
১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারিতে শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের (বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ) সভাপতি হওয়ার সময় ভারতে নির্বাসনে ছিলেন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে গতকাল সোমবার তাঁর বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের সময়ও তিনি ভারতে। কর্তৃত্ববাদী ও স্বৈরতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা ধরে রাখতে অ

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড হওয়ায় ১৬ বছরের গুম-খুনের শিকারদের ক্ষোভ কিছুটা প্রশমিত হবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। গতকাল সোমবার রায়ের পর দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা

প্রায় দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী ক্ষমতার দম্ভ চূর্ণ হয়েছিল জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে। ক্ষমতাচ্যুত হয়ে চলে গেছেন ভারতে। সেই গণ-অভ্যুত্থান দমনে সারা দেশে নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের দায়ে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করা হলো আজ সোমবার।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনার শাস্তি যথাযথ হলে সেটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।