মন্টি বৈষ্ণব

ফাতেমা নূর লিমন একজন নারী উদ্যোক্তা। তিনি কাজ করছেন দেশীয় কাপড় নিয়ে। সেই ছোটবেলা থেকে লিমন এমন কিছু করতে চাইতেন, যেখানে থাকবে স্বাধীনতা ও নিজস্বতা। সেই স্বপ্ন থেকেই লিমনের উদ্যোক্তা হওয়া। আর তাঁর এই ইচ্ছেটা পাকাপোক্ত হয় কলেজজীবন থেকে। তবে সে সময়ই শুরু করতে পারেননি। করোনা মহামারির মধ্যে মাত্র ২৭০০ টাকা পুঁজি করে লিমন শুরু করেন ‘রাজকন্যা ক্লথিং’-এর যাত্রা। আজ রাজকন্যার পসরার দিকে তাকালে বোঝাই যাবে না যে, মাত্র ছয়টি শীতের শাল নিয়ে যাত্রা করেছিল প্রতিষ্ঠানটি।
লিমন ২০২০ সালে মাত্র ২৭০০ টাকা নিয়ে অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘রাজকন্যা ক্লথিং’ শুরু করেন। ছয়টি শীতের শাল নিয়ে কাজ শুরু করলেও এখন সব ধরনের পোশাকের সংগ্রহ আছে রাজকন্যা ক্লথিংয়ে। প্রতিদিনই এই সংগ্রহে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন মাত্রা।
লিমনের জন্ম নরসিংদীর নানির বাড়িতে। বাবা সরকারি চাকরি করতেন সেই সুবাদে জন্মের পর ১০ বছর কাটিয়েছেন জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানায়। সেখানে লিমনের খুব সুন্দর শৈশব কেটেছে। এর পর চলে যান গাজীপুরে। সেখানেই স্কুল-কলেজের পাঠ। অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর করেছেন বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে।
রাজকন্যা ক্লথিংয়ের কর্ণধার লিমনের কাছে উদ্যোক্তা হওয়ার কথা জানতে চাইলে বলেন, ‘ছোটবেলায় ঈদে সবাই যখন বাটা মেহেদি কাঠি দিয়ে ডিজাইন করে হাতে দিত, সেটা দেখে আমি আমার ছোট বোনের হাতে মেহেদি দিয়ে দিতাম। সবাই ওর মেহেদি আঁকা হাত দেখে খুব প্রশংসা করত। যখন একটু বড় হলাম, আম্মাকে দেখতাম আমাদের তিন বোনের সব জামা নিজেই তৈরি করতেন। ব্যাপারটা আমার খুব পছন্দ হয়। আস্তে আস্তে আমিও সেলাইয়ের কাজ শিখতে শুরু করি। মেহেদির ডিজাইনটাই আমি কাপড়ে আনি; সুঁই-সুতা দিয়ে জামা, শাড়ি, কুশন, বিছানার চাদর করতে থাকি। সেলাইয়ের কাজে আমার কখনো ক্লান্তি বা একঘেয়েমি লাগত না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে পারতাম। আমি যখন কলেজে পড়ি, তখন আমাদের এলাকায় কলেজপড়ুয়া মেয়েদের জন্য তেমন ভালো মানের পোশাক পাওয়া যেত না। তখন ভাবতাম, আমি যদি একটা দোকান নিতে পারতাম।’
সে সময়ের কথা বলতে গিয়ে কণ্ঠে যেন সুদূরে চলে যায়। একটা স্বপ্ন, একটা উদ্যোগের ঘোর এখনো যেন যায়নি লিমনের কণ্ঠ থেকে। তিনি বলে চলেন, ‘এর পর কলেজ শেষে ঢাকায় এলাম। সে সময় যখন বুটিক হাউসগুলোতে যেতাম, সেখানকার জামা, পাঞ্জাবি, শাড়ি দেখে মনে হতো এসব কাজ তো আমিও পারি; অথচ কত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে। এই চিন্তা থেকে একদিন ঠিক করে ফেলি পড়াশোনা শেষ করে চাকরি নয়, ব্যবসা করব। ব্যবসা করতে গেলে নিজেদের অনেক ধরনের কাজ জানতে হয়। তাই আমরা দুই বন্ধু মহিলা সংস্থা থেকে ব্লক, বাটিক, সেলাইয়ের ট্রেনিং নিলাম।’
কিন্তু এই পরিকল্পনায় ছেদ পড়ে। তাও লিমনেরই। হঠাৎ বিয়ে হয়ে যায় তাঁর। সংসারের সবকিছু মিলিয়ে আর স্বপ্নের পথে হাঁটা হয়নি। আর তখন তো অনলাইন ছিল না, অল্প পুঁজিতে কিছু ভাবাই যেত না উল্লেখ করে লিমন বলেন, ‘সাত বছর চাকরি করলাম। ৯ টা-৬টা অফিস করে এলে পরিবারে সময় দেওয়া যায় না। সন্তানের দেখাশোনা করার কেউ নেই। অফিসে থাকলে সন্তানের জন্য সারা দিন একটা দুশ্চিন্তা কাজ করত। এক সময় অনলাইন ব্যবসা চালু হওয়ায় বুঝতে পারলাম ঘরে বসে অল্প পুঁজিতেই ব্যবসা শুরু করা যায়। এতে বাচ্চাদের দেখাশোনা করা যাবে, আবার পাশাপাশি নিজের মতো করে ব্যবসাটাও করা যাবে। প্রয়োজন শুধু অনলাইন ব্যবসার খুঁটিনাটি বিষয়ে ধারণা রাখা। তাই কিছুদিন এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানলাম, সবার সঙ্গে কথা বললাম এবং এর পর ব্যবসার কাজটা শুরু করে দিলাম।’
লিমন মেয়েদের পোশাক (শাড়ি, থ্রিপিছ, পাঞ্জাবি, বেবি ড্রেস, শীতের শাল) নিয়েই বেশি কাজ করেন। ব্যবসার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা মাথায় নিয়ে কাজ করছেন। কোথা থেকে প্রোডাক্ট আনবেন, কাপড়ের মান কেমন হবে, ক্রেতা প্রোডাক্ট পেয়ে খুশি হবেন কিনা, পণ্য কেনা, ফটোসেশন—এসবের জন্য অনেক জায়গায় যাওয়া—সবকিছু মিলিয়ে নান প্রতিবন্ধকতার মধ্যে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন দুই সন্তানের জননী লিমন।
নিজের কাজ সম্পর্কে লিমন বলেন, ‘সবাই আসলে ভয় পায়, শুরু করবে কি-না, পারবে কি-না, ব্যবসার ক্ষতি ইত্যাদি। তবে আমার বোনেরা খুব সাপোর্ট দিয়েছেন। আমার খুব ভালো কয়েকজন সহকর্মী ছিলেন, তাঁরাও খুব সাহস দিয়েছেন। আর আমার ছোট বোন (জান্নাতুল রাইয়ান প্রান্ত) আমার পাশে আছে সব সময়। সে পণ্যের মডেল হয়ে, ফটোগ্রাফার হিসেবে, ছবি এডিট করে, আমার পেজের অ্যাডমিন হয়ে আমাকে সহযোগিতা করছে। ওর কাছ থেকে মানসিক সাপোর্টও পেয়েছি অনেক। আমি খুব ভাগ্যবান মনে করি নিজেকে যে, আমার এমন বোন আছে। আমার পরিবারে আছে এক ছেলে (১১), এক মেয়ে (৭), আর স্বামী। আমরা চার বোন, বাবা অবসরপ্রাপ্ত এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার, মা গৃহিণী।’
লিমন কথা প্রসঙ্গে বললেন, ‘আমি এখনো শিখছি, সাফল্য অনেক দূরে। তবে এটুকু বলতে পারি, এখন অনেক মেয়েই ব্যবসা করছেন, সফল হয়েছে—এমন অনেক উদাহরণ আছে ৷ ব্যবসাতে অল্প কয়েক দিনে লাভবান হওয়া যায় না, অনেক সময়ের ব্যাপার। তবে ধৈর্য ধরতে হবে, পরিশ্রম করতে হবে। আমি যখন শুরু করি, তখন করোনা মহামারি শুরু হয়েছিল। বাইরে যাওয়া খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্যও। তাই যাত্রাটা খুব সহজ ছিল না। তবে সব প্রতিকূলতাকে নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। সবার সাপোর্ট পেলে হয়তো দ্রুত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব।’
বেশ বড় স্বপ্ন দেখেন লিমন। সেই ছোটবেলায় দেখা নানা বুটিক হাউসের মতো নিজের একটা ব্র্যান্ড গড়ে তুলতে চান তিনি। বললেন, ‘আমার স্বপ্ন আমার পেজে শুধু আমার ডিজাইন করা পোশাকই পাওয়া যাবে, যা অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। আমি প্রথমে আমার এলাকায় একটা শোরুম দিতে চাই। এটা আমার জীবনের প্রথম স্বপ্ন, যাতে এলাকার কিছু মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারি। দেশের সব বিভাগীয় শহরগুলোতে রাজকন্যার আউটলেট থাকবে। সেখানে সুলভ মূল্যে দেশীয় মানসম্পন্ন পণ্য মানুষের হাতে তুলে দিতে চাই। পাশাপাশি আমি আমাদের দেশীয় পণ্য দেশের বাইরেও পৌঁছে দিতে চাই।’

ফাতেমা নূর লিমন একজন নারী উদ্যোক্তা। তিনি কাজ করছেন দেশীয় কাপড় নিয়ে। সেই ছোটবেলা থেকে লিমন এমন কিছু করতে চাইতেন, যেখানে থাকবে স্বাধীনতা ও নিজস্বতা। সেই স্বপ্ন থেকেই লিমনের উদ্যোক্তা হওয়া। আর তাঁর এই ইচ্ছেটা পাকাপোক্ত হয় কলেজজীবন থেকে। তবে সে সময়ই শুরু করতে পারেননি। করোনা মহামারির মধ্যে মাত্র ২৭০০ টাকা পুঁজি করে লিমন শুরু করেন ‘রাজকন্যা ক্লথিং’-এর যাত্রা। আজ রাজকন্যার পসরার দিকে তাকালে বোঝাই যাবে না যে, মাত্র ছয়টি শীতের শাল নিয়ে যাত্রা করেছিল প্রতিষ্ঠানটি।
লিমন ২০২০ সালে মাত্র ২৭০০ টাকা নিয়ে অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্ম ‘রাজকন্যা ক্লথিং’ শুরু করেন। ছয়টি শীতের শাল নিয়ে কাজ শুরু করলেও এখন সব ধরনের পোশাকের সংগ্রহ আছে রাজকন্যা ক্লথিংয়ে। প্রতিদিনই এই সংগ্রহে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন মাত্রা।
লিমনের জন্ম নরসিংদীর নানির বাড়িতে। বাবা সরকারি চাকরি করতেন সেই সুবাদে জন্মের পর ১০ বছর কাটিয়েছেন জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ থানায়। সেখানে লিমনের খুব সুন্দর শৈশব কেটেছে। এর পর চলে যান গাজীপুরে। সেখানেই স্কুল-কলেজের পাঠ। অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর করেছেন বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে।
রাজকন্যা ক্লথিংয়ের কর্ণধার লিমনের কাছে উদ্যোক্তা হওয়ার কথা জানতে চাইলে বলেন, ‘ছোটবেলায় ঈদে সবাই যখন বাটা মেহেদি কাঠি দিয়ে ডিজাইন করে হাতে দিত, সেটা দেখে আমি আমার ছোট বোনের হাতে মেহেদি দিয়ে দিতাম। সবাই ওর মেহেদি আঁকা হাত দেখে খুব প্রশংসা করত। যখন একটু বড় হলাম, আম্মাকে দেখতাম আমাদের তিন বোনের সব জামা নিজেই তৈরি করতেন। ব্যাপারটা আমার খুব পছন্দ হয়। আস্তে আস্তে আমিও সেলাইয়ের কাজ শিখতে শুরু করি। মেহেদির ডিজাইনটাই আমি কাপড়ে আনি; সুঁই-সুতা দিয়ে জামা, শাড়ি, কুশন, বিছানার চাদর করতে থাকি। সেলাইয়ের কাজে আমার কখনো ক্লান্তি বা একঘেয়েমি লাগত না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে পারতাম। আমি যখন কলেজে পড়ি, তখন আমাদের এলাকায় কলেজপড়ুয়া মেয়েদের জন্য তেমন ভালো মানের পোশাক পাওয়া যেত না। তখন ভাবতাম, আমি যদি একটা দোকান নিতে পারতাম।’
সে সময়ের কথা বলতে গিয়ে কণ্ঠে যেন সুদূরে চলে যায়। একটা স্বপ্ন, একটা উদ্যোগের ঘোর এখনো যেন যায়নি লিমনের কণ্ঠ থেকে। তিনি বলে চলেন, ‘এর পর কলেজ শেষে ঢাকায় এলাম। সে সময় যখন বুটিক হাউসগুলোতে যেতাম, সেখানকার জামা, পাঞ্জাবি, শাড়ি দেখে মনে হতো এসব কাজ তো আমিও পারি; অথচ কত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে। এই চিন্তা থেকে একদিন ঠিক করে ফেলি পড়াশোনা শেষ করে চাকরি নয়, ব্যবসা করব। ব্যবসা করতে গেলে নিজেদের অনেক ধরনের কাজ জানতে হয়। তাই আমরা দুই বন্ধু মহিলা সংস্থা থেকে ব্লক, বাটিক, সেলাইয়ের ট্রেনিং নিলাম।’
কিন্তু এই পরিকল্পনায় ছেদ পড়ে। তাও লিমনেরই। হঠাৎ বিয়ে হয়ে যায় তাঁর। সংসারের সবকিছু মিলিয়ে আর স্বপ্নের পথে হাঁটা হয়নি। আর তখন তো অনলাইন ছিল না, অল্প পুঁজিতে কিছু ভাবাই যেত না উল্লেখ করে লিমন বলেন, ‘সাত বছর চাকরি করলাম। ৯ টা-৬টা অফিস করে এলে পরিবারে সময় দেওয়া যায় না। সন্তানের দেখাশোনা করার কেউ নেই। অফিসে থাকলে সন্তানের জন্য সারা দিন একটা দুশ্চিন্তা কাজ করত। এক সময় অনলাইন ব্যবসা চালু হওয়ায় বুঝতে পারলাম ঘরে বসে অল্প পুঁজিতেই ব্যবসা শুরু করা যায়। এতে বাচ্চাদের দেখাশোনা করা যাবে, আবার পাশাপাশি নিজের মতো করে ব্যবসাটাও করা যাবে। প্রয়োজন শুধু অনলাইন ব্যবসার খুঁটিনাটি বিষয়ে ধারণা রাখা। তাই কিছুদিন এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানলাম, সবার সঙ্গে কথা বললাম এবং এর পর ব্যবসার কাজটা শুরু করে দিলাম।’
লিমন মেয়েদের পোশাক (শাড়ি, থ্রিপিছ, পাঞ্জাবি, বেবি ড্রেস, শীতের শাল) নিয়েই বেশি কাজ করেন। ব্যবসার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতা মাথায় নিয়ে কাজ করছেন। কোথা থেকে প্রোডাক্ট আনবেন, কাপড়ের মান কেমন হবে, ক্রেতা প্রোডাক্ট পেয়ে খুশি হবেন কিনা, পণ্য কেনা, ফটোসেশন—এসবের জন্য অনেক জায়গায় যাওয়া—সবকিছু মিলিয়ে নান প্রতিবন্ধকতার মধ্যে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন দুই সন্তানের জননী লিমন।
নিজের কাজ সম্পর্কে লিমন বলেন, ‘সবাই আসলে ভয় পায়, শুরু করবে কি-না, পারবে কি-না, ব্যবসার ক্ষতি ইত্যাদি। তবে আমার বোনেরা খুব সাপোর্ট দিয়েছেন। আমার খুব ভালো কয়েকজন সহকর্মী ছিলেন, তাঁরাও খুব সাহস দিয়েছেন। আর আমার ছোট বোন (জান্নাতুল রাইয়ান প্রান্ত) আমার পাশে আছে সব সময়। সে পণ্যের মডেল হয়ে, ফটোগ্রাফার হিসেবে, ছবি এডিট করে, আমার পেজের অ্যাডমিন হয়ে আমাকে সহযোগিতা করছে। ওর কাছ থেকে মানসিক সাপোর্টও পেয়েছি অনেক। আমি খুব ভাগ্যবান মনে করি নিজেকে যে, আমার এমন বোন আছে। আমার পরিবারে আছে এক ছেলে (১১), এক মেয়ে (৭), আর স্বামী। আমরা চার বোন, বাবা অবসরপ্রাপ্ত এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার, মা গৃহিণী।’
লিমন কথা প্রসঙ্গে বললেন, ‘আমি এখনো শিখছি, সাফল্য অনেক দূরে। তবে এটুকু বলতে পারি, এখন অনেক মেয়েই ব্যবসা করছেন, সফল হয়েছে—এমন অনেক উদাহরণ আছে ৷ ব্যবসাতে অল্প কয়েক দিনে লাভবান হওয়া যায় না, অনেক সময়ের ব্যাপার। তবে ধৈর্য ধরতে হবে, পরিশ্রম করতে হবে। আমি যখন শুরু করি, তখন করোনা মহামারি শুরু হয়েছিল। বাইরে যাওয়া খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্যও। তাই যাত্রাটা খুব সহজ ছিল না। তবে সব প্রতিকূলতাকে নিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। সবার সাপোর্ট পেলে হয়তো দ্রুত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব।’
বেশ বড় স্বপ্ন দেখেন লিমন। সেই ছোটবেলায় দেখা নানা বুটিক হাউসের মতো নিজের একটা ব্র্যান্ড গড়ে তুলতে চান তিনি। বললেন, ‘আমার স্বপ্ন আমার পেজে শুধু আমার ডিজাইন করা পোশাকই পাওয়া যাবে, যা অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। আমি প্রথমে আমার এলাকায় একটা শোরুম দিতে চাই। এটা আমার জীবনের প্রথম স্বপ্ন, যাতে এলাকার কিছু মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারি। দেশের সব বিভাগীয় শহরগুলোতে রাজকন্যার আউটলেট থাকবে। সেখানে সুলভ মূল্যে দেশীয় মানসম্পন্ন পণ্য মানুষের হাতে তুলে দিতে চাই। পাশাপাশি আমি আমাদের দেশীয় পণ্য দেশের বাইরেও পৌঁছে দিতে চাই।’

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

ফাতেমা নূর লিমন একজন নারী উদ্যোক্তা। তিনি কাজ করছেন দেশীয় কাপড় নিয়ে। সেই ছোটবেলা থেকে লিমন এমন কিছু করতে চাইতেন, যেখানে থাকবে স্বাধীনতা ও নিজস্বতা। সেই স্বপ্ন থেকেই লিমনের উদ্যোক্তা হওয়া। আর তাঁর এই ইচ্ছেটা পাকাপোক্ত হয় কলেজজীবন থেকে। তবে সে সময়ই শুরু করতে পারেননি
২৫ অক্টোবর ২০২১
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

ফাতেমা নূর লিমন একজন নারী উদ্যোক্তা। তিনি কাজ করছেন দেশীয় কাপড় নিয়ে। সেই ছোটবেলা থেকে লিমন এমন কিছু করতে চাইতেন, যেখানে থাকবে স্বাধীনতা ও নিজস্বতা। সেই স্বপ্ন থেকেই লিমনের উদ্যোক্তা হওয়া। আর তাঁর এই ইচ্ছেটা পাকাপোক্ত হয় কলেজজীবন থেকে। তবে সে সময়ই শুরু করতে পারেননি
২৫ অক্টোবর ২০২১
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

ফাতেমা নূর লিমন একজন নারী উদ্যোক্তা। তিনি কাজ করছেন দেশীয় কাপড় নিয়ে। সেই ছোটবেলা থেকে লিমন এমন কিছু করতে চাইতেন, যেখানে থাকবে স্বাধীনতা ও নিজস্বতা। সেই স্বপ্ন থেকেই লিমনের উদ্যোক্তা হওয়া। আর তাঁর এই ইচ্ছেটা পাকাপোক্ত হয় কলেজজীবন থেকে। তবে সে সময়ই শুরু করতে পারেননি
২৫ অক্টোবর ২০২১
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ফাতেমা নূর লিমন একজন নারী উদ্যোক্তা। তিনি কাজ করছেন দেশীয় কাপড় নিয়ে। সেই ছোটবেলা থেকে লিমন এমন কিছু করতে চাইতেন, যেখানে থাকবে স্বাধীনতা ও নিজস্বতা। সেই স্বপ্ন থেকেই লিমনের উদ্যোক্তা হওয়া। আর তাঁর এই ইচ্ছেটা পাকাপোক্ত হয় কলেজজীবন থেকে। তবে সে সময়ই শুরু করতে পারেননি
২৫ অক্টোবর ২০২১
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে