
আড়াই শ বছরের পুরোনো ময়মনসিংহ শহরের বুক চিরে বয়ে গেছে ব্রহ্মপুত্র নদ। নব্বই দশকেও উত্তাল ছিল নদটি। সেটি এখন দখল-দূষণে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে। স্থানীয়দের পাশাপাশি জেলা প্রশাসনও নদের পাড় দখলের তালিকায় নাম লিখিয়েছে; পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ফেলা হচ্ছে ময়লা। অথচ খননও আটকে আছে। সে কারণে ব্রহ্মপুত্রের প্রাণ ফেরা

এক সময় রংপুর নগরীর প্রাণ বলা হতো শ্যামাসুন্দীর খালকে। দখল-দূষণে এখন সেটি রংপুরের দুঃখ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সামান্য পানিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে বর্ষায় আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে শ্যামাসুন্দরী খাল। তবে ১৫ কিলোমিটার খালটি পাঁচ কিলোমিটার (চেকপোস্ট থেকে শাপলা চত্বর) অংশ রংপুর স

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মার শাখানদী হিসনা তার উৎপত্তিস্থল এলাকায় বাঁধের কারণে প্রবাহ হারিয়েছে এক যুগের বেশি সময় আগে। এখন দখল আর দূষণে প্রাণ যায় যায় অবস্থা নদীটির।

কুয়াইশ খাল, কৃষ্ণ খাল ও কাটাখালী খালের বর্জ্যে প্রতিনিয়ত দূষিত হচ্ছে উপমহাদেশের অন্যতম প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র ও বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ হালদা নদী। শিল্পবর্জ্যের দূষণ অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঠেকানো গেলেও, গৃহস্থালি ও পোলট্রি বর্জ্য নদীটির জীববৈচিত্র্য নষ্ট করছে। এ কারণে দেশের ‘স্বাস্থ্য’ হিসেবে পরিচি