নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে, সেই সনদ দেশের মানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করতে ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ কোনো সনদে এনসিপির স্বাক্ষর করার কোনো অর্থ থাকে না।’
সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি মন থেকে গ্রহণ করেছে কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন এনসিপির এ নেতা।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আখতার হোসেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির, জহিরুল ইসলাম মুসা, এস এম সাইফ মোস্তাফিজ, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসেন প্রমুখ।
নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামোর মাধ্যমে নির্বাচন না হলে, তাতে অংশ নেওয়ার কোনো মানে থাকে না মন্তব্য করে আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছি। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান করছি। সরকার নতুন সংবিধানের বিষয়ে জুলাই সনদের বিষয়গুলোকে অপরিপূর্ণ রাখলে, সেটাকে বাস্তবায়ন না করে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে পারবে না। সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না সংশয়ের জায়গা রয়েছে।’
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ নতুন শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পাবে। সেটা না হলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আদতে কোনো মানে থাকে না।’
মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তাতে এনসিপি অংশ নেবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন, ‘নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সেই নির্বাচন যাতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে স্বচ্ছ, সুন্দর এবং সুষ্ঠু হয়, সে দাবি সরকারের কাছে করছি। নির্বাচন ফেব্রুয়ারির আগে যেকোনো সময়ে অনুষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের ধরনটা কী হবে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বিদ্যমান সংবিধান বহাল রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার সমূহ সম্ভাবনা রয়ে যাবে। তাই সামনের নির্বাচন জুলাই সনদের ভিত্তিতে হতে হবে। এ জন্য নতুন করে এলএফও (আইনগত কাঠামো আদেশ) করতে হবে। নতুন সংবিধানের ব্যাপারে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন হলে এনসিপি যেকোনো সময়ে সে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো শুধু জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবির মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে পরের সংসদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্য দিয়ে বাস্তবায়নের অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে, যেটা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতমুখী অবস্থান। আমরা এ কারণে নতুন সংবিধানের দাবি করছি। সরকার যেকোনো সময়ে নির্বাচনের আয়োজন করতে পারে, গণপরিষদ নির্বাচন হলে সেটা ডিসেম্বরেও আয়োজন করতে পারে। সে নির্বাচনের মাধ্যমে জাতিকে নতুন সংবিধান উপহার দেওয়া সম্ভব হবে। সত্যিকার অর্থেই গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্য দিয়েই নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে সংহত করে টেকসইভাবে বাস্তবয়ন করা সম্ভব।’
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির আপত্তি। সংস্কারের বিষয়গুলো নতুন সংবিধানে যুক্ত করার বিষয়েও আপত্তি দিয়েছে। তিনি বলেন, সংস্কার প্রস্তাবগুলো বিএনপি আসলে কতটা মন থেকে গ্রহণ করে, সে ব্যাপারে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুথানের মাধ্যমে সংস্কারের অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, ‘সেগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা না গেলে, আইনি মারপ্যাঁচ রেখে দিয়ে নোট অব ডিসেন্টের কথা বলে পরবর্তী সময়ে কেউ ক্ষমতায় এসে সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়ার পথ খোলা রাখা হলে, জুলাই সনদের এই অপরিপূর্ণতার কাছে একটা প্রতারণার জায়গা তৈরি করবে। বিএনপি সে প্রতারণার পথে অগ্রসর হচ্ছে কি না, সে প্রশ্নটা রাখতে চাই।’
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের অর্থ কমিশন এখনো আমাদের পরিষ্কার করেনি। যার অর্থ এটা নয়, কমিশন যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তার বিপরীত কিছু বাংলাদেশে প্রবর্তন করা হবে। কমিশনের সব সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দল একমত হবে, তা নয়; কিন্তু বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতের ভিত্তিতে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে, তা যেন দেশে হুবহু বাস্তবায়ন হয়, সে বিষয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে স্থির সিদ্ধান্ত জানাতে হবে।’
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতি টেকসই নয় বলে মনে করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোর্টের মতামত চাওয়া হলে, তাতে মতামত দিতেও পারে, না-ও পারে। এতে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। এ কারণে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, জুলাই সনদ নতুন সংবিধানের মাধ্যমে সংহত করা সম্ভব।’ যার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করে এনসিপি, যাতে সাংবিধানিক সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অনেক রাজনৈতিক দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে বলে অভিযোগ করেছেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে, গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধানে জুলাই সনদ অন্তর্ভুক্তের প্রস্তাবনা কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো না হলে,
২৩ আগস্ট ২০২৫
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৫ ঘণ্টা আগে