১৯৪৮ সাল ফিলিস্তিনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং গভীর তাৎপর্যপূর্ণ সময়। ১৯২০-এর দশক থেকে কার্যকর থাকা ফিলিস্তিনের জন্য ব্রিটিশ ম্যান্ডেট ১৯৪৮ সালের ১৪ মে শেষ হয়।
এ বছরের ১৪ মে, ডেভিড বেন-গুরিয়ন ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ইসরায়েলের স্বাধীনতার ঘোষণার পর প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলো (মিসর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন ও ইরাক) প্রতিরোধ করে। শুরু হয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ।
এই সময় ফিলিস্তিনি আরব জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে নির্বিচার উচ্ছেদ করা হয়। ৭ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত করা হয়। এ ঘটনা ফিলিস্তিনিদের কাছে ‘নাকবা’ নামে পরিচিত, যার অর্থ ‘বিপর্যয়’। বহু ফিলিস্তিনি গ্রাম ধ্বংস করা হয়।
এই ঘটনাগুলোর পটভূমিতে ছিল ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘের বিভাজন পরিকল্পনা, যা জেরুজালেম আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রেখে ফিলিস্তিনকে পৃথক আরব এবং ইহুদি রাষ্ট্রে বিভক্ত করার প্রস্তাব।
১৯৪৮ সাল মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্র ও রাজনীতি পাল্টে দেয়। এক গভীর পরিবর্তন এবং সংঘাতের বছর ছিল এটি। বলতে এই বছরটিই এই অঞ্চলের জন্য, বিশেষ করে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য এক বিপর্যয়কর পরিণতি বয়ে আনে।
১৯৪৮ সালের ফিলিস্তিনের এই ছবিগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। এই ছবিগুলো সেই সময়কার রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক দিকগুলোর একটি চিত্র তুলে ধরে। বেশির ভাগ ছবিই তুলেছেন জন ফিলিপস।
এখানে লাইফ ম্যাগাজিনের এমন ৪৫টি ছবি রয়েছে, যেগুলোর বেশির ভাগই ওই সময় প্রকাশ করা হয়নি।

১৯৪৮ সাল ফিলিস্তিনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং গভীর তাৎপর্যপূর্ণ সময়। ১৯২০-এর দশক থেকে কার্যকর থাকা ফিলিস্তিনের জন্য ব্রিটিশ ম্যান্ডেট ১৯৪৮ সালের ১৪ মে শেষ হয়।
এ বছরের ১৪ মে, ডেভিড বেন-গুরিয়ন ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ইসরায়েলের স্বাধীনতার ঘোষণার পর প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলো (মিসর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন ও ইরাক) প্রতিরোধ করে। শুরু হয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ।
এই সময় ফিলিস্তিনি আরব জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে নির্বিচার উচ্ছেদ করা হয়। ৭ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত করা হয়। এ ঘটনা ফিলিস্তিনিদের কাছে ‘নাকবা’ নামে পরিচিত, যার অর্থ ‘বিপর্যয়’। বহু ফিলিস্তিনি গ্রাম ধ্বংস করা হয়।
এই ঘটনাগুলোর পটভূমিতে ছিল ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘের বিভাজন পরিকল্পনা, যা জেরুজালেম আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রেখে ফিলিস্তিনকে পৃথক আরব এবং ইহুদি রাষ্ট্রে বিভক্ত করার প্রস্তাব।
১৯৪৮ সাল মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্র ও রাজনীতি পাল্টে দেয়। এক গভীর পরিবর্তন এবং সংঘাতের বছর ছিল এটি। বলতে এই বছরটিই এই অঞ্চলের জন্য, বিশেষ করে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য এক বিপর্যয়কর পরিণতি বয়ে আনে।
১৯৪৮ সালের ফিলিস্তিনের এই ছবিগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। এই ছবিগুলো সেই সময়কার রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক দিকগুলোর একটি চিত্র তুলে ধরে। বেশির ভাগ ছবিই তুলেছেন জন ফিলিপস।
এখানে লাইফ ম্যাগাজিনের এমন ৪৫টি ছবি রয়েছে, যেগুলোর বেশির ভাগই ওই সময় প্রকাশ করা হয়নি।













































১৯৪৮ সাল ফিলিস্তিনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং গভীর তাৎপর্যপূর্ণ সময়। ১৯২০-এর দশক থেকে কার্যকর থাকা ফিলিস্তিনের জন্য ব্রিটিশ ম্যান্ডেট ১৯৪৮ সালের ১৪ মে শেষ হয়।
এ বছরের ১৪ মে, ডেভিড বেন-গুরিয়ন ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ইসরায়েলের স্বাধীনতার ঘোষণার পর প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলো (মিসর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন ও ইরাক) প্রতিরোধ করে। শুরু হয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ।
এই সময় ফিলিস্তিনি আরব জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে নির্বিচার উচ্ছেদ করা হয়। ৭ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত করা হয়। এ ঘটনা ফিলিস্তিনিদের কাছে ‘নাকবা’ নামে পরিচিত, যার অর্থ ‘বিপর্যয়’। বহু ফিলিস্তিনি গ্রাম ধ্বংস করা হয়।
এই ঘটনাগুলোর পটভূমিতে ছিল ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘের বিভাজন পরিকল্পনা, যা জেরুজালেম আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রেখে ফিলিস্তিনকে পৃথক আরব এবং ইহুদি রাষ্ট্রে বিভক্ত করার প্রস্তাব।
১৯৪৮ সাল মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্র ও রাজনীতি পাল্টে দেয়। এক গভীর পরিবর্তন এবং সংঘাতের বছর ছিল এটি। বলতে এই বছরটিই এই অঞ্চলের জন্য, বিশেষ করে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য এক বিপর্যয়কর পরিণতি বয়ে আনে।
১৯৪৮ সালের ফিলিস্তিনের এই ছবিগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। এই ছবিগুলো সেই সময়কার রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক দিকগুলোর একটি চিত্র তুলে ধরে। বেশির ভাগ ছবিই তুলেছেন জন ফিলিপস।
এখানে লাইফ ম্যাগাজিনের এমন ৪৫টি ছবি রয়েছে, যেগুলোর বেশির ভাগই ওই সময় প্রকাশ করা হয়নি।

১৯৪৮ সাল ফিলিস্তিনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং গভীর তাৎপর্যপূর্ণ সময়। ১৯২০-এর দশক থেকে কার্যকর থাকা ফিলিস্তিনের জন্য ব্রিটিশ ম্যান্ডেট ১৯৪৮ সালের ১৪ মে শেষ হয়।
এ বছরের ১৪ মে, ডেভিড বেন-গুরিয়ন ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। ইসরায়েলের স্বাধীনতার ঘোষণার পর প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলো (মিসর, জর্ডান, সিরিয়া, লেবানন ও ইরাক) প্রতিরোধ করে। শুরু হয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ।
এই সময় ফিলিস্তিনি আরব জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে নির্বিচার উচ্ছেদ করা হয়। ৭ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে তাদের বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত করা হয়। এ ঘটনা ফিলিস্তিনিদের কাছে ‘নাকবা’ নামে পরিচিত, যার অর্থ ‘বিপর্যয়’। বহু ফিলিস্তিনি গ্রাম ধ্বংস করা হয়।
এই ঘটনাগুলোর পটভূমিতে ছিল ১৯৪৭ সালে জাতিসংঘের বিভাজন পরিকল্পনা, যা জেরুজালেম আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে রেখে ফিলিস্তিনকে পৃথক আরব এবং ইহুদি রাষ্ট্রে বিভক্ত করার প্রস্তাব।
১৯৪৮ সাল মধ্যপ্রাচ্যের মানচিত্র ও রাজনীতি পাল্টে দেয়। এক গভীর পরিবর্তন এবং সংঘাতের বছর ছিল এটি। বলতে এই বছরটিই এই অঞ্চলের জন্য, বিশেষ করে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য এক বিপর্যয়কর পরিণতি বয়ে আনে।
১৯৪৮ সালের ফিলিস্তিনের এই ছবিগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। এই ছবিগুলো সেই সময়কার রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানবিক দিকগুলোর একটি চিত্র তুলে ধরে। বেশির ভাগ ছবিই তুলেছেন জন ফিলিপস।
এখানে লাইফ ম্যাগাজিনের এমন ৪৫টি ছবি রয়েছে, যেগুলোর বেশির ভাগই ওই সময় প্রকাশ করা হয়নি।












































