মো. আবু তালহা তারীফ

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
বদনজর বিষয়ে সাহাবি আবু সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.)-এর একটি ঘটনা রয়েছে। তিনি একবার গোসল করার জন্য শরীরের জামা খুলে ফেললে তাঁর সুঠাম দেহ দেখতে পান আমের ইবনে রবিআ (রা.)।
আবু সাহালের শরীর দেখে আমের (রা.)-এর মুখ ফসকে বেরিয়ে আসে, ‘আমি আজ পর্যন্ত এমন সুন্দর দেহ কারও দেখিনি।’ অতঃপর সাহাল ইবনে হুনাইফের ভীষণ জ্বর হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) এ সংবাদ পেয়ে আমের ইবনে রবিআ (রা.)-কে নির্দেশ দেন—তিনি যেন অজু করে সেই পানি থেকে কিছু অংশ পাত্রে রাখেন। পরে তা যেন সাহাল ইবনে হুনাইফের দেহে ঢেলে দেওয়া হয়।
নির্দেশ পেয়ে সেই মোতাবেক কাজ করলে সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.) অসুস্থতা থেকে রক্ষা পান। অতঃপর রাসুল (সা.) আমের ইবনে রবিআকে সতর্ক করে বলেন, ‘তোমাদের কেউ নিজের ভাইকে কেন হত্যা করতে চায়! যখন তোমার দৃষ্টি তার দেহ সুন্দর দেখেছিল, তখন তুমি তার জন্য বরকতের দোয়া করলে না কেন? মনে রেখো, বদনজর লেগে যাওয়া সত্য।’ (মুআত্তা মালেক)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কাফেররা যখন উপদেশ বাণী শোনে—তখন তারা যেন তাদের দৃষ্টি দিয়ে তোমাকে আছড়ে ফেলবে, আর তারা বলে, সে তো এক পাগল।’ (সুরা কলম: ৫১)
আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরে ইবনে কাসিরে এসেছে, আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তাদের দৃষ্টি দ্বারা তোমাকে আছড়ে ফেলবে—এর অর্থ, তারা তোমাকে বদনজর দেবে। অর্থাৎ তারা তোমাকে হিংসার প্রতিফলন ঘটিয়ে রোগী বানিয়ে দেবে, যদি আল্লাহ তোমাকে রক্ষা না করেন।
এই আয়াতটি প্রমাণ করে, বদনজরের কুপ্রভাবের বাস্তবতা রয়েছে।
বদনজর ভালো জিনিসের প্রতি লাগলে ক্ষতি হয়। এ জন্য কারও সৌন্দর্য, সম্পত্তি বা কোনো প্রকার উন্নতি দেখলে তার জন্য উন্নতি ও মঙ্গলের দোয়া করা প্রয়োজন। বলা উচিত, বারাকাল্লাহু ফিহি। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা এতে বরকত দান করুন। অথবা বলা যেতে পারে, মাশা আল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
আর কারও বদনজর থেকে রক্ষা পেতে কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তি আয়াতুল কুরসি, সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস এবং নিয়মিত আমল করা যেতে পারে। এতে সুফল পাওয়া যাবে ইনশা আল্লাহ।
কখনো শিশুরাও বদনজরে আক্রান্ত হতে পারে। বদনজর থেকে রক্ষা পেতে রাসুলুল্লাহ (সা.) ছোটদের কোলে নিয়ে বিভিন্ন দোয়া পড়ে ফুঁ দিতেন বলে উল্লেখ আছে।
নবী করিম (সা.) হজরত হাসান ও হুসাইন (রা.)-কে নিম্নের দোয়াটি পাঠ করে ফুঁ দিতেন। দোয়াটি হলো—‘উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন।’ অর্থ: ‘আমি তোমাদের উভয়কে আল্লাহর কালামের আশ্রয়ে রাখতে চাই, সব ধরনের শয়তান থেকে, কষ্টদায়ক বস্তু থেকে এবং সব ধরনের বদনজর হতে।’ (সহিহ্ বুখারি)
লেখক: গবেষক, আল ফুরকান রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা।

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
বদনজর বিষয়ে সাহাবি আবু সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.)-এর একটি ঘটনা রয়েছে। তিনি একবার গোসল করার জন্য শরীরের জামা খুলে ফেললে তাঁর সুঠাম দেহ দেখতে পান আমের ইবনে রবিআ (রা.)।
আবু সাহালের শরীর দেখে আমের (রা.)-এর মুখ ফসকে বেরিয়ে আসে, ‘আমি আজ পর্যন্ত এমন সুন্দর দেহ কারও দেখিনি।’ অতঃপর সাহাল ইবনে হুনাইফের ভীষণ জ্বর হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) এ সংবাদ পেয়ে আমের ইবনে রবিআ (রা.)-কে নির্দেশ দেন—তিনি যেন অজু করে সেই পানি থেকে কিছু অংশ পাত্রে রাখেন। পরে তা যেন সাহাল ইবনে হুনাইফের দেহে ঢেলে দেওয়া হয়।
নির্দেশ পেয়ে সেই মোতাবেক কাজ করলে সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.) অসুস্থতা থেকে রক্ষা পান। অতঃপর রাসুল (সা.) আমের ইবনে রবিআকে সতর্ক করে বলেন, ‘তোমাদের কেউ নিজের ভাইকে কেন হত্যা করতে চায়! যখন তোমার দৃষ্টি তার দেহ সুন্দর দেখেছিল, তখন তুমি তার জন্য বরকতের দোয়া করলে না কেন? মনে রেখো, বদনজর লেগে যাওয়া সত্য।’ (মুআত্তা মালেক)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কাফেররা যখন উপদেশ বাণী শোনে—তখন তারা যেন তাদের দৃষ্টি দিয়ে তোমাকে আছড়ে ফেলবে, আর তারা বলে, সে তো এক পাগল।’ (সুরা কলম: ৫১)
আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরে ইবনে কাসিরে এসেছে, আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তাদের দৃষ্টি দ্বারা তোমাকে আছড়ে ফেলবে—এর অর্থ, তারা তোমাকে বদনজর দেবে। অর্থাৎ তারা তোমাকে হিংসার প্রতিফলন ঘটিয়ে রোগী বানিয়ে দেবে, যদি আল্লাহ তোমাকে রক্ষা না করেন।
এই আয়াতটি প্রমাণ করে, বদনজরের কুপ্রভাবের বাস্তবতা রয়েছে।
বদনজর ভালো জিনিসের প্রতি লাগলে ক্ষতি হয়। এ জন্য কারও সৌন্দর্য, সম্পত্তি বা কোনো প্রকার উন্নতি দেখলে তার জন্য উন্নতি ও মঙ্গলের দোয়া করা প্রয়োজন। বলা উচিত, বারাকাল্লাহু ফিহি। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা এতে বরকত দান করুন। অথবা বলা যেতে পারে, মাশা আল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
আর কারও বদনজর থেকে রক্ষা পেতে কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তি আয়াতুল কুরসি, সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস এবং নিয়মিত আমল করা যেতে পারে। এতে সুফল পাওয়া যাবে ইনশা আল্লাহ।
কখনো শিশুরাও বদনজরে আক্রান্ত হতে পারে। বদনজর থেকে রক্ষা পেতে রাসুলুল্লাহ (সা.) ছোটদের কোলে নিয়ে বিভিন্ন দোয়া পড়ে ফুঁ দিতেন বলে উল্লেখ আছে।
নবী করিম (সা.) হজরত হাসান ও হুসাইন (রা.)-কে নিম্নের দোয়াটি পাঠ করে ফুঁ দিতেন। দোয়াটি হলো—‘উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন।’ অর্থ: ‘আমি তোমাদের উভয়কে আল্লাহর কালামের আশ্রয়ে রাখতে চাই, সব ধরনের শয়তান থেকে, কষ্টদায়ক বস্তু থেকে এবং সব ধরনের বদনজর হতে।’ (সহিহ্ বুখারি)
লেখক: গবেষক, আল ফুরকান রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা।
মো. আবু তালহা তারীফ

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
বদনজর বিষয়ে সাহাবি আবু সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.)-এর একটি ঘটনা রয়েছে। তিনি একবার গোসল করার জন্য শরীরের জামা খুলে ফেললে তাঁর সুঠাম দেহ দেখতে পান আমের ইবনে রবিআ (রা.)।
আবু সাহালের শরীর দেখে আমের (রা.)-এর মুখ ফসকে বেরিয়ে আসে, ‘আমি আজ পর্যন্ত এমন সুন্দর দেহ কারও দেখিনি।’ অতঃপর সাহাল ইবনে হুনাইফের ভীষণ জ্বর হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) এ সংবাদ পেয়ে আমের ইবনে রবিআ (রা.)-কে নির্দেশ দেন—তিনি যেন অজু করে সেই পানি থেকে কিছু অংশ পাত্রে রাখেন। পরে তা যেন সাহাল ইবনে হুনাইফের দেহে ঢেলে দেওয়া হয়।
নির্দেশ পেয়ে সেই মোতাবেক কাজ করলে সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.) অসুস্থতা থেকে রক্ষা পান। অতঃপর রাসুল (সা.) আমের ইবনে রবিআকে সতর্ক করে বলেন, ‘তোমাদের কেউ নিজের ভাইকে কেন হত্যা করতে চায়! যখন তোমার দৃষ্টি তার দেহ সুন্দর দেখেছিল, তখন তুমি তার জন্য বরকতের দোয়া করলে না কেন? মনে রেখো, বদনজর লেগে যাওয়া সত্য।’ (মুআত্তা মালেক)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কাফেররা যখন উপদেশ বাণী শোনে—তখন তারা যেন তাদের দৃষ্টি দিয়ে তোমাকে আছড়ে ফেলবে, আর তারা বলে, সে তো এক পাগল।’ (সুরা কলম: ৫১)
আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরে ইবনে কাসিরে এসেছে, আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তাদের দৃষ্টি দ্বারা তোমাকে আছড়ে ফেলবে—এর অর্থ, তারা তোমাকে বদনজর দেবে। অর্থাৎ তারা তোমাকে হিংসার প্রতিফলন ঘটিয়ে রোগী বানিয়ে দেবে, যদি আল্লাহ তোমাকে রক্ষা না করেন।
এই আয়াতটি প্রমাণ করে, বদনজরের কুপ্রভাবের বাস্তবতা রয়েছে।
বদনজর ভালো জিনিসের প্রতি লাগলে ক্ষতি হয়। এ জন্য কারও সৌন্দর্য, সম্পত্তি বা কোনো প্রকার উন্নতি দেখলে তার জন্য উন্নতি ও মঙ্গলের দোয়া করা প্রয়োজন। বলা উচিত, বারাকাল্লাহু ফিহি। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা এতে বরকত দান করুন। অথবা বলা যেতে পারে, মাশা আল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
আর কারও বদনজর থেকে রক্ষা পেতে কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তি আয়াতুল কুরসি, সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস এবং নিয়মিত আমল করা যেতে পারে। এতে সুফল পাওয়া যাবে ইনশা আল্লাহ।
কখনো শিশুরাও বদনজরে আক্রান্ত হতে পারে। বদনজর থেকে রক্ষা পেতে রাসুলুল্লাহ (সা.) ছোটদের কোলে নিয়ে বিভিন্ন দোয়া পড়ে ফুঁ দিতেন বলে উল্লেখ আছে।
নবী করিম (সা.) হজরত হাসান ও হুসাইন (রা.)-কে নিম্নের দোয়াটি পাঠ করে ফুঁ দিতেন। দোয়াটি হলো—‘উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন।’ অর্থ: ‘আমি তোমাদের উভয়কে আল্লাহর কালামের আশ্রয়ে রাখতে চাই, সব ধরনের শয়তান থেকে, কষ্টদায়ক বস্তু থেকে এবং সব ধরনের বদনজর হতে।’ (সহিহ্ বুখারি)
লেখক: গবেষক, আল ফুরকান রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা।

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
বদনজর বিষয়ে সাহাবি আবু সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.)-এর একটি ঘটনা রয়েছে। তিনি একবার গোসল করার জন্য শরীরের জামা খুলে ফেললে তাঁর সুঠাম দেহ দেখতে পান আমের ইবনে রবিআ (রা.)।
আবু সাহালের শরীর দেখে আমের (রা.)-এর মুখ ফসকে বেরিয়ে আসে, ‘আমি আজ পর্যন্ত এমন সুন্দর দেহ কারও দেখিনি।’ অতঃপর সাহাল ইবনে হুনাইফের ভীষণ জ্বর হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) এ সংবাদ পেয়ে আমের ইবনে রবিআ (রা.)-কে নির্দেশ দেন—তিনি যেন অজু করে সেই পানি থেকে কিছু অংশ পাত্রে রাখেন। পরে তা যেন সাহাল ইবনে হুনাইফের দেহে ঢেলে দেওয়া হয়।
নির্দেশ পেয়ে সেই মোতাবেক কাজ করলে সাহাল ইবনে হুনাইফ (রা.) অসুস্থতা থেকে রক্ষা পান। অতঃপর রাসুল (সা.) আমের ইবনে রবিআকে সতর্ক করে বলেন, ‘তোমাদের কেউ নিজের ভাইকে কেন হত্যা করতে চায়! যখন তোমার দৃষ্টি তার দেহ সুন্দর দেখেছিল, তখন তুমি তার জন্য বরকতের দোয়া করলে না কেন? মনে রেখো, বদনজর লেগে যাওয়া সত্য।’ (মুআত্তা মালেক)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘কাফেররা যখন উপদেশ বাণী শোনে—তখন তারা যেন তাদের দৃষ্টি দিয়ে তোমাকে আছড়ে ফেলবে, আর তারা বলে, সে তো এক পাগল।’ (সুরা কলম: ৫১)
আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসিরে ইবনে কাসিরে এসেছে, আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তাদের দৃষ্টি দ্বারা তোমাকে আছড়ে ফেলবে—এর অর্থ, তারা তোমাকে বদনজর দেবে। অর্থাৎ তারা তোমাকে হিংসার প্রতিফলন ঘটিয়ে রোগী বানিয়ে দেবে, যদি আল্লাহ তোমাকে রক্ষা না করেন।
এই আয়াতটি প্রমাণ করে, বদনজরের কুপ্রভাবের বাস্তবতা রয়েছে।
বদনজর ভালো জিনিসের প্রতি লাগলে ক্ষতি হয়। এ জন্য কারও সৌন্দর্য, সম্পত্তি বা কোনো প্রকার উন্নতি দেখলে তার জন্য উন্নতি ও মঙ্গলের দোয়া করা প্রয়োজন। বলা উচিত, বারাকাল্লাহু ফিহি। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা এতে বরকত দান করুন। অথবা বলা যেতে পারে, মাশা আল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।
আর কারও বদনজর থেকে রক্ষা পেতে কিংবা আক্রান্ত ব্যক্তি আয়াতুল কুরসি, সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস এবং নিয়মিত আমল করা যেতে পারে। এতে সুফল পাওয়া যাবে ইনশা আল্লাহ।
কখনো শিশুরাও বদনজরে আক্রান্ত হতে পারে। বদনজর থেকে রক্ষা পেতে রাসুলুল্লাহ (সা.) ছোটদের কোলে নিয়ে বিভিন্ন দোয়া পড়ে ফুঁ দিতেন বলে উল্লেখ আছে।
নবী করিম (সা.) হজরত হাসান ও হুসাইন (রা.)-কে নিম্নের দোয়াটি পাঠ করে ফুঁ দিতেন। দোয়াটি হলো—‘উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাতিন।’ অর্থ: ‘আমি তোমাদের উভয়কে আল্লাহর কালামের আশ্রয়ে রাখতে চাই, সব ধরনের শয়তান থেকে, কষ্টদায়ক বস্তু থেকে এবং সব ধরনের বদনজর হতে।’ (সহিহ্ বুখারি)
লেখক: গবেষক, আল ফুরকান রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা।

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের (এনটিকিউবি) অধীনে পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম কেন্দ্রীয় সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) প্রকাশ করা হবে। একই সঙ্গে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগে
মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
১৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৩ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| জুমা | ১১: ৫৬ মিনিট | ০৩: ৩৯ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪০ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৩ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| জুমা | ১১: ৫৬ মিনিট | ০৩: ৩৯ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪০ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
৩০ জুন ২০২৫
নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের (এনটিকিউবি) অধীনে পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম কেন্দ্রীয় সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) প্রকাশ করা হবে। একই সঙ্গে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগে
মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
১৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেমোখতারুল ইসলাম মিলন

নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের (এনটিকিউবি) অধীনে পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম কেন্দ্রীয় সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) প্রকাশ করা হবে। একই সঙ্গে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বোর্ডের প্রচার সম্পাদক হাসানুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার বেলা ২টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। পাশাপাশি ১০০ তরুণের জন্য ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের স্কলারশিপেরও ঘোষণা করা হবে। নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের পরিচালক মাওলানা কালিমুল্লাহ জামিল হুসাইনের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ নভেম্বর দেশব্যাপী একযোগে এই সমাপনী পরীক্ষা শুরু হয়ে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। এবারের পরীক্ষায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ৫০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে।
ফলাফল প্রকাশ প্রসঙ্গে বোর্ডের পরিচালক মাওলানা ইসমাইল বেলায়েত হুসাইন জানান, ‘নিরক্ষরতা দূরীকরণ এবং প্রতিটি ঘরে ইসলামের সঠিক শিক্ষা পৌঁছে দিতে আমরা নিরলস কাজ করছি। শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত (রহ.)-এর ইখলাস ও ত্যাগের ফসল এই বোর্ড আজ অবহেলিত জনগোষ্ঠীর কাছে কোরআন শিক্ষাকে সহজতর করেছে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, নূরানি পদ্ধতির নিজস্ব সিলেবাসে বাংলা, ইংরেজি ও গণিতকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং শিক্ষকদের মানোন্নয়নে উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) প্রতিষ্ঠিত এই বোর্ডটি দীর্ঘদিন ধরে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরাঞ্চলেও শিশু শিক্ষায় অনন্য ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে এ ধারার হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সারা দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের (এনটিকিউবি) অধীনে পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম কেন্দ্রীয় সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) প্রকাশ করা হবে। একই সঙ্গে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বোর্ডের প্রচার সম্পাদক হাসানুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার বেলা ২টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হবে। পাশাপাশি ১০০ তরুণের জন্য ১০ লাখ টাকা সমমূল্যের স্কলারশিপেরও ঘোষণা করা হবে। নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের পরিচালক মাওলানা কালিমুল্লাহ জামিল হুসাইনের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে।
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ নভেম্বর দেশব্যাপী একযোগে এই সমাপনী পরীক্ষা শুরু হয়ে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে। এবারের পরীক্ষায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ৫০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে।
ফলাফল প্রকাশ প্রসঙ্গে বোর্ডের পরিচালক মাওলানা ইসমাইল বেলায়েত হুসাইন জানান, ‘নিরক্ষরতা দূরীকরণ এবং প্রতিটি ঘরে ইসলামের সঠিক শিক্ষা পৌঁছে দিতে আমরা নিরলস কাজ করছি। শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত (রহ.)-এর ইখলাস ও ত্যাগের ফসল এই বোর্ড আজ অবহেলিত জনগোষ্ঠীর কাছে কোরআন শিক্ষাকে সহজতর করেছে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, নূরানি পদ্ধতির নিজস্ব সিলেবাসে বাংলা, ইংরেজি ও গণিতকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং শিক্ষকদের মানোন্নয়নে উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) প্রতিষ্ঠিত এই বোর্ডটি দীর্ঘদিন ধরে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরাঞ্চলেও শিশু শিক্ষায় অনন্য ভূমিকা পালন করে আসছে। বর্তমানে এ ধারার হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সারা দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
৩০ জুন ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
১৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমার বান্দাদের বলো, তারা যেন এমন কথা বলে, যা অতি সুন্দর। নিশ্চয়ই শয়তান মানুষের মধ্যে ঝগড়া-বিভেদ সৃষ্টি করে।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ৫৩)। ‘আর তোমরা লোকের সঙ্গে উত্তমভাবে কথা বলবে।’ (সুরা বাকারা: ৮৩)। এই আয়াতগুলো আমাদের শেখায়, একজন মুমিনের ভাষা হতে হবে কোমল, সৌজন্যমূলক এবং বিভেদ নয়; বরং ঐক্য সৃষ্টিকারী।
নবী করিম (সা.) ছিলেন জাওয়ামিউল কালিমের অধিকারী—অল্প কথায় গভীর অর্থ প্রকাশের ক্ষমতা ছিল তাঁর। তিনি কখনো কটূক্তি করেননি; বরং শত্রুকেও নরম ভাষায় উপদেশ দিয়েছেন। তাঁর মুখের ভাষা ছিল সত্যনিষ্ঠ ও নম্র, হৃদয়গ্রাহী ও প্রাঞ্জল, রসিকতা ও মিথ্যাবর্জিত। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি নিজের জিহ্বা ও লজ্জাস্থান হেফাজত করবে, আমি তার জন্য জান্নাতের জামিনদার হব।’ (সহিহ বুখারি)
একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু ব্যক্তিগত নয়; বরং সামাজিক শান্তি ও সৌহার্দ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। রুক্ষ ভাষা যেমন সম্পর্ক নষ্ট করে, তেমনি কোমল ভাষা হৃদয় জয় করে। একজন মুমিনের মুখের ভাষা হবে শান্তির বার্তা, সত্যের প্রতিচ্ছবি এবং নম্রতার প্রতীক।
ইসলাম আমাদের শেখায় ভাষা দিয়ে মানুষকে জয় করতে। তাই আসুন, আমরা আমাদের মুখের ভাষাকে ইমানের আলোয় শুদ্ধ করি, যেন আমাদের প্রতিটি উচ্চারণ হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে এক ধাপ অগ্রসর।

মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
এ ব্যাপারে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমার বান্দাদের বলো, তারা যেন এমন কথা বলে, যা অতি সুন্দর। নিশ্চয়ই শয়তান মানুষের মধ্যে ঝগড়া-বিভেদ সৃষ্টি করে।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ৫৩)। ‘আর তোমরা লোকের সঙ্গে উত্তমভাবে কথা বলবে।’ (সুরা বাকারা: ৮৩)। এই আয়াতগুলো আমাদের শেখায়, একজন মুমিনের ভাষা হতে হবে কোমল, সৌজন্যমূলক এবং বিভেদ নয়; বরং ঐক্য সৃষ্টিকারী।
নবী করিম (সা.) ছিলেন জাওয়ামিউল কালিমের অধিকারী—অল্প কথায় গভীর অর্থ প্রকাশের ক্ষমতা ছিল তাঁর। তিনি কখনো কটূক্তি করেননি; বরং শত্রুকেও নরম ভাষায় উপদেশ দিয়েছেন। তাঁর মুখের ভাষা ছিল সত্যনিষ্ঠ ও নম্র, হৃদয়গ্রাহী ও প্রাঞ্জল, রসিকতা ও মিথ্যাবর্জিত। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি নিজের জিহ্বা ও লজ্জাস্থান হেফাজত করবে, আমি তার জন্য জান্নাতের জামিনদার হব।’ (সহিহ বুখারি)
একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু ব্যক্তিগত নয়; বরং সামাজিক শান্তি ও সৌহার্দ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। রুক্ষ ভাষা যেমন সম্পর্ক নষ্ট করে, তেমনি কোমল ভাষা হৃদয় জয় করে। একজন মুমিনের মুখের ভাষা হবে শান্তির বার্তা, সত্যের প্রতিচ্ছবি এবং নম্রতার প্রতীক।
ইসলাম আমাদের শেখায় ভাষা দিয়ে মানুষকে জয় করতে। তাই আসুন, আমরা আমাদের মুখের ভাষাকে ইমানের আলোয় শুদ্ধ করি, যেন আমাদের প্রতিটি উচ্চারণ হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে এক ধাপ অগ্রসর।

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
৩০ জুন ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের (এনটিকিউবি) অধীনে পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম কেন্দ্রীয় সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) প্রকাশ করা হবে। একই সঙ্গে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৩ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০:০০ | ০৫: ১৩ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৬ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৩ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০:০০ | ০৫: ১৩ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৬ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

কুদৃষ্টি, খারাপ দৃষ্টি, অশুভ দৃষ্টিকে বলা হয় বদনজর। অবিশ্বাস্য হলেও—মানুষকে উঁচু স্থান থেকে নিচু স্থানে নামিয়ে দেয় বদনজর। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বদনজর সত্য। এটি এমন এক প্রভাব—যা মানুষকে উঁচু স্থান থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৪৭৩)
৩০ জুন ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
নূরানি তা’লিমুল কোরআন বোর্ড বাংলাদেশের (এনটিকিউবি) অধীনে পরিচালিত তৃতীয় শ্রেণির ১৯তম কেন্দ্রীয় সমাপনী পরীক্ষার ফলাফল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) প্রকাশ করা হবে। একই সঙ্গে তরুণদের জন্য ‘শায়খুল কোরআন আল্লামা কারি বেলায়েত হুসাইন (রহ.) স্কলারশিপ’-এরও ঘোষণা দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগে
মানুষের মুখের ভাষা তার অন্তরের প্রতিচ্ছবি। একজন মুমিনের মুখের ভাষা শুধু তার ব্যক্তিগত আচরণ নয়; বরং তার ইমান, চরিত্র এবং আল্লাহর প্রতি আনুগত্যের পরিচায়ক। ইসলাম এমন একটি জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের প্রতিটি দিককে শুদ্ধ ও সুন্দর করার শিক্ষা দেয়। মুখের ভাষা তার অন্যতম।
১৬ ঘণ্টা আগে