তুহিন কান্তি দাস, খুলনা থেকে

দিনব্যাপী কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্যে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষে গণনা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হয়। ভোট গ্রহণ শুরু হয় সকাল ৮টায়।
রাত ৮টা পর্যন্ত বেসরকারিভাবে ২২০টির কেন্দ্রের ফলাফল জানানো হয়েছে। এতে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ১৬ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়রপ্রার্থী আবদুল আউয়াল হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৩ হাজার ২০৪ ভোট।
সকাল থেকে খুলনা শহরে ভোটার উপস্থিতি ছিল একেবারে কম। যদিও শহরতলির বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি দুপুরের পর বেড়ে যায়।
খুলনা সিটি করপোরেশনে মোট ভোটার ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৮ জন। ২৮৯টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
বরিশাল ও খুলনার ভোট সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ঢাকা থেকে পর্যবেক্ষণ করে নির্বাচন কমিশন।
সকাল থেকেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান, নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা ও নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম কন্ট্রোল রুমে উপস্থিত থেকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন।
বরিশালের ভোটে হামলার ঘটনা ঘটলেও খুলনায় এমন কোনো ঘটনার কথা শোনা যায়নি।
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক আজ সকাল ৯টা ২০ মিনিটে নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের পাইওনিয়ার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন। এরপর সাংবাদিকদের তিনি বলেন, নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণ এর আগে যে রায় দিয়েছিলেন, সেটি তিনি মেনে নিয়েছিলেন। এবারও জনগণের রায় মেনে নেবেন।
খুলনা সিটি করপোরেশনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়রপ্রার্থী আবদুল আউয়াল ভোট দেন নগরের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম বানিয়া খামার দারুল কুরআন বহুমুখী মাদ্রাসা কেন্দ্রে। ভোট দিয়ে তিনি তাঁর জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সেই সঙ্গে ইভিএমে ভোট দিতে বিভ্রাটের অভিযোগও করেন।
এদিকে খুলনা ও বরিশাল দুই সিটিতেই ইভিএমে ভোট দিতে এসে কিছু জায়গায় বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন ভোটারদের কেউ কেউ। দু–এক জায়গায় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ভোট দিতে বিলম্ব হয়।

দিনব্যাপী কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্যে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষে গণনা শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হয়। ভোট গ্রহণ শুরু হয় সকাল ৮টায়।
রাত ৮টা পর্যন্ত বেসরকারিভাবে ২২০টির কেন্দ্রের ফলাফল জানানো হয়েছে। এতে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ১৬ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক। তাঁর নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়রপ্রার্থী আবদুল আউয়াল হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৩ হাজার ২০৪ ভোট।
সকাল থেকে খুলনা শহরে ভোটার উপস্থিতি ছিল একেবারে কম। যদিও শহরতলির বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি দুপুরের পর বেড়ে যায়।
খুলনা সিটি করপোরেশনে মোট ভোটার ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৮ জন। ২৮৯টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
বরিশাল ও খুলনার ভোট সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ঢাকা থেকে পর্যবেক্ষণ করে নির্বাচন কমিশন।
সকাল থেকেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবীব খান, নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর, নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা ও নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম কন্ট্রোল রুমে উপস্থিত থেকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন।
বরিশালের ভোটে হামলার ঘটনা ঘটলেও খুলনায় এমন কোনো ঘটনার কথা শোনা যায়নি।
খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক আজ সকাল ৯টা ২০ মিনিটে নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের পাইওনিয়ার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন। এরপর সাংবাদিকদের তিনি বলেন, নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণ এর আগে যে রায় দিয়েছিলেন, সেটি তিনি মেনে নিয়েছিলেন। এবারও জনগণের রায় মেনে নেবেন।
খুলনা সিটি করপোরেশনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়রপ্রার্থী আবদুল আউয়াল ভোট দেন নগরের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম বানিয়া খামার দারুল কুরআন বহুমুখী মাদ্রাসা কেন্দ্রে। ভোট দিয়ে তিনি তাঁর জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সেই সঙ্গে ইভিএমে ভোট দিতে বিভ্রাটের অভিযোগও করেন।
এদিকে খুলনা ও বরিশাল দুই সিটিতেই ইভিএমে ভোট দিতে এসে কিছু জায়গায় বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন ভোটারদের কেউ কেউ। দু–এক জায়গায় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে ভোট দিতে বিলম্ব হয়।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে