
চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
১। আপনি ‘কৃষি অর্থনীতি’ পড়েছেন। কৃষিতে অর্থনীতির দরকার কী?
উত্তর: স্যার, বর্তমানে আমরা অনেকটা এগিয়ে গেছি, এগিয়েছে আমাদের অর্থনীতি। তবু প্রায় ৬৮ শতাংশ মানুষ এখনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যদিও আমরা জিডিটিতে কৃষির প্রবৃদ্ধি ক্রমহ্রাসমান দেখি, তবে সামগ্রিকভাবে এর প্রভাব ইতিবাচক। অন্যদিকে, কৃষি সম্প্রসারণ যেভাবে বেড়েছে, সেভাবে বিপণন বাড়েনি। তার ওপর আছে মধ্যস্বত্বভোগীর দৌরাত্ম্য। তাই বছরের কিছু সময় ভোক্তা বেশি দামে কৃষিপণ্য কিনলেও সেই সুফল আমার কৃষক পান না। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের কৃষক ভাইয়েরা ‘অর্থনীতি-সম্পর্কিত জ্ঞান’ সীমিত হওয়ার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। আর কৃষক হাসলেই দেশ হাসবে। সুতরাং সামগ্রিকভাবে কৃষি অর্থনীতি খুবই দরকার।
২। কৃষি ক্যাডারের পদসোপান বলুন?
উত্তর: কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা, অতিরিক্ত উপপরিচালক, উপপরিচালক, জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, অতিরিক্ত পরিচালক, পরিচালক, মহাপরিচালক।
৩। কৃষি ক্যাডার প্রথম পছন্দ কেন?
উত্তর: বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি খাতের অবদান অনেক বেশি। আর আমি পড়াশোনা করেছি কৃষি নিয়ে। আমি যদি কৃষি ক্যাডারে নিয়োগ পাই, তাহলে আমার অর্জিত জ্ঞান দিয়ে কৃষিতে অবদান রাখতে পারব। এ খাতের বিভিন্ন সমস্যা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সমাধান করতে পারব। কৃষকদের সঠিকভাবে পরামর্শ দিয়ে কৃষির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে সহায়তা করতে পারব। আমি বিশ্বাস করি, কৃষকেরা যদি সঠিক পরামর্শ আর সুযোগ পান, তাহলে কৃষি খাতকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। আর আমাদের দেশের দরিদ্র কৃষকদের অর্থনৈতিক মুক্তিও সম্ভব।
৪। কৃষি ক্যাডারের রূপকল্প কী?
উত্তর: টেকসই, নিরাপদ ও লাভজনক কৃষি।
৫। কৃষি ক্যাডারের অভিলক্ষ্য কী?
উত্তর: ফসলের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, শস্য বহুমুখীকরণ, পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ ফসল উৎপাদন ও বিপণনব্যবস্থা আধুনিকায়নের মাধ্যমে কৃষিকে লাভজনক করা এবং জনসাধারণের পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৬। হাওর অঞ্চলের কৃষকদের উদ্দেশ্যে একজন এক্সটেনশন অফিসার হিসেবে আপনার পরামর্শ কী থাকবে?
উত্তর: হাওর অঞ্চলে জলাবদ্ধতার সমস্যা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে কিছু আর্লি ভ্যারাইটি ও ওয়াটার লগিং টলারেন্ট ফসল চাষ করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করব।
৭। ইটভাটা আমাদের ফসলি জমির ক্ষতি করছে কীভাবে?
উত্তর: স্যার, ইটভাটার ইট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় মাটি ফসলি জমি থেকে কাটা হয়। আর যেহেতু জমির টপসওয়েলে পুষ্টির উপাদান থাকে, তাই মাটি কেটে নিলে নিউট্রিয়েন্ট ডিপ্লেশন হয়। ফলে ফসলের উৎপাদনে প্রভাব ফেলে।
৮। Cropping intensity কী?
উত্তর: টোটাল ক্রপড এরিয়া এবং নেট ক্রপড এরিয়ার অনুপাত, যা শতকরায় প্রকাশ করা হয়।
৯। ক্রপিং ইনটেনসিটি বাড়াবেন কীভাবে?
উত্তর: ইন্টার ক্রপিং, মিক্সড ক্রপিং করে, উচ্চফলনশীল জাত ব্যবহার করার মাধ্যমে, শর্ট ডিউরেশন ভ্যারাইটি চাষের দ্বারা।
১০। Agroforestry কাকে বলে?
উত্তর: ফসল বা শস্যজাতীয় ফসলের সঙ্গে বৃক্ষ উৎপাদনের সমন্বিত পদ্ধতি।

চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
১। আপনি ‘কৃষি অর্থনীতি’ পড়েছেন। কৃষিতে অর্থনীতির দরকার কী?
উত্তর: স্যার, বর্তমানে আমরা অনেকটা এগিয়ে গেছি, এগিয়েছে আমাদের অর্থনীতি। তবু প্রায় ৬৮ শতাংশ মানুষ এখনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যদিও আমরা জিডিটিতে কৃষির প্রবৃদ্ধি ক্রমহ্রাসমান দেখি, তবে সামগ্রিকভাবে এর প্রভাব ইতিবাচক। অন্যদিকে, কৃষি সম্প্রসারণ যেভাবে বেড়েছে, সেভাবে বিপণন বাড়েনি। তার ওপর আছে মধ্যস্বত্বভোগীর দৌরাত্ম্য। তাই বছরের কিছু সময় ভোক্তা বেশি দামে কৃষিপণ্য কিনলেও সেই সুফল আমার কৃষক পান না। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের কৃষক ভাইয়েরা ‘অর্থনীতি-সম্পর্কিত জ্ঞান’ সীমিত হওয়ার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। আর কৃষক হাসলেই দেশ হাসবে। সুতরাং সামগ্রিকভাবে কৃষি অর্থনীতি খুবই দরকার।
২। কৃষি ক্যাডারের পদসোপান বলুন?
উত্তর: কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা, অতিরিক্ত উপপরিচালক, উপপরিচালক, জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, অতিরিক্ত পরিচালক, পরিচালক, মহাপরিচালক।
৩। কৃষি ক্যাডার প্রথম পছন্দ কেন?
উত্তর: বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি খাতের অবদান অনেক বেশি। আর আমি পড়াশোনা করেছি কৃষি নিয়ে। আমি যদি কৃষি ক্যাডারে নিয়োগ পাই, তাহলে আমার অর্জিত জ্ঞান দিয়ে কৃষিতে অবদান রাখতে পারব। এ খাতের বিভিন্ন সমস্যা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সমাধান করতে পারব। কৃষকদের সঠিকভাবে পরামর্শ দিয়ে কৃষির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে সহায়তা করতে পারব। আমি বিশ্বাস করি, কৃষকেরা যদি সঠিক পরামর্শ আর সুযোগ পান, তাহলে কৃষি খাতকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। আর আমাদের দেশের দরিদ্র কৃষকদের অর্থনৈতিক মুক্তিও সম্ভব।
৪। কৃষি ক্যাডারের রূপকল্প কী?
উত্তর: টেকসই, নিরাপদ ও লাভজনক কৃষি।
৫। কৃষি ক্যাডারের অভিলক্ষ্য কী?
উত্তর: ফসলের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, শস্য বহুমুখীকরণ, পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ ফসল উৎপাদন ও বিপণনব্যবস্থা আধুনিকায়নের মাধ্যমে কৃষিকে লাভজনক করা এবং জনসাধারণের পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৬। হাওর অঞ্চলের কৃষকদের উদ্দেশ্যে একজন এক্সটেনশন অফিসার হিসেবে আপনার পরামর্শ কী থাকবে?
উত্তর: হাওর অঞ্চলে জলাবদ্ধতার সমস্যা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে কিছু আর্লি ভ্যারাইটি ও ওয়াটার লগিং টলারেন্ট ফসল চাষ করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করব।
৭। ইটভাটা আমাদের ফসলি জমির ক্ষতি করছে কীভাবে?
উত্তর: স্যার, ইটভাটার ইট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় মাটি ফসলি জমি থেকে কাটা হয়। আর যেহেতু জমির টপসওয়েলে পুষ্টির উপাদান থাকে, তাই মাটি কেটে নিলে নিউট্রিয়েন্ট ডিপ্লেশন হয়। ফলে ফসলের উৎপাদনে প্রভাব ফেলে।
৮। Cropping intensity কী?
উত্তর: টোটাল ক্রপড এরিয়া এবং নেট ক্রপড এরিয়ার অনুপাত, যা শতকরায় প্রকাশ করা হয়।
৯। ক্রপিং ইনটেনসিটি বাড়াবেন কীভাবে?
উত্তর: ইন্টার ক্রপিং, মিক্সড ক্রপিং করে, উচ্চফলনশীল জাত ব্যবহার করার মাধ্যমে, শর্ট ডিউরেশন ভ্যারাইটি চাষের দ্বারা।
১০। Agroforestry কাকে বলে?
উত্তর: ফসল বা শস্যজাতীয় ফসলের সঙ্গে বৃক্ষ উৎপাদনের সমন্বিত পদ্ধতি।

চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
১। আপনি ‘কৃষি অর্থনীতি’ পড়েছেন। কৃষিতে অর্থনীতির দরকার কী?
উত্তর: স্যার, বর্তমানে আমরা অনেকটা এগিয়ে গেছি, এগিয়েছে আমাদের অর্থনীতি। তবু প্রায় ৬৮ শতাংশ মানুষ এখনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যদিও আমরা জিডিটিতে কৃষির প্রবৃদ্ধি ক্রমহ্রাসমান দেখি, তবে সামগ্রিকভাবে এর প্রভাব ইতিবাচক। অন্যদিকে, কৃষি সম্প্রসারণ যেভাবে বেড়েছে, সেভাবে বিপণন বাড়েনি। তার ওপর আছে মধ্যস্বত্বভোগীর দৌরাত্ম্য। তাই বছরের কিছু সময় ভোক্তা বেশি দামে কৃষিপণ্য কিনলেও সেই সুফল আমার কৃষক পান না। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের কৃষক ভাইয়েরা ‘অর্থনীতি-সম্পর্কিত জ্ঞান’ সীমিত হওয়ার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। আর কৃষক হাসলেই দেশ হাসবে। সুতরাং সামগ্রিকভাবে কৃষি অর্থনীতি খুবই দরকার।
২। কৃষি ক্যাডারের পদসোপান বলুন?
উত্তর: কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা, অতিরিক্ত উপপরিচালক, উপপরিচালক, জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, অতিরিক্ত পরিচালক, পরিচালক, মহাপরিচালক।
৩। কৃষি ক্যাডার প্রথম পছন্দ কেন?
উত্তর: বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি খাতের অবদান অনেক বেশি। আর আমি পড়াশোনা করেছি কৃষি নিয়ে। আমি যদি কৃষি ক্যাডারে নিয়োগ পাই, তাহলে আমার অর্জিত জ্ঞান দিয়ে কৃষিতে অবদান রাখতে পারব। এ খাতের বিভিন্ন সমস্যা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সমাধান করতে পারব। কৃষকদের সঠিকভাবে পরামর্শ দিয়ে কৃষির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে সহায়তা করতে পারব। আমি বিশ্বাস করি, কৃষকেরা যদি সঠিক পরামর্শ আর সুযোগ পান, তাহলে কৃষি খাতকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। আর আমাদের দেশের দরিদ্র কৃষকদের অর্থনৈতিক মুক্তিও সম্ভব।
৪। কৃষি ক্যাডারের রূপকল্প কী?
উত্তর: টেকসই, নিরাপদ ও লাভজনক কৃষি।
৫। কৃষি ক্যাডারের অভিলক্ষ্য কী?
উত্তর: ফসলের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, শস্য বহুমুখীকরণ, পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ ফসল উৎপাদন ও বিপণনব্যবস্থা আধুনিকায়নের মাধ্যমে কৃষিকে লাভজনক করা এবং জনসাধারণের পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৬। হাওর অঞ্চলের কৃষকদের উদ্দেশ্যে একজন এক্সটেনশন অফিসার হিসেবে আপনার পরামর্শ কী থাকবে?
উত্তর: হাওর অঞ্চলে জলাবদ্ধতার সমস্যা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে কিছু আর্লি ভ্যারাইটি ও ওয়াটার লগিং টলারেন্ট ফসল চাষ করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করব।
৭। ইটভাটা আমাদের ফসলি জমির ক্ষতি করছে কীভাবে?
উত্তর: স্যার, ইটভাটার ইট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় মাটি ফসলি জমি থেকে কাটা হয়। আর যেহেতু জমির টপসওয়েলে পুষ্টির উপাদান থাকে, তাই মাটি কেটে নিলে নিউট্রিয়েন্ট ডিপ্লেশন হয়। ফলে ফসলের উৎপাদনে প্রভাব ফেলে।
৮। Cropping intensity কী?
উত্তর: টোটাল ক্রপড এরিয়া এবং নেট ক্রপড এরিয়ার অনুপাত, যা শতকরায় প্রকাশ করা হয়।
৯। ক্রপিং ইনটেনসিটি বাড়াবেন কীভাবে?
উত্তর: ইন্টার ক্রপিং, মিক্সড ক্রপিং করে, উচ্চফলনশীল জাত ব্যবহার করার মাধ্যমে, শর্ট ডিউরেশন ভ্যারাইটি চাষের দ্বারা।
১০। Agroforestry কাকে বলে?
উত্তর: ফসল বা শস্যজাতীয় ফসলের সঙ্গে বৃক্ষ উৎপাদনের সমন্বিত পদ্ধতি।

চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
১। আপনি ‘কৃষি অর্থনীতি’ পড়েছেন। কৃষিতে অর্থনীতির দরকার কী?
উত্তর: স্যার, বর্তমানে আমরা অনেকটা এগিয়ে গেছি, এগিয়েছে আমাদের অর্থনীতি। তবু প্রায় ৬৮ শতাংশ মানুষ এখনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। যদিও আমরা জিডিটিতে কৃষির প্রবৃদ্ধি ক্রমহ্রাসমান দেখি, তবে সামগ্রিকভাবে এর প্রভাব ইতিবাচক। অন্যদিকে, কৃষি সম্প্রসারণ যেভাবে বেড়েছে, সেভাবে বিপণন বাড়েনি। তার ওপর আছে মধ্যস্বত্বভোগীর দৌরাত্ম্য। তাই বছরের কিছু সময় ভোক্তা বেশি দামে কৃষিপণ্য কিনলেও সেই সুফল আমার কৃষক পান না। অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের কৃষক ভাইয়েরা ‘অর্থনীতি-সম্পর্কিত জ্ঞান’ সীমিত হওয়ার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। আর কৃষক হাসলেই দেশ হাসবে। সুতরাং সামগ্রিকভাবে কৃষি অর্থনীতি খুবই দরকার।
২। কৃষি ক্যাডারের পদসোপান বলুন?
উত্তর: কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা, অতিরিক্ত উপপরিচালক, উপপরিচালক, জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, অতিরিক্ত পরিচালক, পরিচালক, মহাপরিচালক।
৩। কৃষি ক্যাডার প্রথম পছন্দ কেন?
উত্তর: বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষি খাতের অবদান অনেক বেশি। আর আমি পড়াশোনা করেছি কৃষি নিয়ে। আমি যদি কৃষি ক্যাডারে নিয়োগ পাই, তাহলে আমার অর্জিত জ্ঞান দিয়ে কৃষিতে অবদান রাখতে পারব। এ খাতের বিভিন্ন সমস্যা সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে সমাধান করতে পারব। কৃষকদের সঠিকভাবে পরামর্শ দিয়ে কৃষির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে সহায়তা করতে পারব। আমি বিশ্বাস করি, কৃষকেরা যদি সঠিক পরামর্শ আর সুযোগ পান, তাহলে কৃষি খাতকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। আর আমাদের দেশের দরিদ্র কৃষকদের অর্থনৈতিক মুক্তিও সম্ভব।
৪। কৃষি ক্যাডারের রূপকল্প কী?
উত্তর: টেকসই, নিরাপদ ও লাভজনক কৃষি।
৫। কৃষি ক্যাডারের অভিলক্ষ্য কী?
উত্তর: ফসলের উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, শস্য বহুমুখীকরণ, পুষ্টিসমৃদ্ধ নিরাপদ ফসল উৎপাদন ও বিপণনব্যবস্থা আধুনিকায়নের মাধ্যমে কৃষিকে লাভজনক করা এবং জনসাধারণের পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৬। হাওর অঞ্চলের কৃষকদের উদ্দেশ্যে একজন এক্সটেনশন অফিসার হিসেবে আপনার পরামর্শ কী থাকবে?
উত্তর: হাওর অঞ্চলে জলাবদ্ধতার সমস্যা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে কিছু আর্লি ভ্যারাইটি ও ওয়াটার লগিং টলারেন্ট ফসল চাষ করার জন্য কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করব।
৭। ইটভাটা আমাদের ফসলি জমির ক্ষতি করছে কীভাবে?
উত্তর: স্যার, ইটভাটার ইট তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় মাটি ফসলি জমি থেকে কাটা হয়। আর যেহেতু জমির টপসওয়েলে পুষ্টির উপাদান থাকে, তাই মাটি কেটে নিলে নিউট্রিয়েন্ট ডিপ্লেশন হয়। ফলে ফসলের উৎপাদনে প্রভাব ফেলে।
৮। Cropping intensity কী?
উত্তর: টোটাল ক্রপড এরিয়া এবং নেট ক্রপড এরিয়ার অনুপাত, যা শতকরায় প্রকাশ করা হয়।
৯। ক্রপিং ইনটেনসিটি বাড়াবেন কীভাবে?
উত্তর: ইন্টার ক্রপিং, মিক্সড ক্রপিং করে, উচ্চফলনশীল জাত ব্যবহার করার মাধ্যমে, শর্ট ডিউরেশন ভ্যারাইটি চাষের দ্বারা।
১০। Agroforestry কাকে বলে?
উত্তর: ফসল বা শস্যজাতীয় ফসলের সঙ্গে বৃক্ষ উৎপাদনের সমন্বিত পদ্ধতি।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৫ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
আজ বৃহস্পতিবার সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এ দফায় ৭০ জন পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খানই একমাত্র দম্পতি। তাঁরা দুজনই বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কর্মরত আছেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ ওয়াজকুরনী ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। অপর দিকে আফরোজা হক খান ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
প্রসঙ্গত, ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ গত ২০ ফেব্রুয়ারি। ওই সিদ্ধান্তের আলোকে পিএসসির সুপারিশ অনুসারে তখনকার প্রথম পর্যায়ের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
০৪ আগস্ট ২০২৪
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।
২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।
২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।
২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
০৪ আগস্ট ২০২৪
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।
পদসংখ্যা: ৫০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
০৪ আগস্ট ২০২৪
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৫ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।
৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

চলছে ৪৪তম বিসিএসের ভাইভা। ভাইভায় ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত সময়ে ক্যাডারে উত্তীর্ণদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে। শতাধিক বিসিএস ক্যাডারের ভাইভার অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে কৃষি ক্যাডারের কমন কিছু প্রশ্নোত্তর নিয়ে।
০৪ আগস্ট ২০২৪
উচ্চ আদালতের রায়ের আলোকে ২০০৫ সালে অনুষ্ঠিত ২৭তম বিসিএসের প্রথম পর্যায়ে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্য থেকে ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন মো. ওয়াজকুরনী ও আফরোজা হক খান দম্পতি।
৫ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে