের ঝগড়া হয়। পরে পাল্টাপাল্টি মামলাও হয়। পরে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে আমাদেরকে এক লাখ টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। এত দিন সবাই সুন্দরভাবে চলাফেলা করে আসছি। আজ ভোরে হঠাৎ একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে (প্রতিপক্ষ সমর্থক) সাদ্দাম হোসেন কাজে যাওয়ার কথা বলে আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে যায়। এর ঘণ্টাখানেক পরে আব্দুর রহমান তাঁর কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। এরপর বাড়ির অদূরে নির্জন এফকে বিদ্যানিকেতনের গেটের সামনে কয়েকজন মিলে হামলা করে হাত পা চোখ বেঁধে তার বাম হাতের কবজি ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে যায়। এরপর প্রতিপক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়।’
আ. রহমানকে বাম হাতের কবজি কাটা অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান। পরে তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে তিনি।
এদিকে ঘটনাস্থলের আশে পাশে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বিচ্ছিন্ন ওই হাতের কবজি কোথাও পাওয়া যায়নি স্বজনেরা। ঘটনাস্থলে হামলার সময়ের ধস্তাধস্তির কিছু চিহ্ন পাওয়া যায়। ওই ঘটনার পর অভিযুক্ত প্রতিপক্ষের বাড়িতে গিয়ে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে রায়পুরা থানার ওসি (তদন্ত) গোবিন্দ সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উক্ত ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করা হয়েছে।

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাত আনুমানিক সাড়ে ৪টার দিকে রায়পুরা উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর পলাশতলী মোড়ে এ ঘটনাটি ঘটে।
আহত আ. রহমান নরসিংদীর থার্মেক্স গ্রুপের ডায়িংয়ের কাজ করেন। তিনি উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর মৃত. আব্দুল রহিমের ছেলে।
জানা যায়, গত দুই বছর পূর্বে শিশুদের মাঝে পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামের প্রয়াত জুলমত প্রধান বাড়ির সিরাজুল ইসলাম শিরু ও প্রতিবেশী এলাকা একই উপজেলার উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের শমসু বাড়ির খলিল মিয়ার লোকজনের মধ্যে এই বিরোধ হয়। ওই সময় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। ওই ঘটনার উভয় পক্ষই মামলা করেন। কিছুদিন পর গ্রাম্য সালিসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সিরাজুল ইসলামের পক্ষকে এক লাখ টাকা জরিমানা পরিশোধ করেন খলিল মিয়ার লোকজন। ওই মীমাংসিত ঘটনার প্রায় দুই বছর পরে আজ বৃহস্পতিবার খলিল মিয়ার চাচাতো ভাই আ. রহমানের ওপর এই হামলা করা হয় বলে ধারণা করছে পরিবার।
আহত আ. রহমানের মা সালমা বেগম বলেন, ‘পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে প্রায় দুই বছর আগে আমাদের সাথে পার্শ্ববর্তী গ্রামের সিরাজুল ইসলাম শিরুর লোকজনের ঝগড়া হয়। পরে পাল্টাপাল্টি মামলাও হয়। পরে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে আমাদেরকে এক লাখ টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। এত দিন সবাই সুন্দরভাবে চলাফেলা করে আসছি। আজ ভোরে হঠাৎ একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে (প্রতিপক্ষ সমর্থক) সাদ্দাম হোসেন কাজে যাওয়ার কথা বলে আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে যায়। এর ঘণ্টাখানেক পরে আব্দুর রহমান তাঁর কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। এরপর বাড়ির অদূরে নির্জন এফকে বিদ্যানিকেতনের গেটের সামনে কয়েকজন মিলে হামলা করে হাত পা চোখ বেঁধে তার বাম হাতের কবজি ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে যায়। এরপর প্রতিপক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়।’
আ. রহমানকে বাম হাতের কবজি কাটা অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান। পরে তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে তিনি।
এদিকে ঘটনাস্থলের আশে পাশে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বিচ্ছিন্ন ওই হাতের কবজি কোথাও পাওয়া যায়নি স্বজনেরা। ঘটনাস্থলে হামলার সময়ের ধস্তাধস্তির কিছু চিহ্ন পাওয়া যায়। ওই ঘটনার পর অভিযুক্ত প্রতিপক্ষের বাড়িতে গিয়ে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে রায়পুরা থানার ওসি (তদন্ত) গোবিন্দ সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উক্ত ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করা হয়েছে।
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাত আনুমানিক সাড়ে ৪টার দিকে রায়পুরা উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর পলাশতলী মোড়ে এ ঘটনাটি ঘটে।
আহত আ. রহমান নরসিংদীর থার্মেক্স গ্রুপের ডায়িংয়ের কাজ করেন। তিনি উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর মৃত. আব্দুল রহিমের ছেলে।
জানা যায়, গত দুই বছর পূর্বে শিশুদের মাঝে পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামের প্রয়াত জুলমত প্রধান বাড়ির সিরাজুল ইসলাম শিরু ও প্রতিবেশী এলাকা একই উপজেলার উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের শমসু বাড়ির খলিল মিয়ার লোকজনের মধ্যে এই বিরোধ হয়। ওই সময় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। ওই ঘটনার উভয় পক্ষই মামলা করেন। কিছুদিন পর গ্রাম্য সালিসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সিরাজুল ইসলামের পক্ষকে এক লাখ টাকা জরিমানা পরিশোধ করেন খলিল মিয়ার লোকজন। ওই মীমাংসিত ঘটনার প্রায় দুই বছর পরে আজ বৃহস্পতিবার খলিল মিয়ার চাচাতো ভাই আ. রহমানের ওপর এই হামলা করা হয় বলে ধারণা করছে পরিবার।
আহত আ. রহমানের মা সালমা বেগম বলেন, ‘পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে প্রায় দুই বছর আগে আমাদের সাথে পার্শ্ববর্তী গ্রামের সিরাজুল ইসলাম শিরুর লোকজনের ঝগড়া হয়। পরে পাল্টাপাল্টি মামলাও হয়। পরে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে আমাদেরকে এক লাখ টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। এত দিন সবাই সুন্দরভাবে চলাফেলা করে আসছি। আজ ভোরে হঠাৎ একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে (প্রতিপক্ষ সমর্থক) সাদ্দাম হোসেন কাজে যাওয়ার কথা বলে আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে যায়। এর ঘণ্টাখানেক পরে আব্দুর রহমান তাঁর কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। এরপর বাড়ির অদূরে নির্জন এফকে বিদ্যানিকেতনের গেটের সামনে কয়েকজন মিলে হামলা করে হাত পা চোখ বেঁধে তার বাম হাতের কবজি ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে যায়। এরপর প্রতিপক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়।’
আ. রহমানকে বাম হাতের কবজি কাটা অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান। পরে তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে তিনি।
এদিকে ঘটনাস্থলের আশে পাশে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বিচ্ছিন্ন ওই হাতের কবজি কোথাও পাওয়া যায়নি স্বজনেরা। ঘটনাস্থলে হামলার সময়ের ধস্তাধস্তির কিছু চিহ্ন পাওয়া যায়। ওই ঘটনার পর অভিযুক্ত প্রতিপক্ষের বাড়িতে গিয়ে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে রায়পুরা থানার ওসি (তদন্ত) গোবিন্দ সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উক্ত ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করা হয়েছে।

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাত আনুমানিক সাড়ে ৪টার দিকে রায়পুরা উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর পলাশতলী মোড়ে এ ঘটনাটি ঘটে।
আহত আ. রহমান নরসিংদীর থার্মেক্স গ্রুপের ডায়িংয়ের কাজ করেন। তিনি উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর মৃত. আব্দুল রহিমের ছেলে।
জানা যায়, গত দুই বছর পূর্বে শিশুদের মাঝে পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। উপজেলার অলিপুরা ইউনিয়নের সাহেবনগর গ্রামের প্রয়াত জুলমত প্রধান বাড়ির সিরাজুল ইসলাম শিরু ও প্রতিবেশী এলাকা একই উপজেলার উত্তরবাখরনগর ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামের শমসু বাড়ির খলিল মিয়ার লোকজনের মধ্যে এই বিরোধ হয়। ওই সময় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। ওই ঘটনার উভয় পক্ষই মামলা করেন। কিছুদিন পর গ্রাম্য সালিসের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সিরাজুল ইসলামের পক্ষকে এক লাখ টাকা জরিমানা পরিশোধ করেন খলিল মিয়ার লোকজন। ওই মীমাংসিত ঘটনার প্রায় দুই বছর পরে আজ বৃহস্পতিবার খলিল মিয়ার চাচাতো ভাই আ. রহমানের ওপর এই হামলা করা হয় বলে ধারণা করছে পরিবার।
আহত আ. রহমানের মা সালমা বেগম বলেন, ‘পাখির বাসা ভাঙা নিয়ে প্রায় দুই বছর আগে আমাদের সাথে পার্শ্ববর্তী গ্রামের সিরাজুল ইসলাম শিরুর লোকজনের ঝগড়া হয়। পরে পাল্টাপাল্টি মামলাও হয়। পরে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে আমাদেরকে এক লাখ টাকা জরিমানা দিতে হয়েছে। এত দিন সবাই সুন্দরভাবে চলাফেলা করে আসছি। আজ ভোরে হঠাৎ একই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে (প্রতিপক্ষ সমর্থক) সাদ্দাম হোসেন কাজে যাওয়ার কথা বলে আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে যায়। এর ঘণ্টাখানেক পরে আব্দুর রহমান তাঁর কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য রওনা দেয়। এরপর বাড়ির অদূরে নির্জন এফকে বিদ্যানিকেতনের গেটের সামনে কয়েকজন মিলে হামলা করে হাত পা চোখ বেঁধে তার বাম হাতের কবজি ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিচ্ছিন্ন করে নিয়ে যায়। এরপর প্রতিপক্ষের লোকজন পালিয়ে যায়।’
আ. রহমানকে বাম হাতের কবজি কাটা অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান। পরে তাঁকে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে তিনি।
এদিকে ঘটনাস্থলের আশে পাশে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও বিচ্ছিন্ন ওই হাতের কবজি কোথাও পাওয়া যায়নি স্বজনেরা। ঘটনাস্থলে হামলার সময়ের ধস্তাধস্তির কিছু চিহ্ন পাওয়া যায়। ওই ঘটনার পর অভিযুক্ত প্রতিপক্ষের বাড়িতে গিয়ে কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে রায়পুরা থানার ওসি (তদন্ত) গোবিন্দ সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এখনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উক্ত ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করা হয়েছে।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ, চাই সুষ্ঠু নির্বাচন, চাই যোগ্য নেতৃত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকের আয়োজন করে সম্মিলিত নারী প্রয়াস।
সরকারের কাছে দাবি তুলে শামীমা তাসনিম বলেন, ‘সব দলের রাজনৈতিক সুযোগ রেখে সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেটাকে আমরা বলছি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। সঙ্গে সঙ্গে ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সেটি ভয়ভীতি যেন না দেখানো হয়। মানে ভোট দিতে যে আমি যাব, যেন সুস্থ অবস্থায় ফেরত আসতে পারি।’
অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের কথা বলতে গিয়ে ড. শামীমা তাসনিম বলেন, বাংলাদেশে অতীতে যে দলই ক্ষমতায় এসেছে, তারা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের ব্যক্তিগত সম্পত্তির মতো ব্যবহার করেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে আমলা নিয়োগ এবং পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। অতীতে ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
কথায় ও কাজে সৎ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবেন, যিনি দুর্নীতি করবেন না এবং দুর্নীতির প্রশ্রয় দেবেন না, যিনি বাংলাদেশকে একমাত্র স্থায়ী ঠিকানা মনে করবেন এবং বিদেশে কোনো ‘সেকেন্ড হোম’ রাখবেন না, আধিপত্যবিরোধী হবেন—এমন নেতৃত্ব আনার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার নিয়ামা ইসলামের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সেক্রেটারি ড. ফেরদৌস আরা খানম, সহকারী সম্পাদক মাহসিনা মমতাজ মারিয়া, লেকচারার ড. জেবুন্নেসা, ড. মেহের আফরোজ লুৎফা, জান্নাতুন নাইম প্রমি প্রমুখ।

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) শিক্ষক নেটওয়ার্কের ‘ক্যাম্পাসে ছাত্র প্রতিনিধিদের এখতিয়ারবহির্ভূত তৎপরতা বন্ধ হোক’ শিরোনামে দেওয়া বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় এই আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষক নেটওয়ার্কের ফেসবুক পেজে দেওয়া ওই বিবৃতির মন্তব্যে আম্মার লেখেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছি’।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘আমি কমেন্ট করেছি, ডিলিট করি নাই। তাঁরা (শিক্ষক নেটওয়ার্ক) আমার কাজকে যদি অপতৎপরতা হিসেবে দেখের, তাহলে আমিও তাঁদের বিবৃতি সন্দেহের চোখে দেখি। তাঁরা আমাকে একটি আহ্বান জানিয়েছেন, আমিও তাঁদের আহ্বান জানিয়েছি। তাঁরা এটাকে স্বাধীনতা হিসেবে দেখলে, আমিও আমার স্বাধীনতা প্রকাশ করছি।’
শিক্ষক নেটওয়ার্কের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের নেতৃত্বে নানা ধরনের মবপ্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। ডিনদের পদত্যাগ করানো, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের হয়রানি তৎপরতা চলমান আছে। রাকসুর জিএস প্রশাসনের কাছে জবাবদিহি না চেয়ে বরং ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবি করেন। কেবল তা-ই নয়, নিজেই যেন “প্রশাসন” হয়ে অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ ভাষায় ডিনদের বিরুদ্ধে হুমকি দেন, এমনকি এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে নিজে পদত্যাগপত্র লিখে এনে বিভিন্ন বিভাগে গিয়ে ডিনদের খুঁজতে থাকেন, সম্ভবত লাঞ্ছিত করার উদ্দেশ্যে। মোট ১২ জন ডিনের প্রত্যেকেই গত আওয়ামী শাসনামলে নির্বাচিত হলেও, বাকি ছয়জন হয়তো রাকসু জিএসের বিবেচনায় “রাজনৈতিক বিবেচনায় উত্তীর্ণ”, ফলে তাঁদের পদত্যাগের দাবি ওঠেনি, তাঁদের নিয়ে অবমাননাকর কিছু বলাও হয়নি। এই উদ্ভূত অসম্মানজনক পরিস্থিতিতে “প্রগতিশীল শিক্ষক” হিসেবে পরিচিত ছয়জন ডিন দায়িত্ব পালতে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা যা করছেন, তা রাকসুর এখতিয়ারবহির্ভূত এবং তাঁদের আচরণও আগ্রাসী ও সন্ত্রাসীদের মতো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা এর জবাবদিহি প্রত্যাশা করি। কেননা, রাকসুর নেতৃবৃন্দের এ রকম আচরণ কেবল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করেনি; এটা সরাসরি বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতার ওপরে হামলা। এর “স্পাইরাল ইফেক্ট” পড়েছে সারা দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।’
সার্বিক বিষয়ে রাবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও শিক্ষক নেটওয়ার্কের সদস্য সৌভিক রেজা বলেন, ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক ২০১৪ সালে যাত্রা শুরু করে। যদি ভিন্ন মতাদর্শের হওয়ার কারণে চাকরি চলে যেত বা পদচ্যুত করানো হতো তাহলে তো শিক্ষক নেটওয়ার্কের অনেকেরই আওয়ামী আমলে চাকরি চলে যেত। ৭৩-এর অধ্যাদেশ আমাদেরকে একটা রক্ষাকবজ দিয়েছে, যে কারণে আমরা শিক্ষকেরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার পরও আমাদের চাকরি চলে যায়নি।’
সৌভিক রেজা আরও বলেন, ‘ভিন্ন মতাদর্শের শিক্ষক কর্মকর্তাদের গাছে বেঁধে রাখা, চাকরিচ্যুত কিংবা জোরপূর্বক পদত্যাগ করানো একজন শিক্ষার্থীর এখতিয়ারের বাইরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যও এ ক্ষমতা রাখেন না। তবে শিক্ষকেরা কিন্তু আইনের ঊর্ধ্বে নন। আইনানুযায়ী তাঁদের শাস্তি দেওয়া যেতে পারে, তবে মব সৃষ্টি করে নয়। কেউ যদি সরাসরি হামলা বা দালালি করে থাকেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু একজন নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি এভাবে কাউকে পদত্যাগে বাধ্য করতে পারেন না।’

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব, জামায়াতের মো. ইজ্জতুল্লাহ, জাতীয় পার্টির জিয়াউর রহমান ও ইসলামী আন্দোলনের শেখ মো. রেজাউল করিম ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. ইয়ারুল ইসলাম।
আর কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির কৃষিবিষয়ক সম্পাদক এস এম মুজিবর রহমান ওরফে সরদার মুজিব স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। পরে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক সমর্থককে আটক করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন জানান, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগে মাগফুর রহমান নামের এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহাম্মদ আব্দুল খালেক, বিএনপির মো. আব্দুর রউফ, জাতীয় পার্টির মো. আশরাফুজ্জামান ও মাতলুব হোসেন।
এ ছাড়া এলডিপির শফিকুল ইসলাম শাহেদ, ইসলামী আন্দোলনের মুফতি রবিউল ইসলাম, বাংলাদেশ জাসদের মো. ইদ্রিস আলী ও এবি পার্টির জিএম সালাউদ্দীন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
সাতক্ষীরা-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জামায়াতের মুহা. রবিউল ইসলাম, বিএনপির কাজী আলাউদ্দীন ও জাতীয় পার্টির মো. আলিপ হোসেন।
এ ছাড়া মাইনরিটি জনতা পার্টির রুবেল হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের ওয়েজ কুরনী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম এ আসফউদ্দৌলা খান, আসলাম আল মেহেদী ও ডা. শহিদুল আলম (বিএনপির বিদ্রোহী) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, বিএনপির মো. মনিরুজ্জামান ও জাতীয় পার্টির হুসেইন মো. মায়াজ, গণঅধিকার পরিষদের এইচ এম গোলাম রেজা, ইসলামী আন্দোলনের মোস্তফা আল মামুন ও আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপির বিদ্রোহী) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেভোলা প্রতিনিধি

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে সোমবার বিকেলে ভোলায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছুড়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার এলাকায় জেলা বিজেপি অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ছাত্রদলের নেতা সিফাত হত্যার প্রতিবাদ মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল আমিন অভিযোগ করেন, মিছিলটি নতুন বাজার এলাকায় বিজেপি অফিসের সামনে পৌঁছালে সেখান থেকে মিছিল লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হলে বিক্ষুব্ধ জনতা বিজেপি অফিসে হামলা চালায়।
বিজেপির অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক পার্টির জেলা যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সামছুল আলম অবশ্য এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁদের দলীয় অফিস বন্ধ ছিল। বিজেপির জনসমর্থনে ঈর্ষান্বিত হয়ে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ হামলা চালিয়েছে।
ভোলা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কয়েকটি ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বিজেপি অফিসে হামলা কিংবা কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে কি না তা আমাদের জানা নেই।’ তিনি আরও জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, সেটা এখনো পুলিশ নিশ্চিত হতে পারেনি।
ভোলার জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন তৎপর রয়েছে।’

নরসিংদীর রায়পুরায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে আ. রহমান (২৫) নামের এক গার্মেন্টস কর্মীর কবজিসহ বাম হাত কেটে নিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনার জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নূরে আলম ও সাদ্দাম হোসেন নামে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের পাশাপাশি ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সব দলের জন্য সমান প্রতিদ্বন্দ্বিতার পরিবেশ (লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড) তৈরির দাবি জানিয়েছেন সম্মিলিত নারী প্রয়াস সংগঠনের সভানেত্রী এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামীমা তাসনিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে রাকসুর জিএস ভব্যতার সব সীমা ছাড়িয়ে বারবার ঘোষণা করতে থাকেন, লীগপন্থী শিক্ষকেরা ক্যাম্পাসে ঢুকলে কলার ধরে টেনে এনে প্রশাসন ভবনের সামনে বেঁধে রাখা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ নেতাসহ ২৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিজ নিজ মনোনয়নপত্র জমা দেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে