বিজ্ঞপ্তি
ঢাকার আমিনবাজারে ও প্রস্তাবিত ঢাকা-হেমায়েতপুর মেট্রোরেল লাইনের পাশেই গড়ে তোলা হচ্ছে দেশের প্রথম টেকসই জীবনযাপনের সুবিধা নিয়ে আধুনিক টাউনশিপ ‘বাংলা বসতি’। ৩০ পারসেন্ট ডাউন-পেমেন্টের টাকা পরিশোধের মাধ্যমেই গ্রাহকদের সাফ-কবলা দলিলের মাধ্যমে জমির মালিকানা বুঝিয়ে দেওয়া ও পরবর্তী ৫ বছরে গড়পড়তা বাড়িভাড়ার সমমানের কিস্তি পরিশোধের মাধ্যমেই নান্দনিক ডিজাইনের ডুপ্লেক্স-ট্রিপ্লেক্স বাড়ি নির্মাণের সুযোগ নিয়ে যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা বসতি’।
ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই প্রকল্পের বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন মুর্শিদ, বাংলা বসতির চেয়ারম্যান ও সিইও মো. সালাহ উদ্দিন, জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম ও অপু বিশ্বাস।
প্রবাসী ও তরুণ পেশাজীবীদের প্রায় বাড়িভাড়ার সমানুপাতিক কিস্তিতে মাত্র ৫ বছরের নিজস্ব জমি ও বাড়ি নির্মাণের সকল সুবিধা দেওয়ার প্রয়াসেই গড়ে তোলা হচ্ছে এই টাউনশিপ। একটি বাড়ি কেবল স্থাপনা হিসেবেই নয়, একটি পরিবেশসম্মত স্থাপত্যশৈলী ও সমমনা প্রতিবেশীদের সমন্বয়ে অনন্য একটি কমিউনিটি গড়ে তোলাই এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য বলে জানান উদ্যোক্তারা। সুযোগ-সুবিধার ধরন ভেবে ৩ ধরনের আবাসন থাকছে এই প্রকল্পে।
বাংলা বসতির স্বপ্নদ্রষ্টা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও সিইও মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, ঢাকায় একটি স্থায়ী ঠিকানা গড়ে নেওয়ার স্বপ্ন প্রায় সবারই থাকে, সেই স্বপ্নের সঙ্গে পরিবেশ সচেতনতা ও একটি উপযুক্ত কমিউনিটির চাহিদাটিও বিদ্যমান বর্তমান গ্রাহকদের কাছে। বিশেষ করে প্রবাসীদের জন্য নিষ্কণ্টক জমিতে বিনিয়োগ করার সুযোগ ও নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে বাড়ি নির্মাণের কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জিং। গ্রাহকের এই দিকগুলো বিবেচনায় নিয়েই যাত্রা শুরু করে ‘বাংলা বসতি’। বিশেষ করে বায়নার অর্থ পরিশোধ করেই জমির মালিকানা দলিল বুঝে পাওয়া এবং পরবর্তী ৫ বছরে এমন একটি কিস্তি মূল্য আমরা নির্ধারণ করি, যা গড়পড়তা বাড়িভাড়ার সমান। ফলে খুব বেশি আর্থিক চাপ গ্রহণ না করেই নির্দিষ্ট সময়ের মাধ্যমে বাড়ি নির্মাণের সুযোগ করে দিতে কাজ করবে বাংলা বসতি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন মুর্শিদ বলেন, পরিবেশসম্মত আবাসন কেবল প্রকৃতির কল্যাণ সাধনেই নয়, আমাদের স্বাস্থ্যকর শারীরিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়ক। একটি মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় পুরো কমিউনিটি গড়ে উঠছে বলে একটি অনন্যসাধারণ সামাজিক প্রতিবেশও গড়ে উঠতে পারে এই প্রকল্পে যা আমাদের আগামী প্রজন্মের বেড়ে ওঠায় দারুণ ভূমিকা পালন করবে।
টাউন হোম, টেরেস হোম, গার্ডেন হোম, বাংলো-ভিলা ইত্যাদি বিবিধ ধরনের ডুপ্লেক্স-ট্রিপ্লেক্স-কোয়াড্রোপ্লেক্স মডেল বিশিষ্ট একক, দ্বৈত ও সন্নিবেশ বাড়ি রেমিট্যান্স যোদ্ধা প্রবাসী ভাই-বোনদের জন্য বিশেষ ছাড়কৃত মূল্যে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সম্মানিত গ্রাহকগণকে প্রথমেই তাদের পছন্দসই বাড়ির বিস্তারিত বিবরণ জেনে তা ক্রয়ের জন্য একটি টোকেন মূল্য রিজার্ভেসন ফি হিসেবে প্রদান করতে হবে। উপরিউক্ত রিজার্ভেশনের ৩০ ক্যালেন্ডার দিবসের মধ্যে গ্রাহকগণকে বাড়িটির ধার্য্যমূল্যের শতকরা ৩০ পারসেন্ট দিয়ে বাড়িস্থিত জমির সাফ-কবলা দলিল সম্পাদন করে একই সঙ্গে কোম্পানি এবং ব্যাংক বরাবর পাওয়ার অব অ্যাটর্নি ও ব্যাংক মর্টগেজ দলিল সম্পাদন করে দিতে হবে।
পরবর্তীতে ধার্য করা মাসিক কিস্তি দেওয়ার মাধ্যমে ৩,৪ ও ৫ বছরের মধ্যে বাড়িটির নির্মাণকাজ সমাপ্তি সাপেক্ষে বুঝে নেওয়া বা ভাড়া দেওয়ার ভিত্তিতে অবশিষ্ট দায় পরিশোধ করেই বাড়িটির পরিপূর্ণ মালিকানা গ্রহণ করতে পারবেন।
ঢাকার আমিনবাজারে ও প্রস্তাবিত ঢাকা-হেমায়েতপুর মেট্রোরেল লাইনের পাশেই গড়ে তোলা হচ্ছে দেশের প্রথম টেকসই জীবনযাপনের সুবিধা নিয়ে আধুনিক টাউনশিপ ‘বাংলা বসতি’। ৩০ পারসেন্ট ডাউন-পেমেন্টের টাকা পরিশোধের মাধ্যমেই গ্রাহকদের সাফ-কবলা দলিলের মাধ্যমে জমির মালিকানা বুঝিয়ে দেওয়া ও পরবর্তী ৫ বছরে গড়পড়তা বাড়িভাড়ার সমমানের কিস্তি পরিশোধের মাধ্যমেই নান্দনিক ডিজাইনের ডুপ্লেক্স-ট্রিপ্লেক্স বাড়ি নির্মাণের সুযোগ নিয়ে যাত্রা শুরু করল ‘বাংলা বসতি’।
ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই প্রকল্পের বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন মুর্শিদ, বাংলা বসতির চেয়ারম্যান ও সিইও মো. সালাহ উদ্দিন, জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম ও অপু বিশ্বাস।
প্রবাসী ও তরুণ পেশাজীবীদের প্রায় বাড়িভাড়ার সমানুপাতিক কিস্তিতে মাত্র ৫ বছরের নিজস্ব জমি ও বাড়ি নির্মাণের সকল সুবিধা দেওয়ার প্রয়াসেই গড়ে তোলা হচ্ছে এই টাউনশিপ। একটি বাড়ি কেবল স্থাপনা হিসেবেই নয়, একটি পরিবেশসম্মত স্থাপত্যশৈলী ও সমমনা প্রতিবেশীদের সমন্বয়ে অনন্য একটি কমিউনিটি গড়ে তোলাই এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য বলে জানান উদ্যোক্তারা। সুযোগ-সুবিধার ধরন ভেবে ৩ ধরনের আবাসন থাকছে এই প্রকল্পে।
বাংলা বসতির স্বপ্নদ্রষ্টা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও সিইও মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, ঢাকায় একটি স্থায়ী ঠিকানা গড়ে নেওয়ার স্বপ্ন প্রায় সবারই থাকে, সেই স্বপ্নের সঙ্গে পরিবেশ সচেতনতা ও একটি উপযুক্ত কমিউনিটির চাহিদাটিও বিদ্যমান বর্তমান গ্রাহকদের কাছে। বিশেষ করে প্রবাসীদের জন্য নিষ্কণ্টক জমিতে বিনিয়োগ করার সুযোগ ও নিজেরাই উদ্যোগী হয়ে বাড়ি নির্মাণের কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জিং। গ্রাহকের এই দিকগুলো বিবেচনায় নিয়েই যাত্রা শুরু করে ‘বাংলা বসতি’। বিশেষ করে বায়নার অর্থ পরিশোধ করেই জমির মালিকানা দলিল বুঝে পাওয়া এবং পরবর্তী ৫ বছরে এমন একটি কিস্তি মূল্য আমরা নির্ধারণ করি, যা গড়পড়তা বাড়িভাড়ার সমান। ফলে খুব বেশি আর্থিক চাপ গ্রহণ না করেই নির্দিষ্ট সময়ের মাধ্যমে বাড়ি নির্মাণের সুযোগ করে দিতে কাজ করবে বাংলা বসতি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন মুর্শিদ বলেন, পরিবেশসম্মত আবাসন কেবল প্রকৃতির কল্যাণ সাধনেই নয়, আমাদের স্বাস্থ্যকর শারীরিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়ক। একটি মাস্টারপ্ল্যানের আওতায় পুরো কমিউনিটি গড়ে উঠছে বলে একটি অনন্যসাধারণ সামাজিক প্রতিবেশও গড়ে উঠতে পারে এই প্রকল্পে যা আমাদের আগামী প্রজন্মের বেড়ে ওঠায় দারুণ ভূমিকা পালন করবে।
টাউন হোম, টেরেস হোম, গার্ডেন হোম, বাংলো-ভিলা ইত্যাদি বিবিধ ধরনের ডুপ্লেক্স-ট্রিপ্লেক্স-কোয়াড্রোপ্লেক্স মডেল বিশিষ্ট একক, দ্বৈত ও সন্নিবেশ বাড়ি রেমিট্যান্স যোদ্ধা প্রবাসী ভাই-বোনদের জন্য বিশেষ ছাড়কৃত মূল্যে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সম্মানিত গ্রাহকগণকে প্রথমেই তাদের পছন্দসই বাড়ির বিস্তারিত বিবরণ জেনে তা ক্রয়ের জন্য একটি টোকেন মূল্য রিজার্ভেসন ফি হিসেবে প্রদান করতে হবে। উপরিউক্ত রিজার্ভেশনের ৩০ ক্যালেন্ডার দিবসের মধ্যে গ্রাহকগণকে বাড়িটির ধার্য্যমূল্যের শতকরা ৩০ পারসেন্ট দিয়ে বাড়িস্থিত জমির সাফ-কবলা দলিল সম্পাদন করে একই সঙ্গে কোম্পানি এবং ব্যাংক বরাবর পাওয়ার অব অ্যাটর্নি ও ব্যাংক মর্টগেজ দলিল সম্পাদন করে দিতে হবে।
পরবর্তীতে ধার্য করা মাসিক কিস্তি দেওয়ার মাধ্যমে ৩,৪ ও ৫ বছরের মধ্যে বাড়িটির নির্মাণকাজ সমাপ্তি সাপেক্ষে বুঝে নেওয়া বা ভাড়া দেওয়ার ভিত্তিতে অবশিষ্ট দায় পরিশোধ করেই বাড়িটির পরিপূর্ণ মালিকানা গ্রহণ করতে পারবেন।
বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে ভারত ১২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। যা কিনা ওই বছরের দেশটিতে যে পরিমাণ বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে ২২০ শতাংশ বেশি। আর ২০২৪ সালে ভারতের রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল (আনুমানিক) ১২৯ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, প্রতিবছরই ভারতে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে।
৪ ঘণ্টা আগেগাজীপুরে গত পাঁচ মাসে ৫১টি শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে অর্ধ লক্ষাধিক শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। বেতন বকেয়া ও ব্যাংকিং জটিলতার কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বন্ধ কারখানাগুলো পুনরায় চালু ও শ্রমিকদের বকেয়া পরিশোধের দাবিতে মহাসড়কে আন্দোলন করছেন কর্মহীন শ্রমিকরা।
৫ ঘণ্টা আগেবিশিষ্ট ব্যবসায়ী, ড্রাগন গ্রুপের কর্ণধার মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শনিবার সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন...
৬ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পতনের পর যে উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছিল, তা অনেকের কাছে ফিকে হয়ে যাচ্ছে। রিজওয়ান চৌধুরী বলেন, ড. ইউনূস ছাত্রনেতাদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিলেও তাদের দাবিগুলো উপেক্ষা করা হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের প্রতিনিধি প্রশাসনে থাকলেও আমাদের কণ্ঠ শুনছে কি না...
৬ ঘণ্টা আগে