মৌলভীবাজারে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল। এটি এ জেলার মানুষের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল। তবে এই ভরসার জায়গায় কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না সাধারণ রোগীরা। প্রতিষ্ঠার ৪১ বছর পার হলেও ২০২৫ সালে এসে মাত্র ৪১ জন চিকিৎসক দিয়ে ধুঁকে ধুঁকে চলছে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম।
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিতে তৈরি করা হয়েছে ৫০ শয্যার আধুনিক হাসপাতাল। উদ্বোধন করা হয় ২০২১ সালে। কিন্তু চিকিৎসক, নার্সসহ প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি উদ্বোধনের প্রায় চার বছরেও। উপজেলার বাসিন্দাদের চিকিৎসাসেবা পেতে এখনো ছুটতে হচ্ছে জেলা সদর কিংবা পাশের জেলায়।
দুই সপ্তাহের বেশি সময় পর আজ শনিবার পুরোদমে চিকিৎসা শুরু করেছে সরকারের বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল। এক সংঘর্ষের জেরে গত ২৮ মে থেকে চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়েছিল প্রতিষ্ঠানটিতে।
গত কয়েক দিনের একটানা তাপপ্রবাহের কারণে বিভিন্ন স্থানে ডায়রিয়া ও গরমজনিত নানা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কয়েকগুন বেড়েছে। রোগীর চাপ বেশি থাকায় হাসপাতালে দেখা দিয়েছে শয্যাসংকট। ফলে সিট না পেয়ে হাসপাতালের বারান্দাতে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে রোগীদের।
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী ও মৃতের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও নার্সরা। সেখানে জরুরি ভিত্তিতে দুজন চিকিৎসক ও ১০ জন নার্সকে পদায়ন করা হয়েছে। তাঁদের ১৪ জুন বরগুনায় যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দেশের শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও আমলাদের চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার সমালোচনা করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেছেন, ‘প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ ও আমলাদের দেশের সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া উচিত। তাহলে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের দায়িত্বশীলেরা সব সময়ে সতর্ক অবস্থানে
থাইল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত রোববার (৮ জুন) মধ্যরাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে (টিজি-৩৩৯) ঢাকায় আসেন তিনি। হঠাৎ তাঁর দেশে ফেরার খবরে অনেকে বিস্মিত হন।
ঈদের ঠিক দুইদিন আগে, যখন উৎসবের আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে রাজধানী, তখন অন্ধকার নেমে আসে জামাল আহমেদের জীবনে। রাজধানীর মাতুয়াইল এলাকায় এক সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। অনেক রোগী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। তবে ঈদের সময় কেবল খুব বেশি অসুস্থ হয়ে পড়া রোগীরাই হাসপাতালে আসছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
টানা সাত দিন বন্ধ থাকার পর জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের সেবা চালু করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে অপারেশন ও অন্যান্য সেবা কার্যক্রম এখনই শুরু হচ্ছে না। আজ বুধবার সকাল থেকে জরুরি বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়।
চিকিৎসার আশায় ভর্তি হয়েছিলেন, কিন্তু দিনের পর দিন অপেক্ষা করেও চিকিৎসক না পেয়ে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একে একে চলে গেছেন সব রোগী। তাঁদেরই একজন সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার রাশিদুল ইসলাম। তিনি চলে যাওয়ার সময় বললেন, ‘২১ দিন ছিলাম, কোনো চিকিৎসা পাইনি। ঈদের পর আবার আসব ভাবছি।’
মাইগ্রেনের ভোগান্তি বিশ্বজুড়ে। শুধুমাত্র যুক্তরাজ্যেই ১ কোটিরও বেশি মানুষ মাইগ্রেনে ভোগেন। এই অসুখ কর্মজীবন শেষ করে দিতে পারে, ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারে, এমনকি জীবনকেও ছোট করে দিতে পারে। তাই এর থেকে পরিত্রাণের জন্য যখন কোনো সহজ সমাধান সামনে আসে তখন অনেকেই সেটি চেষ্টা করে দেখেন।
নওগাঁর নিয়ামতপুরে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে রহিমুল ইসলাম (৫৫) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ সময় তাঁর ছেলে মোটরসাইকেলের চালক নিজামুদ্দিন গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার
রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে টানা চার দিন ধরে সব চিকিৎসাসেবা বন্ধ। চিকিৎসা না পেয়ে দুই শতাধিক রোগী ইতিমধ্যে হাসপাতাল ছেড়ে চলে গেছে। তবে গুরুতর অসুস্থ ২৯ জন রোগী এখনো অনিশ্চিত অবস্থায় হাসপাতালে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডে রয়েছে। তাদের অনেকের চোখ অপারেশন হয়েছে, আবার কাউকে
টাংগাইল পৌর শহরের মিয়া বাড়িতে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জিয়াউর রহমান প্লেটো ব্যক্তিগত উদ্যোগে শনিবার বিনা মূল্যে এই চিকিৎসাসেবার আয়োজন করেন।
কোমর বা পিঠব্যথা—এই সমস্যায় ভোগেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। কিন্তু অনেক সময় এই ব্যথা সাধারণ নয়, বরং একটি জটিল রোগের ইঙ্গিত দেয়। এমনই এক রোগ স্পন্ডিলাইটিস। এটি মেরুদণ্ডের সংযোগস্থলে দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহের কারণে হয়, যা সময়ের সঙ্গে পিঠের নমনীয়তা কমিয়ে দেয় এবং চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করে।
সাতটি উপজেলা নিয়ে সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলায় প্রায় ২১ লাখ মানুষের বসবাস। এই বিশালসংখ্যক মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাসেবা পাওয়া এখন সোনার হরিণের মতো। জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে ১০০ চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১০ জন। অর্থাৎ প্রায়...