নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫ আগামীকাল (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পোলিং এজেন্টদের জন্য ১২ দফা নির্দেশনা জারি করেছে চিফ রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকল পোলিং এজেন্টকে সকাল সাড়ে ৬টার মধ্যে নিজ নিজ কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে এবং পরিচয়পত্র গলায় ঝুলিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে। সকাল সাড়ে ৭টার মধ্যে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক ও অনুমোদিত গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে ব্যালট বাক্স পরীক্ষা করে সিলগালা করা হবে। এরপর সকাল ৮টা থেকে ভোটারদের প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ভোটারদের অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় আইডি, বিভাগীয় বা হলের আইডি, লাইব্রেরি কার্ড অথবা পেস্লিপের মধ্যে যেকোনো একটি পরিচয়পত্র সঙ্গে আনতে হবে। ভোটার শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে চূড়ান্ত দায়িত্ব পোলিং অফিসারের হলেও পোলিং এজেন্টরা ভোটারদের নাম, বিভাগ ও হল যাচাই করে এবং ছবি মিলিয়ে সহায়তা করবেন। এ ছাড়া ভোট দেওয়ার পর ভোটারের হাতে অমোচনীয় কালি লাগানো হবে।
চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পোলিং এজেন্টরা ভোটকক্ষে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং ভোট গণনার সময় প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করে রিটার্নিং অফিসারকে সহযোগিতা করবেন। তবে কোনো এজেন্ট ভোটকক্ষ বা কেন্দ্র থেকে ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করতে পারবেন না কিংবা লাইভ সম্প্রচার করতে পারবেন না। একইসঙ্গে একজন ভোটার কেবল একবারই ব্যালট পেপার সংগ্রহ করতে পারবেন এবং ব্যালট নষ্ট হলে তা বদলের কোনো সুযোগ থাকবে না।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নির্দেশনাগুলো কঠোরভাবে মেনে চললে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫ আগামীকাল (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পোলিং এজেন্টদের জন্য ১২ দফা নির্দেশনা জারি করেছে চিফ রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকল পোলিং এজেন্টকে সকাল সাড়ে ৬টার মধ্যে নিজ নিজ কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে এবং পরিচয়পত্র গলায় ঝুলিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে। সকাল সাড়ে ৭টার মধ্যে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক ও অনুমোদিত গণমাধ্যম কর্মীদের উপস্থিতিতে ব্যালট বাক্স পরীক্ষা করে সিলগালা করা হবে। এরপর সকাল ৮টা থেকে ভোটারদের প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ভোটারদের অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় আইডি, বিভাগীয় বা হলের আইডি, লাইব্রেরি কার্ড অথবা পেস্লিপের মধ্যে যেকোনো একটি পরিচয়পত্র সঙ্গে আনতে হবে। ভোটার শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে চূড়ান্ত দায়িত্ব পোলিং অফিসারের হলেও পোলিং এজেন্টরা ভোটারদের নাম, বিভাগ ও হল যাচাই করে এবং ছবি মিলিয়ে সহায়তা করবেন। এ ছাড়া ভোট দেওয়ার পর ভোটারের হাতে অমোচনীয় কালি লাগানো হবে।
চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পোলিং এজেন্টরা ভোটকক্ষে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং ভোট গণনার সময় প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করে রিটার্নিং অফিসারকে সহযোগিতা করবেন। তবে কোনো এজেন্ট ভোটকক্ষ বা কেন্দ্র থেকে ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করতে পারবেন না কিংবা লাইভ সম্প্রচার করতে পারবেন না। একইসঙ্গে একজন ভোটার কেবল একবারই ব্যালট পেপার সংগ্রহ করতে পারবেন এবং ব্যালট নষ্ট হলে তা বদলের কোনো সুযোগ থাকবে না।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নির্দেশনাগুলো কঠোরভাবে মেনে চললে নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগে