Ajker Patrika

দিনের ছবি (১৮ জুলাই ২০২৫)

থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা।  ছবি: মিলন শেখ
থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা।  ছবি: মিলন শেখ
থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা।  ছবি: মিলন শেখ
থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার

‘আমি তো মামলা করি না, ডাইরেক্ট ওয়ারেন্ট করাই’

কুকুর লেলিয়ে পুরুষ ফিলিস্তিনিকে ধর্ষণ—বিবিসির প্রতিবেদনে ইসরায়েলি কারাগারে নির্যাতনের চিত্র

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকে হুমকি, বিবৃতিতে যা বলল ভারত

পত্রিকা অফিসে হামলার গোয়েন্দা তথ্য ছিল, আমলে নেওয়া হয়নি: সালাহউদ্দিন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ