ইসলাম ডেস্ক

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়। এই লুটতরাজ ও গণহত্যার ঘটনা উসমানি সালতানাতের জাতীয় সংকট কিছুটা প্রকট করে তুলেছিল।
উসমানি আমলে সিরিয়া, লেবানন, ফিলিস্তিন, সাইপ্রাস, জর্ডান ও এশিয়া মাইনর অঞ্চলের হজযাত্রীরা প্রথমে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে জড়ো হতেন। এরপর সেখান থেকে একজন আমিরুল হজ তথা হজপ্রধানের নেতৃত্বে রসদপত্র নিয়ে মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করতেন। কাফেলা সশস্ত্র সেনাদের কড়া পাহারায় দীর্ঘ মরুপথ পাড়ি দিত। বেদুইনদের রাহাজানি-লুটতরাজের ভয়েই সৈন্যদের সঙ্গে নেওয়া হতো। কাফেলায় আক্রমণ তখন অভাবী বেদুইনদের উপার্জনের বড় উৎসে পরিণত হয়েছিল। আক্রমণ থেকে বাঁচতে দামেস্ক থেকে প্রাপ্ত রাজস্বের একটি বড় অংশ সাধারণত বেদুইন গোত্রগুলোকে চাঁদা হিসেবে দিতে হতো। নিরাপদে কাফেলা যেতে দেওয়ার শর্তে যাওয়ার সময় অর্ধেক এবং আসার সময় অর্ধেক অর্থ আদায় করার নিয়ম ছিল। এরপরও অনেক বেদুইন গোত্র কাফেলা লুট করত।
১৭৫৭ সালে দামেস্কের গভর্নর হুসাইন পাশা ইবনে আলির নেতৃত্বে হজ কাফেলা কোনো ঝামেলা ছাড়াই মক্কায় পৌঁছেছিল। তবে ফেরার পথে সেনাদের অগ্রবর্তী দল জর্ডানের কাতরানা এলাকায় পৌঁছালে বনি সাখর গোত্রের আক্রমণের শিকার হয় এবং ছত্রভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়। কমান্ডার মুসা পাশা আহত হয়ে কয়েক দিন পর মারা যান। পালিয়ে যাওয়া সৈন্যদের কয়েকজন দামেস্কে খবর পৌঁছায়। তাবুকে অবস্থান করা মূল কাফেলার নিরাপত্তা দিতে দামেস্ক থেকে একটি সৈন্যদলও পাঠানো হয়। তবে সেই দলও বেদুইনদের আক্রমণের শিকার হয়। আমিরুল হজ হুসাইন পাশার কানে এই খবর পৌঁছলে তিনি কিছুটা সতর্ক হন এবং শেখ কাদান গোত্রের কাছে আশ্রয় চেয়েও ব্যর্থ হন।
এদিকে বনি সখর ও তাদের মিত্র বেদুইন গোত্রগুলো কাফেলা লুট করার জন্য অধীর আগ্রহে বসে ছিল। এসব খবর জেনেও গভর্নর হুসাইন পাশা কাফেলা নিয়ে তাবুক ত্যাগ করে দামেস্কের পথে পা বাড়ান। তাবুক থেকে যাত্রার তৃতীয় দিনে, বর্তমান সৌদি আরব ও জর্ডানের সীমান্তবর্তী তাবুক-মাআনের রাস্তায় কাফেলা তুমুল আক্রমণের শিকার হয়। অসংখ্য হজযাত্রী মারা পড়েন। বেদুইনেরা কাফেলার রসদপত্র লুট করে নিয়ে যায়, যার মধ্যে উসমানি সুলতানের প্রতিনিধিত্বকারী বিশেষ পালকি ‘মাহমাল’ও ছিল। বলা হয়, এই আক্রমণে প্রায় ২০ হাজার হজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। খোদ সুলতানের বোনও নিহতদের তালিকায় ছিলেন। হুসাইন পাশা বেঁচে গিয়েছিলেন, তবে এরপর কোনো দিন তিনি আর দামেস্কে ফেরেননি।
এমন নৃশংস হামলা, লুণ্ঠন ও হত্যায় উসমানি সাম্রাজ্যে হইচই পড়ে যায়। উসমানি শাসনের প্রতি মানুষের মনে অনাস্থার সৃষ্টি হয়। এই ঘটনা ঘটেছিল ১৭৫৭ সালের সেপ্টেম্বরে। অক্টোবরে সুলতান তৃতীয় ওসমান মারা যান এবং সুলতান তৃতীয় মুস্তফা ইস্তাম্বুলের সিংহাসনে বসেন। তিনি কয়েকজন গভর্নরকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করে শাস্তি দিয়েছিলেন এবং হুসাইন পাশাকে সব পদ থেকে বরখাস্ত করেছিলেন। এ ছাড়া এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ইস্তাম্বুলের রাজপ্রাসাদের সামনে তাঁদের দ্বিখণ্ডিত মাথা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। হামলাকারী বেদুইন গোত্রগুলোকেও চরম মূল্য দিতে হয়েছিল। উসমানি সুলতানের নির্দেশে তাদের ওপর ব্যাপক প্রতিশোধমূলক আক্রমণ পরিচালনা করা হয়। এতে অনেক লোক মারা পড়ে।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়। এই লুটতরাজ ও গণহত্যার ঘটনা উসমানি সালতানাতের জাতীয় সংকট কিছুটা প্রকট করে তুলেছিল।
উসমানি আমলে সিরিয়া, লেবানন, ফিলিস্তিন, সাইপ্রাস, জর্ডান ও এশিয়া মাইনর অঞ্চলের হজযাত্রীরা প্রথমে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে জড়ো হতেন। এরপর সেখান থেকে একজন আমিরুল হজ তথা হজপ্রধানের নেতৃত্বে রসদপত্র নিয়ে মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করতেন। কাফেলা সশস্ত্র সেনাদের কড়া পাহারায় দীর্ঘ মরুপথ পাড়ি দিত। বেদুইনদের রাহাজানি-লুটতরাজের ভয়েই সৈন্যদের সঙ্গে নেওয়া হতো। কাফেলায় আক্রমণ তখন অভাবী বেদুইনদের উপার্জনের বড় উৎসে পরিণত হয়েছিল। আক্রমণ থেকে বাঁচতে দামেস্ক থেকে প্রাপ্ত রাজস্বের একটি বড় অংশ সাধারণত বেদুইন গোত্রগুলোকে চাঁদা হিসেবে দিতে হতো। নিরাপদে কাফেলা যেতে দেওয়ার শর্তে যাওয়ার সময় অর্ধেক এবং আসার সময় অর্ধেক অর্থ আদায় করার নিয়ম ছিল। এরপরও অনেক বেদুইন গোত্র কাফেলা লুট করত।
১৭৫৭ সালে দামেস্কের গভর্নর হুসাইন পাশা ইবনে আলির নেতৃত্বে হজ কাফেলা কোনো ঝামেলা ছাড়াই মক্কায় পৌঁছেছিল। তবে ফেরার পথে সেনাদের অগ্রবর্তী দল জর্ডানের কাতরানা এলাকায় পৌঁছালে বনি সাখর গোত্রের আক্রমণের শিকার হয় এবং ছত্রভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়। কমান্ডার মুসা পাশা আহত হয়ে কয়েক দিন পর মারা যান। পালিয়ে যাওয়া সৈন্যদের কয়েকজন দামেস্কে খবর পৌঁছায়। তাবুকে অবস্থান করা মূল কাফেলার নিরাপত্তা দিতে দামেস্ক থেকে একটি সৈন্যদলও পাঠানো হয়। তবে সেই দলও বেদুইনদের আক্রমণের শিকার হয়। আমিরুল হজ হুসাইন পাশার কানে এই খবর পৌঁছলে তিনি কিছুটা সতর্ক হন এবং শেখ কাদান গোত্রের কাছে আশ্রয় চেয়েও ব্যর্থ হন।
এদিকে বনি সখর ও তাদের মিত্র বেদুইন গোত্রগুলো কাফেলা লুট করার জন্য অধীর আগ্রহে বসে ছিল। এসব খবর জেনেও গভর্নর হুসাইন পাশা কাফেলা নিয়ে তাবুক ত্যাগ করে দামেস্কের পথে পা বাড়ান। তাবুক থেকে যাত্রার তৃতীয় দিনে, বর্তমান সৌদি আরব ও জর্ডানের সীমান্তবর্তী তাবুক-মাআনের রাস্তায় কাফেলা তুমুল আক্রমণের শিকার হয়। অসংখ্য হজযাত্রী মারা পড়েন। বেদুইনেরা কাফেলার রসদপত্র লুট করে নিয়ে যায়, যার মধ্যে উসমানি সুলতানের প্রতিনিধিত্বকারী বিশেষ পালকি ‘মাহমাল’ও ছিল। বলা হয়, এই আক্রমণে প্রায় ২০ হাজার হজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। খোদ সুলতানের বোনও নিহতদের তালিকায় ছিলেন। হুসাইন পাশা বেঁচে গিয়েছিলেন, তবে এরপর কোনো দিন তিনি আর দামেস্কে ফেরেননি।
এমন নৃশংস হামলা, লুণ্ঠন ও হত্যায় উসমানি সাম্রাজ্যে হইচই পড়ে যায়। উসমানি শাসনের প্রতি মানুষের মনে অনাস্থার সৃষ্টি হয়। এই ঘটনা ঘটেছিল ১৭৫৭ সালের সেপ্টেম্বরে। অক্টোবরে সুলতান তৃতীয় ওসমান মারা যান এবং সুলতান তৃতীয় মুস্তফা ইস্তাম্বুলের সিংহাসনে বসেন। তিনি কয়েকজন গভর্নরকে এই ঘটনার জন্য দায়ী করে শাস্তি দিয়েছিলেন এবং হুসাইন পাশাকে সব পদ থেকে বরখাস্ত করেছিলেন। এ ছাড়া এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ইস্তাম্বুলের রাজপ্রাসাদের সামনে তাঁদের দ্বিখণ্ডিত মাথা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। হামলাকারী বেদুইন গোত্রগুলোকেও চরম মূল্য দিতে হয়েছিল। উসমানি সুলতানের নির্দেশে তাদের ওপর ব্যাপক প্রতিশোধমূলক আক্রমণ পরিচালনা করা হয়। এতে অনেক লোক মারা পড়ে।

ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়, তাদের সঙ্গে তোমরাও অবনত হও।’ (সুরা বাকারা: ৪৩)
নামাজের প্রতি মুমিনের যত্নবান হওয়ার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘সব নামাজের প্রতি যত্নবান হও; বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাজের (আসর) ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সঙ্গে দাঁড়াও।’ (সুরা বাকারা: ২৩৮)
প্রতিদিন পাঁচবার আজানের মাধ্যমে মুসল্লিদের আল্লাহর ঘরের দিকে ডাকা হয়। আজানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং এর প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। নামাজ কবুল হওয়ার জন্য তা নির্দিষ্ট সময়ে বা ওয়াক্তমতো আদায় করা অপরিহার্য। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা মুমিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।’ (সুরা নিসা: ১০৩)
এখানে একটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি, নামাজের জন্য ওয়াক্ত হওয়া শর্ত, আজান হওয়া নয়। আজানের মূল উদ্দেশ্য হলো জামাতের সঙ্গে ফরজ নামাজ আদায়ের আহ্বান জানানো। যদি কোনো কারণে আজান হতে দেরি হয়, কিন্তু নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়, তবে আজানের আগেই নামাজ আদায় করে নেওয়া বৈধ এবং নামাজ হয়ে যাবে। মূলত, একাকী নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে আজান হওয়া জরুরি নয়, বরং ওয়াক্ত শুরু হওয়াটাই আসল শর্ত। তবে ওয়াক্ত হওয়ার আগে নামাজ আদায় করলে তা কবুল হবে না।

ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়, তাদের সঙ্গে তোমরাও অবনত হও।’ (সুরা বাকারা: ৪৩)
নামাজের প্রতি মুমিনের যত্নবান হওয়ার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা আরও বলেন, ‘সব নামাজের প্রতি যত্নবান হও; বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাজের (আসর) ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সঙ্গে দাঁড়াও।’ (সুরা বাকারা: ২৩৮)
প্রতিদিন পাঁচবার আজানের মাধ্যমে মুসল্লিদের আল্লাহর ঘরের দিকে ডাকা হয়। আজানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং এর প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। নামাজ কবুল হওয়ার জন্য তা নির্দিষ্ট সময়ে বা ওয়াক্তমতো আদায় করা অপরিহার্য। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা মুমিনদের জন্য অবশ্যকর্তব্য।’ (সুরা নিসা: ১০৩)
এখানে একটি বিষয় জেনে রাখা জরুরি, নামাজের জন্য ওয়াক্ত হওয়া শর্ত, আজান হওয়া নয়। আজানের মূল উদ্দেশ্য হলো জামাতের সঙ্গে ফরজ নামাজ আদায়ের আহ্বান জানানো। যদি কোনো কারণে আজান হতে দেরি হয়, কিন্তু নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়, তবে আজানের আগেই নামাজ আদায় করে নেওয়া বৈধ এবং নামাজ হয়ে যাবে। মূলত, একাকী নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে আজান হওয়া জরুরি নয়, বরং ওয়াক্ত শুরু হওয়াটাই আসল শর্ত। তবে ওয়াক্ত হওয়ার আগে নামাজ আদায় করলে তা কবুল হবে না।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৮ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০২ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪১ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে—
চাপের পরিমাণ ও বিধান: যদি প্রস্রাবের চাপ খুব সামান্য হয় এবং তাতে নামাজের মনোযোগ বা একাগ্রতা (খুশুখুজু) বিঘ্নিত না হয়, তবে ওই অবস্থায় নামাজ আদায় দোষণীয় নয়। কিন্তু চাপের পরিমাণ যদি এমন হয় যে মনোযোগসহকারে নামাজ আদায় কঠিন হয়ে পড়ে, তবে জামাত ছেড়ে দিয়ে আগে হাজত বা জরুরত সেরে নেওয়া আবশ্যক। কারণ, প্রস্রাবের তীব্র চাপ নিয়ে নামাজ আদায় মাকরুহ।
হাদিসের নির্দেশনা: প্রস্রাবের বেগ নিয়ে নামাজ আদায় করার বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ ও পরকালের বিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য প্রস্রাবের চাপ থেকে স্বস্তি লাভ করা পর্যন্ত নামাজ আদায় বৈধ নয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)। অন্য এক হাদিসে নবীজি (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নামাজের জামাত শুরু হওয়ার পর তোমাদের কারও শৌচাগারে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে সে যেন আগে তা সেরে নেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৮৮)
নামাজের মূল প্রাণ হলো আল্লাহর সামনে বিনয় ও একাগ্রতার সঙ্গে দাঁড়ানো। শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে নামাজ আদায় করলে একাগ্রতা বজায় থাকে না। তাই আগে প্রয়োজন সেরে, নতুনভাবে অজু করে নামাজ আদায় করাই উত্তম; এতে জামাত ছুটে গেলেও পরে একা বা অন্য জামাতে আদায় করা যাবে।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

আগের যুগে মক্কাগামী হজ কাফেলায় আরব বেদুইনদের ছোটখাটো আক্রমণের ঘটনা ঘটত। তবে ১৭৫৭ সালে হাজিদের ওপর বেদুইনদের আক্রমণটি ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার একটি। এতে প্রায় ২০ হাজার হাজযাত্রী নিহত হয়েছিলেন। ইতিহাসে এটি ‘১৭৫৭ সালের হজ কাফেলা আক্রমণ’ নামে পরিচিতি পায়।
২১ মে ২০২৩
ইসলামি শরিয়তে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। এটি ইসলামের পাঁচটি মূল স্তম্ভের অন্যতম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত দাও এবং যারা নামাজে অবনত হয়...
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১০ ঘণ্টা আগে
অনেক সময় মসজিদে জামাত শুরু হওয়ার পর প্রস্রাবের বেগ বা চাপ অনুভূত হয়। এ অবস্থায় নামাজ আদায় বা জামাতে শরিক হওয়ার বিষয়ে ইসলামের সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে...
১ দিন আগে