আরাফাত শাহরিয়ার

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্যরকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত, তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু। নতুন চাকরিতে চড়াই-উতরাই পেরিয়েই তবেই তৈরি করে নিতে হয় নিজের অবস্থান।
প্রথম চাকরি, নতুন অভিজ্ঞতা
জুতসই একটি চাকরি খুঁজে পেতেই তিন-তিনটি বছর কেটে গেল রাফসানের। আর যেই জুটল পছন্দসই একটি চাকরি, কিছুদিন পর সেটিই কিনা ভাল্লাগে না! চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর নিজেকে মনে হলো ভিনগ্রহের বাসিন্দা! এমনটি হতে পারে আপনার বেলায়ও। কর্মক্ষেত্রে নতুন হলে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় সহকর্মীদের ঘিরে। শুরুতে মনে হতে পারে সবাই যেন দূরের মানুষ! মনে হতে পারে এই সম্পর্কটা পেশাগত কৃত্রিমতার। কারণটাও সহজ, সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচয় ও নিখাদ বন্ধুত্ব গড়ে ওঠার ছবি মিলবে না এ ক্ষেত্রে। কারণ কর্মক্ষেত্রে সবাই সমবয়সী কিংবা সমমনা হবে এমনটি ভাবা মোটেও ঠিক নয়। সহকর্মীদের কারও কারও সঙ্গে নিখাদ বন্ধুত্ব এখানেও সম্ভব; হয়তো খানিকটা সময় লাগবে।
উল্টোরথের যাত্রী
নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার পরপরই সহকর্মীদের কেউ হয়তো টিপ্পনী কাটছেন। সবার মনমানসিকতা তো আর সমান হয় না। নিছক মজা করার জন্যও টিপ্পনী কাটতে পারেন কেউ কেউ। বিষয়টিকে সহজভাবে নিন। এমন অবস্থা খুব বেশি দিন থাকে না। এমনও হতে পারে, আপনাকে দেখে হয়তো স্বাভাবিকভাবেই কেউ মুচকি হাসছে। এই স্বাভাবিক বিষয়টিই আপনার কাছে মনে হতে পারে হয়তো মজা করছে আপনাকে নিয়ে। নতুন কর্মক্ষেত্রে মনে হতে পারে সবাই পর। নিজেকে একা ভাবার কোনো কারণ নেই। সহকর্মীদের আপন করে নিন। এতে কেমন সময় লাগবে, নির্ভর করছে আপনার ওপরই!
মানিয়ে নেওয়ার মন্ত্র
কর্মক্ষেত্রে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার কাজটি আপনাকেই করতে হবে। হয়তো বুঝে উঠতে পারছেন না আপনার বসার জায়গাটি কোথায়, কী কাজ করতে হবে। এ ছাড়া কাজ করার কিছু অনুষঙ্গ, যেমন—কাগজ, পিন, স্ট্যাপলার ইত্যাদি কিংবা কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড পেতেও সমস্যা হতে পারে। সহকর্মীর সহযোগিতা চান। পাবেন। এমন কয়েকজন থাকবেনই, যাঁরা আপনার যোগ দেওয়ায় হয়তো খুশি হতে পারেননি। ঔদ্ধত্য কিংবা উপেক্ষা করে বিরোধিতার আগুন উসকে দেবেন না। অফিসের সবার মন জয় করুন ব্যবহার দিয়েই।
ওপরে ওঠার সিঁড়ি
চাকরির শুরুতে কাজের দক্ষতা না থাকাটাই স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে কাজের জায়গাগুলো বুঝে নিতে হবে, বাড়িয়ে নিতে হবে দক্ষতা। নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে পারলেই দেখা মিলবে ওপরে ওঠার সিঁড়ির। অফিসে আসবেন নিয়মমতো। হাতের সব কাজ শেষ হয়ে গেলে সময়মতো অফিস থেকে বেরিয়ে পড়ুন। কর্তৃপক্ষকে খুশি করতে ছুটির সময় পেরিয়ে গেলেও অযথা বসে থাকবেন না। আপনার যোগ্যতা ঠিকমতো কাজে লাগানো হচ্ছে না, কাজের স্বীকৃতি পাচ্ছেন না, ভেঙে পড়বেন না। একসময় দেখবেন, কাজের মূল্যায়ন ঠিকই পেয়ে গেছেন।
তৈরি করুন নিজেকে
অফিসই হয়তো আপনার প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। অফিসের কর্তাব্যক্তিরা এ সময়টাতে নানা দিকনির্দেশনা দিতে পারেন। সবার পরামর্শ আমলে নেওয়ার চেষ্টা করুন। অফিসে আপনার কী কাজ, বসের কাছ থেকে শুরুতেই বুঝে নিন। শিক্ষানবিশ সময়ে কতটা লাভবান হলেন, তা কিন্তু আপনার ওপরই নির্ভর করছে। সবকিছু আয়ত্তে আনার চেষ্টা করুন। এ সময়টাতে আপনাকে হতে হবে মনোযোগী ছাত্র। দেখুন, শুনুন আর শিখুন। দেখবেন, কিছুদিনের মধ্যেই সবকিছু চলে এসেছে আপনার হাতের মুঠোয়।
মাটিতে নামুন
যোগ্যতা ও পেশাদারি দক্ষতা আপনার থাকতেই পারে, এ নিয়ে অহমিকা করবেন না। চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর এমন ভাব যেন আপনার মধ্যে থাকে, যাতে সবাই বুঝতে পারে আপনার উদ্দেশ্য সবকিছু শিখে নেওয়া। যত বেশি আর যত দ্রুত সম্ভব কাজ শিখে নিন। দায়িত্ব যা-ই হোক, নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে নিজেকে বেঁধে রাখবেন না। বাড়তি দায়িত্ব তুলে নিন নিজের কাঁধে। প্রতিষ্ঠানের অন্য দপ্তরে কী কাজ হচ্ছে, সেটাও বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। শিক্ষানবিশের ওপর কিন্তু ‘কর্তৃপক্ষ’ তীক্ষ্ণ নজর রাখে।
যদি বদলে যায় কাজের ক্ষেত্র
কর্মক্ষেত্রে একদম নতুন না হলেও অফিস পরিবর্তন করলেও নিজেকে নতুন মনে হতে পারে! কাজ যদি একই হয়, কর্মক্ষেত্র নতুন হলেও অফিস সামলানো অনেক সহজ। চাকরি তো ছাড়লেন, নতুন অফিসের কাজও কি সঙ্গে করে এনেছেন? নাকি অফিসের মতো বদলে ফেলেছেন কাজের ক্ষেত্রও! যদি তা-ই হয়, শুরুটা তো করতে হবে আবারও নতুন করে। আগের শেখা বিষয়গুলোর বেশির ভাগই হয়তো কাজে লাগবে না, সবকিছু শিখে নিতে হবে নতুন করে। এ ক্ষেত্রে সিনিয়র কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগিতা দরকার হবে আপনার।
কর্তাদের করণীয়
নতুন কাউকে স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মক্ষেত্রে সবার সঙ্গে মিশতে দেওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি করার জন্য কর্তাব্যক্তিদের কিছু করার আছে। অন্যদের সঙ্গে নতুনদের প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দেওয়া উচিত কর্তাদেরই। তিনি তাঁর যোগ্যতা এমনভাবে তুলে ধরতে পারেন, যাতে সবার মধ্যে তাঁকে নিয়ে একটা ভালো ধারণা আসে। কাজে উৎসাহের খোরাকও জোগাতে পারে এটি। নতুন যোগ দেওয়া কর্মীর কাজ বুঝিয়ে দেওয়া, সেই সঙ্গে দরকারি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার দায়িত্বও কর্তাদের। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা, গঠন, কার্যবিধি, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়েও একটি ভালো ধারণা দিয়ে কর্তারা নতুন কর্মীর কাজের জায়গাটা সহজ করে দিতে পারেন।
লেখক: শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক গ্রন্থপ্রণেতা ও লেখক

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্যরকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত, তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু। নতুন চাকরিতে চড়াই-উতরাই পেরিয়েই তবেই তৈরি করে নিতে হয় নিজের অবস্থান।
প্রথম চাকরি, নতুন অভিজ্ঞতা
জুতসই একটি চাকরি খুঁজে পেতেই তিন-তিনটি বছর কেটে গেল রাফসানের। আর যেই জুটল পছন্দসই একটি চাকরি, কিছুদিন পর সেটিই কিনা ভাল্লাগে না! চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর নিজেকে মনে হলো ভিনগ্রহের বাসিন্দা! এমনটি হতে পারে আপনার বেলায়ও। কর্মক্ষেত্রে নতুন হলে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় সহকর্মীদের ঘিরে। শুরুতে মনে হতে পারে সবাই যেন দূরের মানুষ! মনে হতে পারে এই সম্পর্কটা পেশাগত কৃত্রিমতার। কারণটাও সহজ, সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচয় ও নিখাদ বন্ধুত্ব গড়ে ওঠার ছবি মিলবে না এ ক্ষেত্রে। কারণ কর্মক্ষেত্রে সবাই সমবয়সী কিংবা সমমনা হবে এমনটি ভাবা মোটেও ঠিক নয়। সহকর্মীদের কারও কারও সঙ্গে নিখাদ বন্ধুত্ব এখানেও সম্ভব; হয়তো খানিকটা সময় লাগবে।
উল্টোরথের যাত্রী
নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার পরপরই সহকর্মীদের কেউ হয়তো টিপ্পনী কাটছেন। সবার মনমানসিকতা তো আর সমান হয় না। নিছক মজা করার জন্যও টিপ্পনী কাটতে পারেন কেউ কেউ। বিষয়টিকে সহজভাবে নিন। এমন অবস্থা খুব বেশি দিন থাকে না। এমনও হতে পারে, আপনাকে দেখে হয়তো স্বাভাবিকভাবেই কেউ মুচকি হাসছে। এই স্বাভাবিক বিষয়টিই আপনার কাছে মনে হতে পারে হয়তো মজা করছে আপনাকে নিয়ে। নতুন কর্মক্ষেত্রে মনে হতে পারে সবাই পর। নিজেকে একা ভাবার কোনো কারণ নেই। সহকর্মীদের আপন করে নিন। এতে কেমন সময় লাগবে, নির্ভর করছে আপনার ওপরই!
মানিয়ে নেওয়ার মন্ত্র
কর্মক্ষেত্রে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার কাজটি আপনাকেই করতে হবে। হয়তো বুঝে উঠতে পারছেন না আপনার বসার জায়গাটি কোথায়, কী কাজ করতে হবে। এ ছাড়া কাজ করার কিছু অনুষঙ্গ, যেমন—কাগজ, পিন, স্ট্যাপলার ইত্যাদি কিংবা কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড পেতেও সমস্যা হতে পারে। সহকর্মীর সহযোগিতা চান। পাবেন। এমন কয়েকজন থাকবেনই, যাঁরা আপনার যোগ দেওয়ায় হয়তো খুশি হতে পারেননি। ঔদ্ধত্য কিংবা উপেক্ষা করে বিরোধিতার আগুন উসকে দেবেন না। অফিসের সবার মন জয় করুন ব্যবহার দিয়েই।
ওপরে ওঠার সিঁড়ি
চাকরির শুরুতে কাজের দক্ষতা না থাকাটাই স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে কাজের জায়গাগুলো বুঝে নিতে হবে, বাড়িয়ে নিতে হবে দক্ষতা। নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে পারলেই দেখা মিলবে ওপরে ওঠার সিঁড়ির। অফিসে আসবেন নিয়মমতো। হাতের সব কাজ শেষ হয়ে গেলে সময়মতো অফিস থেকে বেরিয়ে পড়ুন। কর্তৃপক্ষকে খুশি করতে ছুটির সময় পেরিয়ে গেলেও অযথা বসে থাকবেন না। আপনার যোগ্যতা ঠিকমতো কাজে লাগানো হচ্ছে না, কাজের স্বীকৃতি পাচ্ছেন না, ভেঙে পড়বেন না। একসময় দেখবেন, কাজের মূল্যায়ন ঠিকই পেয়ে গেছেন।
তৈরি করুন নিজেকে
অফিসই হয়তো আপনার প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। অফিসের কর্তাব্যক্তিরা এ সময়টাতে নানা দিকনির্দেশনা দিতে পারেন। সবার পরামর্শ আমলে নেওয়ার চেষ্টা করুন। অফিসে আপনার কী কাজ, বসের কাছ থেকে শুরুতেই বুঝে নিন। শিক্ষানবিশ সময়ে কতটা লাভবান হলেন, তা কিন্তু আপনার ওপরই নির্ভর করছে। সবকিছু আয়ত্তে আনার চেষ্টা করুন। এ সময়টাতে আপনাকে হতে হবে মনোযোগী ছাত্র। দেখুন, শুনুন আর শিখুন। দেখবেন, কিছুদিনের মধ্যেই সবকিছু চলে এসেছে আপনার হাতের মুঠোয়।
মাটিতে নামুন
যোগ্যতা ও পেশাদারি দক্ষতা আপনার থাকতেই পারে, এ নিয়ে অহমিকা করবেন না। চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর এমন ভাব যেন আপনার মধ্যে থাকে, যাতে সবাই বুঝতে পারে আপনার উদ্দেশ্য সবকিছু শিখে নেওয়া। যত বেশি আর যত দ্রুত সম্ভব কাজ শিখে নিন। দায়িত্ব যা-ই হোক, নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে নিজেকে বেঁধে রাখবেন না। বাড়তি দায়িত্ব তুলে নিন নিজের কাঁধে। প্রতিষ্ঠানের অন্য দপ্তরে কী কাজ হচ্ছে, সেটাও বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। শিক্ষানবিশের ওপর কিন্তু ‘কর্তৃপক্ষ’ তীক্ষ্ণ নজর রাখে।
যদি বদলে যায় কাজের ক্ষেত্র
কর্মক্ষেত্রে একদম নতুন না হলেও অফিস পরিবর্তন করলেও নিজেকে নতুন মনে হতে পারে! কাজ যদি একই হয়, কর্মক্ষেত্র নতুন হলেও অফিস সামলানো অনেক সহজ। চাকরি তো ছাড়লেন, নতুন অফিসের কাজও কি সঙ্গে করে এনেছেন? নাকি অফিসের মতো বদলে ফেলেছেন কাজের ক্ষেত্রও! যদি তা-ই হয়, শুরুটা তো করতে হবে আবারও নতুন করে। আগের শেখা বিষয়গুলোর বেশির ভাগই হয়তো কাজে লাগবে না, সবকিছু শিখে নিতে হবে নতুন করে। এ ক্ষেত্রে সিনিয়র কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগিতা দরকার হবে আপনার।
কর্তাদের করণীয়
নতুন কাউকে স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মক্ষেত্রে সবার সঙ্গে মিশতে দেওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি করার জন্য কর্তাব্যক্তিদের কিছু করার আছে। অন্যদের সঙ্গে নতুনদের প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দেওয়া উচিত কর্তাদেরই। তিনি তাঁর যোগ্যতা এমনভাবে তুলে ধরতে পারেন, যাতে সবার মধ্যে তাঁকে নিয়ে একটা ভালো ধারণা আসে। কাজে উৎসাহের খোরাকও জোগাতে পারে এটি। নতুন যোগ দেওয়া কর্মীর কাজ বুঝিয়ে দেওয়া, সেই সঙ্গে দরকারি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার দায়িত্বও কর্তাদের। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা, গঠন, কার্যবিধি, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়েও একটি ভালো ধারণা দিয়ে কর্তারা নতুন কর্মীর কাজের জায়গাটা সহজ করে দিতে পারেন।
লেখক: শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক গ্রন্থপ্রণেতা ও লেখক
আরাফাত শাহরিয়ার

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্যরকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত, তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু। নতুন চাকরিতে চড়াই-উতরাই পেরিয়েই তবেই তৈরি করে নিতে হয় নিজের অবস্থান।
প্রথম চাকরি, নতুন অভিজ্ঞতা
জুতসই একটি চাকরি খুঁজে পেতেই তিন-তিনটি বছর কেটে গেল রাফসানের। আর যেই জুটল পছন্দসই একটি চাকরি, কিছুদিন পর সেটিই কিনা ভাল্লাগে না! চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর নিজেকে মনে হলো ভিনগ্রহের বাসিন্দা! এমনটি হতে পারে আপনার বেলায়ও। কর্মক্ষেত্রে নতুন হলে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় সহকর্মীদের ঘিরে। শুরুতে মনে হতে পারে সবাই যেন দূরের মানুষ! মনে হতে পারে এই সম্পর্কটা পেশাগত কৃত্রিমতার। কারণটাও সহজ, সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচয় ও নিখাদ বন্ধুত্ব গড়ে ওঠার ছবি মিলবে না এ ক্ষেত্রে। কারণ কর্মক্ষেত্রে সবাই সমবয়সী কিংবা সমমনা হবে এমনটি ভাবা মোটেও ঠিক নয়। সহকর্মীদের কারও কারও সঙ্গে নিখাদ বন্ধুত্ব এখানেও সম্ভব; হয়তো খানিকটা সময় লাগবে।
উল্টোরথের যাত্রী
নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার পরপরই সহকর্মীদের কেউ হয়তো টিপ্পনী কাটছেন। সবার মনমানসিকতা তো আর সমান হয় না। নিছক মজা করার জন্যও টিপ্পনী কাটতে পারেন কেউ কেউ। বিষয়টিকে সহজভাবে নিন। এমন অবস্থা খুব বেশি দিন থাকে না। এমনও হতে পারে, আপনাকে দেখে হয়তো স্বাভাবিকভাবেই কেউ মুচকি হাসছে। এই স্বাভাবিক বিষয়টিই আপনার কাছে মনে হতে পারে হয়তো মজা করছে আপনাকে নিয়ে। নতুন কর্মক্ষেত্রে মনে হতে পারে সবাই পর। নিজেকে একা ভাবার কোনো কারণ নেই। সহকর্মীদের আপন করে নিন। এতে কেমন সময় লাগবে, নির্ভর করছে আপনার ওপরই!
মানিয়ে নেওয়ার মন্ত্র
কর্মক্ষেত্রে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার কাজটি আপনাকেই করতে হবে। হয়তো বুঝে উঠতে পারছেন না আপনার বসার জায়গাটি কোথায়, কী কাজ করতে হবে। এ ছাড়া কাজ করার কিছু অনুষঙ্গ, যেমন—কাগজ, পিন, স্ট্যাপলার ইত্যাদি কিংবা কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড পেতেও সমস্যা হতে পারে। সহকর্মীর সহযোগিতা চান। পাবেন। এমন কয়েকজন থাকবেনই, যাঁরা আপনার যোগ দেওয়ায় হয়তো খুশি হতে পারেননি। ঔদ্ধত্য কিংবা উপেক্ষা করে বিরোধিতার আগুন উসকে দেবেন না। অফিসের সবার মন জয় করুন ব্যবহার দিয়েই।
ওপরে ওঠার সিঁড়ি
চাকরির শুরুতে কাজের দক্ষতা না থাকাটাই স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে কাজের জায়গাগুলো বুঝে নিতে হবে, বাড়িয়ে নিতে হবে দক্ষতা। নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে পারলেই দেখা মিলবে ওপরে ওঠার সিঁড়ির। অফিসে আসবেন নিয়মমতো। হাতের সব কাজ শেষ হয়ে গেলে সময়মতো অফিস থেকে বেরিয়ে পড়ুন। কর্তৃপক্ষকে খুশি করতে ছুটির সময় পেরিয়ে গেলেও অযথা বসে থাকবেন না। আপনার যোগ্যতা ঠিকমতো কাজে লাগানো হচ্ছে না, কাজের স্বীকৃতি পাচ্ছেন না, ভেঙে পড়বেন না। একসময় দেখবেন, কাজের মূল্যায়ন ঠিকই পেয়ে গেছেন।
তৈরি করুন নিজেকে
অফিসই হয়তো আপনার প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। অফিসের কর্তাব্যক্তিরা এ সময়টাতে নানা দিকনির্দেশনা দিতে পারেন। সবার পরামর্শ আমলে নেওয়ার চেষ্টা করুন। অফিসে আপনার কী কাজ, বসের কাছ থেকে শুরুতেই বুঝে নিন। শিক্ষানবিশ সময়ে কতটা লাভবান হলেন, তা কিন্তু আপনার ওপরই নির্ভর করছে। সবকিছু আয়ত্তে আনার চেষ্টা করুন। এ সময়টাতে আপনাকে হতে হবে মনোযোগী ছাত্র। দেখুন, শুনুন আর শিখুন। দেখবেন, কিছুদিনের মধ্যেই সবকিছু চলে এসেছে আপনার হাতের মুঠোয়।
মাটিতে নামুন
যোগ্যতা ও পেশাদারি দক্ষতা আপনার থাকতেই পারে, এ নিয়ে অহমিকা করবেন না। চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর এমন ভাব যেন আপনার মধ্যে থাকে, যাতে সবাই বুঝতে পারে আপনার উদ্দেশ্য সবকিছু শিখে নেওয়া। যত বেশি আর যত দ্রুত সম্ভব কাজ শিখে নিন। দায়িত্ব যা-ই হোক, নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে নিজেকে বেঁধে রাখবেন না। বাড়তি দায়িত্ব তুলে নিন নিজের কাঁধে। প্রতিষ্ঠানের অন্য দপ্তরে কী কাজ হচ্ছে, সেটাও বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। শিক্ষানবিশের ওপর কিন্তু ‘কর্তৃপক্ষ’ তীক্ষ্ণ নজর রাখে।
যদি বদলে যায় কাজের ক্ষেত্র
কর্মক্ষেত্রে একদম নতুন না হলেও অফিস পরিবর্তন করলেও নিজেকে নতুন মনে হতে পারে! কাজ যদি একই হয়, কর্মক্ষেত্র নতুন হলেও অফিস সামলানো অনেক সহজ। চাকরি তো ছাড়লেন, নতুন অফিসের কাজও কি সঙ্গে করে এনেছেন? নাকি অফিসের মতো বদলে ফেলেছেন কাজের ক্ষেত্রও! যদি তা-ই হয়, শুরুটা তো করতে হবে আবারও নতুন করে। আগের শেখা বিষয়গুলোর বেশির ভাগই হয়তো কাজে লাগবে না, সবকিছু শিখে নিতে হবে নতুন করে। এ ক্ষেত্রে সিনিয়র কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগিতা দরকার হবে আপনার।
কর্তাদের করণীয়
নতুন কাউকে স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মক্ষেত্রে সবার সঙ্গে মিশতে দেওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি করার জন্য কর্তাব্যক্তিদের কিছু করার আছে। অন্যদের সঙ্গে নতুনদের প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দেওয়া উচিত কর্তাদেরই। তিনি তাঁর যোগ্যতা এমনভাবে তুলে ধরতে পারেন, যাতে সবার মধ্যে তাঁকে নিয়ে একটা ভালো ধারণা আসে। কাজে উৎসাহের খোরাকও জোগাতে পারে এটি। নতুন যোগ দেওয়া কর্মীর কাজ বুঝিয়ে দেওয়া, সেই সঙ্গে দরকারি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার দায়িত্বও কর্তাদের। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা, গঠন, কার্যবিধি, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়েও একটি ভালো ধারণা দিয়ে কর্তারা নতুন কর্মীর কাজের জায়গাটা সহজ করে দিতে পারেন।
লেখক: শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক গ্রন্থপ্রণেতা ও লেখক

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্যরকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত, তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু। নতুন চাকরিতে চড়াই-উতরাই পেরিয়েই তবেই তৈরি করে নিতে হয় নিজের অবস্থান।
প্রথম চাকরি, নতুন অভিজ্ঞতা
জুতসই একটি চাকরি খুঁজে পেতেই তিন-তিনটি বছর কেটে গেল রাফসানের। আর যেই জুটল পছন্দসই একটি চাকরি, কিছুদিন পর সেটিই কিনা ভাল্লাগে না! চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর নিজেকে মনে হলো ভিনগ্রহের বাসিন্দা! এমনটি হতে পারে আপনার বেলায়ও। কর্মক্ষেত্রে নতুন হলে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় সহকর্মীদের ঘিরে। শুরুতে মনে হতে পারে সবাই যেন দূরের মানুষ! মনে হতে পারে এই সম্পর্কটা পেশাগত কৃত্রিমতার। কারণটাও সহজ, সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচয় ও নিখাদ বন্ধুত্ব গড়ে ওঠার ছবি মিলবে না এ ক্ষেত্রে। কারণ কর্মক্ষেত্রে সবাই সমবয়সী কিংবা সমমনা হবে এমনটি ভাবা মোটেও ঠিক নয়। সহকর্মীদের কারও কারও সঙ্গে নিখাদ বন্ধুত্ব এখানেও সম্ভব; হয়তো খানিকটা সময় লাগবে।
উল্টোরথের যাত্রী
নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার পরপরই সহকর্মীদের কেউ হয়তো টিপ্পনী কাটছেন। সবার মনমানসিকতা তো আর সমান হয় না। নিছক মজা করার জন্যও টিপ্পনী কাটতে পারেন কেউ কেউ। বিষয়টিকে সহজভাবে নিন। এমন অবস্থা খুব বেশি দিন থাকে না। এমনও হতে পারে, আপনাকে দেখে হয়তো স্বাভাবিকভাবেই কেউ মুচকি হাসছে। এই স্বাভাবিক বিষয়টিই আপনার কাছে মনে হতে পারে হয়তো মজা করছে আপনাকে নিয়ে। নতুন কর্মক্ষেত্রে মনে হতে পারে সবাই পর। নিজেকে একা ভাবার কোনো কারণ নেই। সহকর্মীদের আপন করে নিন। এতে কেমন সময় লাগবে, নির্ভর করছে আপনার ওপরই!
মানিয়ে নেওয়ার মন্ত্র
কর্মক্ষেত্রে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার কাজটি আপনাকেই করতে হবে। হয়তো বুঝে উঠতে পারছেন না আপনার বসার জায়গাটি কোথায়, কী কাজ করতে হবে। এ ছাড়া কাজ করার কিছু অনুষঙ্গ, যেমন—কাগজ, পিন, স্ট্যাপলার ইত্যাদি কিংবা কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড পেতেও সমস্যা হতে পারে। সহকর্মীর সহযোগিতা চান। পাবেন। এমন কয়েকজন থাকবেনই, যাঁরা আপনার যোগ দেওয়ায় হয়তো খুশি হতে পারেননি। ঔদ্ধত্য কিংবা উপেক্ষা করে বিরোধিতার আগুন উসকে দেবেন না। অফিসের সবার মন জয় করুন ব্যবহার দিয়েই।
ওপরে ওঠার সিঁড়ি
চাকরির শুরুতে কাজের দক্ষতা না থাকাটাই স্বাভাবিক। ধীরে ধীরে কাজের জায়গাগুলো বুঝে নিতে হবে, বাড়িয়ে নিতে হবে দক্ষতা। নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে পারলেই দেখা মিলবে ওপরে ওঠার সিঁড়ির। অফিসে আসবেন নিয়মমতো। হাতের সব কাজ শেষ হয়ে গেলে সময়মতো অফিস থেকে বেরিয়ে পড়ুন। কর্তৃপক্ষকে খুশি করতে ছুটির সময় পেরিয়ে গেলেও অযথা বসে থাকবেন না। আপনার যোগ্যতা ঠিকমতো কাজে লাগানো হচ্ছে না, কাজের স্বীকৃতি পাচ্ছেন না, ভেঙে পড়বেন না। একসময় দেখবেন, কাজের মূল্যায়ন ঠিকই পেয়ে গেছেন।
তৈরি করুন নিজেকে
অফিসই হয়তো আপনার প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবে। অফিসের কর্তাব্যক্তিরা এ সময়টাতে নানা দিকনির্দেশনা দিতে পারেন। সবার পরামর্শ আমলে নেওয়ার চেষ্টা করুন। অফিসে আপনার কী কাজ, বসের কাছ থেকে শুরুতেই বুঝে নিন। শিক্ষানবিশ সময়ে কতটা লাভবান হলেন, তা কিন্তু আপনার ওপরই নির্ভর করছে। সবকিছু আয়ত্তে আনার চেষ্টা করুন। এ সময়টাতে আপনাকে হতে হবে মনোযোগী ছাত্র। দেখুন, শুনুন আর শিখুন। দেখবেন, কিছুদিনের মধ্যেই সবকিছু চলে এসেছে আপনার হাতের মুঠোয়।
মাটিতে নামুন
যোগ্যতা ও পেশাদারি দক্ষতা আপনার থাকতেই পারে, এ নিয়ে অহমিকা করবেন না। চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর এমন ভাব যেন আপনার মধ্যে থাকে, যাতে সবাই বুঝতে পারে আপনার উদ্দেশ্য সবকিছু শিখে নেওয়া। যত বেশি আর যত দ্রুত সম্ভব কাজ শিখে নিন। দায়িত্ব যা-ই হোক, নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে নিজেকে বেঁধে রাখবেন না। বাড়তি দায়িত্ব তুলে নিন নিজের কাঁধে। প্রতিষ্ঠানের অন্য দপ্তরে কী কাজ হচ্ছে, সেটাও বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। শিক্ষানবিশের ওপর কিন্তু ‘কর্তৃপক্ষ’ তীক্ষ্ণ নজর রাখে।
যদি বদলে যায় কাজের ক্ষেত্র
কর্মক্ষেত্রে একদম নতুন না হলেও অফিস পরিবর্তন করলেও নিজেকে নতুন মনে হতে পারে! কাজ যদি একই হয়, কর্মক্ষেত্র নতুন হলেও অফিস সামলানো অনেক সহজ। চাকরি তো ছাড়লেন, নতুন অফিসের কাজও কি সঙ্গে করে এনেছেন? নাকি অফিসের মতো বদলে ফেলেছেন কাজের ক্ষেত্রও! যদি তা-ই হয়, শুরুটা তো করতে হবে আবারও নতুন করে। আগের শেখা বিষয়গুলোর বেশির ভাগই হয়তো কাজে লাগবে না, সবকিছু শিখে নিতে হবে নতুন করে। এ ক্ষেত্রে সিনিয়র কর্মকর্তা ও সহকর্মীদের সহযোগিতা দরকার হবে আপনার।
কর্তাদের করণীয়
নতুন কাউকে স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মক্ষেত্রে সবার সঙ্গে মিশতে দেওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি করার জন্য কর্তাব্যক্তিদের কিছু করার আছে। অন্যদের সঙ্গে নতুনদের প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দেওয়া উচিত কর্তাদেরই। তিনি তাঁর যোগ্যতা এমনভাবে তুলে ধরতে পারেন, যাতে সবার মধ্যে তাঁকে নিয়ে একটা ভালো ধারণা আসে। কাজে উৎসাহের খোরাকও জোগাতে পারে এটি। নতুন যোগ দেওয়া কর্মীর কাজ বুঝিয়ে দেওয়া, সেই সঙ্গে দরকারি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার দায়িত্বও কর্তাদের। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা, গঠন, কার্যবিধি, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়েও একটি ভালো ধারণা দিয়ে কর্তারা নতুন কর্মীর কাজের জায়গাটা সহজ করে দিতে পারেন।
লেখক: শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক গ্রন্থপ্রণেতা ও লেখক

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকলে হলে হতে হবে অনেক বেশি কৌশলী ও সচেতন। শেষ মুহূর্তে কৌশলী ও সচেতন হতে প্রার্থীদের দিকনির্দেশনা ও প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারে (৪৫তম) সুপারিশপ্রাপ্ত আরাফাত শাহীন।
১৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ দিন আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকলে হলে হতে হবে অনেক বেশি কৌশলী ও সচেতন। শেষ মুহূর্তে কৌশলী ও সচেতন হতে প্রার্থীদের দিকনির্দেশনা ও প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারে (৪৫তম) সুপারিশপ্রাপ্ত আরাফাত শাহীন।
মানবণ্টন
প্রথমেই আমরা সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত (এমসিকিউ টাইপ) পরীক্ষার মানবণ্টন সম্পর্কে জেনে নিই। উল্লেখ্য, গত নিয়োগ পরীক্ষা ৭৫ নম্বরের হলেও এবার পরীক্ষা হবে ৯০ নম্বরের। ৯০ মিনিটের এই পরীক্ষায় বাংলা ২৫, ইংরেজি ২৫, গণিত ও বিজ্ঞান ২০, সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক) ২০ নম্বরের অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা যাবে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে ১০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে।
বাংলা
বাংলার দুটি অংশ ব্যাকরণ ও সাহিত্য। সাধারণত ব্যাকরণ অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। ব্যাকরণে ভালো করতে হলে নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বইটি পড়া জরুরি। এ ছাড়া যেসব গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা প্রয়োজন সেগুলো হচ্ছে ধ্বনি ও ধ্বনি পরিবর্তন, শব্দ, প্রকৃতি ও প্রত্যয়, সন্ধি, সমাস, উপসর্গ, অনুসর্গ, বানান ও বাক্য শুদ্ধকরণ, সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ, বাগধারা। সাহিত্য অংশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো চর্যাপদ, মধ্যযুগের রোমান্টিক সাহিত্য, আধুনিক যুগের সাহিত্যকর্ম (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, পঞ্চপাণ্ডব, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, ফররুখ আহমদ, আল মাহমুদ, জসীম উদ্দীন প্রমুখ), সাহিত্যবিষয়ক পত্রিকা ও সাময়িকী, সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম ও উপাধি।
ইংরেজি
বাংলার মতো ইংরেজিতেও দুটি অংশ থাকে; একটি Grammar, অপরটি Literature. সাধারণত Grammar অংশ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। Literature অংশ থেকে যে কয়েকটি প্রশ্ন আসে তা বিগত সালের বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে গেলেই কমন পাওয়া যাবে। Grammar অংশে ভালো করতে হলে Parts of Speech, Number, Gender, Article, Appropriate Preposition, Right form of Verb, Correction, Vocabulary (Spelling, Meaning, Synonyms, Antonyms) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
গণিত
গণিতে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে পাটিগণিত থেকে। এখান থেকে বাস্তব সংখ্যা, ল. সা. গু. , গ. সা. গু., ঐকিক নিয়ম, শতকরা, লাভ-ক্ষতি, মুনাফা, অনুপাত ও সমানুপাত অধ্যায়গুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। বীজগণিতের জন্য উৎপাদক, সূচক ও লগারিদম, বীজগণিতের সূত্রাবলি, সরল সমীকরণ ও অসমতা ভালোভাবে আয়ত্তে রাখতে হবে। পাশাপাশি জ্যামিতি থেকে পরিমিতি ও ত্রিকোণমিতি, রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, ক্ষেত্রফল ও বৃত্ত সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে।
সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ বিষয়াবলি)
ভালো নম্বর তোলার জন্য এই অংশটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ জ্ঞানে ভালো করতে হলে বিগত সালের বিসিএসসহ পিএসসি কর্তৃক নেওয়া সব পরীক্ষা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ও নিবন্ধন পরীক্ষার প্রশ্নগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ অংশের জন্য যেসব অধ্যায় দেখা যেতে পারে: বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭-১৯৭০), মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান, নদ-নদী, অর্থনীতি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, খেলাধুলা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের সাফল্য সম্পর্কে জানাশোনা থাকতে হবে।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক অংশের জন্য ভৌগোলিক পরিচিতি, আন্তর্জাতিক সীমানা, নদ-নদী, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও সনদ, জাতিসংঘ ও এর অঙ্গসংগঠন, পরিবেশগত ইস্যু নিয়ে বিস্তারিত পড়াশোনা করতে হবে।
এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অংশের জন্য দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি, কম্পিউটার, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, সাধারণ রোগব্যাধি, পুষ্টি অধ্যায়গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষ নির্দেশনা
পরীক্ষার জন্য খুব বেশি সময় হাতে নেই। এই অল্প সময়ে ভালো করতে হলে গোছালো প্রস্তুতির বিকল্প নেই। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা বিগত সালের প্রশ্নগুলো ভালোমতো আয়ত্তে রাখতে হবে। নতুন করে আর তেমন কিছু না পড়াই উত্তম। পুরোনো পড়া বারবার ঝালাই করতে হবে। এই কদিন যেন শরীর ও মন সুস্থ থাকে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকলে হলে হতে হবে অনেক বেশি কৌশলী ও সচেতন। শেষ মুহূর্তে কৌশলী ও সচেতন হতে প্রার্থীদের দিকনির্দেশনা ও প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারে (৪৫তম) সুপারিশপ্রাপ্ত আরাফাত শাহীন।
মানবণ্টন
প্রথমেই আমরা সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত (এমসিকিউ টাইপ) পরীক্ষার মানবণ্টন সম্পর্কে জেনে নিই। উল্লেখ্য, গত নিয়োগ পরীক্ষা ৭৫ নম্বরের হলেও এবার পরীক্ষা হবে ৯০ নম্বরের। ৯০ মিনিটের এই পরীক্ষায় বাংলা ২৫, ইংরেজি ২৫, গণিত ও বিজ্ঞান ২০, সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক) ২০ নম্বরের অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য নম্বর কাটা যাবে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে ১০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে।
বাংলা
বাংলার দুটি অংশ ব্যাকরণ ও সাহিত্য। সাধারণত ব্যাকরণ অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। ব্যাকরণে ভালো করতে হলে নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বইটি পড়া জরুরি। এ ছাড়া যেসব গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা প্রয়োজন সেগুলো হচ্ছে ধ্বনি ও ধ্বনি পরিবর্তন, শব্দ, প্রকৃতি ও প্রত্যয়, সন্ধি, সমাস, উপসর্গ, অনুসর্গ, বানান ও বাক্য শুদ্ধকরণ, সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ, বাগধারা। সাহিত্য অংশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো চর্যাপদ, মধ্যযুগের রোমান্টিক সাহিত্য, আধুনিক যুগের সাহিত্যকর্ম (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, পঞ্চপাণ্ডব, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, ফররুখ আহমদ, আল মাহমুদ, জসীম উদ্দীন প্রমুখ), সাহিত্যবিষয়ক পত্রিকা ও সাময়িকী, সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম ও উপাধি।
ইংরেজি
বাংলার মতো ইংরেজিতেও দুটি অংশ থাকে; একটি Grammar, অপরটি Literature. সাধারণত Grammar অংশ থেকেই বেশি প্রশ্ন হয়ে থাকে। Literature অংশ থেকে যে কয়েকটি প্রশ্ন আসে তা বিগত সালের বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে গেলেই কমন পাওয়া যাবে। Grammar অংশে ভালো করতে হলে Parts of Speech, Number, Gender, Article, Appropriate Preposition, Right form of Verb, Correction, Vocabulary (Spelling, Meaning, Synonyms, Antonyms) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
গণিত
গণিতে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে পাটিগণিত থেকে। এখান থেকে বাস্তব সংখ্যা, ল. সা. গু. , গ. সা. গু., ঐকিক নিয়ম, শতকরা, লাভ-ক্ষতি, মুনাফা, অনুপাত ও সমানুপাত অধ্যায়গুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। বীজগণিতের জন্য উৎপাদক, সূচক ও লগারিদম, বীজগণিতের সূত্রাবলি, সরল সমীকরণ ও অসমতা ভালোভাবে আয়ত্তে রাখতে হবে। পাশাপাশি জ্যামিতি থেকে পরিমিতি ও ত্রিকোণমিতি, রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, ক্ষেত্রফল ও বৃত্ত সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে।
সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ বিষয়াবলি)
ভালো নম্বর তোলার জন্য এই অংশটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ জ্ঞানে ভালো করতে হলে বিগত সালের বিসিএসসহ পিএসসি কর্তৃক নেওয়া সব পরীক্ষা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ও নিবন্ধন পরীক্ষার প্রশ্নগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ অংশের জন্য যেসব অধ্যায় দেখা যেতে পারে: বাংলাদেশের ইতিহাস (১৯৪৭-১৯৭০), মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধান, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান, নদ-নদী, অর্থনীতি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, খেলাধুলা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের সাফল্য সম্পর্কে জানাশোনা থাকতে হবে।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক অংশের জন্য ভৌগোলিক পরিচিতি, আন্তর্জাতিক সীমানা, নদ-নদী, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও সনদ, জাতিসংঘ ও এর অঙ্গসংগঠন, পরিবেশগত ইস্যু নিয়ে বিস্তারিত পড়াশোনা করতে হবে।
এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অংশের জন্য দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি, কম্পিউটার, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, সাধারণ রোগব্যাধি, পুষ্টি অধ্যায়গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষ নির্দেশনা
পরীক্ষার জন্য খুব বেশি সময় হাতে নেই। এই অল্প সময়ে ভালো করতে হলে গোছালো প্রস্তুতির বিকল্প নেই। বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা বিগত সালের প্রশ্নগুলো ভালোমতো আয়ত্তে রাখতে হবে। নতুন করে আর তেমন কিছু না পড়াই উত্তম। পুরোনো পড়া বারবার ঝালাই করতে হবে। এই কদিন যেন শরীর ও মন সুস্থ থাকে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্য রকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু।
১৭ মে ২০২২
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ দিন আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: গবেষণা কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগের যেকোনো বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ বা জিপিএতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব কর্মকর্তা (বিলিং/হিসাব), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্রয় কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কানুনগো, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান থেকে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমা।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব তত্ত্বাবধায়ক, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কম্পিউটার অপারেটর, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: উচ্চমান সহকারী, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাব সহকারী, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নার্স, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন নার্সিং অ্যান্ড মিড ওয়াইফারি ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ড্রাফটসম্যান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহার-সংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডেটা এন্ট্রি ও টাইপিংয়ে দক্ষ হতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্যাশিয়ার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মিটার পরিদর্শক, ৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কার্য সহকারী, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অপারেটর (পাম্প, ক্লোরিন, লাইম, ফিলটার), ৩৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কেয়ার টেকার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ফটোকপি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মেকানিক, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী নিরাপত্তা পরিদর্শক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তা প্রহরী, ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: গবেষণা কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগের যেকোনো বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ বা জিপিএতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব কর্মকর্তা (বিলিং/হিসাব), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্রয় কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কানুনগো, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান থেকে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমা।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব তত্ত্বাবধায়ক, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কম্পিউটার অপারেটর, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: উচ্চমান সহকারী, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাব সহকারী, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নার্স, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন নার্সিং অ্যান্ড মিড ওয়াইফারি ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ড্রাফটসম্যান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহার-সংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডেটা এন্ট্রি ও টাইপিংয়ে দক্ষ হতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্যাশিয়ার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মিটার পরিদর্শক, ৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কার্য সহকারী, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অপারেটর (পাম্প, ক্লোরিন, লাইম, ফিলটার), ৩৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কেয়ার টেকার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ফটোকপি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মেকানিক, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী নিরাপত্তা পরিদর্শক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তা প্রহরী, ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্য রকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু।
১৭ মে ২০২২
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকলে হলে হতে হবে অনেক বেশি কৌশলী ও সচেতন। শেষ মুহূর্তে কৌশলী ও সচেতন হতে প্রার্থীদের দিকনির্দেশনা ও প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারে (৪৫তম) সুপারিশপ্রাপ্ত আরাফাত শাহীন।
১৭ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ দিন আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: মার্কেটিং অফিসার, (অ্যাস্ট্রা)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীর বয়স: ন্যূনতম ২২ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: মার্কেটিং অফিসার, (অ্যাস্ট্রা)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীর বয়স: ন্যূনতম ২২ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্য রকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু।
১৭ মে ২০২২
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকলে হলে হতে হবে অনেক বেশি কৌশলী ও সচেতন। শেষ মুহূর্তে কৌশলী ও সচেতন হতে প্রার্থীদের দিকনির্দেশনা ও প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারে (৪৫তম) সুপারিশপ্রাপ্ত আরাফাত শাহীন।
১৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রকৌশলী (বিজ্ঞান ও উন্নয়ন বা প্রকৌশল বা প্রকিউরমেন্ট বা বাণিজ্যিক পরিচালনা বা গ্রাহক পরিষেবা), ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক বা মেকানিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা জনসংযোগ বা কোম্পানি সচিবালয়), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: প্রধান শিক্ষক (মাধ্যমিক বিদ্যালয়), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রিসহ কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএড ডিগ্রিসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (অর্থ বা অডিট বা রাজস্ব নিশ্চয়তা), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা এমবিএ।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা কোম্পানি সচিবালয়), ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (আইনি ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আইনে কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফাইন্যান্স বা অডিট বা রেভিনিউ অ্যাসুরেন্স), ১২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অথবা বিবিএ।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সাবস্টেশন অ্যাটেনডেন্ট (এ), ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান-জোনাল মেরামতের দোকান, ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোরকিপার (এ), ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হেল্পার, ২৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোর হেল্পার, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৫,০০০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৭ নম্বর পদের জন্য ১ হাজার টাকা এবং ৮ থেকে ১২ পর্যন্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রকৌশলী (বিজ্ঞান ও উন্নয়ন বা প্রকৌশল বা প্রকিউরমেন্ট বা বাণিজ্যিক পরিচালনা বা গ্রাহক পরিষেবা), ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক বা মেকানিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা জনসংযোগ বা কোম্পানি সচিবালয়), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: প্রধান শিক্ষক (মাধ্যমিক বিদ্যালয়), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রিসহ কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএড ডিগ্রিসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (অর্থ বা অডিট বা রাজস্ব নিশ্চয়তা), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা এমবিএ।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা কোম্পানি সচিবালয়), ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (আইনি ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আইনে কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফাইন্যান্স বা অডিট বা রেভিনিউ অ্যাসুরেন্স), ১২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অথবা বিবিএ।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সাবস্টেশন অ্যাটেনডেন্ট (এ), ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান-জোনাল মেরামতের দোকান, ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোরকিপার (এ), ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হেল্পার, ২৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোর হেল্পার, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৫,০০০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৭ নম্বর পদের জন্য ১ হাজার টাকা এবং ৮ থেকে ১২ পর্যন্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

কর্মক্ষেত্রে থাকতে পারে নানান বাঁক! চাকরি যখন শুরু, ভাবনাটা একটু বেশিই। এ সময় হঠাৎ মুখোমুখি হতে হয় অন্য রকম সব অভিজ্ঞতার। ছাত্রজীবনে যে ধরনের জীবনধারায় অভ্যস্ত তার অনেকটাই আটকে পড়ে নিয়মের বেড়াজালে। পরিবেশটাও একদম আলাদা। আর সেখানেই সমস্যার শুরু।
১৭ মে ২০২২
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকলে হলে হতে হবে অনেক বেশি কৌশলী ও সচেতন। শেষ মুহূর্তে কৌশলী ও সচেতন হতে প্রার্থীদের দিকনির্দেশনা ও প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক সহকারী শিক্ষক ও শিক্ষা ক্যাডারে (৪৫তম) সুপারিশপ্রাপ্ত আরাফাত শাহীন।
১৭ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ দিন আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ দিন আগে