বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের বন্দরের মদনপুর সড়কে যানজট ও অবৈধ দোকানপাটে বিরক্ত হয়ে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান। দ্রুত ভিত্তিতে সড়কের যানজট নিরসন করার তাগাদা দিয়েছেন ভরা মজলিশে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় বন্দরের নবীগঞ্জ গার্লস স্কুলের নব নির্মিত নাসরিন ওসমান ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
সেলিম ওসমান বলেন, ‘আমি আজকের অনুষ্ঠানে টাইমমতো আসতাম। কিন্তু ওসি সাহেব, আপনার কারণে এখানে আসতে ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট লেট হইসে। আপনি আমার কাছে জানতেও চান নাই আমি কোন রাস্তা দিয়ে আসব। মদনপুর থেকে ঢোকার সময় রাস্তার দুইপাড়ে দোকানের মেলা। এক জ্যাম দেখি এলিফ্যান্ট রোডে আরেকটা এই রাস্তায়। কাঠের দোকান ঝুটের দোকান দুপাশে। ইউএনও সাহেব আপনি স্বচক্ষে দেখবেন মানুষের চলাফেরায় যেন অসুবিধা না হয়।
সেলিম ওসমান আরও বলেন, আজকে যদি সেখানে ডেলিভারি রোগী থাকত তাহলে রোগী বাচ্চা দুজনেই মারা যেত। এই রাস্তায় জরুরি ভিত্তিতে যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। যে কোনো উপায়ে এটা করতে হবে। এই রাস্তা একদিন ফোর লেন করা হবে। পীর ফকির আউলিয়া জায়গা দখল করবে আর আপনারা কিছু করবেন না? মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার না করে পীরের দরবারে গেলে কাজ হবে না। এই রাস্তায় আমাদের রোগীবাহী গাড়ি যায়। সুতরাং এই রাস্তা যেন পরিচ্ছন্ন থাকে। আপনি যদি না পারেন তাহলে আমাকে বলবেন, আমি রাস্তা পরিষ্কার করে ফেলব। এবার মোবাইল কোর্ট অথবা মার্শাল কোর্ট করেন, রাস্তা আমি ক্লিন চাই।’
উল্লেখ্য, বন্দরের মদনপুর সড়কে বিভিন্ন কাঠের দোকান, ঝুটের দোকান এবং পণ্য ওঠা নামার গাড়ি পার্কিং করে রাখায় সড়ক সরু হয়ে থাকে। এতে করে এই সড়কে নিত্যদিন যানজট তৈরি হয়। এ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও আমলে নিচ্ছিলেন না কেউই। সাংসদ সেলিম ওসমান নিজে যানজটে ভুক্তভোগী হওয়ার পর বিষয়টি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চোখে আঙুল দিয়ে সমস্যা দেখিয়ে দেন।

নারায়ণগঞ্জের বন্দরের মদনপুর সড়কে যানজট ও অবৈধ দোকানপাটে বিরক্ত হয়ে বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান। দ্রুত ভিত্তিতে সড়কের যানজট নিরসন করার তাগাদা দিয়েছেন ভরা মজলিশে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় বন্দরের নবীগঞ্জ গার্লস স্কুলের নব নির্মিত নাসরিন ওসমান ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
সেলিম ওসমান বলেন, ‘আমি আজকের অনুষ্ঠানে টাইমমতো আসতাম। কিন্তু ওসি সাহেব, আপনার কারণে এখানে আসতে ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট লেট হইসে। আপনি আমার কাছে জানতেও চান নাই আমি কোন রাস্তা দিয়ে আসব। মদনপুর থেকে ঢোকার সময় রাস্তার দুইপাড়ে দোকানের মেলা। এক জ্যাম দেখি এলিফ্যান্ট রোডে আরেকটা এই রাস্তায়। কাঠের দোকান ঝুটের দোকান দুপাশে। ইউএনও সাহেব আপনি স্বচক্ষে দেখবেন মানুষের চলাফেরায় যেন অসুবিধা না হয়।
সেলিম ওসমান আরও বলেন, আজকে যদি সেখানে ডেলিভারি রোগী থাকত তাহলে রোগী বাচ্চা দুজনেই মারা যেত। এই রাস্তায় জরুরি ভিত্তিতে যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। যে কোনো উপায়ে এটা করতে হবে। এই রাস্তা একদিন ফোর লেন করা হবে। পীর ফকির আউলিয়া জায়গা দখল করবে আর আপনারা কিছু করবেন না? মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার না করে পীরের দরবারে গেলে কাজ হবে না। এই রাস্তায় আমাদের রোগীবাহী গাড়ি যায়। সুতরাং এই রাস্তা যেন পরিচ্ছন্ন থাকে। আপনি যদি না পারেন তাহলে আমাকে বলবেন, আমি রাস্তা পরিষ্কার করে ফেলব। এবার মোবাইল কোর্ট অথবা মার্শাল কোর্ট করেন, রাস্তা আমি ক্লিন চাই।’
উল্লেখ্য, বন্দরের মদনপুর সড়কে বিভিন্ন কাঠের দোকান, ঝুটের দোকান এবং পণ্য ওঠা নামার গাড়ি পার্কিং করে রাখায় সড়ক সরু হয়ে থাকে। এতে করে এই সড়কে নিত্যদিন যানজট তৈরি হয়। এ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও আমলে নিচ্ছিলেন না কেউই। সাংসদ সেলিম ওসমান নিজে যানজটে ভুক্তভোগী হওয়ার পর বিষয়টি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চোখে আঙুল দিয়ে সমস্যা দেখিয়ে দেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে