
‘কী চমৎকার দেখা গেল, দুলদুল ঘোড়া আইসা গেল! এইবারেতে দেখেন ভালো, ক্ষুদিরামের ফাঁসি হলো! কী চমৎকার দেখা গেল।’ -এমন সুর আর ছন্দের তালে তালে এক সময় সব বয়সী দর্শক শ্রোতাদের মাতিয়ে রাখতেন আতোয়ার। শিশু কিশোরসহ সব বয়সীদের কাছে তিনি হয়ে ওঠেন বায়োস্কোপওয়ালা। এই নাম পুঁজি করে আয়ের পথও বেছে নেন তিনি। কিন্তু বর্

দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের বদরুল ইসলাম। বয়স এখন তাঁর ৭০ এর বেশি। এই বয়সেও তাঁর বিশ্রামের সুযোগ নেই। কনকনে শীতেও তাঁকে বেরিয়ে পরতে হয় রিকশা নিয়ে

কত নষ্ট তালাকেই তো ঠিক করলেন। কত রুদ্ধ দরজা খুলে গেল তাঁর দক্ষতার গুণে। অথচ নিজের ভাগ্যের দরজাটি আজও খোলা হলো না। তালা-চাবি মেরামত করে ৫৫ বছরের জীবন কাটিয়ে দেওয়া শামসুল ইসলামের হাতে আজও আসেনি সেই ভাগ্যের দরজার চাবিটি।

রামপুরা ব্রিজের কাছে যে পুলিশ বক্স, সন্ধ্যা ৭টার দিকে তার কাছাকাছি পৌঁছাতেই হঠাৎ কানে এল একটা চিৎকার। ফিরে তাকাতেই চোখে পড়ল বিশাল এক গর্তের সামনে এক নারী বিলাপ করছেন। পাশে আরও দুজন কাঁদছেন। এগিয়ে যেতেই বোঝা গেল ঘটনা—এক নারী রাস্তায় থাকা এক বিশাল গর্তে পড়ে গেছেন।