খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা

কবীর সুমনের কণ্ঠ যেন অডিটোরিয়াম ভর্তি দর্শকদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিল আলতো করে। পরম নির্ভরতার ছোঁয়া পেয়ে উথলে উঠল শত অশান্ত মন। যেন এত দিন এত কোমলভাবে আদর করেনি কেউ, শুনতে চায়নি ভেতরের হাহাকার। সবার ভেতরের জমাট দুঃখ-শোক তাই পেল ছুটি। শত কণ্ঠ যোগ দিল কোরাসে।
সেই কণ্ঠ, সেই সুর, সেই গান প্রতিধ্বনির পাখায় চেপে ছড়িয়ে গেল রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের আকাশে-বাতাসে। কীভাবে সুমন উত্তাল করে দেন ভেতরের শান্ত নদী? কোন মন্ত্রে তাতে জাগে এমন ঢেউ? হাজারো প্রশ্ন আর বিস্ময় উসকে দিয়ে মঞ্চে বসে আছেন স্বয়ং সুমন! গাইছেন, কথা বলছেন, হাসছেন, হাসাচ্ছেন।
কবীর সুমনকে একনজর দেখার জন্য, তাঁর গান শোনার জন্য ১৫ অক্টোবর দিনভর ছিল অপেক্ষার উত্তেজনা। বিকেল ৪টায় গেট খোলা হবে জেনেও দুপুর থেকে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে জড়ো হচ্ছিলেন সুমনভক্তরা। গুমোট আবহাওয়ার অস্বস্তি পাশ কাটিয়ে, এঁকেবেঁকে চলা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে, তাঁরা ধীর পায়ে প্রবেশ করছিলেন অডিটোরিয়ামে। অনেক অপেক্ষার শেষে বিকেল ৫টার খানিক পরে মঞ্চে এলেন কবীর সুমন। করজোড়ে প্রণাম করলেন উপস্থিত দর্শকদের। অডিটোরিয়ামের কোণে কোণে পৌঁছে দিলেন উড়ন্ত চুমুর আশীর্বাদ।
গোটা মিলনায়তন তখন উঠে দাঁড়িয়েছে। বিস্ফারিত চোখে দেখছে গানওয়ালাকে। শত করতালির শব্দে মুখর। সবুজাভ ফতুয়া আর ধুতি পরিহিত ৭৩ বছর বয়সী মানুষটা এত দর্শকের উপস্থিতি দেখে কৃতজ্ঞতায় নুয়ে পড়লেন। মাইক্রোফোনের সামনে ঈষৎ ঝুঁকে করলেন কৃতজ্ঞতার উচ্চারণ, ‘আমি ভারতের নাগরিক, আমার মাতৃভাষা বাংলা। সে ভাষাটি এ দেশের রাষ্ট্রভাষা। এর চেয়ে গর্বের আর কী হতে পারে!’
শনিবার সন্ধ্যায় কবীর সুমনের গান যাঁরা শুনতে এসেছিলেন, তাঁরা বেশিরভাগই বয়সে তরুণ। যাঁদের জন্ম নব্বইয়ের দশকের আশপাশে। সুমনের ‘তোমাকে চাই’ ততদিনে বেরিয়ে গেছে, ধীর পায়ে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে শহর থেকে গ্রামে, পাড়া থেকে গলিতে। ততদিনে এসব দর্শকের অনেকের জন্মই হয়নি। তবুও দিনে দিনে সুমনের গানের সঙ্গে তাঁরা বেঁধে নিয়েছেন প্রাণ। তাঁর গানে খুঁজে পেয়েছেন বেঁচে থাকার প্রেরণা, স্বপ্ন দেখতে শিখেছেন নতুনভাবে। গানওয়ালাকে দেখার তৃষ্ণা তাই সবার চোখেই।
এর আগে সুমন যতবার ঢাকায় গাইতে এসেছেন, প্রতিবারই প্রতি অনুষ্ঠানে ছুটে গেছেন এমন অনেককেও পাওয়া গেল দর্শকের ভিড়ে। চোখেমুখে সবার গভীর বিস্ময়ের রেখা। কবীর সুমনের সঙ্গে আবার দেখা হবে, এই প্রচণ্ড প্রতিবাদী একইসঙ্গে বিনয়ে মোড়া মানুষটির কণ্ঠে শোনা যাবে ‘খিধের কিন্তু সীমান্ত নেই, নেই চিতা, নেই কবরটাও, যুদ্ধটাকেই চিতায় তোলো, যুদ্ধটাকেই কবর দাও’ কিংবা ‘আগুন দেখেছি আমি কত জানালায়’ কিংবা ‘সারা রাত জ্বলেছে নিবিড়’ অথবা ‘ঘাটের কাছে গল্প বলে নদীর জল’; ভাবতেই পারেননি কেউ। তাই সুমনের এবারের ঢাকা সফর যেন না চাইতেই অনেক কিছু!
গান শুরুর আগে কিছুক্ষণ স্মৃতিচারণ করলেন কবীর সুমন। বললেন, ‘আমাকে প্রথম বাংলাদেশে গান গাইতে নিয়ে এসেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের পরিচালকেরা। তখন আমার ৪৬-৪৭ বছর বয়স। আমার প্রথম স্বরচিত, স্বসুরারোপিত গানের অ্যালবাম “তোমাকে চাই” বেরিয়েছিল, যখন আমার ৪৩ বছর বয়স। আমার প্রথম রবীন্দ্রনাথের গানের গ্রামোফোন রেকর্ড যখন বেরিয়েছিল, তখন আমার ২৩ বছর বয়স। আর আমার যখন ১৭ বছর বয়স, তখন আমি আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রে রবীন্দ্রসংগীত ও আধুনিক গানের একটু উঁচুর দিকের শ্রেণির একজন গায়ক হিসেবে যোগ দিই। আর নজরুল গীতিটা আমি অডিশনে ভালো গাইনি। প্রিয় হলেও ভালো গাইতে পারিনি। তাই বি গ্রেড পেয়েছিলাম। এই হচ্ছে মোটামুটি আমার গানের ক্যারিয়ার।’
এরপর সুমন ডেকে নিলেন তাঁর সফরসঙ্গীদের। একে একে মঞ্চে আসন নিলেন ধ্রুব বসু রায়, ইন্দ্রজিৎ প্রধান, রাকা ভট্টাচার্য। তাঁরা সুমনের সঙ্গে বাজাবেন। এর আগে যত জায়গায় যতবারই গাইতে গিয়েছেন সুমন, গিয়েছেন একাই। একাই গলায় ঝুলিয়ে গিটার ময়দানে ঝড় তুলেছেন। তবে এখন শরীরে পড়েছে বয়সের ছাপ। কারো সাহায্য ছাড়া নড়েচড়ে বসতেও পারেন না। চেপে বসেছে স্নায়ুর অসুখ। গিটারের বদলে তাই সঙ্গী হয়েছে কি-বোর্ড। তবুও এই তিয়াত্তরের সুমন, মস্তিষ্কে নিয়ে হাজারো গানের স্বরলিপি আর শত বছরের বাংলা গানের ইতিহাস, সেই পুরোনো মেজাজেই ধরা দিলেন। সেই বজ্রকণ্ঠ, সেই দ্বিধাহীন উচ্চারণ!
প্রথম গানটি ধরলেন সুমন ‘এক একটা দিন মসৃণ, ভোর থেকে শুরু করে রাতের শয্যায়।’ মিলনায়তন জুড়ে নেমে এল গভীর রাতের নিস্তব্ধতা। এই বিস্ময়, এই নীরবতা হাজির ছিল সুমনের শেষ পরিবেশনা ‘তোমাকে চাই’ পর্যন্ত। প্রায় তিন ঘণ্টার এই অনুষ্ঠানে ‘সবুজ দ্বীপের মতো মাঝখানে সুফিয়া কামাল’, ‘প্রতিদিন সূর্য ওঠে, ‘মন খারাপ করা বিকেল’, ‘বয়স আমার মুখের রেখায়’, ‘জাতিস্মর’, ‘ও গানওয়ালা’, ‘বিদায় পরিচিতা’, ‘কাঙালপনা’, ‘বিসমিল্লাহর পাগল সানাই’, ‘ঘাটের কাছে গল্প বলে নদীর জল’, ‘সারা রাত জ্বলেছে নিবিড়’সহ ২১টি গান গেয়ে প্রথম দিনের অনুষ্ঠান শেষ করলেন কবীর সুমন। ১৮ ও ২১ অক্টোবর আবারো ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের মঞ্চে উঠবেন তিনি। সৃষ্টি করবেন আরও কতশত মুহূর্ত, যার সাক্ষী হতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসবেন গানওয়ালার অনুরাগীরা।

কবীর সুমনের কণ্ঠ যেন অডিটোরিয়াম ভর্তি দর্শকদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিল আলতো করে। পরম নির্ভরতার ছোঁয়া পেয়ে উথলে উঠল শত অশান্ত মন। যেন এত দিন এত কোমলভাবে আদর করেনি কেউ, শুনতে চায়নি ভেতরের হাহাকার। সবার ভেতরের জমাট দুঃখ-শোক তাই পেল ছুটি। শত কণ্ঠ যোগ দিল কোরাসে।
সেই কণ্ঠ, সেই সুর, সেই গান প্রতিধ্বনির পাখায় চেপে ছড়িয়ে গেল রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের আকাশে-বাতাসে। কীভাবে সুমন উত্তাল করে দেন ভেতরের শান্ত নদী? কোন মন্ত্রে তাতে জাগে এমন ঢেউ? হাজারো প্রশ্ন আর বিস্ময় উসকে দিয়ে মঞ্চে বসে আছেন স্বয়ং সুমন! গাইছেন, কথা বলছেন, হাসছেন, হাসাচ্ছেন।
কবীর সুমনকে একনজর দেখার জন্য, তাঁর গান শোনার জন্য ১৫ অক্টোবর দিনভর ছিল অপেক্ষার উত্তেজনা। বিকেল ৪টায় গেট খোলা হবে জেনেও দুপুর থেকে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে জড়ো হচ্ছিলেন সুমনভক্তরা। গুমোট আবহাওয়ার অস্বস্তি পাশ কাটিয়ে, এঁকেবেঁকে চলা দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে, তাঁরা ধীর পায়ে প্রবেশ করছিলেন অডিটোরিয়ামে। অনেক অপেক্ষার শেষে বিকেল ৫টার খানিক পরে মঞ্চে এলেন কবীর সুমন। করজোড়ে প্রণাম করলেন উপস্থিত দর্শকদের। অডিটোরিয়ামের কোণে কোণে পৌঁছে দিলেন উড়ন্ত চুমুর আশীর্বাদ।
গোটা মিলনায়তন তখন উঠে দাঁড়িয়েছে। বিস্ফারিত চোখে দেখছে গানওয়ালাকে। শত করতালির শব্দে মুখর। সবুজাভ ফতুয়া আর ধুতি পরিহিত ৭৩ বছর বয়সী মানুষটা এত দর্শকের উপস্থিতি দেখে কৃতজ্ঞতায় নুয়ে পড়লেন। মাইক্রোফোনের সামনে ঈষৎ ঝুঁকে করলেন কৃতজ্ঞতার উচ্চারণ, ‘আমি ভারতের নাগরিক, আমার মাতৃভাষা বাংলা। সে ভাষাটি এ দেশের রাষ্ট্রভাষা। এর চেয়ে গর্বের আর কী হতে পারে!’
শনিবার সন্ধ্যায় কবীর সুমনের গান যাঁরা শুনতে এসেছিলেন, তাঁরা বেশিরভাগই বয়সে তরুণ। যাঁদের জন্ম নব্বইয়ের দশকের আশপাশে। সুমনের ‘তোমাকে চাই’ ততদিনে বেরিয়ে গেছে, ধীর পায়ে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে শহর থেকে গ্রামে, পাড়া থেকে গলিতে। ততদিনে এসব দর্শকের অনেকের জন্মই হয়নি। তবুও দিনে দিনে সুমনের গানের সঙ্গে তাঁরা বেঁধে নিয়েছেন প্রাণ। তাঁর গানে খুঁজে পেয়েছেন বেঁচে থাকার প্রেরণা, স্বপ্ন দেখতে শিখেছেন নতুনভাবে। গানওয়ালাকে দেখার তৃষ্ণা তাই সবার চোখেই।
এর আগে সুমন যতবার ঢাকায় গাইতে এসেছেন, প্রতিবারই প্রতি অনুষ্ঠানে ছুটে গেছেন এমন অনেককেও পাওয়া গেল দর্শকের ভিড়ে। চোখেমুখে সবার গভীর বিস্ময়ের রেখা। কবীর সুমনের সঙ্গে আবার দেখা হবে, এই প্রচণ্ড প্রতিবাদী একইসঙ্গে বিনয়ে মোড়া মানুষটির কণ্ঠে শোনা যাবে ‘খিধের কিন্তু সীমান্ত নেই, নেই চিতা, নেই কবরটাও, যুদ্ধটাকেই চিতায় তোলো, যুদ্ধটাকেই কবর দাও’ কিংবা ‘আগুন দেখেছি আমি কত জানালায়’ কিংবা ‘সারা রাত জ্বলেছে নিবিড়’ অথবা ‘ঘাটের কাছে গল্প বলে নদীর জল’; ভাবতেই পারেননি কেউ। তাই সুমনের এবারের ঢাকা সফর যেন না চাইতেই অনেক কিছু!
গান শুরুর আগে কিছুক্ষণ স্মৃতিচারণ করলেন কবীর সুমন। বললেন, ‘আমাকে প্রথম বাংলাদেশে গান গাইতে নিয়ে এসেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের পরিচালকেরা। তখন আমার ৪৬-৪৭ বছর বয়স। আমার প্রথম স্বরচিত, স্বসুরারোপিত গানের অ্যালবাম “তোমাকে চাই” বেরিয়েছিল, যখন আমার ৪৩ বছর বয়স। আমার প্রথম রবীন্দ্রনাথের গানের গ্রামোফোন রেকর্ড যখন বেরিয়েছিল, তখন আমার ২৩ বছর বয়স। আর আমার যখন ১৭ বছর বয়স, তখন আমি আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রে রবীন্দ্রসংগীত ও আধুনিক গানের একটু উঁচুর দিকের শ্রেণির একজন গায়ক হিসেবে যোগ দিই। আর নজরুল গীতিটা আমি অডিশনে ভালো গাইনি। প্রিয় হলেও ভালো গাইতে পারিনি। তাই বি গ্রেড পেয়েছিলাম। এই হচ্ছে মোটামুটি আমার গানের ক্যারিয়ার।’
এরপর সুমন ডেকে নিলেন তাঁর সফরসঙ্গীদের। একে একে মঞ্চে আসন নিলেন ধ্রুব বসু রায়, ইন্দ্রজিৎ প্রধান, রাকা ভট্টাচার্য। তাঁরা সুমনের সঙ্গে বাজাবেন। এর আগে যত জায়গায় যতবারই গাইতে গিয়েছেন সুমন, গিয়েছেন একাই। একাই গলায় ঝুলিয়ে গিটার ময়দানে ঝড় তুলেছেন। তবে এখন শরীরে পড়েছে বয়সের ছাপ। কারো সাহায্য ছাড়া নড়েচড়ে বসতেও পারেন না। চেপে বসেছে স্নায়ুর অসুখ। গিটারের বদলে তাই সঙ্গী হয়েছে কি-বোর্ড। তবুও এই তিয়াত্তরের সুমন, মস্তিষ্কে নিয়ে হাজারো গানের স্বরলিপি আর শত বছরের বাংলা গানের ইতিহাস, সেই পুরোনো মেজাজেই ধরা দিলেন। সেই বজ্রকণ্ঠ, সেই দ্বিধাহীন উচ্চারণ!
প্রথম গানটি ধরলেন সুমন ‘এক একটা দিন মসৃণ, ভোর থেকে শুরু করে রাতের শয্যায়।’ মিলনায়তন জুড়ে নেমে এল গভীর রাতের নিস্তব্ধতা। এই বিস্ময়, এই নীরবতা হাজির ছিল সুমনের শেষ পরিবেশনা ‘তোমাকে চাই’ পর্যন্ত। প্রায় তিন ঘণ্টার এই অনুষ্ঠানে ‘সবুজ দ্বীপের মতো মাঝখানে সুফিয়া কামাল’, ‘প্রতিদিন সূর্য ওঠে, ‘মন খারাপ করা বিকেল’, ‘বয়স আমার মুখের রেখায়’, ‘জাতিস্মর’, ‘ও গানওয়ালা’, ‘বিদায় পরিচিতা’, ‘কাঙালপনা’, ‘বিসমিল্লাহর পাগল সানাই’, ‘ঘাটের কাছে গল্প বলে নদীর জল’, ‘সারা রাত জ্বলেছে নিবিড়’সহ ২১টি গান গেয়ে প্রথম দিনের অনুষ্ঠান শেষ করলেন কবীর সুমন। ১৮ ও ২১ অক্টোবর আবারো ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের মঞ্চে উঠবেন তিনি। সৃষ্টি করবেন আরও কতশত মুহূর্ত, যার সাক্ষী হতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসবেন গানওয়ালার অনুরাগীরা।

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
২ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হবে নাটকটি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছর ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে নাটক নির্মাণ করছেন অরুণ চৌধুরী। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তিনি নির্মাণ করেছেন নাটক ডাক্তার বাড়ি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা একটি বাড়ি থেকে কীভাবে সহায়তা পেয়েছিলেন, সেটাই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। গল্পে দেখা যাবে, গ্রামের এক ডাক্তারের মেয়ে মল্লিকা তার বাবাকে না জানিয়ে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে আশ্রয় দেয়। একসময় দুষ্কৃতকারীরা ডাক্তারকে হুমকি দেয় বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বের করে দিতে হবে। ভয় পেয়ে যায় সে। কিন্তু মল্লিকা তার বাবাকে বোঝায় একটা দিন অপেক্ষা করার জন্য। এরপর ঘটতে থাকে নানা ঘটনা। ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার নবাবগঞ্জে হয়েছে নাটকটির শুটিং।
ডাক্তার বাড়ি নাটকে মল্লিকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌ। তাঁর বাবার চরিত্রে আছেন নরেশ ভুঁইয়া। মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে দেখা যাবে আহসান হাবিব নাসিমকে। নতুন এই নাটক নিয়ে মৌ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের কাজ অনেক কম করা হয়েছে আমার। খুব ভালো লেগেছে এত সুন্দর একটি গল্পে অভিনয় করতে পেরে। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি চরিত্রটি ধারণ করতে।’
নির্মাতা অরুণ চৌধুরী বলেন, ‘এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের একটি বাড়ির গল্প। গল্প অনুযায়ী পর্দায় সেই সময়ের আবহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। শুটিং করেছি নবাবগঞ্জের একটি পুরোনো বাড়িতে। দর্শকের ভালো লাগলেই আমাদের চেষ্টা সার্থক হবে।’
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে মৌ অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাস অবলম্বনে এটি নির্মাণ করেছেন আকা রেজা গালিব। প্রাথমিকভাবে নাম রাখা হয়েছে ‘গহীন অতল’। এই ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের চরিত্রে। পুরো গল্প গড়ে উঠেছে তাঁকে ঘিরে। ফিল্মটির গল্পে দেখা যাবে, ঘটনাক্রমে এক রাতে মৌ অভিনীত চরিত্রটি খুন করে ফেলে তার মেয়ের গোপন প্রেমিককে। এই ঘটনা গোপন করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সে।

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হবে নাটকটি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছর ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে নাটক নির্মাণ করছেন অরুণ চৌধুরী। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তিনি নির্মাণ করেছেন নাটক ডাক্তার বাড়ি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা একটি বাড়ি থেকে কীভাবে সহায়তা পেয়েছিলেন, সেটাই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। গল্পে দেখা যাবে, গ্রামের এক ডাক্তারের মেয়ে মল্লিকা তার বাবাকে না জানিয়ে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে আশ্রয় দেয়। একসময় দুষ্কৃতকারীরা ডাক্তারকে হুমকি দেয় বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বের করে দিতে হবে। ভয় পেয়ে যায় সে। কিন্তু মল্লিকা তার বাবাকে বোঝায় একটা দিন অপেক্ষা করার জন্য। এরপর ঘটতে থাকে নানা ঘটনা। ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার নবাবগঞ্জে হয়েছে নাটকটির শুটিং।
ডাক্তার বাড়ি নাটকে মল্লিকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌ। তাঁর বাবার চরিত্রে আছেন নরেশ ভুঁইয়া। মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে দেখা যাবে আহসান হাবিব নাসিমকে। নতুন এই নাটক নিয়ে মৌ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের কাজ অনেক কম করা হয়েছে আমার। খুব ভালো লেগেছে এত সুন্দর একটি গল্পে অভিনয় করতে পেরে। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি চরিত্রটি ধারণ করতে।’
নির্মাতা অরুণ চৌধুরী বলেন, ‘এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের একটি বাড়ির গল্প। গল্প অনুযায়ী পর্দায় সেই সময়ের আবহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। শুটিং করেছি নবাবগঞ্জের একটি পুরোনো বাড়িতে। দর্শকের ভালো লাগলেই আমাদের চেষ্টা সার্থক হবে।’
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে মৌ অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাস অবলম্বনে এটি নির্মাণ করেছেন আকা রেজা গালিব। প্রাথমিকভাবে নাম রাখা হয়েছে ‘গহীন অতল’। এই ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের চরিত্রে। পুরো গল্প গড়ে উঠেছে তাঁকে ঘিরে। ফিল্মটির গল্পে দেখা যাবে, ঘটনাক্রমে এক রাতে মৌ অভিনীত চরিত্রটি খুন করে ফেলে তার মেয়ের গোপন প্রেমিককে। এই ঘটনা গোপন করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সে।

কবীর সুমনের কণ্ঠ যেন অডিটোরিয়াম ভর্তি দর্শকদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিল আলতো করে। পরম নির্ভরতার ছোঁয়া পেয়ে উথলে উঠল শত অশান্ত মন। যেন এতদিন এত কোমলভাবে আদর করেনি কেউ, শুনতে চায়নি ভেতরের হাহাকার। সবার ভেতরের জমাট দুঃখ-শোক তাই পেল ছুটি। শত কণ্ঠ যোগ দিল কোরাসে।
১৫ অক্টোবর ২০২২
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
২ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব।
বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প ‘সুলতানাস ড্রিম’-এর বাংলা নাট্যরূপ ‘সুলতানার স্বপ্ন’। বেগম রোকেয়া এতে লেডিল্যান্ড নামে এক কল্পিত সমাজের মাধ্যমে নারী-সমতার ভাবনা তুলে ধরেছেন। নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছেন স্বপ্লীল সোহেল।
আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক নাট্যদল। এর মধ্যে রয়েছে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (প্রথম রানার্সআপ), সরকারি তিতুমীর কলেজ (দ্বিতীয় রানার্সআপ), স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি। এ প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব ছিলেন অভিনেতা ও নির্দেশক তারিক আনাম খান, কথাসাহিত্যিক মোজাফফর হোসেন এবং অধ্যাপক মোহাম্মদ নিয়াজ মজুমদার।
গত ১৯ নভেম্বর আইইউবি অডিটরিয়ামে সুলতানার স্বপ্ন নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়। এরপর ৬ ডিসেম্বর নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী হয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে। ৯ ডিসেম্বর এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তায় মঞ্চস্থ হয় তৃতীয় প্রদর্শনী।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব।
বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প ‘সুলতানাস ড্রিম’-এর বাংলা নাট্যরূপ ‘সুলতানার স্বপ্ন’। বেগম রোকেয়া এতে লেডিল্যান্ড নামে এক কল্পিত সমাজের মাধ্যমে নারী-সমতার ভাবনা তুলে ধরেছেন। নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছেন স্বপ্লীল সোহেল।
আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক নাট্যদল। এর মধ্যে রয়েছে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (প্রথম রানার্সআপ), সরকারি তিতুমীর কলেজ (দ্বিতীয় রানার্সআপ), স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি। এ প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব ছিলেন অভিনেতা ও নির্দেশক তারিক আনাম খান, কথাসাহিত্যিক মোজাফফর হোসেন এবং অধ্যাপক মোহাম্মদ নিয়াজ মজুমদার।
গত ১৯ নভেম্বর আইইউবি অডিটরিয়ামে সুলতানার স্বপ্ন নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়। এরপর ৬ ডিসেম্বর নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী হয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে। ৯ ডিসেম্বর এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তায় মঞ্চস্থ হয় তৃতীয় প্রদর্শনী।

কবীর সুমনের কণ্ঠ যেন অডিটোরিয়াম ভর্তি দর্শকদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিল আলতো করে। পরম নির্ভরতার ছোঁয়া পেয়ে উথলে উঠল শত অশান্ত মন। যেন এতদিন এত কোমলভাবে আদর করেনি কেউ, শুনতে চায়নি ভেতরের হাহাকার। সবার ভেতরের জমাট দুঃখ-শোক তাই পেল ছুটি। শত কণ্ঠ যোগ দিল কোরাসে।
১৫ অক্টোবর ২০২২
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
২ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
প্রস্তাবিত এই টাউনশিপ শুধু আবাসিক এলাকা নয়, এটি হবে এমন এক গ্লোবাল এন্টারটেইনমেন্ট সিটি, যেখানে সবাই উপভোগ করতে পারবে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা। প্রকল্পের লক্ষ্য অনুযায়ী, এখানে ৫০০ একর জায়গাজুড়ে থাকবে অত্যাধুনিক ফিল্ম সিটি ও সিনেমা স্টুডিও, থিমভিত্তিক আন্তর্জাতিক পর্যটন জোন, ওয়েলনেস ভিলেজ ও ন্যাচারাল হিলিং স্পেস, বিলাসবহুল হোটেল, রিসোর্ট, শপিং কমপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, লাইভ ইভেন্ট এরেনা, বিনোদনকেন্দ্র, উন্নত আবাসিক এলাকা, শিক্ষাকেন্দ্র ও স্মার্ট-সিটি সুবিধা।
এই টাউনশিপই হতে পারে ভারতের প্রথম এমন এক প্রকল্প, যেখানে সিনেমা, পর্যটন ও লাইফস্টাইল একসঙ্গে মিলিত হয়ে গড়ে তুলবে পূর্ণাঙ্গ বিনোদন-নগরী। তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেভান্থ রেড্ডি কয়েক সপ্তাহ আগে মুম্বাইয়ে সালমান খানের সঙ্গে দেখা করে প্রকল্পটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। ইতিমধ্যেই জমি, নীতিছাড়, বিনিয়োগ কাঠামো ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। এই প্রকল্প রাজ্যের পর্যটনশিল্পকে বিপুলভাবে বাড়াবে এবং হাজার হাজার মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগ এনে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে তেলেঙ্গানা দক্ষিণ ভারতের বিনোদন রাজধানী হিসেবে উঠে আসতে পারে। দক্ষিণ ভারতের সিনেমাশিল্প ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাপী পরিচিত। সেখানে বলিউড সুপারস্টারের উদ্যোগে এমন এক আন্তর্জাতিক মানের টাউনশিপ গড়ে উঠলে ভারতের চলচ্চিত্রশিল্প আরও বৃহৎ বাজার তৈরি করবে। তেলেঙ্গানা সরকারও মনে করছে, এই প্রকল্প আর্থিক উন্নয়নের পাশাপাশি রাজ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছে দেবে।

ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
প্রস্তাবিত এই টাউনশিপ শুধু আবাসিক এলাকা নয়, এটি হবে এমন এক গ্লোবাল এন্টারটেইনমেন্ট সিটি, যেখানে সবাই উপভোগ করতে পারবে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা। প্রকল্পের লক্ষ্য অনুযায়ী, এখানে ৫০০ একর জায়গাজুড়ে থাকবে অত্যাধুনিক ফিল্ম সিটি ও সিনেমা স্টুডিও, থিমভিত্তিক আন্তর্জাতিক পর্যটন জোন, ওয়েলনেস ভিলেজ ও ন্যাচারাল হিলিং স্পেস, বিলাসবহুল হোটেল, রিসোর্ট, শপিং কমপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, লাইভ ইভেন্ট এরেনা, বিনোদনকেন্দ্র, উন্নত আবাসিক এলাকা, শিক্ষাকেন্দ্র ও স্মার্ট-সিটি সুবিধা।
এই টাউনশিপই হতে পারে ভারতের প্রথম এমন এক প্রকল্প, যেখানে সিনেমা, পর্যটন ও লাইফস্টাইল একসঙ্গে মিলিত হয়ে গড়ে তুলবে পূর্ণাঙ্গ বিনোদন-নগরী। তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেভান্থ রেড্ডি কয়েক সপ্তাহ আগে মুম্বাইয়ে সালমান খানের সঙ্গে দেখা করে প্রকল্পটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। ইতিমধ্যেই জমি, নীতিছাড়, বিনিয়োগ কাঠামো ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। এই প্রকল্প রাজ্যের পর্যটনশিল্পকে বিপুলভাবে বাড়াবে এবং হাজার হাজার মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগ এনে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে তেলেঙ্গানা দক্ষিণ ভারতের বিনোদন রাজধানী হিসেবে উঠে আসতে পারে। দক্ষিণ ভারতের সিনেমাশিল্প ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাপী পরিচিত। সেখানে বলিউড সুপারস্টারের উদ্যোগে এমন এক আন্তর্জাতিক মানের টাউনশিপ গড়ে উঠলে ভারতের চলচ্চিত্রশিল্প আরও বৃহৎ বাজার তৈরি করবে। তেলেঙ্গানা সরকারও মনে করছে, এই প্রকল্প আর্থিক উন্নয়নের পাশাপাশি রাজ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছে দেবে।

কবীর সুমনের কণ্ঠ যেন অডিটোরিয়াম ভর্তি দর্শকদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিল আলতো করে। পরম নির্ভরতার ছোঁয়া পেয়ে উথলে উঠল শত অশান্ত মন। যেন এতদিন এত কোমলভাবে আদর করেনি কেউ, শুনতে চায়নি ভেতরের হাহাকার। সবার ভেতরের জমাট দুঃখ-শোক তাই পেল ছুটি। শত কণ্ঠ যোগ দিল কোরাসে।
১৫ অক্টোবর ২০২২
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
২ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
২ ঘণ্টা আগেএ সপ্তাহের ওটিটি
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
বিনোদন ডেস্ক

নূর (বাংলা সিনেমা)
ডিমলাইট (বাংলা ওয়েব সিনেমা)
কারমা কোর্মা (বাংলা সিরিজ)
ম্যান ভার্সেস বেবি (ইংরেজি সিরিজ)
সুপারম্যান (ইংরেজি সিনেমা)

নূর (বাংলা সিনেমা)
ডিমলাইট (বাংলা ওয়েব সিনেমা)
কারমা কোর্মা (বাংলা সিরিজ)
ম্যান ভার্সেস বেবি (ইংরেজি সিরিজ)
সুপারম্যান (ইংরেজি সিনেমা)

কবীর সুমনের কণ্ঠ যেন অডিটোরিয়াম ভর্তি দর্শকদের মাথায় হাত বুলিয়ে দিল আলতো করে। পরম নির্ভরতার ছোঁয়া পেয়ে উথলে উঠল শত অশান্ত মন। যেন এতদিন এত কোমলভাবে আদর করেনি কেউ, শুনতে চায়নি ভেতরের হাহাকার। সবার ভেতরের জমাট দুঃখ-শোক তাই পেল ছুটি। শত কণ্ঠ যোগ দিল কোরাসে।
১৫ অক্টোবর ২০২২
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
২ ঘণ্টা আগে