Ajker Patrika

এমসিকিউ প্রশ্নে ভুল থাকলে কী করবেন?

গাজী মিজানুর রহমান
আপডেট : ২৫ মার্চ ২০২২, ১২: ৪৩
এমসিকিউ প্রশ্নে ভুল থাকলে কী করবেন?

অনেক সময় দেখা যায় যে এমসিকিউ (MCQ) প্রশ্নে ভুল থাকে; অথবা প্রশ্নের উত্তরের অপশনে সঠিক উত্তর থাকে না। এ ধরনের প্রশ্নে অনেক পরীক্ষার্থী বিভ্রান্ত হন। আসুন, জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় আসা এমন বিভ্রান্তিকর এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কৌশল সম্পর্কে।

১। অপশনে সঠিক উত্তর না থাকলে সবচেয়ে প্রচলিত উত্তরটিই করে আসবেন। 
যেমন: প্রশ্নে উল্লেখ করা হলো-
প্রশ্ন: পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের দৈর্ঘ্য কত? 
    (ক) ১৫৫ কি. মি. 
    (খ) ১২০ কি. মি. 
    (গ) ১৭০ কি. মি. 
    (ঘ) ১৫০ কি. মি. 
    উত্তর: এখানে সঠিক উত্তর অপশন (খ) ১২০ কি. মি. । 
প্রশ্ন: রঙিন টেলিভিশন থেকে কোন রশ্মি বের হয়? 
    (ক) গামা রশ্মি    (খ) বিটা রশ্মি
    (গ) আলফা রশ্মি
    (ঘ) মৃদু রঞ্জন রশ্মি 
    উত্তর: এখানে সঠিক উত্তর মৃদু রঞ্জন রশ্মি। 
    কিন্তু অপশনে সঠিক উত্তর না থাকলে, অধিক প্রচলিত কিন্তু ভুল, সেটাই  উত্তর দেবেন। যেমন-
প্রশ্ন: পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের দৈর্ঘ্য কত? 
    (ক) ১৪০ কি. মি. 
    (খ) ১৪৫ কি. মি. 
    (গ) ১৫৫ কি. মি. 
    (ঘ) ১৫০ কি. মি. 
    উত্তর: এখানে সঠিক উত্তর অপশন (গ) ১৫৫ কি. মি. ।  
    কারণ, উপরিউক্ত প্রশ্নের উত্তরের অপশনে যেহেতু ‘১২০ কি. মি.’ নেই, তাই এখানে উত্তর দেবেন ‘১৫৫ কি. মি.’। কারণ, এখানে উত্তরটি ভুল হলেও অধিক প্রচলিত।  
প্রশ্ন: রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে কোন রশ্মি বের হয়? 
    (ক) গামা রশ্মি   (খ) বিটা রশ্মি
    (গ) আলফা রশ্মি          (ঘ) অতি বেগুনি রশ্মি
    উপরিউক্ত প্রশ্নের উত্তরের
    অপশনে যেহেতু ‘মৃদু রঞ্জন রশ্মি’ নেই, তাই এখানে উত্তর দেবেন ‘গামা রশ্মি’। কারণ, এখানে উত্তরটি ভুল হলেও অধিক প্রচলিত। 

২। প্রশ্নের চারটি অপশনের কোনোটিতেই যদি সঠিক উত্তর না থাকে এবং প্রচলিত উত্তরও না থাকে সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নটি বাদ দিয়েই উত্তর করবেন। 
    যেমন ধরুন-
প্রশ্ন: গীতাঞ্জলি কাব্য গ্রন্থটি কে রচনা করেছেন?
    (ক) প্রমথ চৌধুরী 
    (খ) কায়কোবাদ 
    (গ) কাজী নজরুল ইসলাম 
    (ঘ) বিহারীলাল চক্রবর্তী 
    এখানে অপশনে সঠিক উত্তরও নেই প্রচলিত ভুলও নেই। এ ক্ষেত্রে করণীয় কী?-এ ধরনের প্রশ্ন বাদ দিয়ে উত্তর করবেন। অর্থাৎ, এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর করবেন না। 
৩। অপশনে দুটি বা তিনটি উত্তরই সঠিক থাকলে সবচেয়ে প্রচলিত উত্তরটি দেবেন। যেমন-
প্রশ্ন: নিচের কোন উপজাতিটি পিতৃতান্ত্রিক পরিবার?  
    (ক) খাসিয়া (খ) সাঁওতাল
    (গ) মারমা  (ঘ) গারো
    এখানে অপশন (খ) ও (গ) দুটিই সঠিক। কিন্তু বেশি প্রচলিত হলো ‘মারমা’। তাই এখানে  অপশন (গ) ‘মারমা’ উত্তর করাই শ্রেয়। 

৪। প্রশ্নে ভুল থাকলে যেমন টাইপিং বা প্রিন্টিং মিস্টেক, সেটা বোঝা গেলে সেই প্রশ্ন ধরে উত্তর করবেন। অর্থাৎ প্রশ্ন ছেড়ে না দিয়ে সঠিক উত্তর অনুযায়ী ওএমআরের বৃত্ত ভরাট করবেন। 
    যেমন: ৩৮তম বিসিএস প্রিলিতে একটি প্রশ্ন এসেছিল-
প্রশ্ন: ROM ভিত্তিক প্রোগ্রামের নাম কী? 
    (ক) malware (খ) irmware
    (গ) virus    (ঘ) lip-lop
    উত্তর: এখানে সঠিক উত্তর হবে firmware। কিন্তু এখানে টাইপিং অথবা প্রিন্টিং মিস্টেকের কারণে 'f' আসেনি। সেটাই বোঝা যাচ্ছে। এ ধরনের টাইপিং ও প্রিন্টিং মিস্টেক যদি বুঝতে পারেন, তাহলে যেটা উত্তর হওয়ার কথা, সেটাই উত্তর করবে। যেমন উপরিউক্ত প্রশ্নের অপশন (খ) উত্তর করাটা হবে বুদ্ধিদীপ্ত কাজ।

আরও পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দুই দশক পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন বঞ্চিত ৬৭৩ জন

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০: ৩৭
দুই দশক পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ পেলেন বঞ্চিত ৬৭৩ জন

দীর্ঘ দুই দশকের আইনি লড়াই ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিয়োগ পেলেন ২৭তম বিসিএসের নিয়োগবঞ্চিত ৬৭৩ জন প্রার্থী। উচ্চ আদালতের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাঁদের বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিয়োগপ্রাপ্তদের জ্যেষ্ঠতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে তাঁদের ব্যাচের (২৭তম বিসিএস) প্রথম নিয়োগের তারিখ থেকে এই আদেশ ভূতাপেক্ষভাবে কার্যকর হবে। প্রথম নিয়োগ প্রজ্ঞাপনের যোগদানের তারিখ থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের ধারণাগত জ্যেষ্ঠতা বজায় থাকবে। তবে জ্যেষ্ঠতা বহাল থাকলেও এই দীর্ঘ সময়ের জন্য তাঁরা কোনো বকেয়া আর্থিক সুবিধা পাবেন না। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি চূড়ান্তভাবে আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।

নিয়োগপ্রাপ্তদের আগামী ১ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্ধারিত কার্যালয়ে যোগ দিতে বলা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে যোগদান না করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী চাকরিতে যোগদানে সম্মত নন বলে গণ্য হবে এবং তাঁর নিয়োগপত্র বাতিল হয়ে যাবে।

২০০৭ সালে ২৭তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল হওয়ায় বাদ পড়া ১ হাজার ১৩৭ জনকে গত ২০ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেয় আপিল বিভাগ। এরপর এ বিষয়ে পিএসসির সুপারিশের আলোকে আজ ৬৭৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হলো।

২৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয় ২০০৫ সালে। লিখিত পরীক্ষার পর মৌখিক পরীক্ষায় ৩ হাজার ৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সেই মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে। এরপর ওই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয়বার মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয় এবং ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ হাজার ২২৯ জনকে চাকরিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।

প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। কিন্তু ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীদের ২৫ জন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। অন্যদিকে ২০৫ জন আবেদনকারীর আরেক রিট আবেদনে হাইকোর্টের আরেকটি বেঞ্চ ২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে। এর বিরুদ্ধে সরকার তিনটি লিভ টু আপিল করে।

২০১০ সালের ১১ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারকের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল বৈধ ঘোষণার হাইকোর্টের রায় বহাল রাখে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করে হাই কোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

৫০ কর্মী নেবে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক, এসএসসি পাসে আবেদন

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির ন্যাশনাল ওয়াইড বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

পদের নাম: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার/সেলস অফিসার (ন্যাশনাল ওয়াইড)।

পদসংখ্যা: ৫০টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি অথবা এইচএসসি পাস হতে হবে।

অভিজ্ঞতা: প্রযোজ্য নয়।

চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়েই আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা: ২০-২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে।

কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।

বেতন: ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা।

সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ: আগামী ১৩ জানুয়ারি, ২০২৬।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিটিআরসির ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৩

চাকরি ডেস্ক 
বিটিআরসির ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৩

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) বিভিন্ন পদে অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট ১০৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসন বিভাগের পরিচালক (উপসচিব) মোহাম্মদ রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটর, হিসাবরক্ষক, ক্যাশিয়ার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ড্রাইভার ও ইলেকট্রিশিয়ান অ্যান্ড টেকনিশিয়ান।

৫ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের ৯ ক্যাটাগরির পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের ১০ ও ১১ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ মোবাইল নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে এবং বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (www.btrc.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।

মৌখিক পরীক্ষার সময় সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার সমর্থনে প্রয়োজনীয় সনদপত্র বা কাগজপত্রের মূল কপি বোর্ডের সামনে প্রদর্শন ও অতিরিক্ত একসেট সত্যায়িত ফটোকপি বোর্ডের কাছে জমা দিতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিজেএসসির ৪ পদের লিখিত পরীক্ষা ২০ ডিসেম্বর

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের (বিজেএসসি) ৪ পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বিজেএসসির সচিব ও অধস্তন আদালতগুলোর শূন্য পদে সরাসরি নিয়োগ-সংক্রান্ত বাছাই কমিটির সভাপতি এ জি এম আল মাসুদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। পদগুলো হলো সাঁটলিপিকার বা স্টেনোগ্রাফার, টাইপিস্ট বা কপিস্ট, গাড়িচালক ও নিরাপত্তাপ্রহরী।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উল্লিখিত পদগুলোর লিখিত পরীক্ষা আগামী ২০ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিউ বেইলি রোডে অবস্থিত সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে অনুষ্ঠিত হবে।

পদগুলোতে আবেদনকারী প্রার্থীরা রোববার (১৪ ডিসেম্বর) থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। আর যেসব আবেদনকারী আবেদন ফরমে মোবাইল নম্বর উল্লেখ করেননি, তাদের স্থায়ী ঠিকানায় ডাকযোগে প্রবেশপত্র পাঠানো হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত