নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘এই সমাবেশ থেকে আমরা আগামী দিনে এই সরকারের বিদায়ের জন্য কতগুলো দফা ঘোষণা করব। একইভাবে আমাদের সঙ্গে যে দলগুলো যুগপৎ আন্দোলন করতে প্রস্তুত, যাদের সঙ্গে আমাদের এরই মধ্যে আলোচনা হয়েছে, সেখানে যে দশ দফা প্রণয়ন করা হয়েছে, সে অনুযায়ী যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকার গণসমাবেশ থেকে সরকার বিদায়ের কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। সমাবেশ সফল করতে ঢাকাবাসীকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে সমাবেশের প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতাও চাওয়া হয়।
সমাবেশে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকসহ সর্বস্তরের জনগণকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানান খন্দকার মোশাররফ।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের গণসমাবেশের প্রধান অতিথি থাকার কথা ছিল। স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সমাবেশের প্রধান উপদেষ্টা মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্ব করার কথা ছিল। কিন্তু তারা দুজনই অনুপস্থিত। এ অবস্থায় সমাবেশ কতখানি সফল হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে মোশাররফ বলেন, ‘কে প্রধান অতিথি থাকছেন সেটা সমাবেশের দিনই জানা যাবে। এটা দলীয় কোনো সমাবেশ নয়। এটা জনগণের সমাবেশ। তাই আমরা মনে করি, আমরা কে থাকলাম, কে থাকলাম না, সেটা বড় কথা না। জনগণই সমাবেশ সফল করবে।’
সমাবেশের স্থান নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘গড়িমসি করার উদ্দেশ্য একটাই, সমাবেশে যাতে বেশি লোক না আসে, সমাবেশ যাতে ব্যাহত হয়, এ জন্যই সমাবেশের জায়গা নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে। সমাবেশ বানচাল করতে সরকার নানা অপপ্রচার করছে।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা ৯টি বিভাগে সফলভাবে সমাবেশ করেছি। নানা বাধা উপেক্ষা করে নেতা-কর্মী ও জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এসব সমাবেশ সফল হয়েছে। সরকার ভীত হয়ে ঢাকার সমাবেশ নিয়ে হীন ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু জনগণ বাধা উপেক্ষা করেই ঢাকার সমাবেশ সফল করবে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। আলোচনার কথা বলে বিএনপির মহাসচিব ও মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করা রাজনৈতিক শালীনতাবিবর্জিত বলে মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘এই সমাবেশ থেকে আমরা আগামী দিনে এই সরকারের বিদায়ের জন্য কতগুলো দফা ঘোষণা করব। একইভাবে আমাদের সঙ্গে যে দলগুলো যুগপৎ আন্দোলন করতে প্রস্তুত, যাদের সঙ্গে আমাদের এরই মধ্যে আলোচনা হয়েছে, সেখানে যে দশ দফা প্রণয়ন করা হয়েছে, সে অনুযায়ী যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকার গণসমাবেশ থেকে সরকার বিদায়ের কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। সমাবেশ সফল করতে ঢাকাবাসীকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে সমাবেশের প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতাও চাওয়া হয়।
সমাবেশে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকসহ সর্বস্তরের জনগণকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানান খন্দকার মোশাররফ।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের গণসমাবেশের প্রধান অতিথি থাকার কথা ছিল। স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সমাবেশের প্রধান উপদেষ্টা মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্ব করার কথা ছিল। কিন্তু তারা দুজনই অনুপস্থিত। এ অবস্থায় সমাবেশ কতখানি সফল হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে মোশাররফ বলেন, ‘কে প্রধান অতিথি থাকছেন সেটা সমাবেশের দিনই জানা যাবে। এটা দলীয় কোনো সমাবেশ নয়। এটা জনগণের সমাবেশ। তাই আমরা মনে করি, আমরা কে থাকলাম, কে থাকলাম না, সেটা বড় কথা না। জনগণই সমাবেশ সফল করবে।’
সমাবেশের স্থান নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘গড়িমসি করার উদ্দেশ্য একটাই, সমাবেশে যাতে বেশি লোক না আসে, সমাবেশ যাতে ব্যাহত হয়, এ জন্যই সমাবেশের জায়গা নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে। সমাবেশ বানচাল করতে সরকার নানা অপপ্রচার করছে।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা ৯টি বিভাগে সফলভাবে সমাবেশ করেছি। নানা বাধা উপেক্ষা করে নেতা-কর্মী ও জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এসব সমাবেশ সফল হয়েছে। সরকার ভীত হয়ে ঢাকার সমাবেশ নিয়ে হীন ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু জনগণ বাধা উপেক্ষা করেই ঢাকার সমাবেশ সফল করবে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। আলোচনার কথা বলে বিএনপির মহাসচিব ও মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করা রাজনৈতিক শালীনতাবিবর্জিত বলে মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘এই সমাবেশ থেকে আমরা আগামী দিনে এই সরকারের বিদায়ের জন্য কতগুলো দফা ঘোষণা করব। একইভাবে আমাদের সঙ্গে যে দলগুলো যুগপৎ আন্দোলন করতে প্রস্তুত, যাদের সঙ্গে আমাদের এরই মধ্যে আলোচনা হয়েছে, সেখানে যে দশ দফা প্রণয়ন করা হয়েছে, সে অনুযায়ী যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকার গণসমাবেশ থেকে সরকার বিদায়ের কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। সমাবেশ সফল করতে ঢাকাবাসীকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে সমাবেশের প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতাও চাওয়া হয়।
সমাবেশে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকসহ সর্বস্তরের জনগণকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানান খন্দকার মোশাররফ।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের গণসমাবেশের প্রধান অতিথি থাকার কথা ছিল। স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সমাবেশের প্রধান উপদেষ্টা মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্ব করার কথা ছিল। কিন্তু তারা দুজনই অনুপস্থিত। এ অবস্থায় সমাবেশ কতখানি সফল হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে মোশাররফ বলেন, ‘কে প্রধান অতিথি থাকছেন সেটা সমাবেশের দিনই জানা যাবে। এটা দলীয় কোনো সমাবেশ নয়। এটা জনগণের সমাবেশ। তাই আমরা মনে করি, আমরা কে থাকলাম, কে থাকলাম না, সেটা বড় কথা না। জনগণই সমাবেশ সফল করবে।’
সমাবেশের স্থান নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘গড়িমসি করার উদ্দেশ্য একটাই, সমাবেশে যাতে বেশি লোক না আসে, সমাবেশ যাতে ব্যাহত হয়, এ জন্যই সমাবেশের জায়গা নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে। সমাবেশ বানচাল করতে সরকার নানা অপপ্রচার করছে।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা ৯টি বিভাগে সফলভাবে সমাবেশ করেছি। নানা বাধা উপেক্ষা করে নেতা-কর্মী ও জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এসব সমাবেশ সফল হয়েছে। সরকার ভীত হয়ে ঢাকার সমাবেশ নিয়ে হীন ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু জনগণ বাধা উপেক্ষা করেই ঢাকার সমাবেশ সফল করবে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। আলোচনার কথা বলে বিএনপির মহাসচিব ও মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করা রাজনৈতিক শালীনতাবিবর্জিত বলে মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘এই সমাবেশ থেকে আমরা আগামী দিনে এই সরকারের বিদায়ের জন্য কতগুলো দফা ঘোষণা করব। একইভাবে আমাদের সঙ্গে যে দলগুলো যুগপৎ আন্দোলন করতে প্রস্তুত, যাদের সঙ্গে আমাদের এরই মধ্যে আলোচনা হয়েছে, সেখানে যে দশ দফা প্রণয়ন করা হয়েছে, সে অনুযায়ী যার যার অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকার গণসমাবেশ থেকে সরকার বিদায়ের কর্মসূচি ঘোষণা করবে বিএনপি। সমাবেশ সফল করতে ঢাকাবাসীকে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। একই সঙ্গে সমাবেশের প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতাও চাওয়া হয়।
সমাবেশে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকসহ সর্বস্তরের জনগণকে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানান খন্দকার মোশাররফ।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের গণসমাবেশের প্রধান অতিথি থাকার কথা ছিল। স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সমাবেশের প্রধান উপদেষ্টা মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্ব করার কথা ছিল। কিন্তু তারা দুজনই অনুপস্থিত। এ অবস্থায় সমাবেশ কতখানি সফল হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে মোশাররফ বলেন, ‘কে প্রধান অতিথি থাকছেন সেটা সমাবেশের দিনই জানা যাবে। এটা দলীয় কোনো সমাবেশ নয়। এটা জনগণের সমাবেশ। তাই আমরা মনে করি, আমরা কে থাকলাম, কে থাকলাম না, সেটা বড় কথা না। জনগণই সমাবেশ সফল করবে।’
সমাবেশের স্থান নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘গড়িমসি করার উদ্দেশ্য একটাই, সমাবেশে যাতে বেশি লোক না আসে, সমাবেশ যাতে ব্যাহত হয়, এ জন্যই সমাবেশের জায়গা নিয়ে গড়িমসি করা হয়েছে। সমাবেশ বানচাল করতে সরকার নানা অপপ্রচার করছে।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘বিগত দিনে আমরা ৯টি বিভাগে সফলভাবে সমাবেশ করেছি। নানা বাধা উপেক্ষা করে নেতা-কর্মী ও জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে এসব সমাবেশ সফল হয়েছে। সরকার ভীত হয়ে ঢাকার সমাবেশ নিয়ে হীন ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু জনগণ বাধা উপেক্ষা করেই ঢাকার সমাবেশ সফল করবে।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। আলোচনার কথা বলে বিএনপির মহাসচিব ও মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করা রাজনৈতিক শালীনতাবিবর্জিত বলে মন্তব্য করেন বিএনপির এই নেতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৬ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটিই শুধু নয়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লন্ডনে যাওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাঁর শারীরিক অবস্থাও।
আজ শুক্রবার সকালে গণমাধ্যমে এমনটি জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেছেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) থেকে ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা ভালো না। এয়ারক্র্যাফটের সমস্যা আছে, একই সঙ্গে শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এই অবস্থায় যাত্রার তারিখ বদল করা হয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড বললে, ফ্লাই করার মতো থাকলে রোববার তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হবে।’
এর আগে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে। ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান ইতিমধ্যে লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন। বিমানবন্দরে নেমে সরাসরি তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গেছেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এক নেতা আজকের পত্রিকাকে জানান, জোবাইদা রহমান এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকেই খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডন ফিরবেন।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মধ্যে ডা. জাহিদ হোসেন, ডা. এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), ডা. ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, ডা. সাহাবুদ্দিন তালুকদার, ডা. নুরুদ্দিন আহমেদ, ডা. মো. জাফর ইকবাল, ডা. মোহাম্মদ আল মামুন থাকবেন।
চিকিৎসক দলের বাইরে খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, তারেক রহমানের সহকারী মো. আব্দুল হাই মল্লিক, খালেদা জিয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মাসুদুর রহমান এবং গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম ও রুপা শিকদার ছাড়াও এসএসএফের দুজন সদস্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে যাবেন।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারক করছে। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার সকাল ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সং
০৯ ডিসেম্বর ২০২২
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৬ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তিনি।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেন জুবাইদা রহমান। বেলা পৌনে ১১টার কিছুক্ষণ আগে তাঁকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩০২ ফ্লাইটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জুবাইদা রহমান বেলা ১১টা ২৪ মিনিটে বিমানবন্দরের ভিআইপি গেট দিয়ে বের হয়ে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন।

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার সকাল ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সং
০৯ ডিসেম্বর ২০২২
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৬ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার পর তাঁকে বহনকারী বিমানের ফ্লাইট (বিজি-৩০২) হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে।
এর আগে দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ৬ মে দেশে এসেছিলেন জোবাইদা রহমান। এক মাস পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ব্যস্ত সময় কাটিয়ে ৫ জুন আবারো লন্ডন ফিরে যান তিনি।
এদিকে খালেদা জিয়াকে নেওয়ার জন্য কাতারের আমিরের যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি আসতে বিলম্ব হচ্ছে।
কাতারের আমিরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স গতকাল রাতে ঢাকায় পৌঁছাবে—গতকাল বিকেলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কথা বলেছিলেন। তবে সন্ধ্যার পর দলটির মিডিয়া উইং জানিয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছু টেকনিক্যাল (কারিগরি) সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ কারণে এর যাত্রা বিলম্বিত হবে। সর্বশেষ বিএনপির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেরি হওয়ায় আগামী রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হতে পারে।
খালেদা জিয়ার ১৪ জন সফরসঙ্গী
পুত্রবধূ সৈয়দা শামিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, এনামুল হক চৌধুরী (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা), চিকিৎসক ফখরুদ্দিন মোহাম্মদ সিদ্দিকী, চিকিৎসক সাহাবুদ্দিন তালুকদার, চিকিৎসক নুরুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক মোহাম্মদ জাফর ইকবাল, চিকিৎসক মোহাম্মদ আল মামুন, হাসান শাহরিয়ার ইকবাল (এসএসএফ), সৈয়দ সামিন মাহফুজ (এসএসএফ), আব্দুল হাই মল্লিক (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সহকারী), মাসুদের রহমান (অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রাইভেট সেক্রেটারি), ফাতেমা বেগম (গৃহকর্মী) ও রুপা শিকদার (গৃহকর্মী)।
জোবাইদা রহমানেরও এই তালিকায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে খালেদা জিয়া আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। সেখানেই ১২ দিন ধরে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসার জন্য ১১৭ দিন লন্ডনে অবস্থান শেষে গত ৬ মে দেশে ফেরেন তিনি।

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার সকাল ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সং
০৯ ডিসেম্বর ২০২২
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে রোববার ৭ ডিসেম্বর হতে পারে।
আজ সকালে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বরাত দিয়ে দলের মিডিয়া সেলের এক ফেসবুক পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স এখনো না পৌঁছানোয় বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে যাচ্ছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে এটি শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’

নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ। গণসমাবেশের আগে আজ শুক্রবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জরুরি এক সংবাদ সম্মেলন করেছে দলটি। আগামীকাল শনিবার সকাল ১১টা থেকে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের কার্যক্রম শুরু হবে বলে সং
০৯ ডিসেম্বর ২০২২
কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স না আসায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার সময় পিছিয়ে গেছে। তাঁকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ শুক্রবার ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডন থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। সেখান থেকে সোজা এভারকেয়ার হাসপাতালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় পৌঁছেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্রবধূ ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে জোবাইদা রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি (বিজি-৩০২) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
৬ ঘণ্টা আগে