ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের এক্সটেনশন বিল্ডিংয়ে (দক্ষিণ ভবন) সিট দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে কমপক্ষে ১৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শয়নের অনুসারীদের সম্মিলিত গ্রুপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরবর্তীতে মূল ভবনে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈমের কক্ষে (২০১) ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছেন হল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
সংঘর্ষে দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আহত হিসেবে প্রাথমিকভাবে হল ছাত্রলীগ নেতা ইমামুল হাসান, মাহমুদুল হাসান, পারভেজ রেদোয়ানুর, শাহরিয়ার হাসান কল্লোল, সাদমান রিসান এবং হাসিবুল হাসান শাহেদের নাম পাওয়া গেছে। আহতরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন হলের একাধিক শিক্ষার্থী।
আবাসিক শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টি আবাসিক হলে সিট বরাদ্দে প্রশাসনের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। হলগুলোতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের একাধিপত্যের ভিত্তিতে সিট ভাগ–বাঁটোয়ারা হয়। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নতুন কমিটি হওয়ার পর চারজন নেতাকে কেন্দ্র করে হলগুলোতেও নতুন নতুন পক্ষ তৈরি হয়েছে। আসন বাঁটোয়ারা নিয়ে নিয়মিতই দ্বন্দ্বে জড়াচ্ছে গ্রুপগুলো।
ঘটনার বিষয়ে জানতে সরেজমিনে হলের ডজনের বেশি শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগের বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদকের।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈকতের অনুসারীদের অবস্থান শক্ত। এতে বাকি গ্রুপগুলো এককভাবে সৈকতের গ্রুপের সঙ্গে পেরে উঠছে না। বিভিন্ন সময় সৈকত গ্রুপের কর্তৃত্বের কাছে নতি স্বীকার করতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি এক জোট হয় তারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রাতে সম্মিলিত গ্রুপের নেতা-কর্মীরা দক্ষিণ ভবনের ৫০০৬ নং কক্ষে থাকা সৈকতের অনুসারী সাব্বির অনিককে সিট থেকে নামিয়ে দেন। এর থেকেই সংঘর্ষের সূত্রপাত। পরে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈমকে বিষয়টি জানানো হয়। কিন্তু নাঈমের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে তাঁরই কক্ষে হামলা চালান সৈকতের অনুসারীরা।
হলের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সংঘর্ষের একপর্যায়ে দুই পক্ষই কর্মী ও অনুসারীদের ভবনের সামনে খোলা স্থানে জড়ো করে। এ সময় ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল থেকে সৈকত গ্রুপের মাজহারুল ইসলাম আকাশের নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা এসে হলের বিভিন্ন কক্ষে ভাঙচুর করেন। তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন আকাশ।
সরেজমিনে দেখা যায়, নাঈমের কক্ষের দরজার কাচ ভেঙে পড়ে আছে, কক্ষের ভেতরে তছনছ করা হয়েছে। এ বিষয়ে আনোয়ার হোসেন নাঈম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন হল ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে আমি একটি “হাঁস পার্টির” আয়োজন করেছিলাম। রাত দেড়টার দিকে আমার রুমে অতর্কিতে হামলা চালানো হয়। বিষয়টি তাৎক্ষণিক শীর্ষস্থানীয় চার নেতাকে (সাদ্দাম, ইনান, শয়ন ও সৈকত) এবং হল প্রশাসনকে জানাই। যাঁরা আমার রুমে হামলা করেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করেছি।’ হত্যাচেষ্টার মামলা করবেন বলেও জানান নাঈম।
সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে জেনেছি। হল প্রশাসন বিষয়টি দেখবে, যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি।’
হল ছাত্রলীগের নেতা শাওন চৌধুরী, জিহাদুল ইসলাম, আসাদুল্লাহ আসাদ, আল-কাওসার, মাহিদুর রহমান বাঁধন ও সানজিদ হোসেন হলে সৈকতের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন। ঘটনার বিষয়ে সানজিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাঈম ভাই আমাদের সভাপতি, শ্রদ্ধার মানুষ। তাঁর কক্ষে হামলা করার প্রশ্নই ওঠে না। হলের বাকি গ্রুপগুলো এক হয়ে আমাদের গ্রুপের কর্মীদের ওপর হামলা করেছে, আমাদের এক কর্মীকে রুম থেকে বের করে দিয়েছে।’
ফিরোজ কবির, মাসুদ রানা, শাফিনুর রহমান, ফয়সাল হক জামি ও জাহিদ হাসান রুবেল হলে শেখ ইনানের গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন। জাহিদ হাসান রুবেল বলেন, ‘সৈকত ভাইয়ের গ্রুপের নেতা-কর্মীরা হলে বিভিন্ন সময় ঝামেলা করেন, মারধর করেন, সিট থেকে নামিয়ে দেন। তাই আমরা বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করলে তাঁরা আমাদের কক্ষ ভাঙচুর ও নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করেন।’
অপর দিকে রবিউল ইসলাম রবি, হুমায়ুন কবির সবুজ এবং মাকফুর রহমান সাদ্দাম হোসেনের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন। রবিউল ইসলাম রবি বলেন, ‘৩০১০ নম্বর পলিটিক্যাল রুমে তারা তাদের অনুসারীকে তোলে। আমরা ঝামেলায় জড়াইনি, ম্যান পাওয়ার কম। ৪০০১ রুমে এক বড় ভাইকে নামিয়ে দিতে চায়। ১০১৫ রুমে আমাদের ছেলেকে বের করে দেয়। বেড বাইরে ফেলে দেয়। ৫০০৬ নম্বর রুমে যেকোনো সময়ে ছোট ভাইদের নামিয়ে দিচ্ছে, রুম থেকে বের করে দেয়। সব সময় আমরা হুমকির মুখে থাকি।’
হলে শয়নের অনুসারী মাইনুদ্দিন চৌধুরী বাপ্পী বলেন, ‘সৈকত ভাইয়ের গ্রুপের লোকজন দক্ষিণ ভবন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান। নিয়ন্ত্রণের জের ধরে এককভাবে বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে ঝামেলা করেন, তাই আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হয়ে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছি।’
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগে অপরাধীর কোনো স্থান নেই। ফজলুল হক মুসলিম হলে যে বা যারা অনাকাঙ্ক্ষিত, অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে যেন বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসন বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয় তার অনুরোধ থাকবে। পাশাপাশি ছাত্রলীগও তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বলেন, ‘ছাত্রলীগে গ্রুপভিত্তিক রাজনীতি কখনো কাম্য নয়, সকলেই ছাত্রলীগের কর্মী। গতরাতে যে ঘটনা ঘটেছে তার কোনো পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে চাই না। তদন্ত সাপেক্ষে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঘটনা সম্পর্কে জেনেছেন এবং হল প্রশাসন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছেন ফজলুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. শাহ মাসুম।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের এক্সটেনশন বিল্ডিংয়ে (দক্ষিণ ভবন) সিট দখলকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে কমপক্ষে ১৫ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শয়নের অনুসারীদের সম্মিলিত গ্রুপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরবর্তীতে মূল ভবনে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈমের কক্ষে (২০১) ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছেন হল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।
সংঘর্ষে দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আহত হিসেবে প্রাথমিকভাবে হল ছাত্রলীগ নেতা ইমামুল হাসান, মাহমুদুল হাসান, পারভেজ রেদোয়ানুর, শাহরিয়ার হাসান কল্লোল, সাদমান রিসান এবং হাসিবুল হাসান শাহেদের নাম পাওয়া গেছে। আহতরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন হলের একাধিক শিক্ষার্থী।
আবাসিক শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টি আবাসিক হলে সিট বরাদ্দে প্রশাসনের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। হলগুলোতে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের একাধিপত্যের ভিত্তিতে সিট ভাগ–বাঁটোয়ারা হয়। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নতুন কমিটি হওয়ার পর চারজন নেতাকে কেন্দ্র করে হলগুলোতেও নতুন নতুন পক্ষ তৈরি হয়েছে। আসন বাঁটোয়ারা নিয়ে নিয়মিতই দ্বন্দ্বে জড়াচ্ছে গ্রুপগুলো।
ঘটনার বিষয়ে জানতে সরেজমিনে হলের ডজনের বেশি শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগের বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদকের।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈকতের অনুসারীদের অবস্থান শক্ত। এতে বাকি গ্রুপগুলো এককভাবে সৈকতের গ্রুপের সঙ্গে পেরে উঠছে না। বিভিন্ন সময় সৈকত গ্রুপের কর্তৃত্বের কাছে নতি স্বীকার করতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি এক জোট হয় তারা।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রাতে সম্মিলিত গ্রুপের নেতা-কর্মীরা দক্ষিণ ভবনের ৫০০৬ নং কক্ষে থাকা সৈকতের অনুসারী সাব্বির অনিককে সিট থেকে নামিয়ে দেন। এর থেকেই সংঘর্ষের সূত্রপাত। পরে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈমকে বিষয়টি জানানো হয়। কিন্তু নাঈমের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে তাঁরই কক্ষে হামলা চালান সৈকতের অনুসারীরা।
হলের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সংঘর্ষের একপর্যায়ে দুই পক্ষই কর্মী ও অনুসারীদের ভবনের সামনে খোলা স্থানে জড়ো করে। এ সময় ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল থেকে সৈকত গ্রুপের মাজহারুল ইসলাম আকাশের নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা এসে হলের বিভিন্ন কক্ষে ভাঙচুর করেন। তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন আকাশ।
সরেজমিনে দেখা যায়, নাঈমের কক্ষের দরজার কাচ ভেঙে পড়ে আছে, কক্ষের ভেতরে তছনছ করা হয়েছে। এ বিষয়ে আনোয়ার হোসেন নাঈম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন হল ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে আমি একটি “হাঁস পার্টির” আয়োজন করেছিলাম। রাত দেড়টার দিকে আমার রুমে অতর্কিতে হামলা চালানো হয়। বিষয়টি তাৎক্ষণিক শীর্ষস্থানীয় চার নেতাকে (সাদ্দাম, ইনান, শয়ন ও সৈকত) এবং হল প্রশাসনকে জানাই। যাঁরা আমার রুমে হামলা করেছেন, তাঁদের চিহ্নিত করেছি।’ হত্যাচেষ্টার মামলা করবেন বলেও জানান নাঈম।
সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে জেনেছি। হল প্রশাসন বিষয়টি দেখবে, যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি।’
হল ছাত্রলীগের নেতা শাওন চৌধুরী, জিহাদুল ইসলাম, আসাদুল্লাহ আসাদ, আল-কাওসার, মাহিদুর রহমান বাঁধন ও সানজিদ হোসেন হলে সৈকতের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন। ঘটনার বিষয়ে সানজিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাঈম ভাই আমাদের সভাপতি, শ্রদ্ধার মানুষ। তাঁর কক্ষে হামলা করার প্রশ্নই ওঠে না। হলের বাকি গ্রুপগুলো এক হয়ে আমাদের গ্রুপের কর্মীদের ওপর হামলা করেছে, আমাদের এক কর্মীকে রুম থেকে বের করে দিয়েছে।’
ফিরোজ কবির, মাসুদ রানা, শাফিনুর রহমান, ফয়সাল হক জামি ও জাহিদ হাসান রুবেল হলে শেখ ইনানের গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন। জাহিদ হাসান রুবেল বলেন, ‘সৈকত ভাইয়ের গ্রুপের নেতা-কর্মীরা হলে বিভিন্ন সময় ঝামেলা করেন, মারধর করেন, সিট থেকে নামিয়ে দেন। তাই আমরা বিষয়টি আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করলে তাঁরা আমাদের কক্ষ ভাঙচুর ও নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করেন।’
অপর দিকে রবিউল ইসলাম রবি, হুমায়ুন কবির সবুজ এবং মাকফুর রহমান সাদ্দাম হোসেনের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন। রবিউল ইসলাম রবি বলেন, ‘৩০১০ নম্বর পলিটিক্যাল রুমে তারা তাদের অনুসারীকে তোলে। আমরা ঝামেলায় জড়াইনি, ম্যান পাওয়ার কম। ৪০০১ রুমে এক বড় ভাইকে নামিয়ে দিতে চায়। ১০১৫ রুমে আমাদের ছেলেকে বের করে দেয়। বেড বাইরে ফেলে দেয়। ৫০০৬ নম্বর রুমে যেকোনো সময়ে ছোট ভাইদের নামিয়ে দিচ্ছে, রুম থেকে বের করে দেয়। সব সময় আমরা হুমকির মুখে থাকি।’
হলে শয়নের অনুসারী মাইনুদ্দিন চৌধুরী বাপ্পী বলেন, ‘সৈকত ভাইয়ের গ্রুপের লোকজন দক্ষিণ ভবন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান। নিয়ন্ত্রণের জের ধরে এককভাবে বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে ঝামেলা করেন, তাই আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হয়ে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছি।’
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগে অপরাধীর কোনো স্থান নেই। ফজলুল হক মুসলিম হলে যে বা যারা অনাকাঙ্ক্ষিত, অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে যেন বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসন বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেয় তার অনুরোধ থাকবে। পাশাপাশি ছাত্রলীগও তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত বলেন, ‘ছাত্রলীগে গ্রুপভিত্তিক রাজনীতি কখনো কাম্য নয়, সকলেই ছাত্রলীগের কর্মী। গতরাতে যে ঘটনা ঘটেছে তার কোনো পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে চাই না। তদন্ত সাপেক্ষে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঘটনা সম্পর্কে জেনেছেন এবং হল প্রশাসন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছেন ফজলুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. শাহ মাসুম।

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৮ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২০ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেহত্যাসহ ১১ মামলার আসামি যশোরের
যশোর প্রতিনিধি

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শয়নের অনুসারীদের সম্মিলিত গ্রুপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরবর্তীতে মূল ভবনে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনো
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৮ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২০ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মী ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ ছাত্র জনতা। পরে বিকেল ৫ টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই এবং বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মী ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ ছাত্র জনতা। পরে বিকেল ৫ টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই এবং বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শয়নের অনুসারীদের সম্মিলিত গ্রুপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরবর্তীতে মূল ভবনে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনো
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২০ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেজগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের স্বজনশ্রী ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৫ দিন আগে রানীগঞ্জ পশ্চিম বাজার গাড়ি স্ট্যান্ডের লোকজন রানীগঞ্জ-বাউধরন রোডের গাড়ি ভাড়া ৩০ টাকা থেকে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৪০ টাকা করে। এ নিয়ে বাউধরন স্বজনশ্রী গ্রামের লোকদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। একপর্যায়ে চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দা সালেহ উদ্দিন আহমদ গাড়ি ভাড়া পুনরায় ৩০ টাকা নির্ধারণ করেন। এতে আবার উভয় গ্রামের অটোরিকশাচালকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেটের সামনের স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের অটোরিকশা বের করে দেওয়া হয়। এরই জের ধরে আজ শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে খাড়ারপার নামক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা বলেন, ‘সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আহত ৩০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনকে গুরুতর অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের স্বজনশ্রী ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৫ দিন আগে রানীগঞ্জ পশ্চিম বাজার গাড়ি স্ট্যান্ডের লোকজন রানীগঞ্জ-বাউধরন রোডের গাড়ি ভাড়া ৩০ টাকা থেকে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৪০ টাকা করে। এ নিয়ে বাউধরন স্বজনশ্রী গ্রামের লোকদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। একপর্যায়ে চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দা সালেহ উদ্দিন আহমদ গাড়ি ভাড়া পুনরায় ৩০ টাকা নির্ধারণ করেন। এতে আবার উভয় গ্রামের অটোরিকশাচালকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেটের সামনের স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের অটোরিকশা বের করে দেওয়া হয়। এরই জের ধরে আজ শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে খাড়ারপার নামক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা বলেন, ‘সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আহত ৩০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনকে গুরুতর অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শয়নের অনুসারীদের সম্মিলিত গ্রুপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরবর্তীতে মূল ভবনে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনো
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৮ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেযশোর প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
শোকাবহ পরিবেশে দুপুর থেকেই ঈদগাহ ময়দানে ভিড় করতে শুরু করেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ।
জোহরের নামাজ শেষে শত শত মুসল্লির উপস্থিতিতে দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতে শরিফ ওসমান হাদির দেশপ্রেম, তাঁর আপসহীন অবদানের কথা স্মরণ করা হয়। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি ও জান্নাতুল ফেরদাউস কামনা করা হয়। পাশাপাশি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, দেশের শান্তি ও ছাত্র-জনতার ঐক্য বজায় রাখার জন্যও দোয়া করা হয়।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রাশেদ খান, মারুফ হাসান সুকর্ণ, ফাহিম ফাত্তা, মোহাম্মদ আমানুল্লাহসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জুলাই আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
শোকাবহ পরিবেশে দুপুর থেকেই ঈদগাহ ময়দানে ভিড় করতে শুরু করেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ।
জোহরের নামাজ শেষে শত শত মুসল্লির উপস্থিতিতে দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতে শরিফ ওসমান হাদির দেশপ্রেম, তাঁর আপসহীন অবদানের কথা স্মরণ করা হয়। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি ও জান্নাতুল ফেরদাউস কামনা করা হয়। পাশাপাশি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, দেশের শান্তি ও ছাত্র-জনতার ঐক্য বজায় রাখার জন্যও দোয়া করা হয়।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রাশেদ খান, মারুফ হাসান সুকর্ণ, ফাহিম ফাত্তা, মোহাম্মদ আমানুল্লাহসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জুলাই আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শয়নের অনুসারীদের সম্মিলিত গ্রুপ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীদের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরবর্তীতে মূল ভবনে হল ছাত্রলীগের সভাপতি আনো
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৮ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২০ মিনিট আগে