টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি

আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে দিল্লির মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীদের তত্ত্বাবধানে তৃতীয় ধাপের বিশ্ব ইজতেমা শেষ হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১টার দিকে গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে ইজতেমার আখেরি মোনাজাত হয়। আধা ঘণ্টাব্যাপী মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা এবং দেশ ও মানবতার কল্যাণ কামনা করা হয়।
মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ। মোনাজাতের আগে হেদায়েতি বয়ান করেন মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ। তার বয়ানের বাংলা করে শোনান মাওলানা মুনির বিন ইউসুফ। এ সময় লাখো মুসল্লি চোখের পানি ফেলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
এর মধ্য দিয়ে তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হলো ৫৮ তম বিশ্ব ইজতেমা। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি মাওলানা সাদের অনুসারীরা ইজতেমার ময়দান প্রশাসনের কাছে বুঝিয়ে দেবেন বলে জানা গেছে।

আরবি, হিন্দি, উর্দু ও বাংলায় ভাষায় আখেরি মোনাজাতে গোটা দুনিয়ায় পথভ্রষ্ট মুসলমানের পাপের ক্ষমা, সঠিক পথের দিশা চেয়ে এবং তাবলিগের কাজে সবাইকে নিয়োজিত হওয়ার তওফিক কামনা করে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নসিয়ত মূলক বক্তব্য দেওয়া হয় মূল বয়ান মঞ্চ থেকে। মোনাজাতের সময় ‘আমিন’, ‘আমিন’, ‘আল্লাহুম্মা আমিন’ ধ্বনি তোলেন দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লি। এ সময় কেঁদে কেঁদে দয়াময় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে আকুতি ব্যক্ত করেন ধনি-দরিদ্র, শ্রমিক-মালিক নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ।
দুপুরে জনসমুদ্রে হঠাৎ নেমে আসে পিনপতন নীরবতা। এরপর শুরু হয় মোনাজাত। মোনাজাতে অংশ নিতে ভোরই থেকে ঢাকা-গাজীপুরসহ আশপাশের জেলা থেকে লাখো মুসল্লি পায়ে হেঁটে ইজতেমা ময়দানে যোগ দেন। মোনাজাত শুরু হওয়ার আগেই ইজতেমা ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। আখেরি মোনাজাতের জন্য ইজতেমা ময়দানের আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়।
ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক মো. সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সকাল থেকে ময়দান ও আশপাশে প্রায় ৪-৫ লাখ মুসল্লি সমবেত হন। নির্বিঘ্নে আমরা ইজতেমা শেষ করতে পেরেছি। ময়দানে কয়েক হাজার বিদেশি মুসল্লি অবস্থান করছেন।’

আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে দিল্লির মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীদের তত্ত্বাবধানে তৃতীয় ধাপের বিশ্ব ইজতেমা শেষ হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১টার দিকে গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে ইজতেমার আখেরি মোনাজাত হয়। আধা ঘণ্টাব্যাপী মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা এবং দেশ ও মানবতার কল্যাণ কামনা করা হয়।
মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ। মোনাজাতের আগে হেদায়েতি বয়ান করেন মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ। তার বয়ানের বাংলা করে শোনান মাওলানা মুনির বিন ইউসুফ। এ সময় লাখো মুসল্লি চোখের পানি ফেলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
এর মধ্য দিয়ে তিন ধাপে অনুষ্ঠিত হলো ৫৮ তম বিশ্ব ইজতেমা। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি মাওলানা সাদের অনুসারীরা ইজতেমার ময়দান প্রশাসনের কাছে বুঝিয়ে দেবেন বলে জানা গেছে।

আরবি, হিন্দি, উর্দু ও বাংলায় ভাষায় আখেরি মোনাজাতে গোটা দুনিয়ায় পথভ্রষ্ট মুসলমানের পাপের ক্ষমা, সঠিক পথের দিশা চেয়ে এবং তাবলিগের কাজে সবাইকে নিয়োজিত হওয়ার তওফিক কামনা করে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নসিয়ত মূলক বক্তব্য দেওয়া হয় মূল বয়ান মঞ্চ থেকে। মোনাজাতের সময় ‘আমিন’, ‘আমিন’, ‘আল্লাহুম্মা আমিন’ ধ্বনি তোলেন দেশ-বিদেশের লাখো মুসল্লি। এ সময় কেঁদে কেঁদে দয়াময় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে আকুতি ব্যক্ত করেন ধনি-দরিদ্র, শ্রমিক-মালিক নির্বিশেষে সর্বস্তরের মানুষ।
দুপুরে জনসমুদ্রে হঠাৎ নেমে আসে পিনপতন নীরবতা। এরপর শুরু হয় মোনাজাত। মোনাজাতে অংশ নিতে ভোরই থেকে ঢাকা-গাজীপুরসহ আশপাশের জেলা থেকে লাখো মুসল্লি পায়ে হেঁটে ইজতেমা ময়দানে যোগ দেন। মোনাজাত শুরু হওয়ার আগেই ইজতেমা ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। আখেরি মোনাজাতের জন্য ইজতেমা ময়দানের আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়।
ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ক মো. সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সকাল থেকে ময়দান ও আশপাশে প্রায় ৪-৫ লাখ মুসল্লি সমবেত হন। নির্বিঘ্নে আমরা ইজতেমা শেষ করতে পেরেছি। ময়দানে কয়েক হাজার বিদেশি মুসল্লি অবস্থান করছেন।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে