নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ রাত অথবা আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘আমি চিফ অ্যাডভাইজারের কাছে জাতির পক্ষ থেকে, জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অত্যন্ত জোরালো আবেদন, নিবেদন, দাবি পেশ করতে চাই যে, আপনি আর কোনো সময়ক্ষেপণ না করে জুলাই সনদের ওপরে এনসিসি আপনাদের কাছে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছে, সেটার ভিত্তিতে অবিলম্বে আপনি আদেশ জারির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘এটা যদি ডিলে হতে থাকে, তাইলে জনমনে আবার নানা ধারণা ও বিভ্রান্তি তৈরি হবে আপনার সম্পর্কে, আপনার সরকার সম্পর্কেও। জনগণ ধীরে ধীরে আস্থা হারাতে শুরু করবে। আর যদি এই সরকারের ওপরে মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলে, তাহলে এই সরকারের দুটো নির্বাচন অনুষ্ঠান করার যে কো-অপারেশনের প্রয়োজন জনগণের, সেটা কিন্তু প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে।’
আগামীকালের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি তুলে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আমি সে জন্য আবার রিপিট করতে চাই যে, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম কারণ রাত ১২টায়–১টায় ও রকম আদেশ জারির নজির আছে, আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে—এমন ইস্যু সামনে এনে একটা রাজনৈতিক অনাকাঙ্ক্ষিত সংশয় ও আস্থাহীনতার পরিবেশ যেন তৈরি না হয়। সময়ক্ষেপণ করতে করতে একটা সময় যদি বলা হয় গণভোটের সময় নেই, তাহলে এটা হবে প্রতারণা। প্রতিটি দিন, ঘণ্টা এখন গুরুত্বপূর্ণ।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ঐকমত্য কমিশন প্রতিটি বিষয়ে সবাইকে একমত করতে চেয়েছিল। পরিশেষে ৬০ শতাংশ বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। সব দলের ঐক্যের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। রিফর্ম তো সব সময় হতে পারে না। জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে হতে পারে না।
তাহের আরও বলেন, ‘আমরা বারবার বলে আসছি, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন চাই। যে সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে, সেটার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই। গণভোটও আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে চাই। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচন চাই এবং এ ব্যাপারে নিশ্চয়তা চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, এ টি এম মাছুম এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।
আরও খবর পড়ুন:

আজ রাত অথবা আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘আমি চিফ অ্যাডভাইজারের কাছে জাতির পক্ষ থেকে, জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অত্যন্ত জোরালো আবেদন, নিবেদন, দাবি পেশ করতে চাই যে, আপনি আর কোনো সময়ক্ষেপণ না করে জুলাই সনদের ওপরে এনসিসি আপনাদের কাছে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছে, সেটার ভিত্তিতে অবিলম্বে আপনি আদেশ জারির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘এটা যদি ডিলে হতে থাকে, তাইলে জনমনে আবার নানা ধারণা ও বিভ্রান্তি তৈরি হবে আপনার সম্পর্কে, আপনার সরকার সম্পর্কেও। জনগণ ধীরে ধীরে আস্থা হারাতে শুরু করবে। আর যদি এই সরকারের ওপরে মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলে, তাহলে এই সরকারের দুটো নির্বাচন অনুষ্ঠান করার যে কো-অপারেশনের প্রয়োজন জনগণের, সেটা কিন্তু প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে।’
আগামীকালের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি তুলে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আমি সে জন্য আবার রিপিট করতে চাই যে, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম কারণ রাত ১২টায়–১টায় ও রকম আদেশ জারির নজির আছে, আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে—এমন ইস্যু সামনে এনে একটা রাজনৈতিক অনাকাঙ্ক্ষিত সংশয় ও আস্থাহীনতার পরিবেশ যেন তৈরি না হয়। সময়ক্ষেপণ করতে করতে একটা সময় যদি বলা হয় গণভোটের সময় নেই, তাহলে এটা হবে প্রতারণা। প্রতিটি দিন, ঘণ্টা এখন গুরুত্বপূর্ণ।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ঐকমত্য কমিশন প্রতিটি বিষয়ে সবাইকে একমত করতে চেয়েছিল। পরিশেষে ৬০ শতাংশ বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। সব দলের ঐক্যের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। রিফর্ম তো সব সময় হতে পারে না। জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে হতে পারে না।
তাহের আরও বলেন, ‘আমরা বারবার বলে আসছি, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন চাই। যে সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে, সেটার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই। গণভোটও আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে চাই। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচন চাই এবং এ ব্যাপারে নিশ্চয়তা চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, এ টি এম মাছুম এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।
আরও খবর পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ রাত অথবা আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘আমি চিফ অ্যাডভাইজারের কাছে জাতির পক্ষ থেকে, জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অত্যন্ত জোরালো আবেদন, নিবেদন, দাবি পেশ করতে চাই যে, আপনি আর কোনো সময়ক্ষেপণ না করে জুলাই সনদের ওপরে এনসিসি আপনাদের কাছে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছে, সেটার ভিত্তিতে অবিলম্বে আপনি আদেশ জারির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘এটা যদি ডিলে হতে থাকে, তাইলে জনমনে আবার নানা ধারণা ও বিভ্রান্তি তৈরি হবে আপনার সম্পর্কে, আপনার সরকার সম্পর্কেও। জনগণ ধীরে ধীরে আস্থা হারাতে শুরু করবে। আর যদি এই সরকারের ওপরে মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলে, তাহলে এই সরকারের দুটো নির্বাচন অনুষ্ঠান করার যে কো-অপারেশনের প্রয়োজন জনগণের, সেটা কিন্তু প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে।’
আগামীকালের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি তুলে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আমি সে জন্য আবার রিপিট করতে চাই যে, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম কারণ রাত ১২টায়–১টায় ও রকম আদেশ জারির নজির আছে, আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে—এমন ইস্যু সামনে এনে একটা রাজনৈতিক অনাকাঙ্ক্ষিত সংশয় ও আস্থাহীনতার পরিবেশ যেন তৈরি না হয়। সময়ক্ষেপণ করতে করতে একটা সময় যদি বলা হয় গণভোটের সময় নেই, তাহলে এটা হবে প্রতারণা। প্রতিটি দিন, ঘণ্টা এখন গুরুত্বপূর্ণ।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ঐকমত্য কমিশন প্রতিটি বিষয়ে সবাইকে একমত করতে চেয়েছিল। পরিশেষে ৬০ শতাংশ বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। সব দলের ঐক্যের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। রিফর্ম তো সব সময় হতে পারে না। জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে হতে পারে না।
তাহের আরও বলেন, ‘আমরা বারবার বলে আসছি, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন চাই। যে সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে, সেটার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই। গণভোটও আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে চাই। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচন চাই এবং এ ব্যাপারে নিশ্চয়তা চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, এ টি এম মাছুম এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।
আরও খবর পড়ুন:

আজ রাত অথবা আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তাহের বলেন, ‘আমি চিফ অ্যাডভাইজারের কাছে জাতির পক্ষ থেকে, জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অত্যন্ত জোরালো আবেদন, নিবেদন, দাবি পেশ করতে চাই যে, আপনি আর কোনো সময়ক্ষেপণ না করে জুলাই সনদের ওপরে এনসিসি আপনাদের কাছে যে প্রস্তাব জমা দিয়েছে, সেটার ভিত্তিতে অবিলম্বে আপনি আদেশ জারির ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘এটা যদি ডিলে হতে থাকে, তাইলে জনমনে আবার নানা ধারণা ও বিভ্রান্তি তৈরি হবে আপনার সম্পর্কে, আপনার সরকার সম্পর্কেও। জনগণ ধীরে ধীরে আস্থা হারাতে শুরু করবে। আর যদি এই সরকারের ওপরে মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলে, তাহলে এই সরকারের দুটো নির্বাচন অনুষ্ঠান করার যে কো-অপারেশনের প্রয়োজন জনগণের, সেটা কিন্তু প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে।’
আগামীকালের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি তুলে জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘আমি সে জন্য আবার রিপিট করতে চাই যে, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম কারণ রাত ১২টায়–১টায় ও রকম আদেশ জারির নজির আছে, আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে—এমন ইস্যু সামনে এনে একটা রাজনৈতিক অনাকাঙ্ক্ষিত সংশয় ও আস্থাহীনতার পরিবেশ যেন তৈরি না হয়। সময়ক্ষেপণ করতে করতে একটা সময় যদি বলা হয় গণভোটের সময় নেই, তাহলে এটা হবে প্রতারণা। প্রতিটি দিন, ঘণ্টা এখন গুরুত্বপূর্ণ।
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ঐকমত্য কমিশন প্রতিটি বিষয়ে সবাইকে একমত করতে চেয়েছিল। পরিশেষে ৬০ শতাংশ বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। সব দলের ঐক্যের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। রিফর্ম তো সব সময় হতে পারে না। জাতীয় নির্বাচন আর গণভোট একসঙ্গে হতে পারে না।
তাহের আরও বলেন, ‘আমরা বারবার বলে আসছি, ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন চাই। যে সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে, সেটার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন চাই। গণভোটও আমরা জাতীয় নির্বাচনের আগে চাই। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে নির্বাচন চাই এবং এ ব্যাপারে নিশ্চয়তা চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ, এ টি এম মাছুম এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।
আরও খবর পড়ুন:

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৫ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৮ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির (একাংশ) দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ও জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যারা প্রার্থী হতে আগ্রহী, তাঁদের আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বাড়ি-১২১ /ডি, রোড-৪৪, গুলশান অ্যাভিনিউ, ঢাকার ঠিকানায় জীবনবৃত্তান্ত, অন্যান্য কাগজপত্রসহ উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত সব রাজনৈতিক দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকা এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। সাবেক দুই মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের জাতীয় পার্টি ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জেপিসহ মোট ১৮টি দল থাকছে এই জোটে। এই ১৮টি দলের মধ্যে ৬টির নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন রয়েছে।
নতুন জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে। সভাপতি হয়েছেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। জোটের প্রধান মুখপাত্র হয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
এ ছাড়া ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে গড়া নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ারকে জোটের প্রধান সমন্বয়ক করা হয়েছে।
এনডিএফের শরিক দলগুলো হলো—জাতীয় পার্টির (জাপা) আনিসুল ইসলামী নেতৃত্বাধীন অংশ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (জেপি), জনতা পার্টি বাংলাদেশ, তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (মহসিন রশিদ), জাতীয় ইসলামিক মহাজোট, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টি, অ্যালায়েন্স ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় সাংস্কৃতিক জোট, জাসদ (শাহজাহান সিরাজ), ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি ও গণ আন্দোলন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টির (একাংশ) দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ও জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের যারা প্রার্থী হতে আগ্রহী, তাঁদের আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় বাড়ি-১২১ /ডি, রোড-৪৪, গুলশান অ্যাভিনিউ, ঢাকার ঠিকানায় জীবনবৃত্তান্ত, অন্যান্য কাগজপত্রসহ উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে ফ্রন্টের অন্তর্ভুক্ত সব রাজনৈতিক দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ৯ ডিসেম্বর ঢাকা এক অনুষ্ঠানে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়। সাবেক দুই মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদের জাতীয় পার্টি ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জেপিসহ মোট ১৮টি দল থাকছে এই জোটে। এই ১৮টি দলের মধ্যে ৬টির নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন রয়েছে।
নতুন জোটের প্রধান উপদেষ্টা করা হয়েছে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে। সভাপতি হয়েছেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। জোটের প্রধান মুখপাত্র হয়েছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
এ ছাড়া ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে গড়া নতুন দল জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ারকে জোটের প্রধান সমন্বয়ক করা হয়েছে।
এনডিএফের শরিক দলগুলো হলো—জাতীয় পার্টির (জাপা) আনিসুল ইসলামী নেতৃত্বাধীন অংশ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (জেপি), জনতা পার্টি বাংলাদেশ, তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (মহসিন রশিদ), জাতীয় ইসলামিক মহাজোট, বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি, বাংলাদেশ স্বাধীনতা পার্টি, অ্যালায়েন্স ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন, ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় সাংস্কৃতিক জোট, জাসদ (শাহজাহান সিরাজ), ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টি ও গণ আন্দোলন।

আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
৩০ অক্টোবর ২০২৫
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৫ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৮ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য সিটি প্যাভিলিয়ন হলে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের সঙ্গে বহুদিন ছিলাম। ১৭ বা প্রায় ১৮ বছর আপনাদের সঙ্গে ছিলাম। বাট, আগামী ২৫ তারিখে ইনশা আল্লাহ আমি দেশে চলে যাচ্ছি।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মিলনায়তনে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হর্ষধ্বনি দিয়ে ওঠেন।
এ দিকে নিজের বিদায়ের দিন বিমানবন্দরে ভিড় না করার জন্য যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে ভিড় করলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।
সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনকে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর একক কৃতিত্ব নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সব মানুষের সম্মিলিত অর্জন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, নারী, শিশু, গৃহিণীসহ সর্বস্তরের মানুষ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসায় স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। তিনি ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের অর্জনকে বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের ফল হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
আন্দোলনের সফলতা একটি অধ্যায় হলেও বিজয় ধরে রাখা আরও কঠিন বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি সতর্ক করে বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। ১৯৭১ সালের ষড়যন্ত্রকারীরাই বিভিন্ন সময়ে (১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯৬) সক্রিয় ছিল এবং আজও তারা সক্রিয়। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দায়িত্ব হলো, দেশের সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে। তাঁরা বিজয়ী হলে দেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন এবং জনগণের কাছে তাঁদের জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা থাকবে।
দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও শিল্প খাতের বর্তমান গভীর সংকটের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ভবিষ্যতে বিএনপির সামনে অত্যন্ত বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। তবে জনগণের সমর্থন ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদী।
তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো স্বপ্নের মধ্যে নেই, তিনি একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে আছেন। তিনি জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় একটি সুস্পষ্ট ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা জনগণের সামনে উপস্থাপন করাকে দলের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব বলে মনে করেন।
বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি শিক্ষা খাতে আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য খাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যভিত্তিক মডেল এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা, যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষতা উন্নয়নের অঙ্গীকার করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ছয় মাসের মধ্যেই জনগণ এর সুফল দেখতে পাবে।
আলোচনা সভার আগে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। যুক্তরাজ্য বিএনপির নবগঠিত আংশিক কমিটির আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব খসরুজ্জামান খসরুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়েছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দ্য সিটি প্যাভিলিয়ন হলে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের সঙ্গে বহুদিন ছিলাম। ১৭ বা প্রায় ১৮ বছর আপনাদের সঙ্গে ছিলাম। বাট, আগামী ২৫ তারিখে ইনশা আল্লাহ আমি দেশে চলে যাচ্ছি।’
তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মিলনায়তনে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হর্ষধ্বনি দিয়ে ওঠেন।
এ দিকে নিজের বিদায়ের দিন বিমানবন্দরে ভিড় না করার জন্য যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরে ভিড় করলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে, যা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পারে।
সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনকে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর একক কৃতিত্ব নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি বাংলাদেশের সব মানুষের সম্মিলিত অর্জন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী, নারী, শিশু, গৃহিণীসহ সর্বস্তরের মানুষ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসায় স্বৈরাচার সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেনি এবং দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। তিনি ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের অর্জনকে বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের লড়াইয়ের ফল হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
আন্দোলনের সফলতা একটি অধ্যায় হলেও বিজয় ধরে রাখা আরও কঠিন বলে মন্তব্য করেন তারেক রহমান। তিনি সতর্ক করে বলেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত আছে। ১৯৭১ সালের ষড়যন্ত্রকারীরাই বিভিন্ন সময়ে (১৯৭৫, ১৯৮১, ১৯৯৬) সক্রিয় ছিল এবং আজও তারা সক্রিয়। এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের দায়িত্ব হলো, দেশের সব মানুষকে সঙ্গে নিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ থাকা।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনগণের সমর্থন নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে। তাঁরা বিজয়ী হলে দেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন এবং জনগণের কাছে তাঁদের জবাবদিহি ও দায়বদ্ধতা থাকবে।
দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও শিল্প খাতের বর্তমান গভীর সংকটের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ভবিষ্যতে বিএনপির সামনে অত্যন্ত বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। তবে জনগণের সমর্থন ও জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমেই সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদী।
তারেক রহমান বলেন, তিনি কোনো স্বপ্নের মধ্যে নেই, তিনি একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে আছেন। তিনি জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় একটি সুস্পষ্ট ও বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা জনগণের সামনে উপস্থাপন করাকে দলের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব বলে মনে করেন।
বিএনপির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি শিক্ষা খাতে আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্য খাতে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্যভিত্তিক মডেল এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহায়তা, যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষতা উন্নয়নের অঙ্গীকার করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ছয় মাসের মধ্যেই জনগণ এর সুফল দেখতে পাবে।
আলোচনা সভার আগে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের মাগফিরাত কামনা এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। যুক্তরাজ্য বিএনপির নবগঠিত আংশিক কমিটির আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব খসরুজ্জামান খসরুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
৩০ অক্টোবর ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৮ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
৩০ অক্টোবর ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৫ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নামে যেমন দেশকে বিভাজন করা যাবে না, ইসলামের নামেও দেশকে বিভাজন করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং ইসলামকে মুখোমুখি দাঁড় করার যে রাজনীতি গত ৫৪ বছর হয়েছে, সে রাজনীতি থেকে আমরা বের হয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব। ইসলাম আমার, মুক্তিযুদ্ধ আমার, জুলাইও আমার। যারা এগুলোকে বিভক্ত করতে চায়, তারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চায়।’
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা হয়নি বলে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখনো আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা করতে পারিনি। ৫৪ বছর পর এসেও আমরা দেখি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের রাজনীতি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা ভেবেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের বিভাজনের রাজনীতির সুরাহা হবে। সে রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দূর হবে। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে দেখতে পাচ্ছি, ৫ আগস্টের পর সে রাজনীতি আবারও ফিরে এসেছে। যে রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এবং মুজিববাদী বামপন্থীরা বাংলাদেশকে সব সময় বিভাজিত করে রেখেছিল, বাংলাদেশে সব সময় একটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করে রেখেছিল।’
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এনসিপির অবস্থান এবং বক্তব্য খুবই পরিষ্কার বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্যতম ভিত্তি। আমরা মনে করি, ১৯৪৭ এবং তার পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের মানুষ আজাদির জন্য উপনিবেশবাদবিরোধী যে লড়াই শুরু করছিল, তার অন্যতম পরিণতি হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছিলাম; কিন্তু আমরা সার্বভৌমত্ব পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। আমাদের পাশের রাষ্ট্র বারবার এখানে তাঁবেদারি রাষ্ট্র, তাঁবেদারি দেশ কায়েম করতে চেয়েছে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এই পদযাত্রা। এতে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা-সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নামে যেমন দেশকে বিভাজন করা যাবে না, ইসলামের নামেও দেশকে বিভাজন করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং ইসলামকে মুখোমুখি দাঁড় করার যে রাজনীতি গত ৫৪ বছর হয়েছে, সে রাজনীতি থেকে আমরা বের হয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব। ইসলাম আমার, মুক্তিযুদ্ধ আমার, জুলাইও আমার। যারা এগুলোকে বিভক্ত করতে চায়, তারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চায়।’
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা হয়নি বলে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখনো আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা করতে পারিনি। ৫৪ বছর পর এসেও আমরা দেখি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের রাজনীতি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা ভেবেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের বিভাজনের রাজনীতির সুরাহা হবে। সে রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দূর হবে। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে দেখতে পাচ্ছি, ৫ আগস্টের পর সে রাজনীতি আবারও ফিরে এসেছে। যে রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এবং মুজিববাদী বামপন্থীরা বাংলাদেশকে সব সময় বিভাজিত করে রেখেছিল, বাংলাদেশে সব সময় একটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করে রেখেছিল।’
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এনসিপির অবস্থান এবং বক্তব্য খুবই পরিষ্কার বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্যতম ভিত্তি। আমরা মনে করি, ১৯৪৭ এবং তার পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের মানুষ আজাদির জন্য উপনিবেশবাদবিরোধী যে লড়াই শুরু করছিল, তার অন্যতম পরিণতি হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছিলাম; কিন্তু আমরা সার্বভৌমত্ব পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। আমাদের পাশের রাষ্ট্র বারবার এখানে তাঁবেদারি রাষ্ট্র, তাঁবেদারি দেশ কায়েম করতে চেয়েছে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এই পদযাত্রা। এতে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা-সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) বিকেলে মগবাজারে আলফালাহ মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
৩০ অক্টোবর ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে যাচ্ছে নতুন নির্বাচনী জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট—এনডিএফ। আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (জাপা) একাংশ ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির নেতৃত্বাধীন এই ফ্রন্টের সম্ভাব্য প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন—বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবার নিজেই তা জানালেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এই তারিখ নিশ্চিত করেন। এর আগে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর প্রত্যাবর্তনের কথা জানিয়ে
৫ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১৮ ঘণ্টা আগে