আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে, যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়াঞ্চ ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) নতুন গবেষণা বলছে, শতাব্দীতে একবার আঘাত হানা তীব্র গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড়ের জোয়ারে বাংলাদেশের উপকূল প্লাবিত হওয়ার ঘটনা ২১০০ সাল নাগাদ প্রতি ১০ বছর বা তার চেয়েও বেশি ঘন ঘন ঘটতে পারে।
জনবহুল বাংলাদেশ এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম ঘূর্ণিঝড়প্রবণ দেশ, আর জলবায়ু সংকট ভয়াবহ ঝোড়ো জোয়ারের সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমআইটির গবেষণা অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বর্তমান হারে অব্যাহত থাকলে এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ বাংলাদেশ ঝোড়ো জোয়ারের কারণে দশগুণ বেশি চরম বন্যার সম্মুখীন হতে পারে।
শুক্রবার ওয়ান আর্থ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাটিতে বলা হয়েছে, অব্যাহত বৈশ্বিক উষ্ণতা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে ঝোড়ো জোয়ারের উচ্চতা বর্তমানে প্রায় সাড়ে ৩ মিটার থেকে বেড়ে কিছু অঞ্চলে ৫ মিটারেরও বেশি হতে পারে।
এমআইটি ডিপার্টমেন্ট অব আর্থ, অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সায়েন্সেসের প্রধান গবেষণা বিজ্ঞানী সাই রাভেলা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে প্রায় সর্বত্রই ধ্বংসাত্মক ঝোড়ো জোয়ারের পুনরাবৃত্তি প্রায় দশগুণ বৃদ্ধি পেতে দেখছি। এটিকে উপেক্ষা করা যায় না।’
ঘূর্ণিঝড় যখন সমুদ্রের পানিকে স্থলভাগে ঠেলে দেয়, বিশেষ করে যখন তা ভরা জোয়ারের সঙ্গে মিলিত হয়, তখনই ঝোড়ো জোয়ারের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের মতো বদ্বীপ অঞ্চলে এই বন্যা বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। কারণ, দেশটি এরই মধ্যে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং ক্রমবর্ধমান তীব্র ঝড়ের হুমকিতে রয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশ মূলত নিম্ন-সমভূমি, জনবহুল বদ্বীপ, যেখানে ১৭ কোটির বেশি মানুষের বসবাস। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো নিয়মিত ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয় এবং তীব্র মৌসুমি বর্ষাও অনুভূত হয়। নতুন গবেষণা মডেলিং দেখাচ্ছে যে, এ দুটি ঘটনার মধ্যকার ব্যবধান কমে আসছে, যার অর্থ বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমানভাবে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘যদি বর্ষার বৃষ্টি মাটি স্যাঁতসেঁতে করে দেয়, তারপর ঘূর্ণিঝড় আসে, তাহলে তা সমস্যাটিকে আরও খারাপ করে তোলে। চরম ঝড় এবং বর্ষার মাঝে মানুষ কোনো বিরতি পাবে না। দুটির মধ্যে অনেক যৌগিক ও ক্রমবর্ধমান প্রভাব রয়েছে।’
এমআইটির গবেষণা হাই-রেজল্যুশনের জলবায়ু এবং জল গতিবিদ্যা (ক্লাইমেট অ্যান্ড হাইড্রোডাইনামিক) মডেল ব্যবহার করে বিভিন্ন উষ্ণতার পরিস্থিতিতে কয়েক হাজার ঘূর্ণিঝড়ের সিমুলেশন করেছে এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, এমনকি সবচেয়ে চরম ঝোড়ো জোয়ার, যা আগে ‘ওয়াঞ্চ ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা ১০০ বছরে একবার ঘটবে তাও নিয়মিত ঘটনা হয়ে উঠতে পারে।
গবেষণাটি সতর্ক করে বলেছে, ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুমের সময় পরিবর্তন হতে পারে, যা বাংলাদেশের বর্ষা মৌসুমের কাছাকাছি চলে আসতে পারে এবং একের পর এক বন্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, বাঁধ এবং আগাম সতর্কতা ব্যবস্থায় বড় ধরনের বিনিয়োগ করেছে, কিন্তু এই প্রস্তুতিগুলো মূলত বর্তমানের ঝুঁকির ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ড. রাভেলা বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু বিপদ ও ঝুঁকি মোকাবিলায় খুবই সক্রিয়। কিন্তু সমস্যা হলো, তারা যা কিছু করছে তা কমবেশি বর্তমান জলবায়ুতে যা দেখছে তার ওপর ভিত্তি করে। তাই আমরা মনে করি এখনই সময়, তাদের থামতে হবে এবং এই ঝড়গুলো থেকে নিজেদের রক্ষার উপায়গুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে।’
বাংলাদেশ রেকর্ডকৃত ইতিহাসের কয়েকটি ভয়াবহ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয়েছে। ১৯৭০ সালের ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৩ থেকে ৫ লাখ মানুষ এবং ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল।
বারবার বন্যা ও ঝড়ের কারণে উপকূলীয় অঞ্চল থেকে ঢাকার মতো শহরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ অভিবাসন বেড়েছে, যা অবকাঠামো ও পরিষেবার ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। বিশ্বব্যাংকের অনুমান, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু সংকটের কারণে ১ কোটি ৩০ লাখ পর্যন্ত বাংলাদেশি বাস্তুচ্যুত হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের এই গল্প বাংলাদেশে যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে, একইভাবে তা অন্য কোথাও ঘটবে। হয়তো সেখানে গল্পটি তাপপ্রবাহ বা খরা বৃদ্ধি বা দাবানল নিয়ে। বিপদ ভিন্ন। কিন্তু অন্তর্নিহিত বিপর্যয় গল্পে খুব বেশি পার্থক্য নেই।’

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে, যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়াঞ্চ ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) নতুন গবেষণা বলছে, শতাব্দীতে একবার আঘাত হানা তীব্র গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড়ের জোয়ারে বাংলাদেশের উপকূল প্লাবিত হওয়ার ঘটনা ২১০০ সাল নাগাদ প্রতি ১০ বছর বা তার চেয়েও বেশি ঘন ঘন ঘটতে পারে।
জনবহুল বাংলাদেশ এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম ঘূর্ণিঝড়প্রবণ দেশ, আর জলবায়ু সংকট ভয়াবহ ঝোড়ো জোয়ারের সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমআইটির গবেষণা অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বর্তমান হারে অব্যাহত থাকলে এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ বাংলাদেশ ঝোড়ো জোয়ারের কারণে দশগুণ বেশি চরম বন্যার সম্মুখীন হতে পারে।
শুক্রবার ওয়ান আর্থ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাটিতে বলা হয়েছে, অব্যাহত বৈশ্বিক উষ্ণতা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে ঝোড়ো জোয়ারের উচ্চতা বর্তমানে প্রায় সাড়ে ৩ মিটার থেকে বেড়ে কিছু অঞ্চলে ৫ মিটারেরও বেশি হতে পারে।
এমআইটি ডিপার্টমেন্ট অব আর্থ, অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সায়েন্সেসের প্রধান গবেষণা বিজ্ঞানী সাই রাভেলা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে প্রায় সর্বত্রই ধ্বংসাত্মক ঝোড়ো জোয়ারের পুনরাবৃত্তি প্রায় দশগুণ বৃদ্ধি পেতে দেখছি। এটিকে উপেক্ষা করা যায় না।’
ঘূর্ণিঝড় যখন সমুদ্রের পানিকে স্থলভাগে ঠেলে দেয়, বিশেষ করে যখন তা ভরা জোয়ারের সঙ্গে মিলিত হয়, তখনই ঝোড়ো জোয়ারের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের মতো বদ্বীপ অঞ্চলে এই বন্যা বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। কারণ, দেশটি এরই মধ্যে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং ক্রমবর্ধমান তীব্র ঝড়ের হুমকিতে রয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশ মূলত নিম্ন-সমভূমি, জনবহুল বদ্বীপ, যেখানে ১৭ কোটির বেশি মানুষের বসবাস। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো নিয়মিত ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয় এবং তীব্র মৌসুমি বর্ষাও অনুভূত হয়। নতুন গবেষণা মডেলিং দেখাচ্ছে যে, এ দুটি ঘটনার মধ্যকার ব্যবধান কমে আসছে, যার অর্থ বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমানভাবে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘যদি বর্ষার বৃষ্টি মাটি স্যাঁতসেঁতে করে দেয়, তারপর ঘূর্ণিঝড় আসে, তাহলে তা সমস্যাটিকে আরও খারাপ করে তোলে। চরম ঝড় এবং বর্ষার মাঝে মানুষ কোনো বিরতি পাবে না। দুটির মধ্যে অনেক যৌগিক ও ক্রমবর্ধমান প্রভাব রয়েছে।’
এমআইটির গবেষণা হাই-রেজল্যুশনের জলবায়ু এবং জল গতিবিদ্যা (ক্লাইমেট অ্যান্ড হাইড্রোডাইনামিক) মডেল ব্যবহার করে বিভিন্ন উষ্ণতার পরিস্থিতিতে কয়েক হাজার ঘূর্ণিঝড়ের সিমুলেশন করেছে এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, এমনকি সবচেয়ে চরম ঝোড়ো জোয়ার, যা আগে ‘ওয়াঞ্চ ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা ১০০ বছরে একবার ঘটবে তাও নিয়মিত ঘটনা হয়ে উঠতে পারে।
গবেষণাটি সতর্ক করে বলেছে, ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুমের সময় পরিবর্তন হতে পারে, যা বাংলাদেশের বর্ষা মৌসুমের কাছাকাছি চলে আসতে পারে এবং একের পর এক বন্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, বাঁধ এবং আগাম সতর্কতা ব্যবস্থায় বড় ধরনের বিনিয়োগ করেছে, কিন্তু এই প্রস্তুতিগুলো মূলত বর্তমানের ঝুঁকির ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ড. রাভেলা বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু বিপদ ও ঝুঁকি মোকাবিলায় খুবই সক্রিয়। কিন্তু সমস্যা হলো, তারা যা কিছু করছে তা কমবেশি বর্তমান জলবায়ুতে যা দেখছে তার ওপর ভিত্তি করে। তাই আমরা মনে করি এখনই সময়, তাদের থামতে হবে এবং এই ঝড়গুলো থেকে নিজেদের রক্ষার উপায়গুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে।’
বাংলাদেশ রেকর্ডকৃত ইতিহাসের কয়েকটি ভয়াবহ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয়েছে। ১৯৭০ সালের ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৩ থেকে ৫ লাখ মানুষ এবং ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল।
বারবার বন্যা ও ঝড়ের কারণে উপকূলীয় অঞ্চল থেকে ঢাকার মতো শহরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ অভিবাসন বেড়েছে, যা অবকাঠামো ও পরিষেবার ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। বিশ্বব্যাংকের অনুমান, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু সংকটের কারণে ১ কোটি ৩০ লাখ পর্যন্ত বাংলাদেশি বাস্তুচ্যুত হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের এই গল্প বাংলাদেশে যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে, একইভাবে তা অন্য কোথাও ঘটবে। হয়তো সেখানে গল্পটি তাপপ্রবাহ বা খরা বৃদ্ধি বা দাবানল নিয়ে। বিপদ ভিন্ন। কিন্তু অন্তর্নিহিত বিপর্যয় গল্পে খুব বেশি পার্থক্য নেই।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে, যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়াঞ্চ ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) নতুন গবেষণা বলছে, শতাব্দীতে একবার আঘাত হানা তীব্র গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড়ের জোয়ারে বাংলাদেশের উপকূল প্লাবিত হওয়ার ঘটনা ২১০০ সাল নাগাদ প্রতি ১০ বছর বা তার চেয়েও বেশি ঘন ঘন ঘটতে পারে।
জনবহুল বাংলাদেশ এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম ঘূর্ণিঝড়প্রবণ দেশ, আর জলবায়ু সংকট ভয়াবহ ঝোড়ো জোয়ারের সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমআইটির গবেষণা অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বর্তমান হারে অব্যাহত থাকলে এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ বাংলাদেশ ঝোড়ো জোয়ারের কারণে দশগুণ বেশি চরম বন্যার সম্মুখীন হতে পারে।
শুক্রবার ওয়ান আর্থ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাটিতে বলা হয়েছে, অব্যাহত বৈশ্বিক উষ্ণতা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে ঝোড়ো জোয়ারের উচ্চতা বর্তমানে প্রায় সাড়ে ৩ মিটার থেকে বেড়ে কিছু অঞ্চলে ৫ মিটারেরও বেশি হতে পারে।
এমআইটি ডিপার্টমেন্ট অব আর্থ, অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সায়েন্সেসের প্রধান গবেষণা বিজ্ঞানী সাই রাভেলা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে প্রায় সর্বত্রই ধ্বংসাত্মক ঝোড়ো জোয়ারের পুনরাবৃত্তি প্রায় দশগুণ বৃদ্ধি পেতে দেখছি। এটিকে উপেক্ষা করা যায় না।’
ঘূর্ণিঝড় যখন সমুদ্রের পানিকে স্থলভাগে ঠেলে দেয়, বিশেষ করে যখন তা ভরা জোয়ারের সঙ্গে মিলিত হয়, তখনই ঝোড়ো জোয়ারের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের মতো বদ্বীপ অঞ্চলে এই বন্যা বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। কারণ, দেশটি এরই মধ্যে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং ক্রমবর্ধমান তীব্র ঝড়ের হুমকিতে রয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশ মূলত নিম্ন-সমভূমি, জনবহুল বদ্বীপ, যেখানে ১৭ কোটির বেশি মানুষের বসবাস। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো নিয়মিত ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয় এবং তীব্র মৌসুমি বর্ষাও অনুভূত হয়। নতুন গবেষণা মডেলিং দেখাচ্ছে যে, এ দুটি ঘটনার মধ্যকার ব্যবধান কমে আসছে, যার অর্থ বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমানভাবে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘যদি বর্ষার বৃষ্টি মাটি স্যাঁতসেঁতে করে দেয়, তারপর ঘূর্ণিঝড় আসে, তাহলে তা সমস্যাটিকে আরও খারাপ করে তোলে। চরম ঝড় এবং বর্ষার মাঝে মানুষ কোনো বিরতি পাবে না। দুটির মধ্যে অনেক যৌগিক ও ক্রমবর্ধমান প্রভাব রয়েছে।’
এমআইটির গবেষণা হাই-রেজল্যুশনের জলবায়ু এবং জল গতিবিদ্যা (ক্লাইমেট অ্যান্ড হাইড্রোডাইনামিক) মডেল ব্যবহার করে বিভিন্ন উষ্ণতার পরিস্থিতিতে কয়েক হাজার ঘূর্ণিঝড়ের সিমুলেশন করেছে এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, এমনকি সবচেয়ে চরম ঝোড়ো জোয়ার, যা আগে ‘ওয়াঞ্চ ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা ১০০ বছরে একবার ঘটবে তাও নিয়মিত ঘটনা হয়ে উঠতে পারে।
গবেষণাটি সতর্ক করে বলেছে, ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুমের সময় পরিবর্তন হতে পারে, যা বাংলাদেশের বর্ষা মৌসুমের কাছাকাছি চলে আসতে পারে এবং একের পর এক বন্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, বাঁধ এবং আগাম সতর্কতা ব্যবস্থায় বড় ধরনের বিনিয়োগ করেছে, কিন্তু এই প্রস্তুতিগুলো মূলত বর্তমানের ঝুঁকির ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ড. রাভেলা বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু বিপদ ও ঝুঁকি মোকাবিলায় খুবই সক্রিয়। কিন্তু সমস্যা হলো, তারা যা কিছু করছে তা কমবেশি বর্তমান জলবায়ুতে যা দেখছে তার ওপর ভিত্তি করে। তাই আমরা মনে করি এখনই সময়, তাদের থামতে হবে এবং এই ঝড়গুলো থেকে নিজেদের রক্ষার উপায়গুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে।’
বাংলাদেশ রেকর্ডকৃত ইতিহাসের কয়েকটি ভয়াবহ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয়েছে। ১৯৭০ সালের ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৩ থেকে ৫ লাখ মানুষ এবং ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল।
বারবার বন্যা ও ঝড়ের কারণে উপকূলীয় অঞ্চল থেকে ঢাকার মতো শহরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ অভিবাসন বেড়েছে, যা অবকাঠামো ও পরিষেবার ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। বিশ্বব্যাংকের অনুমান, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু সংকটের কারণে ১ কোটি ৩০ লাখ পর্যন্ত বাংলাদেশি বাস্তুচ্যুত হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের এই গল্প বাংলাদেশে যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে, একইভাবে তা অন্য কোথাও ঘটবে। হয়তো সেখানে গল্পটি তাপপ্রবাহ বা খরা বৃদ্ধি বা দাবানল নিয়ে। বিপদ ভিন্ন। কিন্তু অন্তর্নিহিত বিপর্যয় গল্পে খুব বেশি পার্থক্য নেই।’

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে, যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়াঞ্চ ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) নতুন গবেষণা বলছে, শতাব্দীতে একবার আঘাত হানা তীব্র গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড়ের জোয়ারে বাংলাদেশের উপকূল প্লাবিত হওয়ার ঘটনা ২১০০ সাল নাগাদ প্রতি ১০ বছর বা তার চেয়েও বেশি ঘন ঘন ঘটতে পারে।
জনবহুল বাংলাদেশ এমনিতেই বিশ্বের অন্যতম ঘূর্ণিঝড়প্রবণ দেশ, আর জলবায়ু সংকট ভয়াবহ ঝোড়ো জোয়ারের সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমআইটির গবেষণা অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বর্তমান হারে অব্যাহত থাকলে এই শতাব্দীর শেষ নাগাদ বাংলাদেশ ঝোড়ো জোয়ারের কারণে দশগুণ বেশি চরম বন্যার সম্মুখীন হতে পারে।
শুক্রবার ওয়ান আর্থ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাটিতে বলা হয়েছে, অব্যাহত বৈশ্বিক উষ্ণতা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে ঝোড়ো জোয়ারের উচ্চতা বর্তমানে প্রায় সাড়ে ৩ মিটার থেকে বেড়ে কিছু অঞ্চলে ৫ মিটারেরও বেশি হতে পারে।
এমআইটি ডিপার্টমেন্ট অব আর্থ, অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সায়েন্সেসের প্রধান গবেষণা বিজ্ঞানী সাই রাভেলা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে প্রায় সর্বত্রই ধ্বংসাত্মক ঝোড়ো জোয়ারের পুনরাবৃত্তি প্রায় দশগুণ বৃদ্ধি পেতে দেখছি। এটিকে উপেক্ষা করা যায় না।’
ঘূর্ণিঝড় যখন সমুদ্রের পানিকে স্থলভাগে ঠেলে দেয়, বিশেষ করে যখন তা ভরা জোয়ারের সঙ্গে মিলিত হয়, তখনই ঝোড়ো জোয়ারের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশের মতো বদ্বীপ অঞ্চলে এই বন্যা বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। কারণ, দেশটি এরই মধ্যে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং ক্রমবর্ধমান তীব্র ঝড়ের হুমকিতে রয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশ মূলত নিম্ন-সমভূমি, জনবহুল বদ্বীপ, যেখানে ১৭ কোটির বেশি মানুষের বসবাস। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো নিয়মিত ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয় এবং তীব্র মৌসুমি বর্ষাও অনুভূত হয়। নতুন গবেষণা মডেলিং দেখাচ্ছে যে, এ দুটি ঘটনার মধ্যকার ব্যবধান কমে আসছে, যার অর্থ বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমানভাবে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘যদি বর্ষার বৃষ্টি মাটি স্যাঁতসেঁতে করে দেয়, তারপর ঘূর্ণিঝড় আসে, তাহলে তা সমস্যাটিকে আরও খারাপ করে তোলে। চরম ঝড় এবং বর্ষার মাঝে মানুষ কোনো বিরতি পাবে না। দুটির মধ্যে অনেক যৌগিক ও ক্রমবর্ধমান প্রভাব রয়েছে।’
এমআইটির গবেষণা হাই-রেজল্যুশনের জলবায়ু এবং জল গতিবিদ্যা (ক্লাইমেট অ্যান্ড হাইড্রোডাইনামিক) মডেল ব্যবহার করে বিভিন্ন উষ্ণতার পরিস্থিতিতে কয়েক হাজার ঘূর্ণিঝড়ের সিমুলেশন করেছে এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, এমনকি সবচেয়ে চরম ঝোড়ো জোয়ার, যা আগে ‘ওয়াঞ্চ ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা ১০০ বছরে একবার ঘটবে তাও নিয়মিত ঘটনা হয়ে উঠতে পারে।
গবেষণাটি সতর্ক করে বলেছে, ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুমের সময় পরিবর্তন হতে পারে, যা বাংলাদেশের বর্ষা মৌসুমের কাছাকাছি চলে আসতে পারে এবং একের পর এক বন্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র, বাঁধ এবং আগাম সতর্কতা ব্যবস্থায় বড় ধরনের বিনিয়োগ করেছে, কিন্তু এই প্রস্তুতিগুলো মূলত বর্তমানের ঝুঁকির ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ড. রাভেলা বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু বিপদ ও ঝুঁকি মোকাবিলায় খুবই সক্রিয়। কিন্তু সমস্যা হলো, তারা যা কিছু করছে তা কমবেশি বর্তমান জলবায়ুতে যা দেখছে তার ওপর ভিত্তি করে। তাই আমরা মনে করি এখনই সময়, তাদের থামতে হবে এবং এই ঝড়গুলো থেকে নিজেদের রক্ষার উপায়গুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে।’
বাংলাদেশ রেকর্ডকৃত ইতিহাসের কয়েকটি ভয়াবহ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয়েছে। ১৯৭০ সালের ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৩ থেকে ৫ লাখ মানুষ এবং ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল।
বারবার বন্যা ও ঝড়ের কারণে উপকূলীয় অঞ্চল থেকে ঢাকার মতো শহরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ অভিবাসন বেড়েছে, যা অবকাঠামো ও পরিষেবার ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। বিশ্বব্যাংকের অনুমান, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু সংকটের কারণে ১ কোটি ৩০ লাখ পর্যন্ত বাংলাদেশি বাস্তুচ্যুত হতে পারে।
ড. রাভেলা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের এই গল্প বাংলাদেশে যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে, একইভাবে তা অন্য কোথাও ঘটবে। হয়তো সেখানে গল্পটি তাপপ্রবাহ বা খরা বৃদ্ধি বা দাবানল নিয়ে। বিপদ ভিন্ন। কিন্তু অন্তর্নিহিত বিপর্যয় গল্পে খুব বেশি পার্থক্য নেই।’

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়ানে ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে। বায়ুদূষণের ফলে অঞ্চলটির অর্থনীতিতে বছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১০ শতাংশের সমপরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এই দূষণের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশও।
বিশ্বব্যাংকের ‘এ ব্রেথ অব চেঞ্জ: সলিউশনস ফর ক্লিনার এয়ার ইন দ্য ইন্দো-গেঞ্জেটিক প্লেইনস অ্যান্ড হিমালয়ান ফুটহিলস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটির ঢাকা অফিস থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইজিপি-এইচএফ অঞ্চলে বায়ুদূষণ এখনো অন্যতম বড় উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। সমন্বিত ও বাস্তবভিত্তিক কিছু পদক্ষেপ নিলে দূষণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব। এতে একই সঙ্গে জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দুটোরই উন্নতি হবে।
গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও ভুটানের অংশবিশেষ। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ অঞ্চলের বায়ুদূষণের প্রধান পাঁচটি উৎস রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রান্না ও ঘর গরম করার কাজে লাকড়িজাতীয় কঠিন বস্তু ব্যবহার, শিল্পকারখানায় জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, গ্যাস, কয়লা) ও বায়োম্যাসের ফিল্টার ছাড়া অদক্ষ ব্যবহার, অনুন্নত প্রযুক্তির ইঞ্জিনের যানবাহন চালানো, কৃষকদের খেতের ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানো এবং রাসায়নিক সার ও গোবরের অদক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং গৃহস্থালি ও কারখানার বর্জ্য পোড়ানো।
দূষণ কমাতে কয়েকটি তুলনামূলকভাবে সহজে বাস্তবায়নযোগ্য কৌশলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে। এগুলো হলো–বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না, শিল্পকারখানার বয়লার, ফার্নেস ও ইটভাটার আধুনিকায়ন, নন-মোটরাইজড ও বৈদ্যুতিক পরিবহনব্যবস্থার প্রসার, কৃষিবর্জ্য ও পশুবর্জ্যের উন্নত ব্যবস্থাপনা এবং বর্জ্য পৃথক্করণ ও পুনর্ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া।
প্রতিবেদনে নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার কৌশলকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১. দূষণের উৎসেই নির্গমন কমানোর ব্যবস্থা। ২. স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থা শক্তিশালী করে শিশু ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা দেওয়া। ৩. কার্যকর আইন, বাজারভিত্তিক প্রণোদনা ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গড়ে তোলা।
বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ পরিবেশ অর্থনীতিবিদ মার্টিন হেগার বলেন, ‘নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার সমাধানগুলো বাস্তবসম্মত ও কার্যকর। নীতিনির্ধারকদের জন্য এটি একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ দেয়। একই সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার পরিবার, কৃষক ও উদ্যোক্তাদের জন্য পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তি ব্যবহারে আর্থিক ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক সুযোগ তৈরি করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্মল বায়ু নিশ্চিত করতে ‘চারটি আই’ (ইংরেজি আদ্যক্ষর)—তথ্য, প্রণোদনা, প্রতিষ্ঠান এবং অবকাঠামোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। নির্ভরযোগ্য তথ্যভিত্তিক পরিকল্পনা, পরিচ্ছন্ন বিকল্পে বিনিয়োগে প্রণোদনা, কার্যকর প্রতিষ্ঠান এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি ও পরিবহন অবকাঠামো গড়ে তোলাই এই রূপান্তরের মূল চাবিকাঠি।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিবেশবিষয়ক প্র্যাকটিস ম্যানেজার অ্যান জিনেট গ্লাউবার বলেন, স্থানীয় থেকে আঞ্চলিক পর্যায় পর্যন্ত সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া নির্মল বায়ু অর্জন সম্ভব নয়। সরকারগুলো একসঙ্গে কাজ করলেই কেবল দূষণ কমানো, লাখো মানুষের জীবন রক্ষা এবং সবার জন্য নিরাপদ বায়ু নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে। বায়ুদূষণের ফলে অঞ্চলটির অর্থনীতিতে বছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১০ শতাংশের সমপরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এই দূষণের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশও।
বিশ্বব্যাংকের ‘এ ব্রেথ অব চেঞ্জ: সলিউশনস ফর ক্লিনার এয়ার ইন দ্য ইন্দো-গেঞ্জেটিক প্লেইনস অ্যান্ড হিমালয়ান ফুটহিলস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটির ঢাকা অফিস থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইজিপি-এইচএফ অঞ্চলে বায়ুদূষণ এখনো অন্যতম বড় উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। সমন্বিত ও বাস্তবভিত্তিক কিছু পদক্ষেপ নিলে দূষণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব। এতে একই সঙ্গে জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দুটোরই উন্নতি হবে।
গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও ভুটানের অংশবিশেষ। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ অঞ্চলের বায়ুদূষণের প্রধান পাঁচটি উৎস রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রান্না ও ঘর গরম করার কাজে লাকড়িজাতীয় কঠিন বস্তু ব্যবহার, শিল্পকারখানায় জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, গ্যাস, কয়লা) ও বায়োম্যাসের ফিল্টার ছাড়া অদক্ষ ব্যবহার, অনুন্নত প্রযুক্তির ইঞ্জিনের যানবাহন চালানো, কৃষকদের খেতের ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানো এবং রাসায়নিক সার ও গোবরের অদক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং গৃহস্থালি ও কারখানার বর্জ্য পোড়ানো।
দূষণ কমাতে কয়েকটি তুলনামূলকভাবে সহজে বাস্তবায়নযোগ্য কৌশলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে। এগুলো হলো–বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না, শিল্পকারখানার বয়লার, ফার্নেস ও ইটভাটার আধুনিকায়ন, নন-মোটরাইজড ও বৈদ্যুতিক পরিবহনব্যবস্থার প্রসার, কৃষিবর্জ্য ও পশুবর্জ্যের উন্নত ব্যবস্থাপনা এবং বর্জ্য পৃথক্করণ ও পুনর্ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া।
প্রতিবেদনে নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার কৌশলকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১. দূষণের উৎসেই নির্গমন কমানোর ব্যবস্থা। ২. স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থা শক্তিশালী করে শিশু ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা দেওয়া। ৩. কার্যকর আইন, বাজারভিত্তিক প্রণোদনা ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গড়ে তোলা।
বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ পরিবেশ অর্থনীতিবিদ মার্টিন হেগার বলেন, ‘নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার সমাধানগুলো বাস্তবসম্মত ও কার্যকর। নীতিনির্ধারকদের জন্য এটি একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ দেয়। একই সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার পরিবার, কৃষক ও উদ্যোক্তাদের জন্য পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তি ব্যবহারে আর্থিক ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক সুযোগ তৈরি করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্মল বায়ু নিশ্চিত করতে ‘চারটি আই’ (ইংরেজি আদ্যক্ষর)—তথ্য, প্রণোদনা, প্রতিষ্ঠান এবং অবকাঠামোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। নির্ভরযোগ্য তথ্যভিত্তিক পরিকল্পনা, পরিচ্ছন্ন বিকল্পে বিনিয়োগে প্রণোদনা, কার্যকর প্রতিষ্ঠান এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি ও পরিবহন অবকাঠামো গড়ে তোলাই এই রূপান্তরের মূল চাবিকাঠি।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিবেশবিষয়ক প্র্যাকটিস ম্যানেজার অ্যান জিনেট গ্লাউবার বলেন, স্থানীয় থেকে আঞ্চলিক পর্যায় পর্যন্ত সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া নির্মল বায়ু অর্জন সম্ভব নয়। সরকারগুলো একসঙ্গে কাজ করলেই কেবল দূষণ কমানো, লাখো মানুষের জীবন রক্ষা এবং সবার জন্য নিরাপদ বায়ু নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়ানে ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়ানে ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় প্রতি দশকে বা আরও বেশি ঘন ঘন এমন সব ভায়াবহ ঝোড়ো জোয়ার আঘাত হানবে যা আগে কখনো হয়নি। গবেষকেরা এমন ঝোড়ো জোয়ারকে বলছেন ওয়ানে ‘ইন অ্যা সেঞ্চুরি’ বা শতাব্দীতে ঘটে এমন ঝোড়ো জোয়ার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১ দিন আগে