বিবিসি

চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আঘাতের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বেইজিং। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির শুরু হওয়া বাণিজ্য উত্তেজনার মধ্যে চীনের প্রতিক্রিয়া নতুন করে উত্তাপ ছড়াল।
মার্কিন শুল্ক ছাড় দেওয়ার বিনিময়ে ট্রাম্প প্রশাসন বিভিন্ন দেশকে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করার জন্য চাপ দিচ্ছে— এমন খবর তুলে যখন সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদনে প্রকাশ হচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি এল।
এর মধ্যেই শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেন-দরবার শুরু করেছে একাধিক দেশ। গত সপ্তাহেই জাপানের প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে আলোচনায় অংশ নেয়। এ সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়াও আলোচনা শুরু করবে বলে জানা গেছে।
গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন চীনা পণ্যের ওপর একের পর এক উচ্চ হারে শুল্ক আরোপ করছে। আরো বহু দেশ মার্কিন শুল্কের আওতায় পড়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র স্পষ্ট বার্তা দিয়ে বলেন, ‘তুষ্টি দিয়ে শান্তি কেনা যায় না, আবার আপস করেও কেউ সম্মান পায় না। চীনের স্বার্থের বিনিময়ে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে, তা কখনোই মেনে নেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আমরা উপযুক্ত পাল্টা পদক্ষেপ নেব।’
কদিন আগেই দেশটির রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম চায়না ডেইলির এক সম্পাদকীয়তে মার্কিন চাপের কাছে নতি স্বীকার না করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে সতর্ক করা। আজকের চীনের কড়া অবস্থান বেশ আগেই নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শুল্ক আরোপের পর থেকে ৭০টিরও বেশি দেশ বাণিজ্য আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ভাষ্য। বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোর জন্য এই পরিস্থিতি উভয় সংকটের সৃষ্টি করবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
জাপানি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান মনেক্স গ্রুপের অর্থনীতিবিদ জেসপার কোল বলেন, ‘জাপানের প্রায় ২০ মুনাফা আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে, চীন থেকে আসে ১৫ শতাংশ। ফলে তাঁরা চাইলেও সহজে কোনো এক পক্ষকে বেছে নিতে পারছেন না।’
জাপান ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পথ ধরেছে। দেশটি শুল্ক বিষয়ে শীর্ষ আলোচক হিসেবে রিওসেই আকাজাওয়াকে পাঠিয়েছে। গত সপ্তাহে তিনি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু জানিয়েছেন, তাঁর দেশও খুব শিগগিরই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা শুরু করবে।
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এখন ভারত সফরে রয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে ভারতকে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের মুখে পড়তে হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের ক্ষেত্রেও আশাবাদের কথা তুলে ধরেছেন ভ্যান্স। তিনি বলেন, ‘আমরা কিয়ার স্টারমারের সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করছি। আশা করছি, একটি জোরালো চুক্তি হবে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বরাবরই বলে আসছেন, তাঁর প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতি দেশীয় পণ্যের চাহিদা বাড়াবে, রাজস্ব বৃদ্ধি করবে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে আরও বেশি বিনিয়োগ টানবে।
তবে ট্রাম্পের ভাষ্যের সঙ্গে একমত অর্থনীতিবিদেরা। তাঁদের মতে, বাস্তবে উৎপাদন খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বহু বছর লাগবে। এর মধ্যে অর্থনীতি সংকটে পড়তে পারে, কর্মসংস্থানও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এমনকি ট্রাম্প নিজেও শুল্কনীতির বেশ কিছু বিষয় থেকে পিছু হটছেন। এ মাসের শুরুতে শুল্ক কার্যকর হওয়ার পরপরই চীন ছাড়া অন্য দেশগুলোকে ৯০ দিনের শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছেন। তবে স্বেচ্ছায় নয়, প্রধানত বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ও রাজনৈতিক চাপের কারণে।
সর্বশেষ চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র সর্বোচ্চ ১৪৫% পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে। অন্য দেশগুলোকে জুলাই পর্যন্ত ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হচ্ছে। প্রশাসনের ভাষ্য অনুযায়ী, নতুন শুল্কের সঙ্গে আগের শুল্ক মিলিয়ে চীনা কিছু পণ্যের ওপর মোট কর হার ২৪৫ শতাংশে পৌঁছাতে পারে।
তবে চীনও বসে থাকেনি, পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসিয়েছে। চীন ঘোষণা দিয়েছে, ‘আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব।’
বিশ্বের দুই অর্থনৈতিক পরাশক্তির এই টানাপোড়েন চলতি মাসের শুরুতেই বৈশ্বিক অর্থবাজারে ব্যাপক অস্থিরতা তৈরি করেছে। এই উত্তেজনা আরও বাড়লে তা পুরো বিশ্ব অর্থনীতিতেই গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকদের আশঙ্কা।

চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আঘাতের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বেইজিং। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির শুরু হওয়া বাণিজ্য উত্তেজনার মধ্যে চীনের প্রতিক্রিয়া নতুন করে উত্তাপ ছড়াল।
মার্কিন শুল্ক ছাড় দেওয়ার বিনিময়ে ট্রাম্প প্রশাসন বিভিন্ন দেশকে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করার জন্য চাপ দিচ্ছে— এমন খবর তুলে যখন সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদনে প্রকাশ হচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি এল।
এর মধ্যেই শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেন-দরবার শুরু করেছে একাধিক দেশ। গত সপ্তাহেই জাপানের প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে আলোচনায় অংশ নেয়। এ সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়াও আলোচনা শুরু করবে বলে জানা গেছে।
গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন চীনা পণ্যের ওপর একের পর এক উচ্চ হারে শুল্ক আরোপ করছে। আরো বহু দেশ মার্কিন শুল্কের আওতায় পড়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র স্পষ্ট বার্তা দিয়ে বলেন, ‘তুষ্টি দিয়ে শান্তি কেনা যায় না, আবার আপস করেও কেউ সম্মান পায় না। চীনের স্বার্থের বিনিময়ে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে, তা কখনোই মেনে নেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আমরা উপযুক্ত পাল্টা পদক্ষেপ নেব।’
কদিন আগেই দেশটির রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম চায়না ডেইলির এক সম্পাদকীয়তে মার্কিন চাপের কাছে নতি স্বীকার না করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে সতর্ক করা। আজকের চীনের কড়া অবস্থান বেশ আগেই নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শুল্ক আরোপের পর থেকে ৭০টিরও বেশি দেশ বাণিজ্য আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ভাষ্য। বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোর জন্য এই পরিস্থিতি উভয় সংকটের সৃষ্টি করবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
জাপানি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান মনেক্স গ্রুপের অর্থনীতিবিদ জেসপার কোল বলেন, ‘জাপানের প্রায় ২০ মুনাফা আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে, চীন থেকে আসে ১৫ শতাংশ। ফলে তাঁরা চাইলেও সহজে কোনো এক পক্ষকে বেছে নিতে পারছেন না।’
জাপান ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পথ ধরেছে। দেশটি শুল্ক বিষয়ে শীর্ষ আলোচক হিসেবে রিওসেই আকাজাওয়াকে পাঠিয়েছে। গত সপ্তাহে তিনি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু জানিয়েছেন, তাঁর দেশও খুব শিগগিরই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা শুরু করবে।
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এখন ভারত সফরে রয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে ভারতকে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের মুখে পড়তে হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের ক্ষেত্রেও আশাবাদের কথা তুলে ধরেছেন ভ্যান্স। তিনি বলেন, ‘আমরা কিয়ার স্টারমারের সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করছি। আশা করছি, একটি জোরালো চুক্তি হবে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বরাবরই বলে আসছেন, তাঁর প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতি দেশীয় পণ্যের চাহিদা বাড়াবে, রাজস্ব বৃদ্ধি করবে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে আরও বেশি বিনিয়োগ টানবে।
তবে ট্রাম্পের ভাষ্যের সঙ্গে একমত অর্থনীতিবিদেরা। তাঁদের মতে, বাস্তবে উৎপাদন খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বহু বছর লাগবে। এর মধ্যে অর্থনীতি সংকটে পড়তে পারে, কর্মসংস্থানও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এমনকি ট্রাম্প নিজেও শুল্কনীতির বেশ কিছু বিষয় থেকে পিছু হটছেন। এ মাসের শুরুতে শুল্ক কার্যকর হওয়ার পরপরই চীন ছাড়া অন্য দেশগুলোকে ৯০ দিনের শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছেন। তবে স্বেচ্ছায় নয়, প্রধানত বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ও রাজনৈতিক চাপের কারণে।
সর্বশেষ চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র সর্বোচ্চ ১৪৫% পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে। অন্য দেশগুলোকে জুলাই পর্যন্ত ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হচ্ছে। প্রশাসনের ভাষ্য অনুযায়ী, নতুন শুল্কের সঙ্গে আগের শুল্ক মিলিয়ে চীনা কিছু পণ্যের ওপর মোট কর হার ২৪৫ শতাংশে পৌঁছাতে পারে।
তবে চীনও বসে থাকেনি, পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসিয়েছে। চীন ঘোষণা দিয়েছে, ‘আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব।’
বিশ্বের দুই অর্থনৈতিক পরাশক্তির এই টানাপোড়েন চলতি মাসের শুরুতেই বৈশ্বিক অর্থবাজারে ব্যাপক অস্থিরতা তৈরি করেছে। এই উত্তেজনা আরও বাড়লে তা পুরো বিশ্ব অর্থনীতিতেই গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকদের আশঙ্কা।
বিবিসি

চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আঘাতের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বেইজিং। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির শুরু হওয়া বাণিজ্য উত্তেজনার মধ্যে চীনের প্রতিক্রিয়া নতুন করে উত্তাপ ছড়াল।
মার্কিন শুল্ক ছাড় দেওয়ার বিনিময়ে ট্রাম্প প্রশাসন বিভিন্ন দেশকে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করার জন্য চাপ দিচ্ছে— এমন খবর তুলে যখন সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদনে প্রকাশ হচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি এল।
এর মধ্যেই শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেন-দরবার শুরু করেছে একাধিক দেশ। গত সপ্তাহেই জাপানের প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে আলোচনায় অংশ নেয়। এ সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়াও আলোচনা শুরু করবে বলে জানা গেছে।
গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন চীনা পণ্যের ওপর একের পর এক উচ্চ হারে শুল্ক আরোপ করছে। আরো বহু দেশ মার্কিন শুল্কের আওতায় পড়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র স্পষ্ট বার্তা দিয়ে বলেন, ‘তুষ্টি দিয়ে শান্তি কেনা যায় না, আবার আপস করেও কেউ সম্মান পায় না। চীনের স্বার্থের বিনিময়ে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে, তা কখনোই মেনে নেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আমরা উপযুক্ত পাল্টা পদক্ষেপ নেব।’
কদিন আগেই দেশটির রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম চায়না ডেইলির এক সম্পাদকীয়তে মার্কিন চাপের কাছে নতি স্বীকার না করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে সতর্ক করা। আজকের চীনের কড়া অবস্থান বেশ আগেই নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শুল্ক আরোপের পর থেকে ৭০টিরও বেশি দেশ বাণিজ্য আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ভাষ্য। বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোর জন্য এই পরিস্থিতি উভয় সংকটের সৃষ্টি করবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
জাপানি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান মনেক্স গ্রুপের অর্থনীতিবিদ জেসপার কোল বলেন, ‘জাপানের প্রায় ২০ মুনাফা আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে, চীন থেকে আসে ১৫ শতাংশ। ফলে তাঁরা চাইলেও সহজে কোনো এক পক্ষকে বেছে নিতে পারছেন না।’
জাপান ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পথ ধরেছে। দেশটি শুল্ক বিষয়ে শীর্ষ আলোচক হিসেবে রিওসেই আকাজাওয়াকে পাঠিয়েছে। গত সপ্তাহে তিনি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু জানিয়েছেন, তাঁর দেশও খুব শিগগিরই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা শুরু করবে।
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এখন ভারত সফরে রয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে ভারতকে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের মুখে পড়তে হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের ক্ষেত্রেও আশাবাদের কথা তুলে ধরেছেন ভ্যান্স। তিনি বলেন, ‘আমরা কিয়ার স্টারমারের সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করছি। আশা করছি, একটি জোরালো চুক্তি হবে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বরাবরই বলে আসছেন, তাঁর প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতি দেশীয় পণ্যের চাহিদা বাড়াবে, রাজস্ব বৃদ্ধি করবে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে আরও বেশি বিনিয়োগ টানবে।
তবে ট্রাম্পের ভাষ্যের সঙ্গে একমত অর্থনীতিবিদেরা। তাঁদের মতে, বাস্তবে উৎপাদন খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বহু বছর লাগবে। এর মধ্যে অর্থনীতি সংকটে পড়তে পারে, কর্মসংস্থানও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এমনকি ট্রাম্প নিজেও শুল্কনীতির বেশ কিছু বিষয় থেকে পিছু হটছেন। এ মাসের শুরুতে শুল্ক কার্যকর হওয়ার পরপরই চীন ছাড়া অন্য দেশগুলোকে ৯০ দিনের শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছেন। তবে স্বেচ্ছায় নয়, প্রধানত বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ও রাজনৈতিক চাপের কারণে।
সর্বশেষ চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র সর্বোচ্চ ১৪৫% পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে। অন্য দেশগুলোকে জুলাই পর্যন্ত ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হচ্ছে। প্রশাসনের ভাষ্য অনুযায়ী, নতুন শুল্কের সঙ্গে আগের শুল্ক মিলিয়ে চীনা কিছু পণ্যের ওপর মোট কর হার ২৪৫ শতাংশে পৌঁছাতে পারে।
তবে চীনও বসে থাকেনি, পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসিয়েছে। চীন ঘোষণা দিয়েছে, ‘আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব।’
বিশ্বের দুই অর্থনৈতিক পরাশক্তির এই টানাপোড়েন চলতি মাসের শুরুতেই বৈশ্বিক অর্থবাজারে ব্যাপক অস্থিরতা তৈরি করেছে। এই উত্তেজনা আরও বাড়লে তা পুরো বিশ্ব অর্থনীতিতেই গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকদের আশঙ্কা।

চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আঘাতের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বেইজিং। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির শুরু হওয়া বাণিজ্য উত্তেজনার মধ্যে চীনের প্রতিক্রিয়া নতুন করে উত্তাপ ছড়াল।
মার্কিন শুল্ক ছাড় দেওয়ার বিনিময়ে ট্রাম্প প্রশাসন বিভিন্ন দেশকে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সীমিত করার জন্য চাপ দিচ্ছে— এমন খবর তুলে যখন সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদনে প্রকাশ হচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি এল।
এর মধ্যেই শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দেন-দরবার শুরু করেছে একাধিক দেশ। গত সপ্তাহেই জাপানের প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে আলোচনায় অংশ নেয়। এ সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়াও আলোচনা শুরু করবে বলে জানা গেছে।
গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন চীনা পণ্যের ওপর একের পর এক উচ্চ হারে শুল্ক আরোপ করছে। আরো বহু দেশ মার্কিন শুল্কের আওতায় পড়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র স্পষ্ট বার্তা দিয়ে বলেন, ‘তুষ্টি দিয়ে শান্তি কেনা যায় না, আবার আপস করেও কেউ সম্মান পায় না। চীনের স্বার্থের বিনিময়ে কেউ যদি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে, তা কখনোই মেনে নেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আমরা উপযুক্ত পাল্টা পদক্ষেপ নেব।’
কদিন আগেই দেশটির রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যম চায়না ডেইলির এক সম্পাদকীয়তে মার্কিন চাপের কাছে নতি স্বীকার না করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে সতর্ক করা। আজকের চীনের কড়া অবস্থান বেশ আগেই নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শুল্ক আরোপের পর থেকে ৭০টিরও বেশি দেশ বাণিজ্য আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের ভাষ্য। বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোর জন্য এই পরিস্থিতি উভয় সংকটের সৃষ্টি করবে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
জাপানি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান মনেক্স গ্রুপের অর্থনীতিবিদ জেসপার কোল বলেন, ‘জাপানের প্রায় ২০ মুনাফা আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে, চীন থেকে আসে ১৫ শতাংশ। ফলে তাঁরা চাইলেও সহজে কোনো এক পক্ষকে বেছে নিতে পারছেন না।’
জাপান ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার পথ ধরেছে। দেশটি শুল্ক বিষয়ে শীর্ষ আলোচক হিসেবে রিওসেই আকাজাওয়াকে পাঠিয়েছে। গত সপ্তাহে তিনি হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু জানিয়েছেন, তাঁর দেশও খুব শিগগিরই মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা শুরু করবে।
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এখন ভারত সফরে রয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে ভারতকে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কের মুখে পড়তে হতে পারে।
যুক্তরাজ্যের ক্ষেত্রেও আশাবাদের কথা তুলে ধরেছেন ভ্যান্স। তিনি বলেন, ‘আমরা কিয়ার স্টারমারের সরকারের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কাজ করছি। আশা করছি, একটি জোরালো চুক্তি হবে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বরাবরই বলে আসছেন, তাঁর প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতি দেশীয় পণ্যের চাহিদা বাড়াবে, রাজস্ব বৃদ্ধি করবে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে আরও বেশি বিনিয়োগ টানবে।
তবে ট্রাম্পের ভাষ্যের সঙ্গে একমত অর্থনীতিবিদেরা। তাঁদের মতে, বাস্তবে উৎপাদন খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বহু বছর লাগবে। এর মধ্যে অর্থনীতি সংকটে পড়তে পারে, কর্মসংস্থানও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
এমনকি ট্রাম্প নিজেও শুল্কনীতির বেশ কিছু বিষয় থেকে পিছু হটছেন। এ মাসের শুরুতে শুল্ক কার্যকর হওয়ার পরপরই চীন ছাড়া অন্য দেশগুলোকে ৯০ দিনের শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছেন। তবে স্বেচ্ছায় নয়, প্রধানত বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ও রাজনৈতিক চাপের কারণে।
সর্বশেষ চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র সর্বোচ্চ ১৪৫% পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে। অন্য দেশগুলোকে জুলাই পর্যন্ত ১০ শতাংশ শুল্ক দিতে হচ্ছে। প্রশাসনের ভাষ্য অনুযায়ী, নতুন শুল্কের সঙ্গে আগের শুল্ক মিলিয়ে চীনা কিছু পণ্যের ওপর মোট কর হার ২৪৫ শতাংশে পৌঁছাতে পারে।
তবে চীনও বসে থাকেনি, পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসিয়েছে। চীন ঘোষণা দিয়েছে, ‘আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব।’
বিশ্বের দুই অর্থনৈতিক পরাশক্তির এই টানাপোড়েন চলতি মাসের শুরুতেই বৈশ্বিক অর্থবাজারে ব্যাপক অস্থিরতা তৈরি করেছে। এই উত্তেজনা আরও বাড়লে তা পুরো বিশ্ব অর্থনীতিতেই গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকদের আশঙ্কা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনো বাণিজ্য চুক্তি হলে যা চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, সেই দেশের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়াচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন চাপ তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত
২১ এপ্রিল ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনো বাণিজ্য চুক্তি হলে যা চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, সেই দেশের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়াচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন চাপ তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত
২১ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনো বাণিজ্য চুক্তি হলে যা চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, সেই দেশের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়াচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন চাপ তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত
২১ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন কোনো বাণিজ্য চুক্তি হলে যা চীনের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, সেই দেশের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীন। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়াচ্ছে, তখন চীনের এই হুঁশিয়ারি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন চাপ তৈরি করেছে। ইতোমধ্যে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত
২১ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে