মুসাররাত আবির

রাশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি রকেট কমপ্লেক্স অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বর্তমানে পড়াশোনা করছেন রাশিয়ার বাউমান মস্কো স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে।
ছোটবেলা থেকেই তাঁর ছিল বিজ্ঞানের প্রতি বিশেষ ঝোঁক। কারণ বিজ্ঞানে আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া রহস্যময় বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা পাওয়া যায়; বিশেষ করে পদার্থবিজ্ঞানে। সে জন্যই পদার্থবিজ্ঞান-সম্পর্কিত মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের রকেট সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করতে তিনি পাড়ি জমালেন রাশিয়ায়। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে রাশিয়ায় আছেন তিনি। মহাকাশ নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ হয় রাশিয়া ও আমেরিকায়। তবে আমেরিকায় সরাসরি রকেট সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করা যায় না, পড়তে হয় অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে রকেট, প্লেন, হেলিকপ্টার–সবকিছু নিয়েই পড়ানো হয়। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা শেষ করে যাঁরা বের হন, তাদের রকেট সায়েন্টিস্ট বলা হয়। তবে শুধু রকেট নিয়ে আলাদাভাবে পড়াশোনা করা যায় রাশিয়ায়।
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে নিজস্ব কিছু বৃত্তি দেওয়া হয়। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো রাশিয়ান ফেডারেশনের বৃত্তি। রুশ সরকার প্রতিবছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। শতকরা ৮০ ভাগ নম্বর পেলে এসব বৃত্তির জন্য আবেদন করা যায়। নিজ খরচে ভর্তি হতে চাইলে গড় নম্বর থাকতে হবে ৬০-৭০ শতাংশ। প্রতিবছর রাশিয়ান সরকার ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে কিছুসংখ্যক বাংলাদেশী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়া হয়। এই বৃত্তির সার্কুলার বাংলাদেশে অবস্থিত রাশিয়ান সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড কালচার থেকে প্রতিবছরের জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি মাসে দেওয়া হয়ে থাকে।
টিউশন ফি
রাশিয়ায় পড়াশোনার খরচ খুব একটা বেশি না। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক করার জন্য টিউশন ফি ২০০০-৭০০০ ডলার, কলা অনুষদের জন্য ৩২০০-৫০০০ ডলার এবং বাণিজ্য বিভাগের জন্য ৪০০০-৬০০০ ডলার প্রয়োজন। মস্কোর বাইরের শহরগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি আরও কম। এখানে পড়তে আসলে ব্যাংক ব্যালেন্স তেমন দেখাতে হয় না। চাইলে রাশিয়ায় এসেও টিউশন ফি চার ধাপে পরিশোধ করতে পারবেন। এ ছাড়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হাতখরচ বাবদ কিছু বৃত্তি দেওয়া হয়।
সুযোগ-সুবিধা
রাশিয়ায় মাসে ১০ হাজার টাকার মধ্যেই একজন শিক্ষার্থীর থাকা-খাওয়াসহ যাবতীয় খরচ মেটানো যায়। তা ছাড়া রাশিয়ার সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যেসব শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন, তাঁদের জন্য যাতায়াতব্যবস্থাও বেশ সাশ্রয়ী।
রাশিয়ায় খণ্ডকালীন চাকরি করার সুযোগ আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে করতে চাইলে কোনো অনুমতি নিতে হয় না। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে করতে চাইলে জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর মাইগ্রেশন ইস্যুজ অব দ্য ইন্টেরিয়র মিনিস্ট্রি অব রাশিয়ার থেকে এক বছরের জন্য অনুমতি নিয়ে কাজ করতে হবে। কাজ করার কোনো ধরাবাঁধা সময়সীমা নেই। তবে যে শহরে শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয়, তাঁকে সেই শহরেই চাকরি করতে হবে। কোনো শিক্ষার্থী পড়াশোনা ছেড়ে দিলে তাঁর চাকরির অনুমতি আর বহাল থাকে না।
এখানকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনীতি নেই, নেই কোনো বিশৃঙ্খলা। সবাই জ্ঞান আহরণ কিংবা গবেষণা নিয়ে ব্যস্ত। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় হাতে-কলমে শেখানো হয়। সেখানে পড়াশোনা করতে চাইলে রাশিয়ান ভাষাটা জানতে হবে। অন্যথায় বেশ দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
ভর্তির প্রক্রিয়া
সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি থেকে জুন–এই দুই সেমিস্টারে ভর্তি হওয়া যায়। ডিপ্লোমা, ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার্স ডিগ্রি ও পিএইচডি প্রোগ্রামে এখানে পড়াশোনার সুযোগ আছে।
অ্যাকাউন্টিং, অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার, কালচারাল অ্যানথ্রোপলজি, আর্থ সায়েন্স, ইকোলজি, ইকোনমিকস, ইনস্টিটিউট অব ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ, ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স ইত্যাদি বিষয় থেকে পছন্দমতো কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। মূলত রাশিয়ান ভাষাতেই পড়াশোনা করানো হয়।
রাশিয়ার সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়
মস্কো ইউনিভার্সিটি, ন্যাশনাল রিসার্চ ইউনিভার্সিটি হায়ার স্কুল অব ইকোনমিকস, সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি, কাজান ফেডারেল ইউনিভার্সিটি, টমস্ক স্টেট ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

রাশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি রকেট কমপ্লেক্স অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বর্তমানে পড়াশোনা করছেন রাশিয়ার বাউমান মস্কো স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে।
ছোটবেলা থেকেই তাঁর ছিল বিজ্ঞানের প্রতি বিশেষ ঝোঁক। কারণ বিজ্ঞানে আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া রহস্যময় বিষয়গুলোর ব্যাখ্যা পাওয়া যায়; বিশেষ করে পদার্থবিজ্ঞানে। সে জন্যই পদার্থবিজ্ঞান-সম্পর্কিত মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের রকেট সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করতে তিনি পাড়ি জমালেন রাশিয়ায়। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে রাশিয়ায় আছেন তিনি। মহাকাশ নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ হয় রাশিয়া ও আমেরিকায়। তবে আমেরিকায় সরাসরি রকেট সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করা যায় না, পড়তে হয় অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে রকেট, প্লেন, হেলিকপ্টার–সবকিছু নিয়েই পড়ানো হয়। অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা শেষ করে যাঁরা বের হন, তাদের রকেট সায়েন্টিস্ট বলা হয়। তবে শুধু রকেট নিয়ে আলাদাভাবে পড়াশোনা করা যায় রাশিয়ায়।
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে নিজস্ব কিছু বৃত্তি দেওয়া হয়। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো রাশিয়ান ফেডারেশনের বৃত্তি। রুশ সরকার প্রতিবছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। শতকরা ৮০ ভাগ নম্বর পেলে এসব বৃত্তির জন্য আবেদন করা যায়। নিজ খরচে ভর্তি হতে চাইলে গড় নম্বর থাকতে হবে ৬০-৭০ শতাংশ। প্রতিবছর রাশিয়ান সরকার ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে কিছুসংখ্যক বাংলাদেশী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়া হয়। এই বৃত্তির সার্কুলার বাংলাদেশে অবস্থিত রাশিয়ান সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড কালচার থেকে প্রতিবছরের জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারি মাসে দেওয়া হয়ে থাকে।
টিউশন ফি
রাশিয়ায় পড়াশোনার খরচ খুব একটা বেশি না। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক করার জন্য টিউশন ফি ২০০০-৭০০০ ডলার, কলা অনুষদের জন্য ৩২০০-৫০০০ ডলার এবং বাণিজ্য বিভাগের জন্য ৪০০০-৬০০০ ডলার প্রয়োজন। মস্কোর বাইরের শহরগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি আরও কম। এখানে পড়তে আসলে ব্যাংক ব্যালেন্স তেমন দেখাতে হয় না। চাইলে রাশিয়ায় এসেও টিউশন ফি চার ধাপে পরিশোধ করতে পারবেন। এ ছাড়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হাতখরচ বাবদ কিছু বৃত্তি দেওয়া হয়।
সুযোগ-সুবিধা
রাশিয়ায় মাসে ১০ হাজার টাকার মধ্যেই একজন শিক্ষার্থীর থাকা-খাওয়াসহ যাবতীয় খরচ মেটানো যায়। তা ছাড়া রাশিয়ার সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যেসব শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন, তাঁদের জন্য যাতায়াতব্যবস্থাও বেশ সাশ্রয়ী।
রাশিয়ায় খণ্ডকালীন চাকরি করার সুযোগ আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে করতে চাইলে কোনো অনুমতি নিতে হয় না। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে করতে চাইলে জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফর মাইগ্রেশন ইস্যুজ অব দ্য ইন্টেরিয়র মিনিস্ট্রি অব রাশিয়ার থেকে এক বছরের জন্য অনুমতি নিয়ে কাজ করতে হবে। কাজ করার কোনো ধরাবাঁধা সময়সীমা নেই। তবে যে শহরে শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয়, তাঁকে সেই শহরেই চাকরি করতে হবে। কোনো শিক্ষার্থী পড়াশোনা ছেড়ে দিলে তাঁর চাকরির অনুমতি আর বহাল থাকে না।
এখানকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনীতি নেই, নেই কোনো বিশৃঙ্খলা। সবাই জ্ঞান আহরণ কিংবা গবেষণা নিয়ে ব্যস্ত। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় হাতে-কলমে শেখানো হয়। সেখানে পড়াশোনা করতে চাইলে রাশিয়ান ভাষাটা জানতে হবে। অন্যথায় বেশ দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
ভর্তির প্রক্রিয়া
সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি থেকে জুন–এই দুই সেমিস্টারে ভর্তি হওয়া যায়। ডিপ্লোমা, ব্যাচেলর ডিগ্রি, মাস্টার্স ডিগ্রি ও পিএইচডি প্রোগ্রামে এখানে পড়াশোনার সুযোগ আছে।
অ্যাকাউন্টিং, অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার, কালচারাল অ্যানথ্রোপলজি, আর্থ সায়েন্স, ইকোলজি, ইকোনমিকস, ইনস্টিটিউট অব ওরিয়েন্টাল স্টাডিজ, ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্স ইত্যাদি বিষয় থেকে পছন্দমতো কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। মূলত রাশিয়ান ভাষাতেই পড়াশোনা করানো হয়।
রাশিয়ার সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়
মস্কো ইউনিভার্সিটি, ন্যাশনাল রিসার্চ ইউনিভার্সিটি হায়ার স্কুল অব ইকোনমিকস, সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট ইউনিভার্সিটি, কাজান ফেডারেল ইউনিভার্সিটি, টমস্ক স্টেট ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

রাশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি রকেট কমপ্লেক্স অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বর্তমানে পড়াশোনা করছেন রাশিয়ার বাউমান মস্কো স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে।
১৬ আগস্ট ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

রাশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি রকেট কমপ্লেক্স অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বর্তমানে পড়াশোনা করছেন রাশিয়ার বাউমান মস্কো স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে।
১৬ আগস্ট ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

রাশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি রকেট কমপ্লেক্স অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বর্তমানে পড়াশোনা করছেন রাশিয়ার বাউমান মস্কো স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে।
১৬ আগস্ট ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

রাশিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি রকেট কমপ্লেক্স অ্যান্ড স্পেস সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বর্তমানে পড়াশোনা করছেন রাশিয়ার বাউমান মস্কো স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে।
১৬ আগস্ট ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে