
বিধ্বস্ত হওয়া রুশ চন্দ্রযান লুনা–২৫ চাঁদের বুকে ১০ মিটার চওড়া গর্তের সৃষ্টি করেছে। সেই গর্তের ছবি প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। গত মাসে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের সময় মহাকাশযানটি বিধ্বস্ত হয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রায় ৪৭ বছর পর চাঁদে মহাকাশযান পাঠায় রাশিয়া। মহাকাশযানটি ১৯ আগস্ট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চাঁদের বুকে আছড়ে পড়ে। অনেকে মনে করছেন, এই অভিযান সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের মহাকাশ অভিযানের সাফল্যকে ম্রিয়মাণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশযান ‘ন্যাশনাল আরোনটিকস অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনস লুনার রিকনেসান্স অরবিটার (এলআরও) ’ চাঁদের পৃষ্ঠে নতুন একটি গর্তের ছবি তুলেছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাশিয়ার লুনা–২৫ মহাকাশযানটি চাঁদে বিধ্বস্তের কারণে এই গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।
নাসা বলছে, আপাতদৃষ্টিতে নতুন এই গর্তের ব্যস ১০ মিটার। লুনা–২৫ যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছে তার কাছেই এই গর্ত। তাই এলআরও টিম বলছে, এই গর্ত প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয়নি বরং রুশ মহাকাশযানটি ধ্বংসের প্রভাবে তৈরি হয়েছে।
রাশিয়া বলেছে, লুনা–২৫ বিধ্বস্তের কারণ তদন্তে বিশেষ আন্তবিভাগীয় কমিশন গঠন করা হয়েছে।
এর আগেও অনেক দেশের চন্দ্রাভিযান ব্যর্থ হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার শীতল যুদ্ধের সময়ে মহাকাশে রাশিয়ার প্রথম মানুষ পাঠানোর সাফল্যকে এই অভিযান ম্রিয়মাণ করেছে।
উল্লেখ্য, পৃথিবীকে প্রদক্ষিণের জন্য রাশিয়া সর্বপ্রথম ১৯৫৭ সালে স্পুতনিক–১ স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠায়। ১৯৬১ সালে সোভিয়েত নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন প্রথম মানুষ হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

বিধ্বস্ত হওয়া রুশ চন্দ্রযান লুনা–২৫ চাঁদের বুকে ১০ মিটার চওড়া গর্তের সৃষ্টি করেছে। সেই গর্তের ছবি প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। গত মাসে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের সময় মহাকাশযানটি বিধ্বস্ত হয়। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রায় ৪৭ বছর পর চাঁদে মহাকাশযান পাঠায় রাশিয়া। মহাকাশযানটি ১৯ আগস্ট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চাঁদের বুকে আছড়ে পড়ে। অনেকে মনে করছেন, এই অভিযান সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের মহাকাশ অভিযানের সাফল্যকে ম্রিয়মাণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশযান ‘ন্যাশনাল আরোনটিকস অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনস লুনার রিকনেসান্স অরবিটার (এলআরও) ’ চাঁদের পৃষ্ঠে নতুন একটি গর্তের ছবি তুলেছে। ধারণা করা হচ্ছে, রাশিয়ার লুনা–২৫ মহাকাশযানটি চাঁদে বিধ্বস্তের কারণে এই গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।
নাসা বলছে, আপাতদৃষ্টিতে নতুন এই গর্তের ব্যস ১০ মিটার। লুনা–২৫ যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছে তার কাছেই এই গর্ত। তাই এলআরও টিম বলছে, এই গর্ত প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয়নি বরং রুশ মহাকাশযানটি ধ্বংসের প্রভাবে তৈরি হয়েছে।
রাশিয়া বলেছে, লুনা–২৫ বিধ্বস্তের কারণ তদন্তে বিশেষ আন্তবিভাগীয় কমিশন গঠন করা হয়েছে।
এর আগেও অনেক দেশের চন্দ্রাভিযান ব্যর্থ হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার শীতল যুদ্ধের সময়ে মহাকাশে রাশিয়ার প্রথম মানুষ পাঠানোর সাফল্যকে এই অভিযান ম্রিয়মাণ করেছে।
উল্লেখ্য, পৃথিবীকে প্রদক্ষিণের জন্য রাশিয়া সর্বপ্রথম ১৯৫৭ সালে স্পুতনিক–১ স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠায়। ১৯৬১ সালে সোভিয়েত নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন প্রথম মানুষ হিসেবে মহাকাশ ভ্রমণ করেন।

বিলিয়ন বছর আগে পৃথিবী ছিল উত্তপ্ত ম্যাগমায় ঢাকা এক অনাবাসযোগ্য পাথুরে গ্রহ। আজকের নীল-সবুজ, প্রাণে ভরপুর পৃথিবীতে তার রূপান্তরের ইতিহাস এখনো বিজ্ঞানীদের কাছে পুরোপুরি উন্মোচিত হয়নি। তবে ২০২৫ সালে একের পর এক বৈজ্ঞানিক গবেষণা আমাদের এই গ্রহটির অতীত, গভীরতা ও অদ্ভুত আচরণ সম্পর্কে নতুন জানালা খুলে দিয়েছ
২ দিন আগে
তিনি বলেন, ‘তারমিম ভালোভাবে বেড়ে উঠছে। এর শারীরবৃত্তীয়, জৈব-রাসায়নিক ও শারীরিক সব সূচকই স্বাভাবিক রয়েছে। প্রত্যাশিতভাবে তারমিমের পেশির বৃদ্ধি তার অ-সম্পাদিত যমজ বোনের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই পার্থক্য আরও বাড়তে পারে বলে আমরা মনে করি।’
৪ দিন আগে
দশকের পর দশক কিংবা শতাব্দীকাল ধরে মানবসভ্যতার নানা অধ্যায়ে জমে থাকা প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজতে বিশ্বজুড়ে এ বছর গবেষকেরা যেন গোয়েন্দার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। প্রত্নতত্ত্ব, জেনেটিক বিজ্ঞান, মাইক্রোবায়োলজি ও আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তায় ২০২৫ সালে উন্মোচিত হয়েছে বহু ঐতিহাসিক রহস্য।
৮ দিন আগে
কোনো বড় ধরনের সৌরঝড় বা প্রযুক্তিগত বিপর্যয়ের কারণে যদি পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা স্যাটেলাইটগুলো হঠাৎ নিজেদের গতিপথ পরিবর্তনের সক্ষমতা হারায়, তবে মাত্র কয়েক দিনের মধ্যেই ভয়াবহ সংঘর্ষ শুরু হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা।
১৪ দিন আগে