
গত চার মাসে পাঁচটি সম্মাননা পেলাম। মমতাজউদ্দীন আহমদ সম্মাননা, নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের আলী যাকের উৎসবে সৈয়দ শামসুল হক সম্মাননা, শুকচর রেপার্টরি সম্মাননা, কলকাতায় পেলাম অনিক সম্মাননা

মামুনুর রশীদ বাংলাদেশের একজন গুণী নাট্যকার, অভিনেতা ও সংগঠক। সুশীল সমাজের একজন নেতৃস্থানীয়ও তিনি। অনেকের সঙ্গে তাঁর পার্থক্য হলো, তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলেন প্রায় সব সময়। মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটও তাঁর ভালো জানা। কমবেশি সবাই তাঁকে একজন বিবেকবান, বিচক্ষণ সংস্কৃতিমনা হিসেবেই জানেন ও বোঝেন।

কী কারণে বা কোন ভাবনা থেকে আরণ্যকের জন্ম? ভাবনার শুরুটা ষাটের দশকে। আমরা দেখলাম কলকাতায় তখন বাংলা নাটকের রমরমা অবস্থা। শম্ভু মিত্র নাটক করছেন, উৎপল দত্ত নাটক করছেন। সেইসব সংবাদ আমরা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় দেখতাম। তখন কালেভদ্রে কিছু নাটক হতো আমাদের দেশে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজে। আমাদের মাঝে একটা

পঞ্চাশোর্ধ্ব দুজন মানুষের প্রণয়। এরপর বিয়ে করতে এক উকিলের চেম্বারে গিয়ে ঘটে কিছু বিপত্তি। এমন সম্পর্ক নিয়ে সামাজিক বিপত্তির গল্পই উঠে এসেছে ‘ঊনষাট বসন্ত’–এ।