নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব পাইকারি ও খুচরা বাজারে ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম বেড়েছে। বর্তমানে আমদানিকারকদের কাছ থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এবং পাইকারদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য কিনছেন।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের পাইকারি ডাল ব্যবসায়ীরা জানান, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল মানভেদে ৭৫-৭৮ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৮৬-৯৫ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগের ৬৬-৬৮ টাকার অ্যাংকর এখন ৭৪, ৭৫-৭৬ টাকার খেসারি ১০৪ এবং ৬৪-৬৬ টাকার ডাবলি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭২ টাকায়।
রহমতগঞ্জের মেসার্স এস আলম এন্টারপ্রাইজের মালিক আলী আজগর বলেন, ছোলার দাম এক মাস আগে বাড়লেও ইদানীং বেড়েছে অ্যাংকর, খেসারি ও ডাবলির দাম।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ীরাও ডালের মূল্যবৃদ্ধির কথা জানালেন। নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ী বিকাশ চন্দ্র সাহা বলেন, বড় কোম্পানিগুলো সরবরাহ করলে বাজারে দাম বাড়বে না। তবে সরবরাহে সমস্যা হলে দাম আরও বাড়বে। ছোলার দাম এক-দেড় মাস আগে বাড়ার পর ইদানীং আরেক দফা বেড়েছে বলে জানান সেগুনবাগিচা বাজারের মুদিদোকানি মেসার্স আল্লাহর দান স্টোরের মালিক শিপন আহমেদ। বনশ্রীর মুদিদোকানি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলা ৯০-৯২ টাকা থাকলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। ৯০ টাকার খেসারি ১১০ এবং ৭০ টাকার অ্যাংকর ডাল ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে ২ লাখ ৩০ হাজার ১১৮ দশমিক ৫৫ টন ছোলা আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। গত বছর ১ লাখ ১১ হাজার ২৪৬ টনের এলসি খোলা হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৭২ দশমিক ৫৫ টন কম। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিপমেন্ট হওয়ার কথা ৮৮ হাজার ৫০৯ টন ছোলার।

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব পাইকারি ও খুচরা বাজারে ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম বেড়েছে। বর্তমানে আমদানিকারকদের কাছ থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এবং পাইকারদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য কিনছেন।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের পাইকারি ডাল ব্যবসায়ীরা জানান, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল মানভেদে ৭৫-৭৮ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৮৬-৯৫ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগের ৬৬-৬৮ টাকার অ্যাংকর এখন ৭৪, ৭৫-৭৬ টাকার খেসারি ১০৪ এবং ৬৪-৬৬ টাকার ডাবলি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭২ টাকায়।
রহমতগঞ্জের মেসার্স এস আলম এন্টারপ্রাইজের মালিক আলী আজগর বলেন, ছোলার দাম এক মাস আগে বাড়লেও ইদানীং বেড়েছে অ্যাংকর, খেসারি ও ডাবলির দাম।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ীরাও ডালের মূল্যবৃদ্ধির কথা জানালেন। নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ী বিকাশ চন্দ্র সাহা বলেন, বড় কোম্পানিগুলো সরবরাহ করলে বাজারে দাম বাড়বে না। তবে সরবরাহে সমস্যা হলে দাম আরও বাড়বে। ছোলার দাম এক-দেড় মাস আগে বাড়ার পর ইদানীং আরেক দফা বেড়েছে বলে জানান সেগুনবাগিচা বাজারের মুদিদোকানি মেসার্স আল্লাহর দান স্টোরের মালিক শিপন আহমেদ। বনশ্রীর মুদিদোকানি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলা ৯০-৯২ টাকা থাকলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। ৯০ টাকার খেসারি ১১০ এবং ৭০ টাকার অ্যাংকর ডাল ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে ২ লাখ ৩০ হাজার ১১৮ দশমিক ৫৫ টন ছোলা আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। গত বছর ১ লাখ ১১ হাজার ২৪৬ টনের এলসি খোলা হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৭২ দশমিক ৫৫ টন কম। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিপমেন্ট হওয়ার কথা ৮৮ হাজার ৫০৯ টন ছোলার।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব পাইকারি ও খুচরা বাজারে ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম বেড়েছে। বর্তমানে আমদানিকারকদের কাছ থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এবং পাইকারদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য কিনছেন।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের পাইকারি ডাল ব্যবসায়ীরা জানান, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল মানভেদে ৭৫-৭৮ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৮৬-৯৫ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগের ৬৬-৬৮ টাকার অ্যাংকর এখন ৭৪, ৭৫-৭৬ টাকার খেসারি ১০৪ এবং ৬৪-৬৬ টাকার ডাবলি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭২ টাকায়।
রহমতগঞ্জের মেসার্স এস আলম এন্টারপ্রাইজের মালিক আলী আজগর বলেন, ছোলার দাম এক মাস আগে বাড়লেও ইদানীং বেড়েছে অ্যাংকর, খেসারি ও ডাবলির দাম।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ীরাও ডালের মূল্যবৃদ্ধির কথা জানালেন। নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ী বিকাশ চন্দ্র সাহা বলেন, বড় কোম্পানিগুলো সরবরাহ করলে বাজারে দাম বাড়বে না। তবে সরবরাহে সমস্যা হলে দাম আরও বাড়বে। ছোলার দাম এক-দেড় মাস আগে বাড়ার পর ইদানীং আরেক দফা বেড়েছে বলে জানান সেগুনবাগিচা বাজারের মুদিদোকানি মেসার্স আল্লাহর দান স্টোরের মালিক শিপন আহমেদ। বনশ্রীর মুদিদোকানি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলা ৯০-৯২ টাকা থাকলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। ৯০ টাকার খেসারি ১১০ এবং ৭০ টাকার অ্যাংকর ডাল ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে ২ লাখ ৩০ হাজার ১১৮ দশমিক ৫৫ টন ছোলা আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। গত বছর ১ লাখ ১১ হাজার ২৪৬ টনের এলসি খোলা হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৭২ দশমিক ৫৫ টন কম। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিপমেন্ট হওয়ার কথা ৮৮ হাজার ৫০৯ টন ছোলার।

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সব পাইকারি ও খুচরা বাজারে ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম বেড়েছে। বর্তমানে আমদানিকারকদের কাছ থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এবং পাইকারদের কাছ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য কিনছেন।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের পাইকারি ডাল ব্যবসায়ীরা জানান, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল মানভেদে ৭৫-৭৮ টাকা। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৮৬-৯৫ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগের ৬৬-৬৮ টাকার অ্যাংকর এখন ৭৪, ৭৫-৭৬ টাকার খেসারি ১০৪ এবং ৬৪-৬৬ টাকার ডাবলি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭২ টাকায়।
রহমতগঞ্জের মেসার্স এস আলম এন্টারপ্রাইজের মালিক আলী আজগর বলেন, ছোলার দাম এক মাস আগে বাড়লেও ইদানীং বেড়েছে অ্যাংকর, খেসারি ও ডাবলির দাম।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ীরাও ডালের মূল্যবৃদ্ধির কথা জানালেন। নিতাইগঞ্জের ব্যবসায়ী বিকাশ চন্দ্র সাহা বলেন, বড় কোম্পানিগুলো সরবরাহ করলে বাজারে দাম বাড়বে না। তবে সরবরাহে সমস্যা হলে দাম আরও বাড়বে। ছোলার দাম এক-দেড় মাস আগে বাড়ার পর ইদানীং আরেক দফা বেড়েছে বলে জানান সেগুনবাগিচা বাজারের মুদিদোকানি মেসার্স আল্লাহর দান স্টোরের মালিক শিপন আহমেদ। বনশ্রীর মুদিদোকানি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এক মাস আগে প্রতি কেজি ছোলা ৯০-৯২ টাকা থাকলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়। ৯০ টাকার খেসারি ১১০ এবং ৭০ টাকার অ্যাংকর ডাল ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বরে ২ লাখ ৩০ হাজার ১১৮ দশমিক ৫৫ টন ছোলা আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। গত বছর ১ লাখ ১১ হাজার ২৪৬ টনের এলসি খোলা হয়, যা আগের বছরের চেয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮৭২ দশমিক ৫৫ টন কম। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিপমেন্ট হওয়ার কথা ৮৮ হাজার ৫০৯ টন ছোলার।

দেশের ভেতরে ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আর্থিক খাতে নগদ লেনদেন ক্রমেই কমে আসছে; তার জায়গা দখল করছে প্লাস্টিক মানি। অভ্যন্তরীণ পেমেন্ট থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সফর, অনলাইন কেনাকাটা, ব্যবসায়িক খরচ কিংবা জীবনযাত্রার প্রয়োজন—সব ক্ষেত্রেই এখন ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে।
৬ মিনিট আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ডেটা সেন্টারগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বৈশ্বিক সরবরাহ সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম দ্রুত বেড়ে প্রতি টন প্রায় ১২ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে তামার ঘাটতি পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের ২০২৬ সালের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আরেফিন রাফি আহমেদ। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত জেসিআই নেতারা অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে দৈনিক আমদানির অনুমতি চার গুণ বাড়িয়েছে সরকার। আজ শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যাংক বন্ধ থাকায় প্রথম দিনে ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র খুলতে না পারলেও আগামীকাল রোববার থেকে মোট ১২ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের ভেতরে ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আর্থিক খাতে নগদ লেনদেন ক্রমেই কমে আসছে; তার জায়গা দখল করছে প্লাস্টিক মানি। অভ্যন্তরীণ পেমেন্ট থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সফর, অনলাইন কেনাকাটা, ব্যবসায়িক খরচ কিংবা জীবনযাত্রার প্রয়োজন—সব ক্ষেত্রেই এখন ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে। তবে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে এই লেনদেনের প্রবণতা আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। মূলত নগদ বহনের ঝুঁকি, বিদেশি মুদ্রা ব্যবস্থাপনা এবং আন্তর্জাতিক পেমেন্টের সুবিধা—এ সব মিলিয়েই সাম্প্রতিক সময়ে নিত্যনতুন রেকর্ড হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরে মাত্র এক মাসের ব্যবধানে বিদেশে ক্রেডিট কার্ড ব্যয়ের পরিমাণ বেড়েছে ৫১ কোটি টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৫ সালের আগস্টে বাংলাদেশিরা বিদেশে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে খরচ করেছিলেন ৪৪৩ কোটি ৩ লাখ টাকা। মাত্র এক মাস পর সেপ্টেম্বরে সেই ব্যয় দাঁড়ায় ৪৯৪ কোটি ২ লাখ টাকায়। অর্থাৎ বিদেশে কার্ড খরচ এক মাসে বেড়েছে ৫১ কোটি ১ লাখ টাকা।
তথ্য বলছে, বিদেশে বাংলাদেশিদের সর্বোচ্চ ক্রেডিট কার্ডে খরচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে—৭০ কোটি ৯ লাখ টাকা। থাইল্যান্ডে খরচ হয়েছে ৫৯ কোটি ৯ লাখ এবং যুক্তরাজ্যে ৫৪ কোটি ১ লাখ টাকা। সিঙ্গাপুরে ব্যয় ৪০ কোটি ৪ লাখ, মালয়েশিয়ায় ৩৪ কোটি, ভারতে ৩২ কোটি ৩ লাখ, নেদারল্যান্ডসে ২৫ কোটি, সৌদি আরবে ২৪ কোটি, কানাডায় ২১ কোটি, অস্ট্রেলিয়ায় ১৭ কোটি এবং আয়ারল্যান্ডে ১৬ কোটি টাকা। চীনে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি টাকা। অন্যান্য দেশে মোট খরচ ৯২ কোটি টাকার বেশি।
অন্যদিকে, বিদেশিরাও বাংলাদেশে এসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কত খরচ করে থাকেন। আগস্টে বিদেশিদের ব্যয় ছিল ১৮৩ কোটি ৫ লাখ টাকা, যা সেপ্টেম্বরে সামান্য কমে দাঁড়ায় ১৭৫ কোটি ৯ লাখ টাকায়। অর্থাৎ এক মাসে তাঁদের কার্ডব্যয় কমেছে প্রায় ৮ কোটি টাকা। বিদেশিদের মধ্যেও বাংলাদেশে এসে সর্বোচ্চ খরচ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা—৩৮ কোটি ৬ লাখ টাকা। যুক্তরাজ্য ও ভারতের নাগরিকদের ব্যয় ছিল ১৭ কোটি টাকা করে।
এ নিয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, নগদ বহনের চেয়ে মানুষ কার্ডে লেনদেনে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিদেশ ভ্রমণে এটি সবচেয়ে সহজ, নিরাপদ ও ঝুঁকিহীন পদ্ধতি। সাম্প্রতিক সময়ে চীনে যাত্রীপ্রবাহ রেকর্ড পরিমাণে বেড়েছে—তাই সে দেশে কার্ড ব্যয়েও রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, দৈনন্দিন খরচ, বেতন-ভাতা গ্রহণ এবং নগদ উত্তোলনের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের কাছে এখনো সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম ডেবিট কার্ড। তুলনামূলকভাবে ক্রেডিট কার্ডের সংখ্যা কম হলেও এর ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে এবং তা মূলত শহরকেন্দ্রিক। শহুরে মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণির মধ্যে ক্রেডিট কার্ড এখন একটি স্বাভাবিক ব্যয়ের মাধ্যম হয়ে উঠছে। একইভাবে প্রি-পেইড কার্ডের ব্যবহারও উল্লেখযোগ্য গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে—গত পাঁচ বছরে যার প্রবৃদ্ধি প্রায় ১৬ গুণ।
বর্তমানে দেশের ৫৬টি ব্যাংক ও ১টি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফসি) কার্ড সেবা দিচ্ছে। এর মধ্যে ৪৮টি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড, দ্বৈত মুদ্রার ডেবিট কার্ড এবং প্রি-পেইড কার্ড—এই তিন ধরনের সেবা পরিচালনা করে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, সামগ্রিকভাবে মানুষ নগদের চেয়ে কার্ডে লেনদেনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। তাঁর ভাষায়, আঞ্চলিক কূটনীতি ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নতিও ক্রস-বর্ডার কার্ড ব্যবহারে প্রভাব ফেলছে।
দেশের ভেতরে ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আর্থিক খাতে নগদ লেনদেন ক্রমেই কমে আসছে; তার জায়গা দখল করছে প্লাস্টিক মানি। অভ্যন্তরীণ পেমেন্ট থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সফর, অনলাইন কেনাকাটা, ব্যবসায়িক খরচ কিংবা জীবনযাত্রার প্রয়োজন—সব ক্ষেত্রেই এখন ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে। তবে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে এই লেনদেনের প্রবণতা আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। মূলত নগদ বহনের ঝুঁকি, বিদেশি মুদ্রা ব্যবস্থাপনা এবং আন্তর্জাতিক পেমেন্টের সুবিধা—এ সব মিলিয়েই সাম্প্রতিক সময়ে নিত্যনতুন রেকর্ড হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরে মাত্র এক মাসের ব্যবধানে বিদেশে ক্রেডিট কার্ড ব্যয়ের পরিমাণ বেড়েছে ৫১ কোটি টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৫ সালের আগস্টে বাংলাদেশিরা বিদেশে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে খরচ করেছিলেন ৪৪৩ কোটি ৩ লাখ টাকা। মাত্র এক মাস পর সেপ্টেম্বরে সেই ব্যয় দাঁড়ায় ৪৯৪ কোটি ২ লাখ টাকায়। অর্থাৎ বিদেশে কার্ড খরচ এক মাসে বেড়েছে ৫১ কোটি ১ লাখ টাকা।
তথ্য বলছে, বিদেশে বাংলাদেশিদের সর্বোচ্চ ক্রেডিট কার্ডে খরচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে—৭০ কোটি ৯ লাখ টাকা। থাইল্যান্ডে খরচ হয়েছে ৫৯ কোটি ৯ লাখ এবং যুক্তরাজ্যে ৫৪ কোটি ১ লাখ টাকা। সিঙ্গাপুরে ব্যয় ৪০ কোটি ৪ লাখ, মালয়েশিয়ায় ৩৪ কোটি, ভারতে ৩২ কোটি ৩ লাখ, নেদারল্যান্ডসে ২৫ কোটি, সৌদি আরবে ২৪ কোটি, কানাডায় ২১ কোটি, অস্ট্রেলিয়ায় ১৭ কোটি এবং আয়ারল্যান্ডে ১৬ কোটি টাকা। চীনে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি টাকা। অন্যান্য দেশে মোট খরচ ৯২ কোটি টাকার বেশি।
অন্যদিকে, বিদেশিরাও বাংলাদেশে এসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কত খরচ করে থাকেন। আগস্টে বিদেশিদের ব্যয় ছিল ১৮৩ কোটি ৫ লাখ টাকা, যা সেপ্টেম্বরে সামান্য কমে দাঁড়ায় ১৭৫ কোটি ৯ লাখ টাকায়। অর্থাৎ এক মাসে তাঁদের কার্ডব্যয় কমেছে প্রায় ৮ কোটি টাকা। বিদেশিদের মধ্যেও বাংলাদেশে এসে সর্বোচ্চ খরচ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা—৩৮ কোটি ৬ লাখ টাকা। যুক্তরাজ্য ও ভারতের নাগরিকদের ব্যয় ছিল ১৭ কোটি টাকা করে।
এ নিয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, নগদ বহনের চেয়ে মানুষ কার্ডে লেনদেনে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। বিদেশ ভ্রমণে এটি সবচেয়ে সহজ, নিরাপদ ও ঝুঁকিহীন পদ্ধতি। সাম্প্রতিক সময়ে চীনে যাত্রীপ্রবাহ রেকর্ড পরিমাণে বেড়েছে—তাই সে দেশে কার্ড ব্যয়েও রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ব্যাংক খাতসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, দৈনন্দিন খরচ, বেতন-ভাতা গ্রহণ এবং নগদ উত্তোলনের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের কাছে এখনো সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম ডেবিট কার্ড। তুলনামূলকভাবে ক্রেডিট কার্ডের সংখ্যা কম হলেও এর ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে এবং তা মূলত শহরকেন্দ্রিক। শহুরে মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণির মধ্যে ক্রেডিট কার্ড এখন একটি স্বাভাবিক ব্যয়ের মাধ্যম হয়ে উঠছে। একইভাবে প্রি-পেইড কার্ডের ব্যবহারও উল্লেখযোগ্য গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে—গত পাঁচ বছরে যার প্রবৃদ্ধি প্রায় ১৬ গুণ।
বর্তমানে দেশের ৫৬টি ব্যাংক ও ১টি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফসি) কার্ড সেবা দিচ্ছে। এর মধ্যে ৪৮টি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড, দ্বৈত মুদ্রার ডেবিট কার্ড এবং প্রি-পেইড কার্ড—এই তিন ধরনের সেবা পরিচালনা করে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, সামগ্রিকভাবে মানুষ নগদের চেয়ে কার্ডে লেনদেনকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। তাঁর ভাষায়, আঞ্চলিক কূটনীতি ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নতিও ক্রস-বর্ডার কার্ড ব্যবহারে প্রভাব ফেলছে।

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ডেটা সেন্টারগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বৈশ্বিক সরবরাহ সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম দ্রুত বেড়ে প্রতি টন প্রায় ১২ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে তামার ঘাটতি পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের ২০২৬ সালের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আরেফিন রাফি আহমেদ। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত জেসিআই নেতারা অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে দৈনিক আমদানির অনুমতি চার গুণ বাড়িয়েছে সরকার। আজ শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যাংক বন্ধ থাকায় প্রথম দিনে ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র খুলতে না পারলেও আগামীকাল রোববার থেকে মোট ১২ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ডেটা সেন্টারগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বৈশ্বিক সরবরাহ সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম দ্রুত বেড়ে প্রতি টন প্রায় ১২ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে তামার ঘাটতি পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করেছে।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরে তামার দাম ইতিমধ্যে ৩৫ শতাংশ বেড়েছে, যা ২০০৯ সালের পর সর্বোচ্চ বার্ষিক প্রবৃদ্ধির পথে। গত শুক্রবার প্রতি টন তামার দাম ১১ হাজার ৯৫২ ডলার উঠে যায়।
উচ্চ বিদ্যুৎ পরিবাহিতার কারণে তামা ডেটা সেন্টার, বৈদ্যুতিক যান, বিদ্যুৎ গ্রিড এবং জ্বালানি রূপান্তর অবকাঠামোর জন্য অপরিহার্য কাঁচামাল। বিশ্বজুড়ে ডেটা সেন্টার সম্প্রসারণ ও পরিচ্ছন্ন জ্বালানিতে বিপুল বিনিয়োগ তামার চাহিদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।
বেঞ্চমার্ক মিনারেল ইনটেলিজেন্সের বিশ্লেষক দান ডে ইয়ং বলেন, এআই খাতকে কেন্দ্র করে যাঁরা বিনিয়োগ করছেন, তাঁরা এমন পণ্য বেছে নিচ্ছেন, যেখানে ডেটা সেন্টারের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল অন্তর্ভুক্ত। ফলে তামাভিত্তিক ইটিএফসহ সংশ্লিষ্ট সম্পদে বিনিয়োগ বাড়ছে।
এ প্রবণতার অংশ হিসেবে কানাডার স্প্রট অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ২০২৪ সালের মাঝামাঝি বিশ্বের প্রথম বাস্তব তামাসমর্থিত এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) চালু করে। প্রায় ১০ হাজার টন তামা সংরক্ষিত এই তহবিলের ইউনিট মূল্য চলতি বছরে ৪৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ১৪ কানাডিয়ান ডলারে পৌঁছেছে।
রয়টার্সের এক জরিপে বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, চলতি বছরে বৈশ্বিক তামার বাজারে ১ লাখ ২৪ হাজার টন এবং আগামী বছরে ১ লাখ ৫০ হাজার টনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ও আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা ম্যাকোয়ারির পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি বছরে বিশ্বে তামার চাহিদা দাঁড়াবে প্রায় ২ কোটি ৭০ লাখ টনে, যা আগের বছরের তুলনায় ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভোক্তা দেশ চীনে চাহিদা বাড়বে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ, আর চীনের বাইরে আগামী বছর চাহিদা বাড়তে পারে ৩ শতাংশ।
ম্যাকোয়ারির বিশ্লেষক অ্যালিস ফক্স বলেন, কঠোর সরবরাহ পরিস্থিতি নিয়ে বাজারে যে আলোচনা চলছে, সেটিই তামার দামে ঊর্ধ্বমুখী চাপ সৃষ্টি করছে।
সরবরাহ সংকটের পেছনে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ায় ফ্রিপোর্ট ম্যাকমোরানের গ্রাসবার্গ খনিতে দুর্ঘটনা, গ্লেনকোরসহ বড় খনি কোম্পানির উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কমানোর সিদ্ধান্ত।
লন্ডন মেটাল এক্সচেঞ্জ, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কমেক্স ও সাংহাই ফিউচার্স এক্সচেঞ্জে মোট তামার মজুত চলতি বছরে ৫৪ শতাংশ বেড়ে ৬ লাখ ৬১ হাজার টনে দাঁড়িয়েছে। তবে এর বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রে চলে যাচ্ছে।
কমেক্সে তামার মজুত রেকর্ড ৪ লাখ ৫ হাজার ৭৮২ টনে পৌঁছেছে, যা মোট বৈশ্বিক এক্সচেঞ্জ মজুতের ৬১ শতাংশ। বছরের শুরুতে যা ছিল মাত্র ২০ শতাংশ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ডেটা সেন্টারগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বৈশ্বিক সরবরাহ সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম দ্রুত বেড়ে প্রতি টন প্রায় ১২ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে তামার ঘাটতি পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করেছে।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরে তামার দাম ইতিমধ্যে ৩৫ শতাংশ বেড়েছে, যা ২০০৯ সালের পর সর্বোচ্চ বার্ষিক প্রবৃদ্ধির পথে। গত শুক্রবার প্রতি টন তামার দাম ১১ হাজার ৯৫২ ডলার উঠে যায়।
উচ্চ বিদ্যুৎ পরিবাহিতার কারণে তামা ডেটা সেন্টার, বৈদ্যুতিক যান, বিদ্যুৎ গ্রিড এবং জ্বালানি রূপান্তর অবকাঠামোর জন্য অপরিহার্য কাঁচামাল। বিশ্বজুড়ে ডেটা সেন্টার সম্প্রসারণ ও পরিচ্ছন্ন জ্বালানিতে বিপুল বিনিয়োগ তামার চাহিদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।
বেঞ্চমার্ক মিনারেল ইনটেলিজেন্সের বিশ্লেষক দান ডে ইয়ং বলেন, এআই খাতকে কেন্দ্র করে যাঁরা বিনিয়োগ করছেন, তাঁরা এমন পণ্য বেছে নিচ্ছেন, যেখানে ডেটা সেন্টারের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল অন্তর্ভুক্ত। ফলে তামাভিত্তিক ইটিএফসহ সংশ্লিষ্ট সম্পদে বিনিয়োগ বাড়ছে।
এ প্রবণতার অংশ হিসেবে কানাডার স্প্রট অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ২০২৪ সালের মাঝামাঝি বিশ্বের প্রথম বাস্তব তামাসমর্থিত এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ) চালু করে। প্রায় ১০ হাজার টন তামা সংরক্ষিত এই তহবিলের ইউনিট মূল্য চলতি বছরে ৪৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ১৪ কানাডিয়ান ডলারে পৌঁছেছে।
রয়টার্সের এক জরিপে বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন, চলতি বছরে বৈশ্বিক তামার বাজারে ১ লাখ ২৪ হাজার টন এবং আগামী বছরে ১ লাখ ৫০ হাজার টনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ও আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা ম্যাকোয়ারির পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি বছরে বিশ্বে তামার চাহিদা দাঁড়াবে প্রায় ২ কোটি ৭০ লাখ টনে, যা আগের বছরের তুলনায় ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভোক্তা দেশ চীনে চাহিদা বাড়বে ৩ দশমিক ৭ শতাংশ, আর চীনের বাইরে আগামী বছর চাহিদা বাড়তে পারে ৩ শতাংশ।
ম্যাকোয়ারির বিশ্লেষক অ্যালিস ফক্স বলেন, কঠোর সরবরাহ পরিস্থিতি নিয়ে বাজারে যে আলোচনা চলছে, সেটিই তামার দামে ঊর্ধ্বমুখী চাপ সৃষ্টি করছে।
সরবরাহ সংকটের পেছনে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ায় ফ্রিপোর্ট ম্যাকমোরানের গ্রাসবার্গ খনিতে দুর্ঘটনা, গ্লেনকোরসহ বড় খনি কোম্পানির উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কমানোর সিদ্ধান্ত।
লন্ডন মেটাল এক্সচেঞ্জ, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কমেক্স ও সাংহাই ফিউচার্স এক্সচেঞ্জে মোট তামার মজুত চলতি বছরে ৫৪ শতাংশ বেড়ে ৬ লাখ ৬১ হাজার টনে দাঁড়িয়েছে। তবে এর বড় অংশ যুক্তরাষ্ট্রে চলে যাচ্ছে।
কমেক্সে তামার মজুত রেকর্ড ৪ লাখ ৫ হাজার ৭৮২ টনে পৌঁছেছে, যা মোট বৈশ্বিক এক্সচেঞ্জ মজুতের ৬১ শতাংশ। বছরের শুরুতে যা ছিল মাত্র ২০ শতাংশ।

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের ভেতরে ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আর্থিক খাতে নগদ লেনদেন ক্রমেই কমে আসছে; তার জায়গা দখল করছে প্লাস্টিক মানি। অভ্যন্তরীণ পেমেন্ট থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সফর, অনলাইন কেনাকাটা, ব্যবসায়িক খরচ কিংবা জীবনযাত্রার প্রয়োজন—সব ক্ষেত্রেই এখন ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে।
৬ মিনিট আগে
জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের ২০২৬ সালের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আরেফিন রাফি আহমেদ। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত জেসিআই নেতারা অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে দৈনিক আমদানির অনুমতি চার গুণ বাড়িয়েছে সরকার। আজ শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যাংক বন্ধ থাকায় প্রথম দিনে ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র খুলতে না পারলেও আগামীকাল রোববার থেকে মোট ১২ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের ২০২৬ সালের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আরেফিন রাফি আহমেদ। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত জেসিআই নেতারা অংশ নেন।
বিভিন্ন খাতে এক দশকেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞ আরেফিন রাফি আহমেদ জেসিআই বাংলাদেশে ধারাবাহিকভাবে নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২৫ সালে ডেপুটি ন্যাশনাল প্রেসিডেন্টসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতেই তাঁর নির্বাচনে সংগঠনের সদস্যদের আস্থা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরেফিন রাফি আহমেদ বলেন, ‘ভিশন ২০২৬-এর মূল কথা হলো মন দিয়ে শোনা, সাহসের সঙ্গে কাজ করা এবং সততা ও নতুন চিন্তার মাধ্যমে তরুণদের সমাজের সেবায় সক্ষম করে তোলা। একই সঙ্গে সংগঠনের স্থানীয় ইউনিটগুলোকে আরও শক্তিশালী করা এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলাই আমার প্রধান লক্ষ্য।’

জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের ২০২৬ সালের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আরেফিন রাফি আহমেদ। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত জেসিআই নেতারা অংশ নেন।
বিভিন্ন খাতে এক দশকেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞ আরেফিন রাফি আহমেদ জেসিআই বাংলাদেশে ধারাবাহিকভাবে নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২৫ সালে ডেপুটি ন্যাশনাল প্রেসিডেন্টসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতেই তাঁর নির্বাচনে সংগঠনের সদস্যদের আস্থা স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরেফিন রাফি আহমেদ বলেন, ‘ভিশন ২০২৬-এর মূল কথা হলো মন দিয়ে শোনা, সাহসের সঙ্গে কাজ করা এবং সততা ও নতুন চিন্তার মাধ্যমে তরুণদের সমাজের সেবায় সক্ষম করে তোলা। একই সঙ্গে সংগঠনের স্থানীয় ইউনিটগুলোকে আরও শক্তিশালী করা এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলাই আমার প্রধান লক্ষ্য।’

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের ভেতরে ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আর্থিক খাতে নগদ লেনদেন ক্রমেই কমে আসছে; তার জায়গা দখল করছে প্লাস্টিক মানি। অভ্যন্তরীণ পেমেন্ট থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সফর, অনলাইন কেনাকাটা, ব্যবসায়িক খরচ কিংবা জীবনযাত্রার প্রয়োজন—সব ক্ষেত্রেই এখন ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে।
৬ মিনিট আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ডেটা সেন্টারগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বৈশ্বিক সরবরাহ সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম দ্রুত বেড়ে প্রতি টন প্রায় ১২ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে তামার ঘাটতি পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে দৈনিক আমদানির অনুমতি চার গুণ বাড়িয়েছে সরকার। আজ শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যাংক বন্ধ থাকায় প্রথম দিনে ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র খুলতে না পারলেও আগামীকাল রোববার থেকে মোট ১২ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে দৈনিক আমদানির অনুমতি চার গুণ বাড়িয়েছে সরকার। আজ শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যাংক বন্ধ থাকায় প্রথম দিনে ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র খুলতে না পারলেও আগামীকাল রোববার থেকে মোট ১২ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।
চলতি মাসের শুরুতে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বেড়ে তিন দিনের মধ্যে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর কৃষি মন্ত্রণালয় আমদানি অনুমোদন দিতে শুরু করে। ওই দিনই দীর্ঘ ৩ মাস পর দিনাজপুরের হিলি দিয়ে ভারত থেকে প্রথম চালান বাংলাদেশে প্রবেশ করে। প্রথম চালানে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়।
প্রথমে দৈনিক মোট ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। ৭ ডিসেম্বর থেকে গত বৃহস্পতিবার ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দৈনিক ১ হাজার ৫০০ টন করে মোট ৭ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হয়। আমদানি শুরুর দিকে দাম অনেকটাই কমে আসে। কিন্তু এক-দুই দিনের মধ্যে আবার বেড়ে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘শনিবার অফিস বন্ধ থাকলেও আমরা পেঁয়াজের আমদানি অনুমতি (আইপি) দিতে কিছু কর্মকর্তা অফিসে ছিলাম। শনিবার থেকেই প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু হয়েছে। রোববার ১২ হাজার টন পেঁয়াজ বাজারে এলে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে আশা করি।’
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, প্রতিদিন ২০০টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। আগে ছিল ৫০টি করে। প্রতিটি আইপিতে সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। তবে আবেদনের বিষয় আগের মতোই থাকবে। অর্থাৎ ১ আগস্ট ২০২৫ থেকে যে সকল আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন।

বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে দৈনিক আমদানির অনুমতি চার গুণ বাড়িয়েছে সরকার। আজ শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যাংক বন্ধ থাকায় প্রথম দিনে ব্যবসায়ীরা ঋণপত্র খুলতে না পারলেও আগামীকাল রোববার থেকে মোট ১২ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করতে পারবেন।
চলতি মাসের শুরুতে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বেড়ে তিন দিনের মধ্যে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর কৃষি মন্ত্রণালয় আমদানি অনুমোদন দিতে শুরু করে। ওই দিনই দীর্ঘ ৩ মাস পর দিনাজপুরের হিলি দিয়ে ভারত থেকে প্রথম চালান বাংলাদেশে প্রবেশ করে। প্রথম চালানে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়।
প্রথমে দৈনিক মোট ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। ৭ ডিসেম্বর থেকে গত বৃহস্পতিবার ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দৈনিক ১ হাজার ৫০০ টন করে মোট ৭ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হয়। আমদানি শুরুর দিকে দাম অনেকটাই কমে আসে। কিন্তু এক-দুই দিনের মধ্যে আবার বেড়ে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘শনিবার অফিস বন্ধ থাকলেও আমরা পেঁয়াজের আমদানি অনুমতি (আইপি) দিতে কিছু কর্মকর্তা অফিসে ছিলাম। শনিবার থেকেই প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু হয়েছে। রোববার ১২ হাজার টন পেঁয়াজ বাজারে এলে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে আশা করি।’
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় জানায়, প্রতিদিন ২০০টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। আগে ছিল ৫০টি করে। প্রতিটি আইপিতে সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। তবে আবেদনের বিষয় আগের মতোই থাকবে। অর্থাৎ ১ আগস্ট ২০২৫ থেকে যে সকল আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন।

রোজা শুরুর তিন সপ্তাহ আগেই বাড়ল ছোলা, ডাবলি, অ্যাংকর ও খেসারি ডালের দাম। ভোক্তারা ইফতারের জন্য এসব কেনা শুরু না করলেও ব্যবসায়ীরা আগেভাগেই দাম বাড়িয়ে রাখলেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দেশের ভেতরে ও বাইরে উভয় ক্ষেত্রেই আর্থিক খাতে নগদ লেনদেন ক্রমেই কমে আসছে; তার জায়গা দখল করছে প্লাস্টিক মানি। অভ্যন্তরীণ পেমেন্ট থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক সফর, অনলাইন কেনাকাটা, ব্যবসায়িক খরচ কিংবা জীবনযাত্রার প্রয়োজন—সব ক্ষেত্রেই এখন ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন বাড়ছে।
৬ মিনিট আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চালিত ডেটা সেন্টারগুলোর ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং বৈশ্বিক সরবরাহ সংকটের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম দ্রুত বেড়ে প্রতি টন প্রায় ১২ হাজার ডলারে পৌঁছেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে তামার ঘাটতি পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
জুনিয়র চেম্বার ইন্টারন্যাশনাল (জেসিআই) বাংলাদেশের ২০২৬ সালের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আরেফিন রাফি আহমেদ। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আগত জেসিআই নেতারা অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে